a ফোনের গ্যালারির স্টোরেজ যেভাবে খালি করা যায়
ঢাকা রবিবার, ২৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩২, ১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

ফোনের গ্যালারির স্টোরেজ যেভাবে খালি করা যায়


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক
বুধবার, ২৩ অক্টোবর, ২০২৪, ০৫:২৮
ফোনের গ্যালারির স্টোরেজ যেভাবে খালি করা যায়

ছবি সংগৃহীত


নিউজ ডেস্ক: স্মার্টফোন এখন সবারই নিত্যসঙ্গী। যেখানেই যাওয়া হয় এবং কোন কাজ করা হয় তা প্রায় সবই ফ্রেমবন্দি করা হয়।

পছন্দের ছবির পাশাপাশি মোবাইল ভরে উঠছে অপ্রয়োজনীয় ছবি ও ভিডিও। ফোনের স্টোরেজ ভরে গিয়ে হ্যাং হয়ে যাচ্ছে। জরুরি মুহূর্তে কোনো ছবি রাখা যায় না। এমতাবস্থায় কোন ছবি রাখব, আর কোন ছবি ডিলিট করা হবে তা নিয়েও দোটানা। এ পরিস্থিতিতে জেনে নেওয়া যাক— কীভাবে ফোনকে ঠিক রেখে হাজার হাজার অপ্রয়োজনীয় ছবি ডিলিট করা যায়।

মোবাইলের ছবি নিরাপদে গুছিয়ে রাখার সহজ উপায় হলো— ফটো স্টোরেজ সফটওয়্যারের ব্যবহার। আইফোন হলে অ্যাপল ফটো এবং অ্যান্ড্রয়েডের জন্য গুগল ফটোঅ্যাপ। দুই অ্যাপেই ছবি সুরক্ষিত রাখা যায় এবং অনলাইনে আদানপ্রদানও করা যায়। ফলে ফোনে থাকা ছবি অনায়াসে মুছে ফেলতে পারা যাবে এবং এখানে জমা করা যাবে। এক্ষেত্রে অ্যাপেলে ৫ জিবি আইক্লাউড স্পেস থাকে বিনামূল্যে, এরপরে বাড়তি জায়গার প্রয়োজন হলে টাকা দিয়ে তা কিনতে হয়। গুগল ড্রাইভে ১৫ জিবি ফটো জমিয়েও রাখা যায়।

এ ছাড়া বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যমের পাশাপাশি হোয়াটসঅ্যাপ থেকে মোবাইলে অটো ডাউনলোড হতে থাকে অপ্রয়োজনীয় ছবি ভিডিও। ফলে ফোনের সেটিংসে গিয়ে ‘অটো-ডাউনলোড’ অপশন বন্ধ করে এই ধরনের সব অপ্রয়োজনীয় ছবি ভিডিও মুছে ফেলা যায়।

ক্যামেরা, ডাউনলোড, হোয়াটসঅ্যাপ ইমেজে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা ছবিগুলো বিভিন্ন অ্যালবাম তৈরি করে রাখলে, তাতে অপ্রয়োজনীয় ছবিগুলো ডিলিট করা সহজ হবে। আর ছবিও খুঁজে পাওয়া সহজ হবে। সূত্র: যুগান্তর

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

নির্বাচন কমিশনে সংরক্ষিত ৪০ হাজার ইভিএমে ত্রুটি


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক
বুধবার, ০৮ ফেরুয়ারী, ২০২৩, ০৯:২১
নির্বাচন কমিশনে সংরক্ষিত ৪০ হাজার ইভিএমে ত্রুটি

ছবি: সংগৃহীত

নির্বাচন কমিশনের কাছে সংরক্ষিত ৪০ হাজার ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ত্রুটি পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছেন ইভিএম প্রকল্পের পরিচালক (পিডি) কর্নেল সৈয়দ রাকিবুল হাসান। ত্রুটিপূর্ণ ইভিএমগুলো মেরামতের জন্য বাংলাদেশ মেশিন টুলস ফ্যাক্টরিতে পাঠানো হচ্ছে বলে গনমাধ্যমকে জানান।

বুধবার (৮ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন কমিশনের নিজ কক্ষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি। এর আগে ইভিএম নিয়ে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।

রাকিবুল হাসান বলেন, ‘যাচাই-বাছাই করে এখন পর্যন্ত ৪০ হাজার ইভিএমে ত্রুটি পেয়েছি। ত্রুটিপূর্ণ ইভিএমগুলো মেরামতের জন্য বাংলাদেশ মেশিন টুলস ফ্যাক্টরিতে পাঠানো হচ্ছে। আর ১ লাখ ১০ হাজার ইভিএম ভোটের জন্য প্রস্তুত রাখা আছে।’

