ঢাকা বৃহস্পতিবার, ১২ বৈশাখ ১৪৩১, ২৫ এপ্রিল, ২০২৪
https://www.msprotidin.com website logo

তাইওয়ান ও চীনের মধ্যে আবারও উত্তেজনা


আন্তর্জাতিক ডেস্ক:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
শনিবার, ২০ আগষ্ট, ২০২২, ০৯:৪৩
তাইওয়ান ও চীনের মধ্যে আবারও উত্তেজনা

ফাইল ছবি

তাইওয়ান ও চীনের মধ্যে আবার উত্তেজনা বেড়েছে। দ্বীপটি ঘিরে আবার বড় ধরনের সামরিক কার্যক্রম চালানো শুরু করেছে বেইজিং। তাইওয়ানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় বলেছে, আজ শনিবার ১৭টি চীনা যুদ্ধবিমান ও ৫টি যুদ্ধজাহাজ তাইওয়ান ঘিরে চক্কর দিতে দেখা গেছে। এর মধ্যে চারটি যুদ্ধবিমান তাইওয়ান প্রণালিতে তাইওয়ান ও চীনের অলিখিত সীমা বা মধ্যরেখা অতিক্রম করেছে বলে দাবি করেছে তাইপে।

তাইওয়ানের সামরিক বাহিনী জানায়, তাদের পর্যবেক্ষণে বেইজিংয়ের নতুন সামরিক কর্মকাণ্ডের বিষয়টি ধরা পড়েছে। তাইওয়ান নিউজের বরাতে বার্তা সংস্থা এএনআই জানিয়েছে, গতকাল শুক্রবার বিকেল পাঁচটা থেকে চীনের সামরিক কর্মকাণ্ড দেখতে পাওয়া যায়।

চীনের পিপলস লিবারেশন আর্মি (পিএলএ) এয়ার ফোর্সের ১৭টি যুদ্ধবিমানের মধ্যে ৮টি সীমানা অতিক্রম করে। এগুলোর মধ্যে ছিল চারটি শিআন জেএইচ–৭ ফাইটার বোম্বার, দুটি সুখোই এসইউ–৩০ ফাইটার ও দুটি সেনইয়াং জে–১১ জেট বিমান। এগুলোর মধ্যে জেএইচ–৭–এ এসইউ–৩০ যুদ্ধবিমানগুলো উত্তর প্রান্ত ও জে–১১ ফাইটার বিমানগুলো দক্ষিণ প্রান্ত দিয়ে সীমানা অতিক্রম করে।

তাইওয়ানের পক্ষ থেকে আরও বলা হয়, চীনের সামরিক কর্মকাণ্ডের মুখে তারা নজরদারি ও পাল্টা ব্যবস্থা হিসেবে কমব্যাট এয়ার প্যাট্রোলস (সিএপি), নৌবাহিনীর জাহাজ ও প্রতিরক্ষা ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা সক্রিয় করার ব্যবস্থা নেয়।

চীনের কড়া হুঁশিয়ারির পরও এ মাসের শুরুতে তাইওয়ান সফর করেন যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেসের নিম্নকক্ষ প্রতিনিধি পরিষদের স্পিকার ন্যান্সি পেলোসি। তাঁর ওই সফর ঘিরে তাইওয়ান নিয়ে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। এরপর গত রোববার মার্কিন কংগ্রেসের আরেকটি প্রতিনিধিদল তাইওয়ানে গেলে উত্তেজনা আরও বেড়ে যায়। চীনের সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট দিয়ে বলা হয়, তাদের যুদ্ধবিমান তাইওয়ানের দোরগোড়ায় রয়েছে। তাইওয়ানের কাছাকাছি পেংহু দ্বীপের ভিডিও প্রকাশ করে পিএলএ।

তাইওয়ানকে নিজের ভূখণ্ড মনে করে বেইজিং। কিন্তু তাইওয়ানের মানুষ নিজেদের স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবেই দেখেন। এই দ্বীপের নিয়ন্ত্রণ নিতে প্রয়োজন হলে সামরিক শক্তি খাটানোর হুমকিও দিয়ে আসছে বেইজিং। চীন বলে আসছিল, ন্যান্সি পেলোসি তাইওয়ান সফরে গেলে এর পরিণাম হবে ভয়াবহ। কিন্তু বেইজিংয়ের সতর্কবার্তা উপেক্ষা করে পেলোসি তাইওয়ান যান। তাঁর এই সফর কেন্দ্র করে সৃষ্ট উত্তেজনায় তাইওয়ান প্রণালিতে ব্যাপক সামরিক মহড়া চালায় চীন। মোতায়েন করা হয় যুদ্ধজাহাজ, যুদ্ধবিমান ও ক্ষেপণাস্ত্র। ১৯৯৬ সালের পর এটাই ছিল চীনের সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়া। পেলোসি ও তাঁর পরিবারের ওপর নিষেধাজ্ঞাও দিয়েছে চীন। অবশ্য তাইওয়ানের দাবি, সামরিক মহড়া শুরুর পেছনে পেলোসির সফরকে অজুহাত হিসেবে ব্যবহার করেছে চীন।

