a বিশ্ব ল্যাবরেটরি দিবসে শিক্ষক ও গবেষকদের মতামত
ঢাকা রবিবার, ১৩ বৈশাখ ১৪৩২, ২৭ এপ্রিল, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

বিশ্ব ল্যাবরেটরি দিবসে শিক্ষক ও গবেষকদের মতামত


এমএস.প্রতিদিন ডেস্ক:
শনিবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২১, ০৩:২৪
বিশ্ব ল্যাবরেটরি দিবসে শিক্ষক ও গবেষকদের মতামত

ফাইল ছবি

বিশ্ব ল্যাবরেটরি দিবসটি ২৪শে এপ্রিল  অনুষ্ঠিত হয়। দুর্দান্ত  আবিষ্কারের জায়গা উল্লেখ করে এটি  উদযাপন করা হয়, যা বিশ্বকে আরও উন্নত করতে সহায়তা করে। পরীক্ষাগার এমন একটি জায়গা যা নিয়ন্ত্রিত শর্তাদি ও সরঞ্জাম সরবরাহ করে, যেখানে বৈজ্ঞানিক গবেষণা, পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও পরিমাপ সম্পাদন করা যেতে পারে। গবেষণাগারে অগণিত ধারণা এবং তত্ত্ব পরীক্ষা করা হয়। সীমাহীন অধ্যয়ন এবং পরীক্ষার পরে বিশ্বের বেশিরভাগ বৃহত্তম চিকিৎসা এবং নিরাময়গুলি পরীক্ষাগারগুলিতে আবিষ্কার ও সিদ্ধ করা হয়েছিল। পরীক্ষাগার থেকে বেরিয়ে আসা পণ্যগুলি মানবজাতিকে  বহু উপায়ে সহায়তা করেছে। 

বিজ্ঞানের বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞের বিভিন্ন প্রয়োজনের কারণে বৈজ্ঞানিক গবেষণার জন্য ব্যবহৃত ল্যাবরেটরি  অনেকগুলি রূপ নেয়। একটি পদার্থবিদ্যার ল্যাবটিতে একটি কণা ত্বরণকারী বা ভ্যাকুয়াম চেম্বার থাকতে পারে, অন্যদিকে ধাতুবিদ্যার গবেষণাগারে ধাতব ঢালাই বা পরিশোধন করার জন্য বা তাদের শক্তি পরীক্ষা করার জন্য যন্ত্রপাতি থাকতে পারে। একজন রসায়নবিদ বা জীববিজ্ঞানী একটি জীবন্ত বা কেমিক্যাল সম্পন্ন পরীক্ষাগার ব্যবহার করতে পারেন। যখন একজন মনোবিজ্ঞানের ল্যাব এমন এক ঘর হতে পারে যেখানে একমুখী আয়না এবং লুকানো ক্যামেরা রয়েছে যাতে আচরণটি পর্যবেক্ষণ করা যায়। বৈজ্ঞানিক পরীক্ষাগারগুলি স্কুল এবং বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে, শিল্পে, সরকারী বা সামরিক সুবিধাগুলিতে এবং জাহাজ এবং মহাকাশযানের উপরেও পাওয়া যায়।


শিক্ষক ও গবেষকদের মতামত নিতে গেলে তাদের থেকে গবেষণাগারের প্রয়োজনীয়তার বিষয়টি স্পষ্ট হয়ে আসে।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের অণুজীব বিজ্ঞান বিভাগের  অধ্যাপক ডঃ শামীমা বেগম বলেন, "ল্যাবরেটরীর প্রয়োজনীয়তাটা বিশেষভাবে প্রভাবিত করে দেশ এর উন্নয়নে। একদম সূচনা লগ্ন স্কুল পর্যায় থেকে শুরু করে কলেজ পর্যায় এবং পরবর্তী বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে ল্যাবরেটরির গুরুত্ব অপরিসীম। উচ্চতর গবেষণা বা শিক্ষার জন্য ল্যাবরেটরী বিশেষ প্রয়োজনীয়তা যেমন রয়েছে তার মধ্যে সমৃদ্ধ ল্যাবরেটরির বিষয়টিকে ছাড় দিলে চলবে না। 

বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে বা বিশেষ প্রতিষ্ঠান ক্ষেত্রে বললে ল্যাবরেটরী সমৃদ্ধ হলে সেখানে উন্নয়নের ধারা অবশ্যই দ্রুতগতির হবে। যদিও এর পর্যাপ্ত ব্যবস্থা করা ব্যয়বহুল তাই কেন্দ্রীয় ভাবে হলেও ল্যাবরেটরী প্রতিষ্ঠা করে গবেষণাকে এগিয়ে নিয়ে যািয়া উচিত।"

কোন বিভাগের অধ্যাপক ডক্টর আমিনুল হক বলেন, "ল্যাবে তৈরি হচ্ছে বিজ্ঞানের হৃদপিণ্ড। ল্যাবরেটরী ছাড়া প্রয়োগিক শিক্ষার কথা চিন্তাই করা যায় না। বিশেষ করে বিভাগের শিক্ষার্থীদের কথা বললে ল্যাবরেটরী ছাড়া উচ্চতর শিক্ষা শিক্ষার প্রায়োগিক বিষয়গুলোকে কল্পনায় আনা যায় না। মাধ্যমিক উচ্চমাধ্যমিক ও উচ্চতর শিক্ষা গ্রহণের ক্ষেত্রে ল্যাবরেটরির অপরিহার্যতা রয়েছে। বর্তমান বিশ্বের প্যানডেমিক অবস্থার কথা বিবেচনায় আনলেও ল্যাবরেটরিতে ছাড়া এর থেকে মুক্তির কথা চিন্তা করা যায় না। সকলক্ষেত্রে বর্তমান সময়ে ল্যাবরেটরীকে বিবেচনা করা যায় হার্টের  মতো।তাই ল্যাবরেটরি দিবসকে উপলক্ষ করে হলেও সমৃদ্ধি শিখরে পৌঁছাতে এর গুরুত্বের কথা সকলের সামনে তুলে ধরা উচিত।"

অধ্যাপক ড. সুব্রত চন্দ্র রায়, (রসায়ন বিভাগ, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়) বলেন, "গবেষণাগারের প্রয়োজনীয়তার কথা বলতে গেলে তা সকল ক্ষেত্রে বিশেষ অবদানের অনন্য জায়গা। রসায়নবিদ হিসেবে বাস্তবিক প্রয়োগ ব্যতীত এর কার্যক্রম পরিচালনা করা কখনোই সম্ভব না। অতএব গবেষণাগারের সম্প্রসারণ ও এর প্রয়োগক্ষেত্রে বাড়াতে পারলে দেশকে বহুদূর এগিয়ে নিয়ে যাওয়া সম্ভব হবে।"

মনোবিজ্ঞান বিভাগ, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ডক্টর অশোক কুমার সাহা বলেন, "শিক্ষার প্রয়োগিক  দিক গবেষণার ক্ষেত্রে বললে মনোবিজ্ঞান বিভাগের গবেষণাগার বিশেষভাবে প্রয়োজনীয়। বিশ্বে প্রথম মনোবিজ্ঞানে ল্যাবরেটরী বা গবেষণাগারের ব্যবহার জার্মানে শুরু হয়েছিল। বাংলাদেশ পূর্বে মনোবিজ্ঞান গবেষণার বিভিন্ন যন্ত্রপাতি দেশের বাইরে থেকে কেনা হতো। বর্তমানে বাংলাদেশের বিভিন্ন কোম্পানির সকল যন্ত্রপাতি তৈরি করে থাকে এবং ল্যাবের সরবরাহ করে থাকে। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞান বিভাগের ল্যাবরেটরীও বর্তমানে বিভিন্ন যন্ত্রপাতি ও প্রয়োজনীয় উপাদানের সমন্বয়ে সুবিধা হচ্ছে। শিক্ষার্থীদের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা ও গবেষণার সুব্যবস্থা নিশ্চিত করতেই কাজ চলছে। ল্যাবরেটরী দিবসকে সামনে রেখে একে আরো সমৃদ্ধ করা যায়।"

ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের সহকারী অধ্যাপক জনাব মোঃ মহিউদ্দিন বলেন, "প্রতীক প্রতীক পড়াশোনার পাশাপাশি শিক্ষার প্রয়োগিক দিককে  গুরুত্ব দিলে দেশ তথা জাতি এগিয়ে যাবে বহুদূর। তাত্ত্বিক শিক্ষাকে কাজে লাগিয়ে প্রয়োগিক শিক্ষার ক্ষেত্রে ল্যাবরেটরীর অপরিহার্যতা রয়েছে। ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের বৈদিক শিক্ষার দিক থেকে ব্যবহৃত হয় এনভারমেন্টাল ল্যাবরেটরী। এছাড়াও রয়েছে সয়েল টেস্ট, ওয়াটার টেস্ট ও রক টেস্ট  এর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা। ল্যাবরেটরী দিবস কে বিবেচনা করে কার্যক্রমকে এগিয়ে নিয়া যাওয়া যায় আর গবেষণার কার্যক্রমকে জোড়দার করা যায়।তাহলে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়াও সহজ এবং দেশের দ্রুত সম্প্রসারণ সম্ভব হবে।"

