a ৪২তম বিসিএসের ভাইভা স্থগিত
ঢাকা সোমবার, ৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩২, ১৭ নভেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

৪২তম বিসিএসের ভাইভা স্থগিত


এম.এস প্রতিদিন ডেস্ক:
মঙ্গলবার, ১৮ মে, ২০২১, ০৫:০৮
৪২তম বিসিএসের ভাইভা স্থগিত

ফাইল ছবি

করোনা মহামারীর কারনে ৪২ তম বিসিএস (বিশেষ) এর ভাইভা স্থগিত করেছে  সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)। আজ মঙ্গলবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে সরকারি কর্ম কমিশন নিশ্চিত করেছে, করোনাভাইরাসজনিত সংক্রমণের কারনে এ পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। পরিস্থিতি বিবেচনা পরিবর্তিত তারিখ জানানো হবে।

৪২ তম বিসিএস বিশেষ ক্যাডারের লিখিত পরীক্ষায় (এমসিকিউ টাইপ) উত্তীর্ণ হয়েছেন ৬ হাজার ২২ জন। ২৩ মে থেকে উত্তীর্ণ প্রার্থীদের ভাইভা হওয়ার কথা ছিল। ২৩ মে সকাল ১০টায় ২২০ জনের ভাইভা হওয়ার কথা ছিল। সূচি অনুযায়ী, আগামী ৩০ জুন পর্যন্ত ৬ হাজার ২২ জনের ভাইভা অনুষ্ঠিত হতো।

করোনাভাইরাস মহামারির প্রেক্ষাপটে দুই হাজার চিকিৎসককে সরকারি চাকরিতে নিয়োগ দিতে গত বছর ৪২ তম বিশেষ বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়। গত ২৬ ফেব্রুয়ারি প্রিলিমিনারি পরীক্ষা (লিখিত টাইপ) অনুষ্ঠিত হয়। পরীক্ষার এক মাস পর ২৯ মার্চ বিসিএসের ফল প্রকাশ করে পিএসসি। এতে উত্তীর্ণ হয় ৬ হাজার ২২ জন।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / khurshedalm@msprotidin.com

সরকারি চাকরিজীবীরা আন্দোলন করলে বাধ্যতামূলক অবসর


বিশেষ প্রতিনিধি, মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
বৃহস্পতিবার, ২৪ জুলাই, ২০২৫, ০৩:০৬
সরকারি চাকরিজীবীরা আন্দোলন করলে বাধ্যতামূলক অবসর

ছবি সংগৃহীত

 

নিউজ ডেস্ক: সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮ এর দ্বিতীয় সংশোধিত অধ্যাদেশ জারি করা হয়েছে। বুধবার আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের সচিব ড. হাফিজ আহমেদ চৌধুরীর স্বাক্ষরে অধ্যাদেশটি জারি করা হয়।

নতুন সংশোধিত অধ্যাদেশ অনুযায়ী কোনো সরকারি কর্মচারী আন্দোলনে গেলে, অর্থাৎ নিজে নিয়ম লঙ্ঘন করে একজন সরকারি কর্মচারী আরেকজন সরকারি কর্মচারীর কাজে বাধা দিলে বা তাকে তার কাজ থেকে বিরত রাখলে, তাকে বাধ্যতামূলক অবসরসহ চাকরি থেকে বরখাস্ত করা যাবে।

সাধারণত সরকারি কর্মচারীরা নিজেরা কোন আন্দোলন করলে নিজেও কাজ থেকে বিরত থাকে এবং অন্যজনকেও কাজ থেকে বিরত থাকার জন্য ‘প্রেসার ক্রিয়েট’ করে।

অধ্যাদেশে সরাসরি আন্দোলনের কথা বলা না হলেও যেভাবে ইঙ্গিত করা হয়েছে, তাতে আন্দোলনকে বুঝায় বলে আইনজীবীদের অভিমত।

সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮ এর অধিকতর সংশোধনকল্পে প্রণীত অধ্যাদেশ জারি করা এই অধ্যাদেশ সরকারি চাকরি (দ্বিতীয় সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫ নামে অভিহিত হবে।

নতুন অধ্যাদেশের ৩৭ এর (গ) তে বলা হয়েছে, যে কোনো সরকারি কর্মচারীকে তাহার কর্মে উপস্থিত হতে বা কর্তব্য সম্পাদনে বাধাগ্রস্ত করেন, তাহলে তা হবে সরকারি কর্মে বিঘ্ন সৃষ্টিকারী অসদাচরণ এবং তজ্জন্য তিনি উপ-ধারা (২) এ বর্ণিত যেকোনো দণ্ডে দণ্ডনীয় হবেন।

