a মোদি অসত্য কথা বলেছেন
ঢাকা শনিবার, ১ অগ্রহায়ণ ১৪৩২, ১৫ নভেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

মোদি অসত্য কথা বলেছেন


আন্তর্জাতিক ডেস্ক:
শুক্রবার, ০২ এপ্রিল, ২০২১, ০৪:২৩
মোদি অসত্য কথা বলেছেন

লেখক সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দুই দিনের বাংলাদেশ সফর সফল না ব্যর্থ? এ প্রশ্নের উত্তর দিতে পারে একমাত্র দিল্লির সাউথ ব্লক এবং ঢাকার সেগুনবাগিচা। কিন্তু ভারতে মোদিবিরোধী প্রতিক্রিয়া এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে, অবিজেপি-শাসিত সব রাজ্যের নেতারা ধিক্কার জানিয়েছেন। বিশ্বের অন্যতম বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ সাবেক প্রধানমন্ত্রী ড. মনমোহন সিং লিখিত বিবৃতি দিয়ে মোদিকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে বলেছেন, মোদির বক্তব্যে একটা বিষয় পরিষ্কার, ৩০ লাখ শহীদের রক্তের বিনিময়ে বাংলাদেশ যে স্বাধীনতা অর্জন করেছে, যার সহযোদ্ধা ছিলেন ইন্দিরা গান্ধী- এ কথা বিশ্ব জানে, জানে বাংলাদেশ, জানে ভারতবর্ষ। সেখানে বিজেপির আরেক প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারি বাজপেয়ির কোনো ভূমিকাই ছিল না। তিনি কোনো সংগঠনও তৈরি করেননি, আর বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধের সময় পাকিস্তান-আমেরিকা বিরোধী কোনো আন্দোলনও করেননি। 

মোদি তাঁর বক্তব্যে শুধু ইন্দিরাজিকেই অপমান করেননি, অটলজিকেও অপমান করেছেন। মোদি ঢাকায় বলেছেন বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের সময় তিনি সত্যাগ্রহ করেছেন। একজন প্রধানমন্ত্রীর বিদেশের মাটিতে দাঁড়িয়ে এমন অসত্য বিবৃতি দেওয়া দেশের পক্ষে অপমানজনক বলে মনমোহন সিং মনে করেন। মোদির তখন বয়স ছিল আঠারো কি উনিশ। তখন তিনি আরএসএস স্কুলের ছাত্র। ভারতের ইতিহাস বিকৃত করার কোনো অধিকার তার থাকা উচিত নয়। ঢাকায় তিনি তাঁর বক্তব্যের মধ্যে যে এ ধরনের বজ্জাতি করবেন তা ঢাকা সফরের চার দিন আগেই জানা গিয়েছিল। কারণ ঢাকা সফরের এক সপ্তাহ আগে থেকেই বিজেপি অফিস প্রচার করে মোদি বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনে সত্যাগ্রহ করেছিলেন। 

মনমোহন সিং তাঁর বিবৃতিতে আরও বলেছেন, এ অসত্য বিবৃতি দেওয়ার জন্য বাংলাদেশ ও ভারতের জনগণের কাছে তাঁর ক্ষমা চাওয়া উচিত। ঢাকায় তাঁর উক্তির পরে ভারতের আরটিআই (তথ্য জানার অধিকার), যে আইনটি মনমোহনের আমলেই হয়েছিল, সে আইনটিও তুলে দেওয়ার জন্য মোদি এবং অমিত শাহ আদাজল খেয়ে উঠেপড়ে লেগেছেন।