এর মধ্যেই আবার মার্কিন কংগ্রেসের এক প্রতিনিধিদল তাইওয়ান সফর করে। এতে আরও বেশি ক্ষোভ প্রকাশ করে বেইজিং। তাদের সফর ঘিরে সোমবার সেখানে আবারও সামরিক মহড়া চালায় বেইজিং। চীনের সামরিক বাহিনীর পূর্বাঞ্চলীয় কমান্ডের মুখপাত্র শি ই বলেন, তাইওয়ান প্রণালিজুড়ে শান্তি ও স্থিতিশীলতা বিনষ্ট করে চলেছে যুক্তরাষ্ট্র ও তাইওয়ান। রাজনৈতিক কূটকৌশলও খাটাচ্ছে তারা। এই সামরিক মহড়া তারই একটি জবাব। চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ওয়াং ওয়েবিন বলেন, দেশের সার্বভৌমত্ব ও আঞ্চলিক অখণ্ডতা রক্ষায় প্রয়োজন হলে চীন শক্ত পদক্ষেপ নেবে।

বেইজিংয়ের এমন হুমকির মুখে অবশ্য শক্ত অবস্থানে রয়েছে তাইপেও। তাইওয়ান এয়ার ফোর্সের ভাইস চিফ অব স্টাফ তুং পেই-লুন অবশ্য তাইওয়ান প্রণালিতে পেংহুর কাছে চীনের মহড়ার বিষয়টি অস্বীকার করেছেন। তিনি বলেছেন, বেইজিং কথার লড়াই চালাচ্ছে।

এদিকে তাইওয়ান প্রণালি ঘিরে উত্তেজনা বেড়ে যাওয়ায় যুক্তরাষ্ট্র আগামী সপ্তাহ বা মাসের মধ্যে পদক্ষেপ নেওয়ার পরিকল্পনার কথা জানিয়েছে। তাইওয়ান ঘিরে চীনের সামরিক ও অর্থনৈতিক কার্যকলাপের জবাব দেওয়ার লক্ষ্যে যুক্তরাষ্ট্র এ পরিকল্পনা করছে বলে জানিয়েছেন দেশটির কর্মকর্তারা।

গত বুধবার এক প্রেস ব্রিফিংয়ে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র নেড প্রাইস বলেন, স্থিতাবস্থাকে ক্ষুণ্ন করার জন্য বেইজিংয়ের চলমান প্রচেষ্টার মুখে শান্তি ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখার জন্য যুক্তরাষ্ট্র কঠোর পদক্ষেপ নেবে। বিভিন্ন ক্ষেত্রজুড়ে এই পদক্ষেপগুলো নেওয়া হবে। আগামী সপ্তাহ এবং মাসগুলোতে তা প্রকাশ পাবে। কারণ, যুক্তরাষ্ট্রে এ চ্যালেঞ্জকে দীর্ঘমেয়াদি বলে মনে করছে। সূত্র: প্রথম আলো

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

ইসরাইল হামাসের ভয়ে সীমান্তে আয়রন ডোম বাড়িয়েছে


আমিনুল, মুক্তসংবাদ প্রতিদিন:
মঙ্গলবার, ১১ মে, ২০২১, ১২:০২
ইসরাইল হামাসের ভয়ে সীমান্তে আয়রন ডোম বাড়িয়েছে

ফাইল ছবি


 
ইসরাইলের দক্ষিণাঞ্চলে নতুন করে আরও ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষাব্যবস্থা ‘আয়রন ডোম’ বসিয়েছেন দখলদার সেনারা।

ফিলিস্তিনের ইসলামি প্রতিরোধ আন্দোলন- হামাসের যোদ্ধারা ব্যাপক সংখ্যায় ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপের আশঙ্কায় আয়রন ডোমের সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে বলে জানা যায়। খবর হারেৎজের।

ইসরাইলি মিডিয়া আরও বলে যে, ইসরাইলের দক্ষিণাঞ্চলে ইহুদিবাদী সেনার সংখ্যাও বাড়ানো হয়েছে। বায়তুল মুকাদ্দাসে সহিংসতা বেড়ে যাওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে ইসলামি প্রতিরোধ আন্দোলন-হামাস গাজা থেকে ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ শুরু করতে পারে বলে আশঙ্কা থেকে ইসরাইল এসব পদক্ষেপ নিয়েছে।

