a
ফাইল ছবি
রাজধানীর খিলগাঁওয়ে নির্মাণাধীন ভবনের সাত তলার ছাদ থেকে পড়ে এক শ্রমিক নিহত হয়েছেন। নিহতের নাম মো. জামাল (২৫)।
মঙ্গলবার (৭ জুন) সকাল সাড়ে ৮টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। পরে গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে এলে কর্তব্যরত চিকিৎসক সকাল পৌনে দশটার দিকে মৃত ঘোষণা করেন।
পেশায় রড মিস্ত্রি জামালের সহকর্মী আশরাফ বলেন, তিনি খিলগাঁও মেরাদিয়ার আদম আলীরটেক আরবান কমপ্লেক্সের নির্মাণাধীন আটতলা ভবনের সপ্তম তলার ছাদে রডের কাজ করার সময় অসতর্কতাবশত নিচে পড়ে যায়। পরে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ বিষয়ে ঢামেক হাসপাতাল পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক বাচ্চু মিয়া বলেন, খিলগাঁও মেরাদিয়া এলাকা থেকে গুরুতর আহত অবস্থায় এক যুবককে নিয়ে আসা হয়েছিল। আনার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। অর্থাৎ হাসপাতালে আসার আগেই তার মৃত্যু হয়।
সংগৃহিত ছবি
বর্তমান সময়ে অনলাইনে কেনাকাটা কম বেশি সকলেই করে থাকে। অনলাইনে ক্রয়কৃত মালামাল উলট পালটের ঘটনা হয়ত অনেকের কাছে একটি অবগত বিষয়। কিন্তু অনলাইনে কেনা কোন পন্যে যদি লুকানো থাকে হাজার হাজার টাকা তাহলে ত ক্রয়কারী লাখপতি বিনা পুজিতেই! ঠিক এমনি একটি ঘটনা ঘটেছে দক্ষিণ কোরিয়ার এক ব্যবসায়ীর ভাগ্যে। নিজের ব্যবসায়ীক কাজে অনলাইনে ফ্রিজার কিনেছিলেন দক্ষিণ কোরিয়ার এক ব্যক্তি।
নতুন ফ্রিজ পাওয়ার কিছুদিন পর তার মধ্যে খুঁজে পেলেন এক কোটি টাকার নোট! এত টাকার পেয়ে লোকটি কিছুটা হতবাক হলেও পরবর্তীতে পুলিশকে ফোন দিয়ে পুরো টাকা তুলে দিলেন তাদের হাতে। সততার এমনই নিদর্শন দিলেন এক ব্যক্তি। এমনি খবর নিশ্চিত করেছে হিন্দুস্তান টাইমস।
স্থানীয় সংবাদমাধ্যমকে ঐ ব্যক্তি জানান, প্রথমে খুব বিস্মিত হয়েছিলাম। কিছুক্ষণ ভেবে বুঝলাম পুলিশে খবর দেওয়াই সঠিক কাজ হবে। তাই স্থানীয় থানায় ফোন করি। এরপর তার বাড়িতে এসে টাকাগুলো উদ্ধার করেন পুলিশকর্মীরা।
এবিষয়ে এক পুলিশ কর্মকর্তা জানান, তিনি তার পুরো কর্মজীবনে এত টাকা একসঙ্গে কখনও উদ্ধার করেননি। তবে দক্ষিণ কোরিয়ার আইন অনুযায়ী টাকা হারিয়ে গেলে এবং তার কোনো দাবিদার না থাকলে সেটা যিনি পেয়েছেন তার হয়ে যায়। যদিও ২২% কর কাটা হয়। তবে কোনও টাকার সঙ্গে অপরাধের ইতিহাস জড়িয়ে থাকলে তা পুলিশ বাজেয়াপ্ত করে।
ফাইল ছবি
সিরাজগঞ্জের রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৪ শিক্ষার্থীর মাথার চুল কেটে দেওয়ার ঘটনায় সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য ও বাংলাদেশ অধ্যয়ন বিভাগের শিক্ষক ফারহানা ইয়াসমিন বাতেনকে অবশেষে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।
একই সঙ্গে অনির্দিষ্টকালের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ও প্রশাসনিক কর্মকাণ্ড বন্ধ রাখার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি স্থগিত করা হয়েছে সব পরীক্ষাও।
বৃহস্পতিবার রাত ৮টায় অনুষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৬তম সিন্ডিকেট সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্র্রার মো. সোহরাব আলী স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে বৃহস্পতিবার এ তথ্য জানা যায়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, তদন্ত কমিটির সুপারিশে বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনে সাময়িক বরখাস্তকৃত শিক্ষকের বিরুদ্ধে পরবর্তীতে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।