তিনি জানান, অর্থ সংকটে নতুন ইভিএম কেনার প্রকল্প অনুমোদন হয়নি। ফলে মজুত থাকা ইভিএমের ওপরই নির্ভর করতে হচ্ছে নির্বাচন কমিশনকে। কিন্তু যে পরিমাণ ইভিএম মজুত আছে, তার কতগুলো এখন ব্যবহারযোগ্য, আর কতগুলো মেরামত করতে হবে, সে হিসাব আমরা করেছি।’

প্রকল্প পরিচালক জানান, বাংলাদেশ মেশিন টুলস ফ্যাক্টরিতে মজুত থাকা ৭০ হাজার এবং অন্যান্য গোডাউনে থাকা ৪০ হাজারসহ মোট এক লাখ ১০ হাজার ইভিএম এখন ভোটের জন্য সচল রয়েছে। বিভিন্ন সময় ভোটের পর সঠিকভাবে সংরক্ষণ না করাসহ অযত্ন ও অবহেলায় ত্রুটিপূর্ণ ইভিএমগুলো অকেজো হয়ে গেছে বলে জানান প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা।

জানা যায়, বিগত জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় ২০১৮ সালে ৩ হাজার ৮২৫ কোটি টাকা ব্যয়ে দেড় লাখ ইভিএম কিনেছিল ইসি। কিন্তু পর্যাপ্ত ব্যবস্থাপনার অভাবে অনেক ইভিএমই এখন ত্রুটিপূর্ণ। একাদশ জাতীয় সংসদের ৬টি সংসদীয় আসনসহ বিগত ৫ বছরে অনুষ্ঠিত সিটি করপোরেশনসহ বেশিরভাগ স্থানীয় সরকার নির্বাচন ইভিএমের মাধ্যমে অনুষ্ঠিত হয়।

এখন ১০টি আঞ্চলিক কার্যালয়সহ দেশের বিভিন্ন জেলার ৪০টিরও বেশি অস্থায়ী গুদামে ইভিএমগুলো সংরক্ষিত আছে। গত ৪ মাস ধরে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে ৪০ হাজার ইভিএম ত্রুটিপূর্ণ পেয়েছে ইসি। সূত্র:ইত্তেফাক

 

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আরও পড়ুন

যে সমস্ত খাবার প্রচুর রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে


স্বাস্থ্য ডেস্ক:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
মঙ্গলবার, ১৭ আগষ্ট, ২০২১, ১১:১০
যে সমস্ত খাবার প্রচুর রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে

সংগৃহীত ছবি

সুস্থতার জন্য সুষম খাবার খাওয়াটা জরুরি। অনেকে না বুঝে কম-বেশি খাবার খেয়ে শরীরকে রোগাক্রান্ত করে ফেলেন। সঠিক ডায়েট চার্ট অনুসরণ না করলে শরীর ভেঙে যায় এবং বাসা বাধে নানা রোগ ব্যাধি। 

খাবার সঠিকভাবে না খেলে শারীরিক দুর্বলতা দেখা দেয়। সঠিক ঘুম হয় না। অবসাদ ক্লান্তি বাসা বাধে শরীরে। মেজাজ হয়ে উঠে খিটখিটে। এর প্রভাব পড়ে ব্যক্তিগত ও পারিবারিক জীবনে।
 
শরীরে রোগ-ব্যাধি প্রতিরোধে সঠিক খাবার খাওয়াটা জরুরি। কিছু খাবার আছে যেগুলো নিয়মিত খাদ্য তালিকায় রাখলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। 

আমরা যা-ই খাই তা যদি শোষিত হয়ে শরীরের ক্ষয় পূরণ, রোগ প্রতিরোধ ও বৃদ্ধি সাধন করে তবেই তাকে খাদ্য বলে। ১০ ধরনের খাদ্য রোগ প্রতিরোধের জন্য যুদ্ধ করে।  সে বিষয়ে নিচে সংক্ষেপে আলোচনা করা হলো।

* রুটি, ময়দা, আটা, চাপাতির মধ্যে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন বি-৬ বা পাইরিডক্সিন আছে যা কিনা প্লিহা ও থাইমাস গ্রন্থির কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং অর্গান দুটি রোগ প্রতিরোধের জন্য সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। অন্য ‘বি’ ভিটামিনের গুরুত্বও আছে। ফলিক অ্যাসিড টাটকা শাকসবজিতে পাওয়া যায়, ভিটামিন বি-১২, লিভার, মাছ, ডিম, ছত্রাক ও শস্যজাতীয় খাদ্যের মধ্যে পাওয়া যায়।

