a
বেগম খালেদা জিয়া । ফাইল ছবি
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া এবারের ঈদ হাসপাতালেই উদযাপন করবেন। বর্তমানে তিনি রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন। ঈদের দিন পরিবারের সদস্যরা তার সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন। দলের সিনিয়র কয়েক নেতার চেয়ারপারসনের সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করার কথা রয়েছে।
চেয়ারপারসনের ব্যক্তিগত চিকিৎসক টিমের সদস্য বিএনপি ভাইস-চেয়ারম্যান ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন জানান, ঈদের দিন আমাদের নেত্রী হাসপাতালে থাকছেন।
ঈদের দিন নামাজের পর সকাল সাড়ে এগারটায় মহাসচিবসহ বিএনপি জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্যগণ শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের মাজার জিয়ারত করবেন। এই উপলক্ষে ঢাকা পুলিশ কমিশনারের কাছে নিরাপত্তা ও সহযোগিতা চেয়ে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার একান্ত সচিব এ বি এম আব্দুস সাত্তার চিঠি দিয়েছেন।
এছাড়া দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এবার ঢাকায় ঈদের জামাত আদায় করবেন। স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার, ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া, মির্জা আব্বাস, বাবু গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ডক্টর আব্দুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সেলিমা রহমান, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকুও ঢাকায় ঈদ করবেন। আরেক স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাউদ্দিন আহমেদ ভারতের শিলং-এ ঈদের জামাত আদায় করবেন।
ফাইল ছবি
নিয়ন্ত্রণে এসেছে রাজধানীর মহাখালীর ৭ তলা বস্তির আগুন। সোমবার সকাল ৮টা ১০ মিনিটের দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। সকাল পৌনে ৭টার দিকে ফায়ার সার্ভিস এই অগ্নিকাণ্ডের খবর পায়।
ফায়ার সার্ভিসের ডিউটি অফিসার রাফি আল ফারুক গণমাধ্যমকে এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, সোমবার সকাল ৬টা ৪৭ মিনিটে মহাখালী সাততলা বস্তিতে অগ্নিকাণ্ডের খবর আসে। এরপর ফায়ার সার্ভিসের ৯টি ইউনিট সেখানে যায়। তারা ইতোমধ্যে আগুন নিয়ন্ত্রণে এনেছে।
বস্তিতে বসবাসরত বাসিন্দাদের অভিযোগ, কিছুদিন আগে পানির লাইনে কাজ করতে গিয়ে গ্যাসের লাইন লিকেজ হয়। তাদের অভিযোগের ভিত্তিতে অফিস থেকে দুজন ব্যক্তি এসে তদারকি করে গেলেও পরে তারা আর যোগাযোগ করেননি। সূত্র: বিডি প্রতিদিন
ফাইল ছবি: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, যে যার অবস্থান থেকে যতটুকু জায়গা পান অন্তত গাছ লাগান। তিনটা করে গাছ লাগাতে পারলে সব থেকে ভালো হয়। আর সেটা যদি না পারেন অন্তত একটা গাছ লাগালেও লাগাবেন। তো আমরা চাই যে একটা ফলদ, একটা বনজ আর একটা ভেষজ এই ধরনের গাছ লাগান।
তিনি বলেন, পরিবেশ আমাদের রক্ষা করতে হবে। এই দেশ আমাদের। আজকে জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাত থেকে দেশকে রক্ষা করতে হলে আমাদের সবুজ বাংলাকে আরো সবুজ করতে হবে। জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাত থেকে দেশকে বাঁচাতে সবুজায়ন বাড়ানোর লক্ষ্যে বেশি বেশি করে গাছ লাগাতে হবে।
শনিবার সকালে গণভবনে ‘জাতীয় বৃক্ষরোপন অভিযান-২০২১ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, গাছ আমাদের জীবনে অনেক উপকার দেয়। সেজন্য সকলকেই আমি আহ্বান জানাব যে পরিবেশ রক্ষায় এবং আপনার নিজের আর্থিক সচ্ছলতার ক্ষেত্রে, পরিবেশ রক্ষার ক্ষেত্রে সবদিক থেকেই যেটা সব থেকে উপযোগী সেটা হচ্ছে ব্যাপকভাবে বৃক্ষরোপন করা।
তিনি বলেন, শুধু গাছ লাগালে হবে না, গাছটা যাতে টিকে থাকে তার জন্য সঠিকভাবে পরিচর্যা করতে হবে। গাছ ফল দেবে অথবা কাঠ দেবে অথবা আপনাদের ওষুধ দেবে। এর দ্বারা সবাই নানাভাবে উপকৃত হবেন। কাজেই আসুন আমরা সকলে মিলে ব্যাপকভাবে এই দেশে বৃক্ষরোপণ করি এবং আমাদের সোনার বাংলাকে আরো সোনার সবুজ বাংলা হিসেবে গড়ে তুলি।