ইসরায়েলের সামরিক কারাগারে এক গোয়েন্দা কর্মকর্তার রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে। তার মৃত্যু সম্পর্কে ওই কর্মকর্তার পরিবারকে কোনো তথ্য দিচ্ছে না সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
এ ঘটনায় নিহত ওই গোয়েন্দা কর্মকর্তার পরিবারের লোকজন ইসরায়েলি সরকারের উপর ভীষণ ক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছে। তারা বলছে, সরকার কতদূর পৌঁছেছে যে তারা তাদের কাছে এবং জনগণের কাছে এইসব তথ্য গোপন করছে।
নিহত কর্মকর্তার পরিবারের লোকজন জানিয়েছেন, ২০১৮ সাল থেকে এই পর্যন্ত সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে দেয়া তার সমস্ত পোস্ট ডিলিট করে দেয়া হয়েছে। ইসরায়েলের ইংরেজি পত্রিকা দৈনিক হারেৎজ জানিয়েছে, কারাগারে নিহত এক কর্মকর্তার লাশ উধাও করে দেয়ার প্রচেষ্টার বিরুদ্ধে ক্ষোভ সৃষ্টি হয়েছে। নিহত গোয়েন্দার এক আত্মীয় দৈনিক হারেৎজকে বলেছেন, আমরা কিছুই জানতে পারি নাই। প্রকৃতপক্ষে তার কি ঘটেছে আজ পর্যন্ত আমাদের কাছে কেউ তা ব্যাখ্যা করে বলেনি।
সামগ্রিকভাবে সেনাবাহিনীর আচরণে এটাই মনে হচ্ছে- যেন তারা অনেক কিছু গোপন করতে চাইছে। আর তাদের প্রশ্ন কিভাবে একজন গোয়েন্দা কর্মকর্তার লাশ উধাও করে দেয়? সূত্র: পার্সটুডে
ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিয়ে হামাসের রাজনৈতিক ব্যুরোর উপ-প্রধান খলিল আল-হাইয়া বলেছেন, যুদ্ধবিরতি অব্যাহত রাখতে হলে ইসরায়েলকে গাজা উপত্যকায় দ্রুত সময়ের মধ্যে পুনর্গঠন করতে হবে। ইহুদি বসতি চালিয়ে গেলে তাদের চরম মূল্য দিতে হবে।
আজ শুক্রবার আল-আকসা টিভিতে প্রকাশিত এক খবর এমনটাই জানানো হয়েছে। খলিল আল-হাইয়া আরও বলেছেন, গাজার পুনর্গঠনের সাথে সম্পর্কিত হুমকিকে প্রত্যাখ্যান করেছে হামাস এবং এব্যাপারে কোনো ধরনের রাজনৈতিক আপস করা হবে না।
জেরুজালেম এবং আল-আকসা মসজিদে ইহুদি বসতি স্থাপন বন্ধ না করা পর্যন্ত ইসরায়েলকে মারাত্মক পরিণতির মুখোমুখি হতে হবে বলেও হুমকি দিয়ে বলেন, যুদ্ধবিরতি নাজুক অবস্থায় রয়েছে এবং এ জাতীয় সমস্যা সমাধানের লক্ষ্যে এটি কার্যকর করা গুরুত্বপূর্ণ। সূত্র: আনাদোলু এজেন্সি।
আগামী ১৭-২৬ মার্চ রাজধানীবাসীকে সময় নিয়ে ঘর থেকে বের হওয়ার অনুরোধ জানিয়েছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) ভারপ্রাপ্ত কমিশনার এবং সদ্য পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চের (এসবি) অতিরিক্ত পুলিশ মহাপরিদর্শকের (চলতি দায়িত্ব) মনিরুল ইসলাম।
রবিবার (১৪ মার্চ) দুপুরে ডিএমপি সদর দপ্তরে এক সংবাদ সম্মেলনে ডিএমপির ভারপ্রাপ্ত কমিশনার মনিরুল ইসলাম এ কথা বলেন। তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর উদ্বোধন উপলক্ষে বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রপ্রধান ও সরকার প্রধানরা বাংলাদেশে আসবেন।
ভিভিআইপিদের চলাচলের কারণে রাজধানীতে যানজট তৈরি হতে পারে, পাশাপাশি রাজধানীর সড়কগুলোতে ব্যাপক উন্নয়নমূলক কাজ হচ্ছে। এর ফলে অধিকাংশ সড়কগুলোতে যান চলাচলে সমস্যা হচ্ছে। আসন্ন এসব উৎসবে বিদেশি অতিথিদের আমন্ত্রণ উপলক্ষে অনেক সড়কে যান চলাচলে কিছুটা সমস্যা দেখা দিতে পারে। রাষ্ট্রের সম্মানের কথা চিন্তা করে জনগণকে এসময়গুলোতে একটু কস্ট মানার পরামর্শ দিয়েছেন।
যারা অফিস-আদালত কিংবা পরীক্ষার জন্য বের হবেন, তারা নির্ধারিত সময়ের কিছুটা আগে বের হওয়ার অনুরোধ জানান। তিনি বলেন, ১৭ থেকে ২৬ মার্চের মধ্যে সাপ্তাহিক ও সরকারি মিলিয়ে ৪ দিন ছুটি রয়েছে। এ সময়ে আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করে সড়কে স্বাভাবিকভাবে সড়কে যান চলাচলে সর্বাত্বক চেষ্টা করবো।