এ ছাড়া পশ্চিমতীরেও ফিলিস্তিনিরা অভিযান চালানোর আশঙ্কা করছে দখলদার ইসরায়েল সেনারা। এ কারণে সেখানে তাদের পূর্বনির্ধারিত প্রশিক্ষণ কোর্স স্থগিত করেছে।

সোমবার সন্ধ্যায় গাজা উপত্যকা থেকে ইসরাইলে একটি ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করা হয়। ক্ষেপণাস্ত্রটি ইসরাইলের একটি অনাবাসিক এলাকায় আঘাত হানে। এর পর দখলদার বাহিনী গাজার দক্ষিণে ব্যাপক বিমান হামলা চালায়।

এতে ৯ শিশুসহ অন্তত ২০ ফিলিস্তিনি নিহত হন। গত কয়েক দিন ধরেই বায়তুল মুকাদ্দাসে মসজিদুল আকসা ও এর আশপাশের এলাকায় ফিলিস্তিনিদের ওপর ব্যাপক হামলা চালিয়ে আসছে ইসরায়েল বাহিনী। এসব হামলায় তিন শতাধিক ফিলিস্তিনি আহত হয়েছেন।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

বোনের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক, অন্তঃসত্বা করে গর্ভপাত



বুধবার, ০৭ এপ্রিল, ২০২১, ০৩:২৮
বোনের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক, অন্তঃসত্বা করে গর্ভপাত

নবম শ্রেণির এক স্কুলছাত্রীকে (১৫) দিনের পর দিন সৎ ভাই মেহেদি হাসানের (২২) কাছে শারীরিক নির্যাতনের শিকার হয়ে আসছিল। এতে পর পর  দুবার অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়ে সে। ঘটনা কাউকে জানালে তাকে ও তার বাবাকে হত্যার হুমকিও দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ ভুক্তভোগীর।

কুমিল্লার দেবিদ্বার উপজেলায় এ ঘটনাটি ঘটেছে। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, সৎ ভাই মেহেদি হাসান (২২) ওই স্কুলছাত্রীকে শারীরিক সম্পর্কে বাধ্য করে। এতে প্রথমেও একবার অন্তঃসত্ত্বা হয় সে। সন্তান প্রসবের পর মেহেদি তাকেও হত্যা করে বলে অভিযোগ রয়েছে।

ভুক্তভোগী মেয়েটি সংবাদ মাধ্যমকে জানায়, তাদের মা বিষয়টি জানার পর তার পায়ে পড়ে মাফ চেয়ে এমন কাজ দ্বিতীয়বার না করার কথা দেয় সে। কিন্তু দ্বিতীয়বারও বোনকে জোর করে শারীরিক সম্পর্কে বাধ্য করে মেহেদি। এতে করে ফের অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়ে ভুক্তভোগী।

এমন ঘটনা জানাজানি হওয়ার পর ভুক্তভোগীর বাড়ি গিয়ে কথা হলে মেহেদির বাবা সংবাদ মাধ্যমকে জানান, ১২ বছর আগে পাঁচ মেয়ে ও দুই ছেলে রেখে মারা যান তার স্ত্রী। পরে তিনি পাশের ইউনিয়নের এক বিধবা নারীকে বিয়ে করেন। সেই নারীর একটি মেয়ে (ভুক্তভোগী) থাকায় তাকেসহ বাড়িতে তোলেন তিনি।

ছেলেটির বাবা আরও জানান, পাঁচ মেয়ের বিয়ে হয়ে গেছে। তারা শ্বশুরবাড়ি থাকেন। বড় ছেলে তাবলীগ জামায়াতে থাকায় দুটি ঘরের একটি বাড়ি বানিয়ে সেখানে বসবাস শুরু করেন তারা। একটি ঘরে স্ত্রীসহ তিনি এবং অন্য ঘরে থাকত মেহেদি ও তার এই বোন (ভুক্তভোগী)। দুজনই শিক্ষার্থী। তাদের মধ্যে মেহেদি কলেজছাত্র ও ভুক্তভোগী নবম শ্রেণির স্কুল ছাত্রী।

ভুক্তভোগী ওই মেয়ে জানিয়েছে, ইংরেজিতে পারদর্শী হওয়ায় বড় ভাইকে মাঝে মাঝে পড়াতো সে। একসাথে পড়তে বসায় মেহেদি তার দিকে কুনজর দিতো। পড়ার সময় মজার ছলে তার শরীরের বিভিন্ন স্থানে হাত দিতো। একদিন কুপ্রস্তাব দেয় সে। রাজি না হলে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকিও দেয় মেহেদি।