* ভিটামিন ‘এ’ সমৃদ্ধ খাবার যা কিনা লালশাক, পুঁইশাক টাটকা শাকসবজিতে পাওয়া যায়।  গাজর, আম, কলা, পেঁপে, রঙিন ফলেও ভিটামিন ‘এ’ বেশি থাকে। মলাঢেলা মাছ, গোশত, দুধ, ডিম তো আছেই। ভিটামিন ‘এ’-তে বিটাক্যারোটিন থাকে যা ত্বক ও মিউকাস মেমব্রেনের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করে, রোগ প্রতিরোধ তন্ত্রের তীব্রতা বৃদ্ধি করে। অ্যান্টিবডি রেসপন্ডে সাহায্য করে, রাতকানা রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে ইত্যাদি।

* ঘি, দুগ্ধ ও দুগ্ধজাতীয় খাবারে প্রচুর ক্যালসিয়াম থাকে। এছাড়া শাকসবজি, মাছ, চীনাবাদাম ও ডালের মধ্যে পর্যাপ্ত পরিমাণে ক্যালসিয়াম থাকে, যা ম্যাগনেসিয়ামের সঙ্গে যুক্ত হয়ে ইমিউন কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করে। এটা চর্বি কমাতে সাহায্য করে।

* চকলেট, আইসক্রিম, কোকো গুঁড়া করে তৈরি মন্ড, গোশত, ডিমের কুসুম, শিলমাছ, সুগন্ধী মসলা ইত্যাদি চমৎকারভাবে আয়রনের সঙ্গে যুক্ত হয়। শ্বেত রক্তকণিকার সমতা রক্ষা করে যা ইমিউনিটি সৃষ্টিতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে।

* সামুদ্রিক মাছ, সামুদ্রিক খাদ্য, মুরগি, লিভার, ডিমের কুসুম শস্যজাতীয় খাবার, ইলিশ মাছ, মাছের তেল ইত্যাদির মধ্যে সেলেনিয়াম নামক খনিজ লবণ থাকে যা শ্বেত রক্তকণিকা ও ইমিউন এনজাইমের কার্যকারিতা বৃদ্ধি করে। এ তেলের মধ্যে ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে। এরা রোগ প্রতিরোধে সহায়তা করে।

* ম্যাগনেসিয়াম- টাটকা শাকসবজি, চীনাবাদাম, সামুদ্রিক খাদ্য ও শস্যজাতীয় খাবারে ম্যাগনেসিয়াম থাকে। এগুলো ইমিউনিটির কার্যকারিতা বৃদ্ধি করে।

* ভিটামিন ‘ই’ উদ্ভিদজাতীয় খাবার, শাকসবজি, ফলমূল, ভেষজ তেলে পাওয়া যায়। শিম, শিমের বিচি, চীনাবাদাম ইত্যাদি। এ ছাড়া প্রাণিজ খাদ্য, ডিম, ডিমের কুসুম, মাছ, গোশত ও দুধে থাকে। এগুলো শ্বেত রক্তকণিকার কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করে।

* আমলকী, হরীতকী, পেঁপে, তরমুজ, বাঁধাকপি, টকজাতীয় লেবু, কমলালেবু, পেয়ারা ইত্যাদি।  এগুলো কেমিক্যাল মেসেঞ্জার নাম্বার বৃদ্ধি করে।  বিশেষ করে ইন্টারফেরন যা ইনফেকশনের প্রসেস প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

* জিংক: সবুজ শাকসবজি, ফলমূল, ডিম, গোশত, সেরিয়াল, চিংড়ি, সামুদ্রিক খাদ্যে জিংক প্রচুর পরিমাণে রয়েছে-যা ফ্রি রেডিক্যালের কার্যকারিতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। জঞ্জাল কোষকে (জীবাণু ধ্বংস করার পর যেগুলোর মৃত্যু ঘটে) মুক্ত করতে সাহায্য করে। জিংক আমাদের শরীরের পুষ্টির জন্য একটি অতি প্রয়োজনীয় উপাদান। জিংক শরীরের বিভিন্ন এনজাইমের একটি অংশ এবং সব টিস্যুতেই এটি আছে।

* গ্রিন টি, শস্যজাতীয় খাদ্য, টাটকা শাকসবজি জাতীয় খাদ্যে মাংগানিজ থাকে, যা কিলার ইমিউন সেলের কার্য বৃদ্ধিতে সহায়তা করে

প্রতিদিন খেতে যা অভ্যাস করতে হবে: আঁশযুক্ত খাবার।  টাটকা সবুজ শাকসবজি। কলা, লেবু, টমেটো ও শসা। পেঁয়াজ, রসুন, কালিজিরা। সামুদ্রিক মাছ। তথ্যসূত্র: যুগান্তর

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর জনপ্রিয়

সর্বশেষ - তথ্য ও প্রযুক্তি

সর্বোচ্চ পঠিত - তথ্য ও প্রযুক্তি

তথ্য ও প্রযুক্তি এর সব খবর