a
সংগৃহীত ছবি
সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী আজ শনিবার সকাল থেকে সব ধরনের ফেরি চলাচল বন্ধ করে রেখেছে কর্তৃপক্ষ। একে একে যখন ঘাটে বাড়তে থাকে ঈদে ঘরমুখো যাত্রীর চাপ তখন ফেরি ছাড়তে বাধ্য হচ্ছে কর্তৃপক্ষ।
বেলা ২টা নাগাদ মুন্সিগঞ্জের শিমুলিয়াঘাট থেকে এনায়েতপুরী ও শাহ পরান নামের আরো দুটি ফেরি বাংলাবাজারের উদ্দেশ্যে ছেড়ে গেছে। এ নিয়ে একইদিন নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও মোট তিনটি ফেরি শিমুলিয়া ঘাট থেকে ছেড়ে যায়।
শনিবার (৮ মে) দুপুর ১২টায় ৩নং ফেরিঘাট থেকে ফেরি এনায়েতপুরী ও ২নং ফেরিঘাট থেকে শাহ পরান বাংলাবাজারের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়। ঘাটে যাত্রীদের দাবি ছিল সামনে ঈদ পরিবার সবাই তাদের আশায় তাকিয়ে আছে, এই অবস্থায় তারা নিরুপায় হয়ে শহর ছাড়ছে।
উল্লেখ্য, বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম সূত্রে দেখা যায়, ঘাটে সাধারণ যাত্রী এম্বুলেন্স নিয়ে রোগী অপেক্ষা করছে কিন্তু ফেরিসহ সব যান নৌযান চলাচল বন্ধ। অন্যদিকে ভিআইপিদেরকে নদী পাড় করে দিচ্ছে কোস্টগার্ডের একটি দল, যা সাধারণ যাত্রীদের উপর একপ্রকার বৈষম্য বলে অভিযোগ করছেন যাত্রীরা।
ছবি: মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
ইসলামপুর প্রতিনিধি: বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমান কর্তৃক ঘোষিত রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের রূপরেখা ৩১ দফার আপ্রচার ও জনসম্পৃক্তি কর্মসূচি সফল করার লক্ষে জামালপুর জেলার ইসলামপুর ১১নং চরপুটিমারি ইউনিয়ন বিএনপি উওর শাখার উদ্যোগে আজ ২৪ জুন ২০২৫ইং মঙ্গলবার, লিফলেট বিতরণ ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা, সাবেক মন্ত্রী পরিষদ সচিব, ইসলামপুর উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি এ এস এম আব্দুল হালিম।
উক্ত অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জামালপুর জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি সাবেক উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান নবী নেওয়াজ খান লোহানী বিপুল, জামালপুর জেলা বিএনপির বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক জয়নাল আবেদিন সরকার সহ বিভিন্ন অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
চরপুঠিমারি উত্তর বিএনপি নেতা জবেদ আলী মেম্বারের সভাপতিত্বে লিফলেট বিতরণ ও আলোচনা সভায় তৃণমূল পর্যায়ের বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী ও সাধারণ জনগণের উপস্হিতি অনুষ্ঠানকে সার্থক করে তোলে।
প্রধান অতিথি জনাব এ এস এম আব্দুল হালিম বলেন বিএনপি'র প্রতি তৃণমূলের মানুষের অভূতপূর্ব ভালবাসায় আমি অভিভূত। মানুষের এই ভালোবাসা ধরে রাখতে বিএনপি নেতা কর্মীদের শহীদ জিয়ার জীবনাদর্শের উপর নিজেদের জীবন চর্চার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, জনগণের কল্যাণে কাজ করার জনাব তারেক রহমানের স্বপ্ন ও চিন্তাকে মূল্যায়ন করতে হবে। সে অনুযায়ী আমাদেরকে তৈরি হতে হবে। জনগণের মুখে হাসি ফোটানই আমাদের প্রধানতম লক্ষ্য।
‘স্বাধীনতাযুদ্ধে ভারতের অবদান ভুলবার নয়’
বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধের সময়ে ভারতের সহযোগিতা ভুলবার নয় উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ১৯৭১ সালে স্বাধীনতাযুদ্ধে সবমিলিয়ে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান থেকে প্রায় এক কোটি শরণার্থী ভারতে আশ্রয় নিয়ে ছিলেন। ওই সময়ে ভারত সরকার শরনার্থীদের ভরণ-পোষণ দিয়েছে। যুদ্ধে অস্ত্র দিয়ে সহযোগিতা করেছে। তাই মুক্তিযুদ্ধে ভারতের সহায়তা কৃতজ্ঞতার সঙ্গে স্মরণ করে বাংলাদেশ।
জাতীয় প্যারেড গ্রাউন্ডে আজ শুক্রবার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী ও বাংলাদেশের সুবর্ণজয়ন্তীর ১০ম দিনে সভাপতির বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি।
এসময় নিজের বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে ভারতের অনেকে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে যুদ্ধ করেছেন। বাংলাদেশ স্বাধীনতা হওয়ার পেছনে ভারতের অবদান ভুলবার নয়।
শেখ হাসিনা আরো বলেন, মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানি সৈন্যরা অত্যাচার-নিপীড়ন চালিয়েছিল। গণহত্যা, অগ্নিসংযোগহ, ধর্ষণ, লুটপাটের শিকার হয়ে বাংলাদেশ থেকে প্রায় এক কোটি মানুষ ভারতে গিয়ে আশ্রয় নেন। ভারত সেই শরণার্থীদের আশ্রয় দিয়েছে, খাদ্য দিয়েছে, চিকিৎসার ব্যবস্থা করেছে। সেই সঙ্গে মুক্তিযোদ্ধা যারা অংশ নিয়েছেন, সেই মুক্তিযোদ্ধাদের প্রশিক্ষণ দিয়েছে ভারত, অস্ত্র সরবরাহ করে সহযোগিতা করেছে। আমি ভারতের জনগণ ও সরকারের কাছে বাংলাদেশের জনগণ ও আমার নিজের পক্ষ থেকে অশেষ কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি।