a
সংগৃহীত ছবি
খিলগাঁওয়ের ড্রেনে পড়ে নিখোঁজের ২৩ ঘণ্টা পর আবুল হোসেন (২৪)-এর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। বুধবার (২৩ জুন) সকাল ৯টায় ঘটনাস্থল থেকে প্রায় ১ কিলোমিটার দূরে থেকে মরদেহ উদ্ধার করে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল।
জানা গেছে, ময়লা-আবর্জনার ভেতরে কিছু একটা ভাসতে দেখে স্থানীয়রা ফায়ার সার্ভিসকে খবর দিলে খিলগাঁও ফায়ার স্টেশনের সিনিয়র স্টেশন অফিসার আব্দুল মান্নানের নেতৃত্বে একটি দল গিয়ে যুবকের মৃতদেহ উদ্ধার করে।
এর আগে, মঙ্গলবার (২২ জুন) রাজধানীর খিলগাঁও এলাকায় ড্রেনে পড়ে এক যুবক (২০) নিখোঁজ হওয়ার খবর আসে। ঐদিন সকাল ১০টার দিকে তিলপাড়ার ৭ নম্বর গলির উত্তর বাসাবো খালের ঝিলপাড়ে এ দূর্ঘটনা ঘটে।
উল্লেখ্য, ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স সদর দফতরের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (মিডিয়া সেল) মো. শাহজাহান শিকদার জানান, মঙ্গলবার সকাল ১০টা ১৩ মিনিটে আমরা খবর পাই, ২০-২২ বছরের এক যুবক কালভার্ট থেকে খালে পড়ে গেছে।
সংগৃহিত ছবি
তিনি চারতলা বাড়ির মালিক। অথচ খাদ্য সহায়তা চেয়ে কল করেছিলেন জাতীয় কলসেন্টারের ৩৩৩ নম্বরে ফোন করেছেন । ঘটনার সত্যতা জানতে পেরে ইউএনও ওই ব্যক্তিকে জরিমানা করেন। জরিমানার পরিমান ছিল ১০০ গরীব মানুষকে সরকারি খাদ্য সহায়তার অনুরূপ প্যাকেট বিতরণ করতে হবে তাকে।
ঘটনাটি ঘটেছে নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার কাশীপুর ইউনিয়নের দেওভোগ এলাকায়।
সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আরিফা জহুরা বলেন, করোনাকালীন সময়ে সরকার ৩৩৩ কলসেন্টারের মাধ্যমে অসহায় ও দুঃস্থ মানুষদের খাদ্য সহায়তা প্রদান করছে। কেউ ওই নম্বরে কল করে তাদের সংকটের কথা জানালে উপজেলা পর্যায়ে ইউএনও অফিসে জানানো হয়। পরে তা যাচাই করে খাদ্য সহায়তা পৌছে দেওয়া হয়।
ইউএনও বলেন, ‘দুষ্টুমি করার জন্যই ওই নম্বরে কল করেন কাশীপুরের ওই ব্যক্তি।
গত বৃহস্পতিবার (২০ মে) বিকেলে সরেজমিনে খোঁজ নিয়ে দেখা যায়, খাদ্য সহায়তা চাওয়া ব্যক্তি চারতলা বাড়ির মালিক। যেহেতু দুষ্টুমির ছলে এমনটা করেছেন তাই তাকে ১০০ প্যাকেট খাদ্য সহায়তা প্রদান করতে বলা হয়েছে।’ প্রতি প্যাকেটে সরকারি সহায়তার মতো ১০ কেজি চাল, ৫ কেজি আলু, ১ কেজি করে ডাল, সয়াবিন তেল, লবন ও পেয়াজ থাকবে বলে জানান ইউএনও আরিফা জহুরা। আজ শনিবার তার উপস্থিতিতে স্থানীয় এলাকায় এইসব খাদ্যসামগ্রী গরীব মানুষের মাঝে বিতরণ করা হবে।
ফাইল ছবি
ইহুদিবাদী ইসরায়েলের একজন সামরিক কমান্ডার বলেছেন, যদি যুদ্ধ শুরু হয় তাহলে লেবাননের ইসলামি প্রতিরোধ আন্দোলন হিজবুল্লাহ প্রতিদিন অধিকৃত ভূখণ্ড লক্ষ্য করে ২,৫০০ রকেট ছুঁড়তে পারবে। এক প্রতিবেদনে এমন তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা এএফপি।
সামরিক কমান্ডার বলেন, এই কারণে হিজবুল্লাহর সাথে যুদ্ধে আমরা আরও বেশি রকেট হামলার আশঙ্কা করছি। এ সংখ্যা আগের তুলনায় পাঁচগুণ বা ২,০০০টি ছাড়িয়ে যেতে পারে। মূলত আমরা ইসরায়েলের দিকে প্রতিদিন ১,৫০০ থেকে ২,৫০০ রকেট হামলার আশঙ্কা করছি।
খবরে বলা হচ্ছে, চলতি বছরের মে মাসে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী গাজা উপত্যকায় হামাসের বিরুদ্ধে ১১ দিনের যুদ্ধ করেছিল। এ যুদ্ধে হামাস ইসরায়েলের দিকে প্রায় ৪৪০০ রকেট নিক্ষেপ করে।
ইসরায়েল বলছে, ওই রকেট হামলার ৯০ শতাংশই ঠেকিয়ে দিয়েছে তারা। মাত্র ৩০০টি রকেট দেশটির বিভিন্ন জেলায় আঘাত হানতে সক্ষম হয়।
২০০৬ সালে হিজবুল্লাহ-ইসরায়েল যুদ্ধে দেখা যায়, ব্যাপক সংখ্যক রকেট ছোঁড়ে হিজবুল্লাহ। ইসরায়েল সেনাবাহিনীর হোম ফ্রন্ট কমান্ডের প্রধান উরি গর্ডিন বলেন, মে মাসে তেল আবিব ও আশদোদের মতো শহরগুলোতে সর্বোচ্চ সংখ্যক রকেট হামলা হয়েছে। যা ইসরায়েলের ইতিহাসে এমনটা আর হয়নি।
খবরে বলা হচ্ছে, চলতি বছরের মে মাসে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী গাজা উপত্যকায় হামাসের বিরুদ্ধে ১১ দিনের যুদ্ধ করেছিল। এ যুদ্ধে হামাস ইসরায়েলের দিকে প্রায় ৪৪০০ রকেট নিক্ষেপ করে। ইসরায়েল বলছে, ওই রকেট হামলার ৯০ শতাংশই ঠেকিয়ে দিয়েছে তারা। মাত্র ৩০০টি রকেট দেশটির বিভিন্ন জেলায় আঘাত হানতে সক্ষম হয়।
ইসরায়েলের একটি নিরাপত্তা সূত্র জানিয়েছে, দেশটির সেনাবাহিনী লেবাননে স্থিতিশীলতা দেখতে চায়। তারা মনে করে ইরান সমর্থিত হিজবুল্লাহ লেবাননে অস্থিতিশীলতার উৎস। এই গ্রুপটি ইরানের স্বার্থের জন্য রাষ্ট্রের সম্পদ ব্যবহার করে। হিজবুল্লার বিরুদ্ধে সামরিক সক্ষমতাসহ সবরকম পরিস্থিতির জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করে আসছে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী।