a উন্নয়ন ভাবনা: মমতা
ঢাকা রবিবার, ১৩ বৈশাখ ১৪৩২, ২৭ এপ্রিল, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

উন্নয়ন ভাবনা: মমতা


মমতা,ফরিদপুর প্রতিনিধি:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
শুক্রবার, ১৬ জুলাই, ২০২১, ১১:৫৫
উন্নয়ন ভাবনা

ফাইল ছবি । মমতা

উন্নয়ন একটি বহুমাত্রিক  গতিশীলময় ইতিবাচক পরিবর্তন, পরিমার্জন, পরিবর্ধন বিষয়ক ভাবনা ও চিন্তাধারা। তথাকথিত, গতানুগতিক চিন্তাধারা থেকে আরো বেশি উদ্যোগী হওয়া,  উন্নত পরিকল্পনা, কাজে উদ্যোমতা বাড়ানো, সঠিক সময় নির্ধারণ। 

সঠিক শ্রম, দক্ষ জনশক্তি নিয়োগ, যাচাইকৃত কাচামাল, সুদক্ষ ব্যবস্থাপনা, স্বচ্ছতা জবাবদিহিতামুলক ব্যক্তিত্ব সম্পন্ন জনবলের সমষ্ঠিগত ভাবনার বহিঃপ্রকাশ হল উন্নয়নের মুল ধারা। তবে ব্যক্তি/প্রতিষ্ঠান বিশেষে উন্নয়ন ভাবনা কিছুটা ভিন্ন ভিন্নরূপে প্রকাশ পেতে পারে। যেমন- সামাজিক উন্নয়ন, রাজনৈতিক উন্নয়ন, অর্থনৈতিক  উন্নয়ন, স্বাংস্কৃতিক উন্নয়ন, ভৌগলিক উন্নয়ন, যোগাযোগ  ও অবকাঠামোগত উন্নয়ন প্রভৃতি। 

আমার বিষয় হচ্ছে ক্ষুদ্র  শিল্প/ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা বিষয়ক উন্নয়ন ভাবনা।  তবে কাঙ্খিত  উন্নয়নের ক্ষেত্রে রয়েছে কিছু বাধা বা প্রতিবন্ধকতা। যেমন উপযুক্ত খাত নির্বাচন না করা, সুবিধাজনক স্হান না পাওয়া, অদক্ষ ব্যবস্থাপনা, বাজার তৈরী করতে না পারা,পরশ্রী/ পরপুরুষ কাতরতা, ব্যাংক ঋণের জটিলতা প্রভৃতি। 

তবে একথা সত্য যে যদি আপনার সাহসিকতা, উদ্যোমতা ও উদ্যোগ নেয়ার ক্ষেত্রে আপনার  সিদ্ধান্ত গ্রহণ সঠিক থাকে, তবে আপনি নিজেই স্বস্হান থেকে স্হানীয় বাজারভিত্তিক স্বল্প মুলধনে একজন ছোটখাট উদ্যোক্তা হতেই পারেন। 

বেকারত্ব  দূর করতে পারেন সমাজের কিছু মানুষের, হাসি ফোটাতে পারেন কিছু পারিবারের, অংশীদার হতে পারেন দেশ বিনির্মাণে। কেননা শুণ্য থেকেই পুন্য সংখ্যার সৃষ্টি হয়। আমি শুরু করেছি ব্লক,বাটিক, নকশী-কাথা, পাথর পুঁতি  ও পাট দিয়ে- আপনিও এগিয়ে আসুন আপনার সামাজিক দায়বদ্ধতা ও দেশপ্রেমের টানে। 

