a
ছবি: মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
ইসলামপুর প্রতিনিধি: আজ ২০ জুন শুক্রবার, সন্ধ্যায় রাজধানীর পল্টনে, ঢাকাস্থ ইসলামপুর উপজেলার গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গের সাথে এক মতবিনিময় সভায় সাবেক মন্ত্রী পরিষদ সচিব, বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা ও ইসলামপুর উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি জনাব এ এস এম আব্দুল হালিম সাহেবের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়।
মতবিনিময় সভায় আগামী দিনগুলোতে ইসলামপুর উপজেলায় সার্বিক উন্নয়নের জন্য করনীয় নির্ধারনে ঢাকাস্থ ইসলামপুরের সচেতন নাগরিক সমাজের উদ্যোগে এই মতবিনিময় সভায় বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়। ইসলামপুর উপজেলা সমিতির সাধারণ সম্পাদক মামুনুর রশিদের সন্ঞ্চালনায় সভাপতির বক্তব্য রাখেন এ এস এম আব্দুল হালিম।
সভাপতির বক্তব্যে জনাব হালিম বলেন এলাকার টেকসই উন্নয়ন নির্ভর করে সৎ, দূর্নীতিমুক্ত সুদূর প্রসারি চিন্তাশীল নেতৃত্ব। তাই সমাজের সর্বস্তরের সচেতন নাগরিক কে নেতা নেতৃত্ব বাছাই-এ কার্যকর ভূমিকা রাখার আহবান জানান। সভায় বিভিন্ন শিল্পপ্রতিষ্ঠানের মালিক ও উদ্যোক্তা, চাকুরিজীবি, ব্যাবসায়ীসহ বিভিন্ন শ্রেণীপেশার মানুষ উপস্থিত ছিলেন।
ফাইল ছবি
হেফাজতের নায়েবে আমির আবদুল আউয়াল তার পদত্যাগের সিদ্ধান্ত বাতিল করেছেন উল্লেখ করে আল্লামা মামুনুল হক বলেছেন, ‘আমিরে হেফাজত আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরী হুজুরের নির্দেশে কেন্দ্রীয় নেতাদের প্রতিনিধিদল আবদুল আউয়াল হুজুরের সঙ্গে দেখা করতে এখানে এসেছি। কিছু ভুল বোঝাবুঝি ছিল, আমরা তা মীমাংসা করেছি। আমাদের অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে আবদুল আউয়াল হুজুর তার পদত্যাগের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছেন।’
মাওলানা আবদুল আউয়ালের সঙ্গে দীর্ঘ সাক্ষাৎ শেষে বের হয়ে বুধবার (৩১ মার্চ) বিকেলে একথা জানান হেফাজতে ইসলাম ঢাকা মহানগরীর সাধারণ সম্পাদক আল্লামা মামুনুল হক।
এসময় মামুনুল হক বলেন, ‘হেফাজতে ইসলাম কোনো প্রকার সহিংসতায় বিশ্বাসী নয়। আমরা শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি পালন করেছি, মহাসড়কে অবস্থান নিয়েছি। অনেক জায়গায় হেফাজতের দায়িত্বশীলদের রাজপথ থেকে উৎখাত করতে প্রশাসন উদ্যত হয়েছে। সেখান থেকে কোথাও কোথাও সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে, তা হেফাজতের পক্ষ থেকে করা হয়নি।’
এসময় সাংবাদিকদের ওপর হামলার বিষয়ে মামুনুল হক বলেন, হেফাজতে ইসলাম সাংবাদিকদের সঙ্গে সব সময় ভালো সম্পর্ক রাখতে চায় এবং তা অব্যাহত আছে। ব্যক্তি পর্যায়ে কেউ ভুল বুঝে কোনো ঘটনা ঘটিয়ে থাকতে পারে, তবে তার সঙ্গে দায়িত্বশীলদের কোনো সম্পর্ক নেই।
ফাইল ছবি
দেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ আবারো উদ্বেগজনক পর্যায়ে পৌঁছায় বিচারক ও আইনজীবীদের নতুন নির্দেশনা দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্ট। নির্দেশনায় বলা হয়, সুপ্রিম কোর্টসহ অধস্তন আদালতের বিচারক ও আইনজীবীরা কালো কোট এবং গাউনের পরিবর্তে সাদা ড্রেস ও নেক ব্যান্ড, কালো টাই পরবেন। মঙ্গলবার (৩০ মার্চ) সুপ্রিম কোর্ট এ নির্দেশনা প্রদান করেন।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, প্রধান বিচারপতির সাথে সুপ্রীম কোর্টের জ্যেষ্ঠ বিচারপতিদের আলোচনাক্রমে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। পরিবর্তিত এ পরিস্থিতিতে বিচারক এবং আইনজীবীদের সাদা শার্ট বা সাদা শাড়ী/সালোয়ার কামিজ ও সাদা নেক ব্যান্ড/কালো টাই পরিধান করবেন।
এ ক্ষেত্রে কালো কোট এবং গাউন পরিধান করার প্রয়োজনীয়তা নেই। এই নির্দেশনা বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট এবং দেশের সকল অধস্তন আদালতে অবিলম্বে কার্যকর হবে।
দেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ পুনরায় বেড়ে যাওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে এর আগে জরুরি সেবা প্রতিষ্ঠান ছাড়া সব অফিস ও কারখানা অর্ধেক জনবল দ্বারা পরিচালনা, উপাসনালয়ে স্বাস্থ্যবিধি মানা, জনসমাগম সীমিত করা, গণপরিবহনে ধারণক্ষমতার অর্ধেক যাত্রী পরিবহনসহ ১৮ দফা নির্দেশনা দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে সরকার।