a
ফাইল ছবি
অবাধ, নিরপেক্ষ, অংশগ্রহণমূলক এবং উৎসবমুখর নির্বাচনের যে অনুকূল পরিবেশের প্রত্যাশা করা হয়েছিলো সেটি এখনো হয়ে উঠেনি বলে মনে করছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। গণমাধ্যমের সম্পাদকদের বরাবর পাঠানো এক ধারণাপত্রে এই কথা উল্লেখ করা হয়েছে।
ধারণাপত্রে বলা হয়েছে, প্রত্যাশিত সংলাপ ও সমঝোতার মাধ্যমে মতভেদ নিরসন হয়নি। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রধানতম দলগুলো স্ব স্ব সিদ্ধান্ত ও অবস্থানে অনড়। রাজপথে মিছিল, জনসমাবেশ ও শক্তি প্রদর্শন করে স্ব স্ব পক্ষে সমর্থন প্রদর্শনের চেষ্টা হচ্ছে। কিন্তু ওতে প্রত্যাশিত মীমাংসা বা সংকটের নিরসন হচ্ছে বলে কমিশন মনে করে না। নির্বাচনই হচ্ছে গণতন্ত্রের প্রাণ ও বাহন। নির্বাচন আয়োজনে যদি সংকট নিরবচ্ছিন্নভাবে অব্যাহত থাকে তাহলে গণতন্ত্র বিপন্ন হওয়ার ঝুঁকি থেকে যায়।
আগামী ২৬ অক্টোবর গণমাধ্যম সম্পাদকদের নিয়ে কর্মশালার আয়োজন করেছে ইসি।
‘আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন: গণমাধ্যমের ভূমিকা, জাতির প্রত্যাশা’ শীর্ষক কর্মশালায় অংশগ্রহণের জন্য আমন্ত্রণপত্রের সঙ্গে আলোচনার জন্য ধারণাপত্রটিও পাঠানো হয়েছে। ৩৮ জন সম্পাদক ওই কর্মশালার জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। সূত্র: ইত্তেফাক
ঢাকায় গণপরিবহনের তীব্র সংকট নিরসনে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন করপোরেশন (বিআরটিসি) ৬০টি বাস নামাচ্ছে।
বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য দেওয়া সংস্থাটির বাস এবার রাস্তায় সাধারণ যাত্রী চলাচলের জন্য নামানো হচ্ছে।
এ বিষয়ে বিআরটিসির চেয়ারম্যান মো. তাজুল ইসলাম গণমাধ্যমকে বলেন, আমরা যাত্রীদের ভোগান্তি কমাতে এসব বাস রাস্তায় নামাচ্ছি।
মো. তাজুল ইসলাম জানান, ঢাকার রাস্তায় বিআরটিসির ৩৬টি ডাবল ডেকার বাস ইতোমধ্যে নামানো হয়েছে। রোববার (৪ এপ্রিল) আরও ২৪টি বাস নামানো হবে। সব মিলিয়ে ৬০টি বাসের ব্যবস্থা করা হচ্ছে।
বিআরটিসি দফতর থেকে জানা গেছে, দেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বেড়েছে। করোনার দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবিলায় সরকারের ১৮ দফা নির্দেশনা এসেছে। এর মধ্যে একটি হলো গণপরিবহনে ৫০ শতাংশ যাত্রী পরিবহন করতে হবে। রাজধানীতে বাসে অর্ধেক যাত্রী পরিবহনের নিয়ম চালু হওয়ায় চরম সংকটে যাত্রীরা। বর্তমানে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ রয়েছে। এ কারণে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে দেওয়া বিআরটিসির বাসগুলো গণপরিবহন হিসেবে ব্যবহার করা হবে।
সংগৃহীত ছবি
আজ বুধবার (২ জুন) বিকেলে ৫টায় জাতীয় সংসদ ভবনে স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে এ অধিবেশন শুরু হয়। বৃহস্পতিবার ২০২১-২২ অর্থবছরের বাজেট পেশ হবে।
এর আগে সভাপতিমণ্ডলীর সভা অনুষ্ঠিত হয়। এরপরে শোকপ্রস্তাব উত্থাপন করেন স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী।
এ বিষয়ে সংসদ সচিবালয় সূত্র জানায়, একাধিক দফা বিরতি দিয়ে ১২ কার্যদিবসের মতো অধিবেশন চলতে পারে।
এদিকে সংসদ সচিবালয়ের একাধিক কর্মকর্তা জানান, স্বাস্থ্য সুরক্ষায় সব নিয়ম মেনে বাজেট অধিবেশন শুরু হয়েছে। বরাবরের মতো এবারও রোস্টার করে সংসদ সদস্যরা অধিবেশনে অংশ নেবেন। প্রতি কার্যদিবসে উপস্থিতি সংখ্যা ১০০ থেকে ১২০ জনের মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখা হবে।
কর্মকর্তারা আরো জানান, এক্ষেত্রে একজন সংসদ সদস্য তিন থেকে চার কার্যদিবস অধিবেশনে যোগ দেবেন। যোগদানের জন্য তাদের করোনা নেগেটিভ সনদ থাকা বাধ্যতামূলক।
একদিন করোনার টেস্টের নেগেটিভ ফলাফলের ভিত্তিতে পরপর দুদিন অধিবেশনে যোগ দেওয়া যাবে। ফলে সংসদে যোগদানের জন্য সংসদ সদস্যদের একাধিকবার নমুনা পরীক্ষার প্রয়োজন পড়বে।