পরিকল্পিত সঠিক শ্রম সততা সাহসিকতার এ উদ্যোগ ইনশাআল্লাহ আপনার আমার আমাদের সফলতা এনে দেবেই। বাবুই পাখির কথা ভাবুন কিভাবে বুদ্ধি আর শ্রম দিয়ে অন্যের গাছের পাতা দিয়ে সুদক্ষ কারিগরি জ্ঞানের সহায়তায় নিজের শিল্প কর্মের পরিচয় দিয়েছেন। তবে আমি আপনি তো মানুষ, পাখি পারলে আমরা কেন পারবোনা? এই আত্মবিশ্বাসে অগ্রসর করুন নিজেকে, নতুনভাবে তুলে ধরতে কথা দিলাম আপনিও হবেন একজন সফল উদ্যোক্তা। লোভ, আত্ন-অহমিকা, অতীত ইতিহাস, সফলতার মুল প্রতিবন্ধকতা এগুলো বর্জন করে চলুন এগিয়ে যাই কর্মক্ষেত্রে নতুন ধ্যাণ-ধারণায়। তবেই হতে পারি আপনি, আমি, আমরা সফল একজন সেলেব্রেটি।

লেখক: মমতা- মানবাধিকার কর্মী ও নারী উদ্যোক্তা

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য প্রত্যাহারের দাবিতে রাজু ভাস্কর্যের সামনে শিক্ষার্থীদের অবস্থান


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক
সোমবার, ১৫ জুলাই, ২০২৪, ০৩:৩৯
প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য প্রত্যাহারের দাবিতে রাজু ভাস্কর্যের সামনে শিক্ষার্থীদের অবস্থান

ফাইল ছবি: সংগৃহীত বাংলাদেশ প্রতিদিন

সরকারি চাকরিতে ‘মুক্তিযোদ্ধা কোটা’ নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া বক্তব্য প্রত্যাহারের দাবিতে রাজু ভাস্কর্যের সামনে অবস্থান নিয়েছেন কোটাবিরোধী আন্দোলনকারীরা। আজ সোমবার দুপুর সোয়া ১২টার দিকে তারা অবস্থান নিয়েছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র সমাজের সমন্বয়ক মো. মাহিন বলেন, আজকে আমাদের আন্দোলন প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য প্রত্যাহার করতে হবে। সেই সঙ্গে অতিদ্রুত সংসদে আইন তুলে কোটা সংস্কার পাস করতে হবে। কোটা সংস্কার ও প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য প্রত্যাহারের দাবিতে রাজু ভাস্কর্যের সামনে আয়োজিত সমাবেশে ঢাকা মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীরাও অংশ নিয়েছেন। এসময় তারা প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য প্রত্যাহারের আহ্বান জানান। এসময় শিক্ষার্থীদের 'কোটা না মেধা, মেধা মেধা', 'চেয়েছিলাম অধিকার হয়ে গেলাম রাজাকার', 'এসো ভাই এসো বোন, গড়ে তুলি আন্দোলন', 'ঢাবি ভয় নাই, রাজপথ ছাড়ি নাই', 'শিক্ষার্থীরা ভয় নাই, রাজপথ ছাড়ি নাই', 'তুমি নও আমিও নই, রাজাকার রাজাকার', 'কে রাজাকার কে রাজাকার, তুই রাজাকার, তুই রাজাকার'সহ বিভিন্ন স্লোগান দিতে শোনা যায়। এর আগে প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া বক্তব্যের জেরে রবিবার মাঝরাতে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে দেশের অধিকাংশ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস। সাধারণ শিক্ষার্থীরা মিছিল নিয়ে হল থেকে বের হয়ে স্লোগানে স্লোগানে উত্তাপ ছড়িয়ে পড়ে প্রতিটি স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজয় একাত্তর হলগেটে আটকে রাখা শিক্ষার্থীদের উদ্ধার করতে গিয়ে হামলার শিকার হন আসিফ মাহমুদ। বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগে ছড়িয়ে পড়ার সাথে সাথে হল থেকে একের পর এক বেরিয়ে আসতে থাকেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উত্তপ্ত এ পরিস্থিতির ঢেউ লাগে দেশের প্রায় সব বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে। সাধারণ শিক্ষার্থীরা হল থেকে বের হয়ে অবস্থান নিতে থাকে রাজপথে। কোটাবিরোধী বিভিন্ন স্লোগানে মুখরিত হয়ে ওঠতে থাকে ক্যাম্পাসগুলো। সূত্র: বিডি প্রতিদিন
মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আরও পড়ুন