এভাবেই গবেষক ও শিক্ষকদের মতামত অনুসারে ল্যাবরেটরী দিবসকে সামনে রেখে দেশে গবেষণার প্রতি গুরুত্বারোপ করা হয় এবং তারা মনে করেন দেশকে এগিয়ে নিতে ভাল ও উন্নত ল্যাবরেটরীর গুরুত্ব অপরিসীম।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

নির্বাচন কমিশনে সংরক্ষিত ৪০ হাজার ইভিএমে ত্রুটি


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক
বুধবার, ০৮ ফেরুয়ারী, ২০২৩, ০৯:২১
নির্বাচন কমিশনে সংরক্ষিত ৪০ হাজার ইভিএমে ত্রুটি

ছবি: সংগৃহীত

নির্বাচন কমিশনের কাছে সংরক্ষিত ৪০ হাজার ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ত্রুটি পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছেন ইভিএম প্রকল্পের পরিচালক (পিডি) কর্নেল সৈয়দ রাকিবুল হাসান। ত্রুটিপূর্ণ ইভিএমগুলো মেরামতের জন্য বাংলাদেশ মেশিন টুলস ফ্যাক্টরিতে পাঠানো হচ্ছে বলে গনমাধ্যমকে জানান।

বুধবার (৮ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন কমিশনের নিজ কক্ষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি। এর আগে ইভিএম নিয়ে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।

রাকিবুল হাসান বলেন, ‘যাচাই-বাছাই করে এখন পর্যন্ত ৪০ হাজার ইভিএমে ত্রুটি পেয়েছি। ত্রুটিপূর্ণ ইভিএমগুলো মেরামতের জন্য বাংলাদেশ মেশিন টুলস ফ্যাক্টরিতে পাঠানো হচ্ছে। আর ১ লাখ ১০ হাজার ইভিএম ভোটের জন্য প্রস্তুত রাখা আছে।’

তিনি জানান, অর্থ সংকটে নতুন ইভিএম কেনার প্রকল্প অনুমোদন হয়নি। ফলে মজুত থাকা ইভিএমের ওপরই নির্ভর করতে হচ্ছে নির্বাচন কমিশনকে। কিন্তু যে পরিমাণ ইভিএম মজুত আছে, তার কতগুলো এখন ব্যবহারযোগ্য, আর কতগুলো মেরামত করতে হবে, সে হিসাব আমরা করেছি।’

প্রকল্প পরিচালক জানান, বাংলাদেশ মেশিন টুলস ফ্যাক্টরিতে মজুত থাকা ৭০ হাজার এবং অন্যান্য গোডাউনে থাকা ৪০ হাজারসহ মোট এক লাখ ১০ হাজার ইভিএম এখন ভোটের জন্য সচল রয়েছে। বিভিন্ন সময় ভোটের পর সঠিকভাবে সংরক্ষণ না করাসহ অযত্ন ও অবহেলায় ত্রুটিপূর্ণ ইভিএমগুলো অকেজো হয়ে গেছে বলে জানান প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা।

জানা যায়, বিগত জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় ২০১৮ সালে ৩ হাজার ৮২৫ কোটি টাকা ব্যয়ে দেড় লাখ ইভিএম কিনেছিল ইসি। কিন্তু পর্যাপ্ত ব্যবস্থাপনার অভাবে অনেক ইভিএমই এখন ত্রুটিপূর্ণ। একাদশ জাতীয় সংসদের ৬টি সংসদীয় আসনসহ বিগত ৫ বছরে অনুষ্ঠিত সিটি করপোরেশনসহ বেশিরভাগ স্থানীয় সরকার নির্বাচন ইভিএমের মাধ্যমে অনুষ্ঠিত হয়।

এখন ১০টি আঞ্চলিক কার্যালয়সহ দেশের বিভিন্ন জেলার ৪০টিরও বেশি অস্থায়ী গুদামে ইভিএমগুলো সংরক্ষিত আছে। গত ৪ মাস ধরে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে ৪০ হাজার ইভিএম ত্রুটিপূর্ণ পেয়েছে ইসি। সূত্র:ইত্তেফাক