Bangladesh Pratidinমনমোহন সিং মোদির ঢাকা সফরের বিকৃতি নিয়ে এতই ক্ষুব্ধ যে তিনি মোদির উদ্দেশে বলেছেন, দোহাই আপনার, দেশের বর্তমান প্রজন্ম তো বটেই নবীন প্রজন্মের কাছেও ইতিহাস বিকৃত করবেন না। ইতিহাস কাউকে ক্ষমা করে না, আপনাকেও করবে না। ’৭১-এর ১৬ ডিসেম্বর ইন্দিরাজি লোকসভায় যখন বাংলাদেশের স্বাধীনতার কথা ঘোষণা করছিলেন তখন অটলজি দাঁড়িয়ে বলেছিলেন (সংসদের রেকর্ড দেখতে পারেন), আপনি দেবী দুর্গা। আপনি এক অসাধারণ কাজ করেছেন। 

মোদি আপনার বিবৃতিতে তো সে কথাটি বলেননি। ২০১৪ সালে ক্ষমতায় আসার পর আপনি বলেছিলেন আর এখনো বলছেন, আপনি গান্ধী পরিবারকে ইতিহাস থেকে পুরোপুরি মুছে দেবেন। মনমোহন সিং বলেছেন যারা ইতিহাস মুছে ফেলার কথা বলেন তারা মূর্খের স্বর্গে বাস করেন। ইতিহাস ইতিহাসই। আপনার জানা উচিত গুজরাট দাঙ্গায় শত শত সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষ নিহত হওয়ার সময়ে সংসদে দাঁড়িয়ে বিজেপির তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী অটলজি বলেছিলেন, আপনি রাজধর্ম পালন করেননি। তিনি আপনাকে পদ থেকে সরিয়ে দিতে চেয়েছিলেন। কিন্তু আপনি লালকৃষ্ণ আদবানির বদান্যতায় সেদিন গুজরাটের ক্ষমতায় থেকে গিয়েছিলেন। 

বাজপেয়িজি আমাদের সবার শ্রদ্ধার পাত্র, তাই তাঁকে নিয়ে বাংলাদেশের মাটিতে দাঁড়িয়ে অসত্য কথা বলা শুধু অন্যায় নয়, অপরাধ। এ অপরাধের কোনো ক্ষমা নেই। আপনি বাংলাদেশে গিয়ে পশ্চিমবঙ্গ ও আসামে ভোটে জেতার জন্য মন্দিরে মন্দিরে পুজো দিয়েছেন। পুজো দেওয়ার অধিকার আপনার আছে, কিন্তু সে পুজো পুঁজি করে ভোটব্যাংক তৈরি বা ক্ষমতা দখলের চেষ্টার কোনো অধিকার আপনার নেই।

মোদির বাংলাদেশ সফরের এক দিন পর নিখিল ভারত কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক রণদীপ সিং সুরজেওয়ালা সাংবাদিকদের ডেকে কয়েকটি প্রশ্ন তুলেছেন। তার মধ্যে বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য বাংলাদেশের স্থপতি শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবার হত্যা, ইন্দিরা গান্ধী ও তাঁর পুত্র এবং পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী রাজীব গান্ধীকে হত্যার ইতিহাস আপনার অজানা থাকার কথা নয়। অথচ আপনি এ ব্যাপারে একটি শব্দও ঢাকায় উচ্চারণ করেননি। 

সুরজেওয়ালা আরও বলেছেন, বাজপেয়িজির প্রধানমন্ত্রিত্বের আমলে সংসদে সন্ত্রাসবাদীদের হামলার সময় অটল বিহারি বাজপেয়ি প্রথম ফোনটি পান তখনকার বিরোধী দলের নেত্রী সোনিয়া গান্ধীর কাছ থেকে। সোনিয়া গান্ধী ফোন তুলেই অটলজিকে জিজ্ঞেস করেন, আপনি কোথায় আছেন? কেমন আছেন? সে বছরই সেপ্টেম্বরে জাতিসংঘের অধিবেশনে যোগ দিয়ে অটল বিহারি বাজপেয়ি সাংবাদিকদের এ গোপন কথাটি উল্লেখ করে বলেছিলেন, নীতিগতভাবে আমাদের মধ্যে যত বিভেদই থাক, আমরা ভারতবাসী হিসেবে এক এবং ঐক্যবদ্ধ। দেশের গণতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতা ও সার্বভৌমত্ব আমাদের সবার কাছেই গুরুত্বপূর্ণ। সেজন্যই সংসদ হামলার সময় বিরোধী দলের নেত্রী হয়েও সোনিয়াজি আমার কুশল জিজ্ঞেস করেছিলেন। এই হলো সৌজন্য। 