ফখরুলের আশাবাদ, বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক আকাঙ্ক্ষাকে ভারত মর্যাদা দেবে


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক
শনিবার, ১৯ আগষ্ট, ২০২৩, ০১:১৯
ফখরুলের আশাবাদ, বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক আকাঙ্ক্ষাকে ভারত মর্যাদা দেবে

ফাইল ছবি

কলকাতাভিত্তিক সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত যুক্তরাষ্ট্রের কাছে বাংলাদেশের ব্যাপারে ভারতের 'কূটনৈতিক বার্তা' সত্যি হলে সেটি অপ্রত্যাশিত ও দুর্ভাগ্যজনক বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

তিনি বলেন, ভারতের মতো একটা গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের কাছে এটা অপ্রত্যাশিত, যদি সংবাদ সত্য হয়ে থাকে। আমরা আশা করবো বাংলাদেশের মানুষের গণতান্ত্রিক আকাঙ্ক্ষাকে মর্যাদা দেবে ভারত।

স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে শনিবার (১৯ আগস্ট) সকালে রাজধানীর শেরে বাংলা নগরে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের সমাধিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, ভারত সবসময় গণতন্ত্রের কথা বলে। আমরা আশা করবো, এই দেশে সকল দলের অংশগ্রহণে নিরপেক্ষ-নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের ব্যাপারে ভারত পূর্ণ সমর্থন দেবে।

এই কথা বিএনপি কখনও বলতো না উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল বলেন, আমরা বলতে বাধ্য হচ্ছি। আমরা দেখতে পাচ্ছি, যদি কলকাতাভিত্তিক সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত খবর সত্য হয়ে থাকে, তবে ভারত বাংলাদেশের রাজনীতির আভ্যন্তরীণ বিষয়ে কথা বলছে।

মির্জা ফখরুল বলেন, আমরা স্পষ্ট করে বলতে চাই, বাংলাদেশে কোনো মৌলবাদী দলের ক্ষমতায় আসার সম্ভাবনা নেই।বাংলাদেশের ৫২ বছরের ইতিহাসে দেখা গেছে, কখনোই কোনো মৌলবাদী দল ক্ষমতায় আসতে পারেনি। বরং তাদের যে শক্তি তা দিন দিন ক্ষীয়মান হয়ে এসেছে।

বিএনপি নেতা বলেন, আমরা বাংলাদেশের মানুষের আস্থার ওপর আস্থা রাখি। তাদের শক্তির ওপর আস্থা রাখি।

ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য আওয়ামী লীগ পুরো রাষ্ট্রযন্ত্রকে ব্যবহার করছে অভিযোগ করে মির্জা ফখরুল বলেন, আজকে তারা মানুষের ভোটের অধিকার হরণ করেছে, সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছে, বিচার বিভাগের স্বাধীনতা হরণ করেছে। এই সরকার অত্যন্ত পরিকল্পিতভাবে বাংলাদেশের অর্থনীতিকে ধ্বংস করেছে। বাংলাদেশের সম্ভাবনাকে ধ্বংস করেছে এবং এখন বাংলাদেশের মানুষকে জিম্মি করে তারা একটা রাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে চাইছে।

বিএনপি মহাসচিব আরও বলেন, দেশের জনগণ আজকে এক হয়েছে, সব দলগুলো এক হয়েছে, তারা তাদের অধিকার-ভোটের অধিকার, গণতান্ত্রিক অধিকার ফিরে পাওয়ার জন্য লড়াই শুরু করেছে। এই একদফা লড়াইয়ে জনগণ জয়ী হবে নিশ্চয়ই। সূত্র: ইত্তেফাক

 

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

সর্বশেষ - মতামত