ওই স্কুল ছাত্রী মেয়ে বলে, ‘একদিন মেহেদি আমাকে কু প্রস্তাব দেয়। রাজি না হলে বাবাকে মেরে ফেলে মায়ের কাঁধে দোষ চাপানোর কথা বলে। এই ভয়ে আমি কিছু বলতে পারতাম না। বিভিন্ন সময় শরীরের স্পর্শকাতর স্থানে হাত দিতো মেহেদি। একদিন ঘরে কেউ না থাকায় জোর করে শারীরিক সম্পর্কে বাধ্য করে আমাকে।’

ওই স্কুল ছাত্রী জানায়, এরপর থেকে লাগাতার তার সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক করত মেহেদি। বাবাকে হত্যা করা ছাড়াও বিভিন্ন হুমকি দেওয়ায় নির্যাতন মুখ বুঝে সহ্য করত। এর মধ্যে একবার অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়ে সে। মেহেদি তার পেটের বাচ্চা নষ্ট করার জন্য বিভিন্নরকম ওষুধ খাওয়াতো। একদিন তাদের মা বিষয়টি বুঝতে পেরে মেয়েকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন। তখন সে মাকে পুরো বিষয়টি খুলে বলে। ছেলেকে প্রশ্ন করতেই মায়ের পা ধরে নিজের ভুল শিকার করে মেহেদি। তার মেয়েকে বিয়ে করবে বলেও প্রতিশ্রুতি দেয় মেহেদি।

ভুক্তভোগী ছাত্রী জানায়, বাচ্চা নষ্ট হয়েছে ধারণা ছিল মেহেদির। কিন্তু গত বছরের ১৮ সেপ্টেম্বর রাত ১০টার দিকে প্রসব ব্যাথা ওঠে তার। রাতেই নিজের ঘরে একটি ছেলে সন্তান জন্ম দেয় সে। এদিকে সন্তান জন্ম নেওয়ায় বিপাকে পড়ে মেহেদি। পরে মায়ের কোল থেকে সন্তানকে কেড়ে নিয়ে যায় সে। ভুক্তভোগীর অভিযোগ, ‘তার সন্তানকে হত্যা করেছে মেহেদি।’

ওই ভুক্তভোগী আরও জানান, মাকে দেওয়া প্রতিশ্রুতি মোতাবেক তাকে বিয়ে করবে দোহাই দেখিয়ে আবারও তার সঙ্গে জোরপূর্বক শারীরিক সম্পর্ক করে মেহেদি। বর্তমানে সে দুমাসের অন্তঃসত্ত্বা। এই খবর পেয়ে পালিয়ে যায় মেহেদি। অজ্ঞাত স্থান থেকে বিভিন্ন নম্বারের মাধ্যমে কল দিয়ে ঘটনা কাউকে জানালে প্রাণে মেরে ফেলবে বলে ভুক্তভোগীকে হুমকি দিচ্ছে সে।

বিষয়টি নিয়ে মেহেদির বড় বোনের সাথে কথা বলতে তার মুঠোফোনে কল করা হলে রাগান্বিত হয়ে তিনি বলেন, ‘কে আপনি? আপনি এত কিছু জানেন কীভাবে?’ এরপর সাংবাদিক পরিচয় দিলে ফোন কেটে দেন তিনি।

এ বিষয়ে মেহেদির বাবা সংবাদ মাধ্যম জানান, তিনি ঘটনাটি জানেন। এ কারণে ছেলের সাথে তার তেমন সম্পর্ক নেই।

ছেলেটির বাবা বলেন, ‘এমন কুলাঙ্গার ছেলে যেন কারও ঘরে জন্ম না নেয়। সে আমাকেও মেরে ফেলার হুমকি দিচ্ছে। আমি আইনের আশ্রয় নেব।’

বিষয়টি নিয়ে রাজামেহার ইউনিয়ন চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলম সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, ‘এমন ন্যাক্কারজনক ঘটনা আমার ইউনিয়নে হচ্ছে আমার জানা নেই। আমি খোঁজ-খবর নিচ্ছি। এ ব্যাপারে ভুক্তভোগীকে যেকোনো সহায়তা করা হবে।’

এ বিষয়ে দেবিদ্বার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জহিরুল আনোয়ার সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, ‘ভুক্তভোগীর পরিবার থেকে কোনো লিখিত অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে ভুক্তভোগীকে যেকোনো আইনি সহায়তা দেওয়া হবে।’

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

সর্বশেষ - আন্তর্জাতিক