a
ফাইল ছবি
রাজধানীর পল্টন থানার নাশকতার মামলায় বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসের জামিন আবেদন আবারও নামঞ্জুর করেছেন আদালত।
আজ বুধবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. আছাদুজ্জামান এ আদেশ প্রদান করেন।
এর আগে আসামিপক্ষের আইনজীবীরা জামিন চেয়ে আদালতে আবেদন করেন। শুনানির সময় রাষ্ট্র পক্ষের আইনজীবী আব্দুল্লাহ আবু জামিনের বিরোধিতা করেন। উভয়পক্ষের শুনানি শেষে বিচারক জামিন আবেদন নাকচ করে দেন।
আসামিপক্ষের আইনজীবী জয়নুল আবেদীন মেজবাহ সাংবাদিকদের জানান, জজ আদালতের এ আদেশের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে জামিনের আবেদন করা হবে।
এর আগে ৮ ডিসেম্বর দিবাগত রাতে তাদের গ্রেফতার করে ডিবি পুলিশ। পরদিন ৯ ডিসেম্বর পুলিশ তাদের আদালতে হাজির করে। শুনানি শেষে বিচারক আসামিদের জামিন আবেদন নাকচ করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, ৭ ডিসেম্বর বিকালে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে পুলিশের সঙ্গে বিএনপি নেতাকর্মীদের সংঘর্ষ হয়। এতে একজন গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হন। আহত হন অনেকে। এসময় বিএনপি কার্যালয়ে অভিযান চালিয়ে চাল-ডাল, পানি, নগদ টাকা ও বিস্ফোরকদ্রব্য পাওয়া যায় বলে জানায় পুলিশ। এ ঘটনায় ৪৭৩ জনের নামোল্লেখসহ অজ্ঞাত দেড় থেকে দুই হাজার বিএনপির নেতাকর্মীকে আসামি করে পুলিশ বাদী হয়ে মামলা করা হয়। সূত্র: বিডি প্রতিদিন
ফাইল ছবি
হেফাজতে ইসলামের উচ্চ পর্যায়ের একটি প্রতিনিধি দল স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের সঙ্গে দীর্ঘ সাড়ে ৩ ঘণ্টা বৈঠক করেছেন। মঙ্গলবার (৪ মে) রাত ৯টা ২০ মিনিটে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর ধানমন্ডির বাসায় বৈঠক হয়। বৈঠকটি শেষ হয় রাত ১২টায়। হেফাজতের ১০ সদস্যের প্রতিনিধি দল বৈঠকে অংশ নিয়েছিলেন।
সূত্রানুযায়ী, বৈঠকে হেফাজতের পক্ষ থেকে ৪টি দাবি প্রস্তাব করা হয়েছে। দাবিগুলো হচ্ছে-
১) হেফাজতে ইসলামের গত আন্দোলনকে কেন্দ্র করে সারাদেশে গ্রেফতার হওয়া আলেম-ওলামা ও ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের অবিলম্বে মুক্তি দেওয়া ২) আলেম-উলামা এবং ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের গ্রেফতার-হয়রানি আতঙ্ক থেকে মুক্তি দেওয়া ৩) ২০১৩ সালে হেফাজতে ইসলামের নেতাকর্মীদের নামে যে মামলাগুলো হয়েছে পূর্ব আলোচনা অনুযায়ী এ সেগুলো প্রত্যাহার করা ও ৪) দ্রুত কওমি মাদ্রাসাগুলো খুলে দেয়ার ব্যবস্থা করা।
হেফাজতের আহ্বায়ক কমিটির মহাসচিব নুরুল ইসলাম জিহাদী বৈঠক শেষে গণমাধ্যমকে দাবিগুলোর বিষয়ে অবহিত করেন। তিনি বলেছেন, আমাদের এই ৪টি দাবি মন্ত্রীকে লিখিতভাবে জানিয়েছি। তিনি আমাদের কথা মনোযোগ দিয়ে শুনেছেন এবং আশ্বাস দিয়েছেন।
ছবি: আবছার উদ্দীন চৌধুরী
এত কি প্রশ্ন?
অধিকারের খোঁচাই বা কেন?
এখন আমার সব অধিকার তোমার দখলে!
তুমিই অধিশ্বরী! তোমার রাগ! অভিমান!প্রত্যাশা যখন!
আকাশচুম্বী। অধিকার ও হয়ে যায়! আইফেল টাওয়ার।
এত কি প্রশ্ন?
ভালবাসার খোঁচাই বা কেন?
আমার সব ভালবাসা!তোমার আঁচলে বন্দী!
তুমিই ভাগ্যবতী! আমার উপলব্ধি!তোমার আত্মবিশ্বাস!
তুমি ছিলে, আমার অনুভূতি! কোথাও কম পড়েছে কি?
এত কি প্রশ্ন?
অভিমানের খোঁচাই বা কেন?
তোমার রাগ অভিমান! আমার জীবন সর্বস্ব!
তুমিই রাজলক্ষী! তিলকহীন এই রাগ ভাঙ্গানোর সৈনিক
প্রচেষ্টা সারারাত! জমানো সব হোম ওয়ার্ক থাকে বাকী!
আর কোন প্রশ্ন নাই! যদি বল জীবনটা ও রাখব বাজী!