a
ফাইল ছবি
জাতীয় স্মৃতিসৌধে মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ।
আজ রবিবার (২৬ মার্চ) মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে ভোর ৫টা ৫৭ মিনিটে সাভার জাতীয় স্মৃতিসৌধে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এর পর পরই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান।
শ্রদ্ধা জানানোর পর রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী সেখানে কিছু সময় নিরবে দাঁড়িয়ে থাকেন। এসময় বিউগলে করুন সুর বেজে ওঠে। শ্রদ্ধা নিবেদনের পর স্মৃতিসৌধ প্রাঙ্গণ ত্যাগ করার আগে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পরিদর্শন বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শ্রদ্ধা নিবেদনের পর আওয়ামী লীগ সভাপতি হিসেবে শেখ হাসিনা দলের পক্ষ থেকে কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে নিয়ে জাতীয় স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানান।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন- আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলির সদস্য ও জাতীয় সংসদের উপনেতা মতিয়া চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, সভাপতিমণ্ডলির সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক, আব্দুর রহমান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, মাহবুল-উল আলম হানিফ প্রমুখ। এরপর পরই জাতীয় স্মৃতিসৌধ সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা । ফাইল ছবি
পবিত্র লাইলাতুল কদর উপলক্ষে দেশবাসীসহ বিশ্বের সকল মুসলমানকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও মোবারকবাদ জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেছেন, পবিত্র কোরআনের শিক্ষা আমাদের পার্থিব সুখ-শান্তির পাশাপাশি আখিরাতে মুক্তির পথ দেখায়।
রোববার দিবাগত রাতে পবিত্র লাইলাতুল কদর উপলক্ষে শনিবার দেওয়া এক বাণীতে তিনি বলেন, লাইলাতুল কদর এক মহিমান্বিত রজনি। সিয়াম সাধনার মাসের এ রাতে মানবজাতির পথনির্দেশক পবিত্র আল কোরআন পৃথিবীতে নাযিল হয়। পবিত্র কোরআনের শিক্ষা আমাদের পার্থিব সুখ-শান্তির পাশাপাশি আখিরাতে মুক্তির পথ দেখায়।
শেখ হাসিনা বলেন, মহান আল্লাহতা’য়ালা লাইলাতুল কদরের রাতকে অনন্য মর্যাদা দিয়েছেন। হাজার মাসের ইবাদতের চেয়েও এ রাতের ইবাদত উত্তম। এই রাতে আল্লাহর অশেষ রহমত ও নিয়ামত বর্ষিত হয়। পবিত্রতম এ রাতে ইবাদত-বন্দেগিতে আমরা মহান আল্লাহর নৈকট্যলাভ করতে পারি। অর্জন করতে পারি তার অসীম রহমত, নাজাত, বরকত ও মাগফিরাত।
বাংলাদেশের জনগণসহ বিশ্ববাসীকে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ থেকে মুক্তির জন্য দোয়া প্রার্থনার আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আসুন- আমরা সবাই মহিমান্বিত রজনিতে মহান আল্লাহতা’য়ালার দরবারে বিশেষভাবে ইবাদত ও দোয়া প্রার্থনা করি। আল্লাহপাক যেন বাংলাদেশের জনগণসহ বিশ্ববাসীকে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ থেকে মুক্তি দেন।
প্রধানমন্ত্রী পবিত্র রজনিতে মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের কাছে প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশ ও মুসলিম-জাহানের উত্তরোত্তর উন্নতি, শান্তি ও কল্যাণ কামনা করেন। তিনি বলেন, মহান আল্লাহ আমাদের সহায় হোন। আমিন
ফাইল ছবি
ঘনিয়ে আসছে ক্রিকেট বিশ্বের জমজমাট লড়াইয়ের সংক্ষিপ্ত ফরম্যাটে টি-টুয়ান্টি বিশ্বকাপ। গত বছর বিশ্বকাপ অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও করোনার কারনে তা বাস্তবায়ন হয়নি। তাই এ বছর সংযুক্ত আরব আমিরাত ও ওমান যৌভাবে আয়োজন করবে টি-টুয়ান্টি বিশ্বকাপ। ইতোমধ্যে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সপ্তম আসরের সূচি চূড়ান্ত করেছে আইসিসি। এতে নিশ্চিত হয়েছে বিশ্বকাপে বাংলাদেশের খেলার দিনগুলোও। বাংলাদেশের বিশ্বকাপ মিশন শুরু হবে আগামী ১৭ অক্টোবর, উদ্বোধনী দিনে।
প্রথম রাউন্ডে বাংলাদেশের তিনটি ম্যাচই ওমানে। ১৭ অক্টোবর স্কটল্যান্ড, ১৯ অক্টোবর স্বাগতিক ওমান ও ২১ অক্টোবর পাপুয়া নিউগিনির বিপক্ষে খেলবে বাংলাদেশ।প্রথম রাউন্ডে দুই গ্রুপে বিভক্ত হয়ে খেলবে মোট ৮টি দল। বাংলাদেশ ছাড়াও টেস্ট খেলুড়ে দেশের মধ্য থেকে শ্রীলঙ্কা ও আয়ারল্যান্ডকে খেলতে হবে প্রথম রাউন্ডে। ‘বি’ গ্রুপে বাংলাদেশের সাথে আছে স্কটল্যান্ড, পাপুয়া নিউগিনি ও ওমান। ‘বি’ গ্রুপেরও চ্যাম্পিয়ন ও রানার-আপ দল সুপার টুয়েলভে উঠবে।
বাংলাদেশ ‘বি’ গ্রুপে চ্যাম্পিয়ন হলে সুপার টুয়েলভে খেলতে হবে গ্রুপ-২ এ। এই গ্রুপে আছে দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ভারত ও পাকিস্তান। এছাড়াও গ্রুপ-২ এ রয়েছে নিউজিল্যান্ড ও আফগানিস্তান। ‘এ’ গ্রুপের রানার-আপ দলও খেলবে এই গ্রুপে।
সুপার টুয়েলভে গ্রুপ-১ এ ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকা ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের সাথে খেলবে ‘এ’ গ্রুপের চ্যাম্পিয়ন ও ‘বি’ গ্রুপের রানার-আপ দল।