 

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

নির্বাচন ঘিরে রাজনৈতিক ও আইনশৃঙ্খলার অবনতির আশঙ্কা: যুক্তরাষ্ট্র


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক
বৃহস্পতিবার, ২৭ জুলাই, ২০২৩, ১১:৩৩
নির্বাচন ঘিরে রাজনৈতিক ও আইনশৃঙ্খলার অবনতির আশঙ্কা: যুক্তরাষ্ট্র

ফাইল ছবি


বাংলাদেশের আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে রাজনৈতিক ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হওয়ার আশঙ্কা প্রকাশ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। বুধবার দেশটির পররাষ্ট্র দপ্তর থেকে প্রকাশিত বাংলাদেশের বিনিয়োগ পরিবেশ নিয়ে এক প্রতিবেদনে ওই আশঙ্কা প্রকাশ করেছে যুক্তরাষ্ট্র।

যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তর বিশ্বের ১৬০টিরও বেশি দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য ও বিনিয়োগ পরিবেশ মূল্যায়ন করে ২০২৩ সালের ওই প্রতিবেদন তৈরি করেছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ ঐতিহাসিকভাবে মধ্যপন্থি, ধর্মনিরপেক্ষ, শান্তিপূর্ণ ও স্থিতিশীল রাষ্ট্র। কিন্তু এ দেশটি ২০২৩ সালের শেষের দিকে বা ২০২৪ সালের প্রথম দিকে সাধারণ নির্বাচনের কাছাকাছি আসার সঙ্গে সঙ্গে রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা পরিস্থিতি অস্থিতিশীল হয়ে উঠতে পারে। 

সর্বশেষ ২০১৮ সালের ডিসেম্বরের জাতীয় নির্বাচন অনিয়ম, সহিংসতা ও ভয়ভীতি দ্বারা প্রভাবিত হয়েছিল বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। 

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, সরকারের কিছু পদক্ষেপের কারণে বিরোধী রাজনৈতিক, বিচার বিভাগ এবং গণমাধ্যম ও নাগরিক সমাজের স্বাধীনতা সঙ্কুচিত হয়েছে।

বৈদেশিক মুদ্রার ঘাটতি কমাতে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) থেকে বাংলাদেশের ঋণ নেওয়া, ২০১০ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশের ধারাবাহিকভাবে ৬ শতাংশের বেশি জিডিপি প্রবৃদ্ধির প্রসঙ্গ প্রতিবেদনে স্থান পেয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানিগুলোর বাংলাদেশে বিনিয়োগের কারণ হিসেবে দক্ষিণ এশিয়া ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বাজারের মধ্যে কৌশলগত অবস্থান এবং বড় শ্রমশক্তির কথা উল্লেখ করা হয়েছে প্রতিবেদনে।

যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নির্ভরযোগ্য বিদ্যুৎ নিশ্চিত করতে অপর্যাপ্ত অবকাঠামো, সীমিত অর্থায়নের উপকরণ, আমলাতান্ত্রিক বিলম্ব, শ্রম আইনের শিথিল প্রয়োগ এবং দুর্নীতি বিদেশি বিনিয়োগকে বাধাগ্রস্ত করে চলেছে। এ সীমাবদ্ধতা কমাতে বাংলাদেশ ধীরে ধীরে উন্নতি করছে।

তবে বাংলাদেশ এখনো তার বিদেশি বিনিয়োগ নীতি পুরোপুরি বাস্তবায়ন করতে পারেনি। যুক্তরাষ্ট্র মনে করে, শ্রম, মেধা সম্পত্তি অধিকার (আইপিআর) এবং পরিবেশের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ সময়োপযোগী আইন প্রণয়ন করেছে। কিন্তু সেগুলো কার্যকরভাবে প্রয়োগ হচ্ছে না। গত এক দশকে অগ্নিনির্বাপণ ও নিরাপত্তার মানোন্নয়নে বাংলাদেশ উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি করেছে। তবে শ্রমিকদের স্বাধীনতা ও দর-কষাকষির অধিকার সীমিত।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পরিবেশগত অনেক সম্মেলনে বাংলাদেশ যোগ দিয়েছে। কিন্তু এর পরও ঢাকা বায়ুদূষণের জন্য বিশ্বের সবচেয়ে খারাপ শহরগুলোর অন্যতম। সূত্র: যুগান্তর

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

সর্বশেষ - তথ্য ও প্রযুক্তি