রাজীব গান্ধী হত্যার পর তাঁর শোকসভায় দাঁড়িয়ে অটল বিহারি বাজপেয়ি বলেছিলেন, রাজীব গান্ধী যখন প্রধানমন্ত্রী, জাতিসংঘের বার্ষিক অধিবেশনে যোগ দিতে যাবেন, তখন তিনি খবর পেলেন অটলজি খুব অসুস্থ, তাঁর বিদেশে চিকিৎসা দরকার। রাজীব অটলজিকে বললেন, আপনাকে আমার সঙ্গে নিউইয়র্কে যেতে হবে। আপনার চিকিৎসা দরকার। রাজীব গান্ধী কোনো দিন কাউকে এ কথা বলেননি। তিনি অটলজিকে সঙ্গে নিয়ে নিউইয়র্কে যান এবং তাঁর সুচিকিৎসার ব্যবস্থা করে দেশে ফিরে আসেন। কিন্তু এ কথাটি ফাঁস করে দেন অটলজি, রাজীব গান্ধীর হত্যার পর তাঁর স্মরণসভায়। এটাই ছিল ভারতের গণতন্ত্র ও সৌজন্য।

মোদির ঢাকা সফরের পর অবসরপ্রাপ্ত কয়েকজন বিদেশ সচিবের সঙ্গে আমি কথা বলেছি। তারা দেখেছেন নেহরু থেকে নরসীমা রাও বা মনমোহন সিং সবাই এক অসামান্য সৌজন্যবোধ। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় আমি পেশাগত কারণে নয় মাসের প্রতিদিনের বড় বড় ঘটনার সাক্ষী ছিলাম এবং আনন্দবাজারে তার রিপোর্টও করেছি। কিন্তু কোনো দিন দেখিনি জনসংঘের কোনো নেতা বা কর্মী বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য রাস্তায় বেরিয়েছেন। 

মোদির এ আত্মপ্রচার এবং ক্ষমতার দম্ভে ভারতবর্ষের সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে শিক্ষাবিদ, ইতিহাসবিদ, রাজনীতিবিদ সবাই উদ্বিগ্ন। সবার একটাই শঙ্কিত প্রশ্ন- এ দেশটাকে মোদি-শাহরা কোথায় নিয়ে যাচ্ছেন? ক্ষমতা দখলই কি শেষ কথা? মনুষ্যত্ববোধ বলে কিছু থাকবে না? থাকবে না সৌজন্যবোধ?

লেখক : প্রবীণ সাংবাদিক [ভারত]। সংগৃহীত:বিডিপ্রতিদিন

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

দুর্ঘটনা রোধে গাড়ী চালকদের দক্ষতা সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখে: সেলিম রেজা বাবু


সাইফুল আলম, মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
শনিবার, ০১ নভেম্বর, ২০২৫, ১১:৫৬
দুর্ঘটনা রোধে গাড়ী চালকদের দক্ষতা সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখে সেলিম রেজা বাবু