আর উপ-ধারা (২) এ বলা হয়েছে, (২) উপ-ধারা (১) এ উল্লিখিত কোনো কর্মের জন্য কোনো সরকারি কর্মচারীকে নিম্নবর্ণিত যেকোনো দণ্ড প্রদান করা যাবে, যথা:- (ক) নিম্নপদ বা নিম্নবেতন গ্রেডে অবনমিতকরণ; (খ) বাধ্যতামূলক অবসর প্রদান; এবং (গ) চাকরি হতে বরখাস্ত।

অধ্যাদেশে বলা হয়, যেহেতু নিম্নবর্ণিত উদ্দেশ্যসমূহ পূরণকল্পে, সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৭ নং আইন) এর অধিকতর সংশোধন সমীচীন ও প্রয়োজনীয় এবং যেহেতু সংসদ ভেঙে যাওয়া অবস্থায় আছে এবং রাষ্ট্রপতির নিকট তা সন্তোষজনক ভাবে প্রতীয়মান হয়েছে যে, আশু ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য প্রয়োজনীয় পরিস্থিতি বিদ্যমান আছে; সেহেতু গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের ৯৩ (১) অনুচ্ছেদে প্রদত্ত ক্ষমতাবলে রাষ্ট্রপতি নিম্নরূপ অধ্যাদেশ প্রণয়ন ও জারি করলেন। এটা অবিলম্বে কার্যকর হবে।

সংশোধিত অধ্যাদেশে বলা হয়েছে, ২০১৮ সনের ৫৭ নং আইনের ধারা ৩৭ক এর সংশোধন। সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮ সনের ৫৭ নং আইনের এর ধারা ৩৭ক এর পরিবর্তে নিম্নরূপ ধারা ৩৭ক প্রতিস্থাপিত হবে।

৩৭(ক) তে বলা হয়েছে, সরকারি কর্মচারীদের আচরণ ও দণ্ড সংক্রান্ত বিশেষ বিধান। (১) এই আইন বা এই আইনের অধীন প্রণীত বিধিমালায় যা কিছুই থাকুক না কেন, যদি কোনো সরকারি কর্মচারী (ক) ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের বৈধ আদেশ অমান্য করেন, আইনসংগত কারণ ছাড়া সরকারের কোনো আদেশ, পরিপত্র এবং নির্দেশ অমান্য করেন বা তা বাস্তবায়ন বাধাগ্রস্ত করেন বা এই সকল কার্যে অন্য কোনো সরকারি কর্মচারীকে প্ররোচিত করেন, অথবা (খ) ছুটি বা যুক্তিসংগত কোনো কারণ ব্যতীত অন্যান্য কর্মচারীদের সহিত সমবেতভাবে নিজ কর্ম হইতে অনুপস্থিত থাকেন বা বিরত থাকেন, অথবা (গ) যেকোনো সরকারি কর্মচারীকে তাহার কর্মে উপস্থিত হইতে বা কর্তব্য সম্পাদনে বাধাগ্রস্ত করেন, তাহলে তা হবে সরকারি কাজে বিঘ্ন সৃষ্টিকারী অসদাচরণ এবং তজ্জন্য তিনি উপ-ধারা (২) এ বর্ণিত যেকোনো দণ্ডে দণ্ডনীয় হবেন।

অধ্যাদেশের ৩ এ বলা হয়েছে, (৩) যেক্ষেত্রে কোনো সরকারি কর্মচারীর বিরুদ্ধে উপ-ধারা (১) এ বর্ণিত কোনো অসদাচরণের জন্য কার্যধারা গ্রহণ করা হয়, সেক্ষেত্রে নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ অথবা এতদুদ্দেশ্যে তৎকর্তৃক, সাধারণ বা বিশেষ আদেশ দ্বারা ক্ষমতাপ্রাপ্ত ব্যক্তি, অভিযোগ গঠন করবেন এবং সংশ্লিষ্ট সরকারি কর্মচারীকে, অতঃপর অভিযুক্ত ব্যক্তি বলে অভিহিত, কেন এই ধারার অধীন দোষী সাব্যস্তপূর্বক দণ্ড আরোপ করা হবে না এই মর্মে ৭ (সাত) কার্যদিবসের মধ্যে যথাযথভাবে কারণ দর্শাইবার নোটিশ প্রদান করবেন এবং অভিযুক্ত ব্যক্তিগতভাবে উপস্থিত হয়ে শুনানি করতে ইচ্ছুক কি-না ক্ষমতাপ্রাপ্ত ব্যক্তি তাও উক্ত নোটিশে উল্লেখ করবেন।

