a দেশে মার্চ-এপ্রিলে করোনা সংক্রমণ বাড়তে পারে: ডা. বাশার
ঢাকা মঙ্গলবার, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩২, ২৫ নভেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

দেশে মার্চ-এপ্রিলে করোনা সংক্রমণ বাড়তে পারে: ডা. বাশার


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক
সোমবার, ০৩ জানুয়ারী, ২০২২, ০৬:৪৯
দেশে মার্চ-এপ্রিলে করোনা সংক্রমণ বাড়তে পারে: ডা. বাশার

ফাইল ছবি : ডা. আবুল বাশার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম

আগামী মার্চ-এপ্রিলে দেশে আবারও করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বেড়ে যেতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাশার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম।

সোমবার বাংলাদেশ হেলথ রিপোর্টার্স- এর সাথে এক আলোচনাকালে তিনি এই কথা বলেন। ডা. আবুল বাশার বলেন, গত দুই বছরে করোনাভাইরাস মোকাবেলায় নেয়া ব্যবস্থাপনা ও অভিজ্ঞতার আলোকে জেলা পর্যায়ে হাসপাতালগুলোতে প্রস্তুত রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

তিনি আরও জানান, আগামী দুই-একদিনের মধ্যেই বুস্টার ডোজের বয়সসীমা ষাটর্ধ্বো থেকে ৫০-৫৫ তে কমিয়ে আনার সিদ্ধান্ত আসছে।

তবে এসএমএস ছাড়াও ষাট বছরের কম বয়সী কো-মরবিট (ডায়াবেটিস, ক্যান্সারে আক্রান্তরা) রোগীরা আগের দুই ডোজ নেয়া কেন্দ্রে গিয়ে বুস্টার ডোজ নিতে পারবেন। সেক্ষেত্রে তার রোগের প্রয়োজনীয় তথ্য প্রমাণ থাকতে হবে বলেও জানান স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডা. আবুল বাশার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

খালেদা জিয়াসহ বাসার সকলে করোনায় আক্রান্ত: চিকিৎসক


এমএস.প্রতিদিন ডেস্ক:
রবিবার, ১১ এপ্রিল, ২০২১, ০৭:১১
খালেদা জিয়াসহ বাসার সকলে করোনায় আক্রান্ত: চিকিৎসক

খালেদা জিয়া

বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াসহ বাসভবনের সকলে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। তবে, তারা সবাই ওই বাসভবনেই চিকিৎসা নিচ্ছেন।

আজ বিকালে খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক ও তার ভাগনে ডা. মামুন গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানান। 

এর আগে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরও সংবাদ সম্মেলনে খালেদা জিয়ার করোনায় আক্রান্ত হওয়ার খবরটি নিশ্চিত করেন।

ডা. মামুন বলেন, প্রথমে ওই বাসভবনের কেয়ারটেকারদের করোনার নমুনা পরীক্ষা করা হলে তাদের রিপোর্ট পজিটিভ আসে। এরপর গৃহকর্মীর (ফাতেমা) নমুনা পরীক্ষা করা হলে তারও করোনা পজিটিভ রিপোর্ট আসে। 

এরপর ম্যাডামের(খালেদা জিয়ার) করোনার নমুনা পরীক্ষা করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। গতকাল অন্যান্য শারীরিক পরীক্ষা-নিরীক্ষার সঙ্গে করোনার নমুনাও পরীক্ষা করা হয়। এতে তার পজিটিভ রিপোর্ট আসে। বর্তমানে পুরো বাসা এখন হাসপাতালে পরিণত হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, আমরা খুবই সতর্কতার সহিত দেখভাল করছি সবাইকে। পুরো বাসভবনকে হাসপাতালের মতো করে রাখা হয়েছে। দুই-একজনের করোনার উপসর্গ থাকলেও ম্যাডামের কোনো উপসর্গ নেই। তিনি সুস্থ আছেন, ভালো আছেন। এখন পর্যন্ত তার শারীরিক কোনো জটিলতা দেখা যায়নি। ফলে আমাদের আপাতত চিন্তা, বাসায় রেখে তাকে চিকিৎসা করানো। তবে রাজধানীর একটি হাসপাতাল আমরা ঠিক করে রেখেছি। যদি কোনো ধরনের শারীরিক জটিলতা তৈরি হয় তাহলে আমরা হাসপাতালে চিকিৎসা করানোর চিন্তা করবো।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আরও পড়ুন

