a
ফাইল ছবি
রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। আজ সন্ধ্যা ৬টা ৪৬ মিনিটে এ ভূমিকম্প অনুভূত হয়। তাৎক্ষণিকভাবে এর ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি।
এই ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল ভারতের মেঘালয় রাজ্য। আবহাওয়া অধিদপ্তর সূত্র জানিয়েছে, রিখটার স্কেলে এর মাত্রা ছিল ৫ দশমিক ৩ মাত্রার।
গত সেপ্টেম্বর মাসে তিনবার দেশে ভূমিকম্প অনুভূত হয়। এর মধ্যে ১৭ সেপ্টেম্বর ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় ভূমিকম্প অনুভূত হয়। রিখটার স্কেলে এর মাত্রা ছিল ৪ দশমিক ২। এর উৎপত্তিস্থল ছিল ঢাকা থেকে ৫৯ কিলোমিটার উত্তর-পশ্চিমে টাঙ্গাইলে।
এর আগে ১১ সেপ্টেম্বর সিলেট অঞ্চলে ভূমিকম্প অনুভূত হয়। এর উৎপত্তিস্থল ছিল ভারত–মিয়ানমার সীমান্ত। এ ছাড়া ৯ সেপ্টেম্বর আরেকটি ভূমিকম্প অনুভূত হয়। এর উৎপত্তিস্থল ছিল ভারতের আসামের কাছাড় এলাকা।
আগস্ট মাসে দুই দফায় বাংলাদেশে ভূমিকম্প অনুভূত হয়। এর মধ্যে একটি অনুভূত হয় ২৯ আগস্ট। এর উৎপত্তিস্থল ছিল সিলেট। এর আগে ১৪ আগস্ট আরেকবার ভূমিকম্প অনুভূত হয়। এর কেন্দ্রস্থল ছিল বাংলাদেশ–ভারত সীমান্তবর্তী সিলেটের কানাইঘাট এলাকায়। সূত্র: প্রথম আলো
ফাইল ছবি
দেশের কয়েকটি অঞ্চলে আবারও শুরু হয়েছে তাপপ্রবাহ। তবে সাগরে সৃষ্টি হওয়া সুস্পষ্ট লঘুচাপের প্রভাবে দেশের বিভিন্ন স্থানে বিশেষ করে দক্ষিণাঞ্চলে বৃষ্টি বাড়ার পূর্বাভাস দিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর।
আবহাওয়াবিদ শাহনাজ সুলতানার মতে, উড়িষ্যা পশ্চিমবঙ্গ উপকূলের অদূরে উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর এলাকার অবস্থানরত লঘুচাপটি ঘণীভূত হয়ে সুস্পষ্ট লঘুচাপ আকারে একই এলাকায় অবস্থান করছে। এটি আরও ঘণীভূত হতে পারে।
সোমবার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাস অনুযায়ী বলেন, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় ময়মনসিংহ, ঢাকা ও রংপুর বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রাজশাহী বিভাগের দু'এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারি বর্ষণ হতে পারে।
রাজশাহী, রংপুর ও নীলফামারী জেলাসহ সিলেট বিভাগের ওপর দিয়ে মৃদু তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে জানিয়ে শাহনাজ সুলতানা বলেন, আগামী তিনদিনে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা বাড়তে পারে। সূত্র: বিডি প্রতিদিন
সংগৃহীত ছবি
তাইওয়ানের এক টানেলে ট্রেন লাইনচ্যুত হয়ে নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩৬ জন। আহতের সংখ্যা ৭২ জন। দুর্ঘটনায় উদ্ধারকাজ এখনো চলছে। উদ্ধারকারীরা এখনো সব ক্ষতিগ্রস্ত বগির লোকজনের কাছে পৌঁছাতে পারেননি।
শুক্রবার (২ এপ্রিল) এসব তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা রয়টার্স। জানা গেছে, কমপক্ষে পাঁচ থেকে আটটি বগি দুর্ঘটনায় সম্পূর্ণ দুমড়ে-মুচড়ে গেছে।
তাইওয়ানের পরিবহন মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, গত তিন দশকের মধ্যে ভয়াবহতম ট্রেন দুর্ঘটনা এটি। আহত ৭২ জনের মধ্যে ৬০ জনকে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
প্রতিবেদনে স্থানীয় ফায়ার ডিপার্টমেন্টের বরাত দিয়ে বলা হয়েছে, ট্রেনটি তাইটুং এর উদ্দেশ্যে যাচ্ছিল। পথে হুয়ালিয়েনের উত্তরে একটি টানেলের মধ্যে দিয়ে যাওয়ার সময় ট্রেনটি লাইনচ্যুত হয়। এতে কয়েকটি বগি টানেলের দেয়ালে ধাক্কা খায় বলে জানা যায়। ট্রেনটিতে মোট যাত্রী ছিল ৩৫০ জন।