ছবি: মুক্তসংবাদ প্রতিদিন

সাইফুল আলম, ঢাকা:  বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী মোটর চালক দলের আয়োজিত "ট্রাফিক সাইন, ট্রাফিক আইন, লেন পরিবর্তন, হাইড্রোলিক হর্ণ ব্যবহার ও সড়ক দূর্ঘটনা রোধে পেশাগত গাড়ী চালকদের নিয়ে প্রাথমিক কর্মশালা" য় প্রধান অতিথির বক্তব্যে জননেতা জনাব আ.ক.ম. মোজাম্মেল হক "দুর্ঘটনা রোধ করা ও সুষ্ঠু যান চলাচলে গাড়ী চালকদের ভূমিকা সবচেয়ে বড়" বলে মন্তব্য করেন। আজ ১ নভেম্বর ২০২৫ বিকেলে রাজধানী ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির শফিকুল কবির মিলনায়তনে শাহীন হোসেন মোল্লাহ মাস্টার ট্রেইনার BRTC SEIP প্রকল্প ও ইনস্ট্রাক্টর BRTA এর কর্মশালার আয়োজন করে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী মোটর চালক দল। প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি সেলিম রেজা বাবুর সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক মোঃ শিপন বকাউল এর সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জনাব আ.ক.ম. মোজাম্মেল হক, সদস্য, জাতীয় নির্বাহী কমিটি, বিএনপি। প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কর্ণেল এস এম ফয়সাল (অব.), সহ-সভাপতি, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী কৃষক দল, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি সহ বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী মোটর চালক দলের সর্বস্তরের নেতা কর্মীরা। ট্রাফিক সাইন, ট্রাফিক আইন, লেন পরিবর্তন, হাইড্রোলিক হর্ণ ব্যবহার ও সড়ক দূর্ঘটনা রোধে পেশাগত গাড়ী চালকদের নিয়ে প্রাথমিক কর্মশালা" য় প্রধান অতিথির বক্তব্যে জননেতা জনাব আ.ক.ম. মোজাম্মেল হক প্রথমে এই ধরনের একটি অনুষ্ঠান আয়োজন করার জন্য বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী মোটর চালক দলকে ধন্যবাদ জানান। তিনি আরো বলেন, ড্রাইভারদেরকে সবচেয়ে বেশি সচেতন হতে হবে। মালিকদের জীবনের সবচেয়ে বড় ঝুঁকি ড্রাইভার শ্রেণীর কাছেই রয়েছে। তাই তাদের পর্যাপ্ত বিশ্রাম এবং রিফ্রেশমেন্ট এর প্রয়োজন। আমি চাই আপনারা আরো দক্ষ হন এবং দেশের সেবায় নিয়োজিত হন। এছাড়া BRTA এর পরিচালক ও কর্মকর্তার যেকোনো সহযোগিতার জন্য তিনি সবসময় সাথে থাকবেন। তিনি আরো বলেন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমানকে আমি এই বিষয়টি জানাবো। আশা করি আমাদের দল আপনাদের সাথেই থাকবো। প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কর্ণেল এস এম ফয়সাল (অব.) বলেন, তিনটি বিষয়ই (ট্রাফিক আইন, ট্রাফিক সাইন, লেন পরিবর্তন) গাড়ি চালনার সময় খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ড্রাইভিং লাইসেন্স ছাড়া গাড়ি চালানো যাবে না৷ গতি সীমা (Speed Limit) মেনে চলতে হবে। সিগন্যাল (লাল, হলুদ, সবুজ) মেনে চলা বাধ্যতামূলক। সকল গাড়ি চালকদের তিনি আহ্বান করেন সুস্থ এবং স্বাভাবিক মস্তিষ্কে গাড়ি চালানোর জন্য। তাহলে অনেক জীবন বেঁচে যাবে। এ সময় বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী মোটর চালক দলের প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি সেলিম রেজা বাবুর তার বক্তব্যে বলেন, এমন একটি অনুষ্ঠান আয়োজন করতে পারে আমরা সত্যি আনন্দিত। ঐক্য এবং সততা নিয়ে আপনাদের সাথে নিয়ে আমরা এগিয়ে যাচ্ছি। ট্রাফিক আইন হলো এমন কিছু নিয়ম ও বিধি যা রাস্তায় নিরাপদ চলাচল নিশ্চিত করে। যার মূল উদ্দেশ্য দুর্ঘটনা রোধ করা এবং সুষ্ঠু যান চলাচল বজায় রাখা। চালকদের উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, মাতাল অবস্থায় বা ফোনে কথা বলে গাড়ি চালানো নিষিদ্ধ। আপনারা সবসময় এই বিষয়টি খেয়াল রাখবেন। গাড়ি চালানোর সময় পথচারী এবং সিট বেল্ট বেঁধে গাড়ি চালাবেন। আশা করছি আপনারা সবাই আমাদের সংগঠনের সাথেই থাকবেন। মাস্টার ট্রেইনার BRTC SEIP প্রকল্প ও ইনস্ট্রাক্টর BRTA কর্মশালায় যে গুরুত্বপূর্ণ অংশগুলো আসে সেগুলো হল, তিনটি বিষয় (ট্রাফিক আইন, ট্রাফিক সাইন, লেন পরিবর্তন) গাড়ি চালনার সময় খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সড়ক দূর্ঘটনা হ্রাসকল্পে গাড়িচালক (ড্রাইভারদের) বর্জনীয় ঃ ** বৈধ ড্রাইভিং লাইসেন্স ছাড়া গাড়ি চালাবেন না। * একটি হেড লাইট জ্বালিয়ে গাড়ি চালাবেন না-কারণ অপরদিক থেকে আগত গাড়ি আপনার মোটর সাইকেল মনে করতে পারে এতে মারাত্মক দূর্ঘটনার সম্ভবনা থাকে। * ত্রুটিপূর্ণ হেড লাইট, ব্যাক লাইট, ব্রেক লাইট? ইন্ডিকেটর লাইট ইত্যাদি জ্বালিয়ে গাড়ি চালাবেন না। * রাত্রিকালে সামনের দিক হতে গাড়ি আসলে হাই বীম বাতি জ্বালিয়ে গাড়ি চালাবেন না। * নৈশ-কোচের চালকগণ মাঝপথে যাত্রী * নির্ধারিত গতি সীমার বাইরে গাড়ি চালাবেন না। * ওভারটেকিং নিষিদ্ধ রাস্তার বাঁকে, সরু ব্রীজ ওভারটেক করবেন না। * গাদিতে অতিরিক্ত যাত্রী * মদকদ্রব্য সেবন করে গাড়ি চালাবেন না। * পথচারী ও ক্ষুদ্র যানবাহনের প্রতি তুলবেন না ।
মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