অধ্যাদেশে বলা হয়েছে, রাষ্ট্রপতি কর্তৃক প্রদত্ত আদেশের বিরুদ্ধে আপিল করা যাবে না। তবে এইরূপ ক্ষেত্রে দণ্ডপ্রাপ্ত কর্মচারী দণ্ড আরোপের আদেশ প্রাপ্তির ৩০ (ত্রিশ) কার্যদিবসের মধ্যে ধারা ৩৬ অনুযায়ী উক্ত আদেশ পুনর্বিবেচনার (রিভিউ) জন্য রাষ্ট্রপতির নিকট আবেদন করতে পারবেন এবং রাষ্ট্রপতি যেরূপ উপযুক্ত মনে করবেন, সেইরূপ আদেশ প্রদান করবেন।

অধ্যাদেশে উল্লেখ করা হয়েছে, অধ্যাদেশের (১২) উপ-ধারা (১০) ও (১১) এর অধীন, যথাক্রমে, আপিল ও রিভিউ এ প্রদত্ত আদেশ চূড়ান্ত বলে গণ্য হবে।

সূত্র : বাসস

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আরও পড়ুন

ভাসানচরকে হাতিয়া থেকে বিচ্ছিন্ন করার ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে সাংবাদিক সম্মেলন


সাইফুল আলম, বিশেষ প্রতিনিধি, মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
বুধবার, ০৯ এপ্রিল, ২০২৫, ০৮:২৭
ভাসানচরকে হাতিয়া থেকে বিচ্ছিন্ন করার ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে সাংবাদিক সম্মেলন

ছবি: মুক্তসংবাদ প্রতিদিন

 

সাইফুল আলম, ঢাকা:  ভাসানচর অঞ্চলের শান্তি ও শৃঙ্খলা বিঘ্নিত করার অপপ্রয়াসে ভাসানচরকে একটি ইস্যু হিসেবে ব্যবহার করছে একটি কুচক্রী মহল। উক্ত বিষয়টি নিয়ে হাতিয়াবাসীর পক্ষে হাতিয়া দ্বীপ সমিতি, ঢাকার সভাপতি অধ্যাপক ডাঃ মোঃ জাহেদুল আলম সংবাদ সম্মেলন করেন এবং মাননীয় প্রধান উপদেষ্টার দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। 

আজ ৯ই এপ্রিল সকাল সাড়ে ১১ টায় রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের দ্বিতীয় তলায় জহুর হোসেন চৌধুরী হলে এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেন হাতিয়া দ্বীপ সমিতি এবং হাতিয়ার সকল সাংবাদিক ও সামাজিক সংগঠন গুলো।

হাতিয়া, নোয়াখালী জেলার অর্ন্তগত মেঘনার পলিবাহিত দ্বীপ। হিমালয় থেকে আসা লক্ষ টন পলি হাতিয়ার চারপাশে অনেকগুলো দ্বীপের সৃষ্টি করেছে। অন্যদিকে সন্দ্বীপ ও হাতিয়ার মত প্রাচীন দ্বীপ যা ফেনী নদীর মোহনায় অবস্হিত। বিভিন্ন স্যাটেলাইট ভিউ পর্যালোচনা করলে দেখা যায় যে, হাতিয়ার আয়তন ক্রমাগত বেড়ে চলেছে। মূলত হাতিয়ার সীমানা সেই প্রাচীনকাল থেকে ছিল দক্ষিণে বঙ্গোপসাগর, পশ্চিমে শাহাবাজপুর, উত্তরে কালাইয়া নদী এবং পূর্বে সন্দ্বীপ চ্যানেল যেটা ফেনী নদী থেকে এসে মেঘনার মোহনায় স্বর্ণদ্বীপের পূর্ব সীমানায় মিলিত হয়েছে।

১৯৬০-এর দশক হতে হাতিয়ার নদী ভাঙন সমস্যা তীব্রতর হয়ে ওঠে। ভাঙনে বিগত প্রায় ৬৮ বছরে হাতিয়ার বিশাল এলাকা নদী গর্ভে বিলীন হয়ে যায়। ‘সাহেবানীর চর' নামে হাতিয়ার পূর্ব পার্শ্বে একটি চর ভেঙে সম্পূর্ণরূপেই বিলীন হয়ে গেছে মেঘনায়। আজকের ভাসানচর মূলত ভেঙ্গে যাওয়া সাহেবানীর চর, রাধাখালি, চিত্রাখালি, বাথানখালি, মাইজচরা, চরভারতসেন, চৌরঙ্গী, মফিজয়া, সুখচর, নলচিরা, গোডাউন বাজার এর জেগে উঠা চর।

ভূমি রেকর্ড ও জরীপ অধিদপ্তরের অনুমোদনক্রমে ২০১৬-২০১৭ সালের দিয়ারা জরীপে নবসৃষ্ট ভাসানচর অংশটি সঠিকভাবে হাতিয়া উপজেলার অন্তর্ভূক্ত হয়েছে। ভূমি রেকর্ড ও জরীপ অধিদপ্তর কর্তৃক ২০১৬-২০১৭ সালে নবসৃষ্ট ভাসানচর অংশটির (ভাসানচর, শালিকচর, চর বাতায়ন, চর মোহনা, চর কাজলা ও কেওডার চর) দিয়ারা জরীপ সম্পন্ন করা হয়। উক্ত দিয়ারা জরীপের রেকর্ড ১৮/০৪/২০১৮ তারিখে চূড়ান্তভাবে প্রকাশিত হয়। প্রকাশিত গেজেটে ভাসানচর অংশের ৬টি মৌজা নোয়াখালী জেলাধীন হাতিয়া উপজেলার অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।