নির্বাচন সুষ্ঠু না হলে এর দায় সরকারের ওপরেও পড়বে: সিইসি


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক
বুধবার, ২০ ডিসেম্বর, ২০২৩, ০২:০৯
নির্বাচন সুষ্ঠু না হলে এর দায় সরকারের ওপরেও পড়বে: সিইসি

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি ও সমমনা দলগুলো নির্বাচনে আসছে না। ফলে সেই ধরনের প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক নির্বাচন হচ্ছে না বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল।

সম্প্রতি ভয়েস অব আমেরিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এমনই মন্তব্য করেন। সিইসি বলেন, নির্বাচন প্রতিহত করার ঘোষণা অসাংবিধানিক ও আইনের পরিপন্থী। সংবিধানে সভা-সমাবেশ করার যে অধিকারের কথা বলে হয়েছে তা শর্তসাপেক্ষে।

এবারের নির্বাচন একটু ভিন্ন ধরনের। কারণ ২০১৪ সাল বাদে নির্বাচনের আগে সংঘাত ও সহিংসতার ঝুঁকি তৈরি হয়নি। কারণ নির্বাচনগুলো ছিল সর্বজনীন। তিনি বলেন, যারা সভা-সমাবেশ করছে নির্বাচনের পক্ষে তাদেরও নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে। নির্বাচনের পক্ষে ও বিপক্ষে তারা মুখোমুখি হলে সংঘাতের ঝুঁকি থাকে। আমরা চাই, এ ধরনের যে কোনো ঘটনা যাতে না ঘটুক। শান্তিপূর্ণ সমাবেশ করলে কোনো সমস্যা নেই।

এক প্রশ্নের জবাবে সিইসি জানান, নির্বাচন কমিশনের নিরপেক্ষতা প্রশ্নবিদ্ধ হওয়ার কোনো সুযোগ নেই। নির্ধারিত সময়ে নির্বাচন করার বাধ্যবাধকতা থেকেই নির্বাচন করতে হবে কমিশনকে। নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের সচেতন হতে হবে, ভোটকেন্দ্রে কোন কারচুপি হচ্ছে কিনা? যে কোনো উপায়ে জেতার মানসিকতা থেকে প্রার্থীদের বেরিয়ে আসতে হবে জানান সিইসি।

যুক্তরাষ্ট্রের ভিসানীতি নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এটি নিয়ে নির্বাচন কমিশন মাথা ঘামাচ্ছে না। বিদ্যমান আইন অনুযায়ী একটি অবাধ, সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ নির্বাচন করার সক্ষমতা নির্বাচন কমিশনের আছে। ভোট করতে প্রয়োজন ১২ লাখ জনবল, কিন্তু কমিশনের আছে মাত্র ১ হাজার ৫০০ লোকবল। ফলে বিভিন্ন দপ্তর থেকে জনবল নিতে হয় কমিশনকে। সিইসি মন্তব্য করেন, এককভাবে কমিশনের পক্ষে নির্বাচন সফল করা সম্ভব হবে না, সবার সম্মিলিত প্রয়াসেই নির্বাচন সফল হবে।

৭ জানুয়ারির নির্বাচন দেশে-বিদেশে গ্রহণযোগ্য না হলে পদত্যাগ করবেন কিনা? এমন প্রশ্নের জবাবে সিইসি সরাসরি কোনো উত্তর দেননি। তবে নির্বাচন সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন। তিনি বলেন, নির্বাচন সুষ্ঠু না হলে এককভাবে কমিশনকে দায়বদ্ধ করা যাবে না, এর দায় সরকারের ওপরেও বর্তাবে।

তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে প্রশ্নের জবাবে কাজী হাবিবুল আউয়াল মনে করেন, এটি একটি রাজনৈতিক বিতর্কিত প্রশ্ন। এই বিতর্ক সমাধান করতে হবে রাজনৈতিক দলগুলোকেই। এ সময় তিনি বলেন, তবে আওয়ামী লীগ, স্বতন্ত্রসহ ২৭টি দল এই নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে। কোন কোন দল নির্বাচন বয়কট করতে কোনো বাধা নেই বলেও জানান তিনি। সূত্র: যুগান্তর

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

সর্বশেষ - জাতীয়