হবিগঞ্জ মাধবপুরে ভাইয়ের হাতে ভাই খুন


মুজিবর, রিপোর্টার, হবিগঞ্জ, মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
মঙ্গলবার, ১০ জানুয়ারি, ২০২৩, ১০:৩৬
হবিগঞ্জ মাধবপুরে ভাইয়ের হাতে ভাই খুন

ছবি:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন

হবিগঞ্জের মাধবপুরে জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধের জেরে ভাইয়ের হাতে ভাই খুন হয়েছেন। রোববার (৮ জানুয়ারি) উপজেলার আদাঐর ইউনিয়নের মিঠাপুকুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, মিঠাপুকুর গ্রামের সাদত আলীর ছেলে শরীফ মিয়ার সঙ্গে তার আপন ভাই শহীদ মিয়া ও রফিক মিয়ার বাড়ির সীমানা নিয়ে বিরোধ চলছিল। বিরোধের জেরে রোববার তাদের মধ্যে কথা কাটাকাটি ও মারামারি শুরু হয়। এ সময় শরীফ মিয়া গুরুতর আহত হন। আহত অবস্থায় মাধবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

খবর পেয়ে মাধবপুর সার্কেলের সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার নির্মলেন্দু চক্রবর্তী ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।

মাধবপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আব্দুর রাজ্জাক ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, লাশ ময়নাতদন্তের জন্য হবিগঞ্জ সদর আধুনিক হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট এলে মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

সর্বশেষ - মতামত