a
ফাইল ছবি
লা লিগার নিয়মের বেড়াজালে আটকা পড়ে স্প্যানিশ ক্লাব বার্সোলোনা ছাড়তে বাধ্যই হলেন জীবন্ত কিংবদন্তি ফুটবলার লিওনেল মেসি। বার্সোলোনার সাথে ছিন্ন হলো ২১ বছরের দীর্ঘ সম্পর্ক। মেসির বিদায় উপলক্ষে আজ ক্যাম্প নূতে প্রেস কনফারেন্সে করেন লিওনেল মেসি সেখানে বার্সাকে বিদায় বলার সাথে সাথেই কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন তিনি।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে লিও বলেন "এই ক্লাব একজন ব্যক্তির থেকে বড়, ধীরে ধীরে সবাই অভ্যস্ত হয়ে যাবে তবে প্রথম প্রথম একটু কষ্ট হবে সবার"
তার পরবর্তী গন্তব্য কোথায় হবে সেটা জিজ্ঞাসা করতেই মেসি বলেন পিএসজির সম্ভাবনা বেশি, কথা বার্তা চলছে তবে এখনো কনফার্ম নয়, আমি অনেকগুলা অফার পেয়েছি পরশু থেকে।
অপর আরেক প্রশ্নে লিও বলেন “আমি সব কিছুর জন্য প্রস্তুত ছিলাম আমি বেতন কমিয়েও এখানে থাকতে রাজি ছিলাম কিন্তু শেষ মূহুর্তে লা লিগা তা হতে দিলো না”
বিভিন্ন গণমাধ্যমের সূত্রানুসারে মেসি পিএসজিতেই যাচ্ছেন।
একাধিক সুত্রে জানা যায় সেখানে মেসিকে নেইমারের থেকেও বেশি বেতন দেয়া হবে যা কমপক্ষে ৪০ মিলিয়ন এর আশপাশ। নেইমার তার ১০ নম্বর জার্সি মেসিকে অফার করলেও মেসি তার ক্যারিয়ারের শুরুতে ১৯ নম্বর জার্সি পড়ে খেলা সেই ১৯ নম্বর জার্সিতেই মাঠ মাতাবেন বলে ধারনা করা হচ্ছে।
ফাইল ছবি
প্যারিসের ক্লাব পিএসজি ফুটবলার লিওনেল মেসিও করোনা আক্রান্ত হয়েছেন। পিএসজির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, মেসিসহ তাদের মোট চারজন ফুটবলার করোনা আক্রান্ত।
ইউরোপে করোনার যে সুনামি লেগেছে তার থেকে কোনোভাবে বাদ যাচ্ছে না নামি-দামি ফুটবল ক্লাবগুলো এবং একইসঙ্গে ফুটবল খেলোয়াড়রাও। এতদিন ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগ, স্প্যানিশ লা লিগার রিয়াল মাদ্রিদ-বার্সেলোনার খবর শোনা গিয়েছিল যে, এই দুই ক্লাবে হু হু করে বাড়ছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা।
মেডিকেল বার্তায় চোটাক্রান্ত নেইমারের বিষয়ে পিএসজি আরও জানিয়েছে, ‘নেইমার জুনিয়র প্যারিস সেন্ট জার্মেইর চিকিৎসা দল ও পারফরম্যান্স স্টাফদের সঙ্গে ৯ জানুয়ারি পর্যন্ত ব্রাজিলে চোট থেকে পুনর্বাসনের প্রক্রিয়া চালিয়ে যাবেন। আশা করা হচ্ছে, তিন সপ্তাহের মধ্যে অনুশীলনে ফিরবেন তিনি।’
সূত্র: বিডি প্রতিদিন
সংগৃহীত ছবি
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, করোনাভাইরাসের টিকা দেওয়া শেষ করেই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়া হবে।
আজ শনিবার (৩ জুলাই) দুপুরে জাতীয় সংসদে বাজেট অধিবেশনের সমাপনী ভাষণে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি আরও বলেন, মানুষ ঈদুল ফিতরে নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে গ্রামে যাওয়ার ফলেই করোনা সংক্রমণ এতটা বেড়েছে। গত ঈদে নিষেধ করা সত্ত্বেও মানুষ বাড়ি গিয়েছিল, তখন সরকারের কথা শুনলে এখন হয়তো পরিস্থিতি এতটা খারাপ হতো না বা সংক্রমণও এতটা বাড়ত না।
প্রধামন্ত্রী বলেন, টিকার জন্য সব দেশের সঙ্গেই যোগাযোগ করা হচ্ছে। আমরা দেশের ৮০ শতাংশ মানুষকে টিকা দেব। যত বেশি মূল্যই হোক না কেন জনগণ বিনামূল্যেই পাবেন করোনার টিকা।