২০১৮ সালে জনৈক সন্দ্বীপবাসীর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে হাইকোর্ট আইন ভিত্তিক সমাধানের জন্য রুল জারি করে। পরবর্তীতে সমস্ত কার্যক্রম সম্পন্ন করে গত ০৯/০২/২০২১ সালে ভাসানচরকে হাতিয়া উপজেলার অন্তর্ভুক্ত করে গেজেট নোটিশ জারি হয়েছে। ভাসানচর অংশের সর্বশেষ জরীপ অনুযায়ী বর্ণিত ৬টি মৌজা নিয়ে নোয়াখালী জেলার হাতিয়া উপজেলার চরঈশ্বর ইউনিয়নের অধীন ভাসানচর থানা মহামান্য রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে গঠিত হয়, যা ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২১ তারিখে বাংলাদেশ গেজেটে প্রকাশিত হয়েছে।
দীর্ঘদিন পর দূরভিসন্দিমূলকভাবে গত ২৩/০৩/২০২৫ তারিখে জোনাল সেটেলমেন্ট অফিস চট্টগ্রাম, নোয়াখালী (হাতিয়া) ও চট্টগ্রাম (সন্দ্বীপ) অংশের সীমানা নির্ধারণ বিষয়ক প্রতিবেদন প্রেরণ করে এবং একই তারিখে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসকের কার্যালয় (রাজস্ব শাখা) আন্তঃজেলা সীমানা বিরোধ নিষ্পত্তির নিমিত্তে গঠিত কমিটির ১ম সভার কার্য বিববরণীর সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের আদেশ জারি করেন, যা সুস্পষ্ট প্রশাসনিক ষড়যন্ত্র বলে আমরা মনে করি।

সার্বিক বিশ্লেষণে দেখা যায়, জোনাল সেটেলমেন্ট অফিসারের কার্যালয়, চট্টগ্রাম এর ২৩ মার্চ ২০২৫ তারিখের ১৩০(২) নং স্মারকের প্রতিবেদনটি উদ্দেশ্যপ্রণোদিত, ত্রুটিপূর্ণ ও পক্ষপাতদৃষ্ট। ১৯২৯ সালের সঠিক সি.এস ম্যাপ, ১৯৫৪ সালের নোয়াখালী জেলা থেকে সন্দ্বীপ থানা পৃথকীকরণ আদেশ ও এর সুস্পষ্ট ভৌগলিক বিভাজন, ২০১৬-২০১৭ সালের ভাসানচরের দীয়ারা জরীপ ও ম্যাপ এবং হাতিয়া ও সন্দ্বীপ উপজেলার সর্বশেষ ম্যাপ পর্যালোচনা না করে শুধু অনুমান নির্ভর বিকৃত সি.এস ম্যাপ ও গুগল ম্যাপ এর উপর ভিত্তি করে প্রতিবেদন দাখিল করায় আমরা হাতিয়াবাসী হতাশ ও সংক্ষুব্ধ। বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক ভাসানচরকে হাতিয়া উপজেলার অনুকূলে দিয়ারা জরীপ সম্পাদন করে চূড়ান্ত রেকর্ড প্রকাশ ও হাতিয়া উপজেলাধীন চরঈশ্বর ইউনিয়নের অন্তর্গত ভাসানচর থানা গঠন শান্তিপূর্ণ ও বিরোধ ছাড়াই সম্পন্ন হয়েছে। একটি কুচক্রী মহল অত্র অঞ্চলের শান্তি ও শৃঙ্খলা বিঘ্নিত করার অপপ্রয়াসে ভাসানচরকে একটি ইস্যু হিসেবে সামনে এনেছে যা অনভিপ্রেত।

এরই প্রেক্ষিতে হাতিয়াবাসীর পক্ষে হাতিয়া দ্বীপ সমিতি, ঢাকার সভাপতি অধ্যাপক ডাঃ মোঃ জাহেদুল আলম সাংবাদিকদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ পূর্বক মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা মহোদয়ের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেন। এ সময়ে হাতিয়া দ্বীপ সমিতির অন্যান্য কর্মকর্তারা, কার্যকরী সদস্যরা এবং হাতিয়ার সাংবাদিক আমাদের সংগঠনগুলোর নেতৃবৃন্দরা উপস্থিত ছিলেন।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর জনপ্রিয়