a অভিমানেই কি কিপিং ছাড়লেন মুশফিক?
ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩২, ১১ ডিসেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

অভিমানেই কি কিপিং ছাড়লেন মুশফিক?


ক্রীড়া ডেস্ক:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
রবিবার, ০৫ সেপ্টেম্বর, ২০২১, ১০:৫৬
অভিমানেই কি কিপিং ছাড়লেন মুশফিক?

ফাইল ছবি

টি-টোয়েন্টির সংক্ষিপ্ত ফরম্যাটে আর কখনও কিপিং না করার সিদ্ধান্ত জানিয়েছেন মি. ডিপেন্ডেবল মুশফিকুর রহিম। আজ এমনটি জানিয়েছেন বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের প্রধান কোচ রাসেল ডমিঙ্গো। আগেই টেস্ট ক্রিকেট থেকে কিপিং ছেড়েছেন মুশফিক। এবার টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট থেকে কিপিং ছাড়লেন জাতীয় দলের সাবেক এ অধিনায়ক। হয়তো আরো কিছুদিন ওয়ানডে ক্রিকেটে কিপিং উপভোগ করতে চান তিনি।

নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ শুরুর আগেই জাতীয় দলের প্রধান কোচ জানিয়েছেন, প্রথম দুই ম্যাচে কিপিং করবেন নুরুল হাসান সোহান। পরের দুই ম্যাচে কিপিং করবেন মুশফিক। কোচের সেই কথা সেই অনুযায়ী আজ রবিবার কিউইদের বিপক্ষে সিরিজের তৃতীয় ম্যাচে উইকেটের পিছনে মুশফিককেই দেখার অপেক্ষায় ছিলেন সবাই। কিন্তু বিকেল সাড়ে ৩টায় টসের সময় জানা যায়, এ ম্যাচেও উইকেটকিপিং করবেন সোহান। খেলা শেষে কোচ জানিয়েছেন আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে আর কিপিং করতে চান না মুশফিক।

প্রধান কোচ রাসেল ডমিঙ্গো বলেছেন, মুশফিকের সঙ্গে কথা বলার পর উইকেটকিপার বদলানো হয়েছে। আজ তারই কিপিং করার কথা ছিল। তবে মুশফিক আমাকে বলেছে, সে আর টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে কিপিং করতে চায় না। কোচ আরও বলেন, আমাদের এখন সোহানের দিকে মনোযোগ দিতে হবে এবং বিশ্বকাপের আগে তাকে নিজের কাজটা করতে হবে। টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে উইকেটরক্ষক হিসেবে ৩২টি ক্যাচ ও ২৯টি স্ট্যাম্পিং করেছেন মুশফিক।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / khurshedalm@msprotidin.com

আজ হোয়াইটওয়াশের লক্ষ্যে মাঠে নামছে টাইগাররা


ক্রীড়া ডেস্ক:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
শুক্রবার, ৩১ মার্চ, ২০২৩, ১২:১২
আজ হোয়াইটওয়াশের লক্ষ্যে মাঠে নামছে টাইগাররা

ফাইল ছবি

আজ হোয়াইটওয়াশের লক্ষ্যে মাঠে নামছে টাইগাররা। সম্প্রতি বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করেছে। এখন আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার অপেক্ষায় টাইগাররা। আইরিশদের প্রথম ম্যাচে ২২ রানে এবং দ্বিতীয় ম্যাচে ৭৭ রানে হারায় বাংলাদেশ।

এবার হোয়াইটওয়াশের মিশনে শুক্রবার দুপুর ২টায় আইরিশদের বিপক্ষে মাঠে নামছে টাইগাররা। ২০১০ সালে আইরিশদের আরেকবার হোয়াইটওয়াশ করেছিল বাংলাদেশ। শুক্রবার জিতলেই এই প্রথম টানা দুটি সিরিজে প্রতিপক্ষকে হোয়াইটওয়াশ করবে টাইগাররা।

আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজ থেকে শুরু করে টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম দুটি ম্যাচে রেকর্ডের পর রেকর্ড গড়েছে টাইগাররা। প্রথম টি-টোয়েন্টি ম্যাচ বাধাপ্রাপ্ত হয় বৃষ্টির কারণে। তারপরও ২২ রানের জয় পেতে সমস্যা হয়নি সাকিব বাহিনীর। দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি ছিল রেকর্ডময়। ম্যাচটি ছিল সাকিব, লিটন ও তাসকিনের। দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি ম্যাচেও বৃষ্টি বাধা হয়। ১৭ ওভারে ৩ উইকেটে ২০২ রান করে বাংলাদেশ। আয়ারল্যান্ডের ইনিংস থেমে যায় ৭৭ রান আগে, ৯ উইকেটে ১২৫ রানে। ম্যাচে দুই ওপেনার লিটন ও রনি তালুকদার ৯.২ ওভারে ১২৪ রানের ভিত দেন। যে কোনো দলের বিপক্ষে টাইগারদের যা সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড। সূত্র: বিডি প্রতিদিন

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

সরকারি চাকরিজীবীরা আন্দোলন করলে বাধ্যতামূলক অবসর


বিশেষ প্রতিনিধি, মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
বৃহস্পতিবার, ২৪ জুলাই, ২০২৫, ০৩:০৬
সরকারি চাকরিজীবীরা আন্দোলন করলে বাধ্যতামূলক অবসর

ছবি সংগৃহীত

 

নিউজ ডেস্ক: সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮ এর দ্বিতীয় সংশোধিত অধ্যাদেশ জারি করা হয়েছে। বুধবার আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের সচিব ড. হাফিজ আহমেদ চৌধুরীর স্বাক্ষরে অধ্যাদেশটি জারি করা হয়।

নতুন সংশোধিত অধ্যাদেশ অনুযায়ী কোনো সরকারি কর্মচারী আন্দোলনে গেলে, অর্থাৎ নিজে নিয়ম লঙ্ঘন করে একজন সরকারি কর্মচারী আরেকজন সরকারি কর্মচারীর কাজে বাধা দিলে বা তাকে তার কাজ থেকে বিরত রাখলে, তাকে বাধ্যতামূলক অবসরসহ চাকরি থেকে বরখাস্ত করা যাবে।

সাধারণত সরকারি কর্মচারীরা নিজেরা কোন আন্দোলন করলে নিজেও কাজ থেকে বিরত থাকে এবং অন্যজনকেও কাজ থেকে বিরত থাকার জন্য ‘প্রেসার ক্রিয়েট’ করে।

অধ্যাদেশে সরাসরি আন্দোলনের কথা বলা না হলেও যেভাবে ইঙ্গিত করা হয়েছে, তাতে আন্দোলনকে বুঝায় বলে আইনজীবীদের অভিমত।

সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮ এর অধিকতর সংশোধনকল্পে প্রণীত অধ্যাদেশ জারি করা এই অধ্যাদেশ সরকারি চাকরি (দ্বিতীয় সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫ নামে অভিহিত হবে।

নতুন অধ্যাদেশের ৩৭ এর (গ) তে বলা হয়েছে, যে কোনো সরকারি কর্মচারীকে তাহার কর্মে উপস্থিত হতে বা কর্তব্য সম্পাদনে বাধাগ্রস্ত করেন, তাহলে তা হবে সরকারি কর্মে বিঘ্ন সৃষ্টিকারী অসদাচরণ এবং তজ্জন্য তিনি উপ-ধারা (২) এ বর্ণিত যেকোনো দণ্ডে দণ্ডনীয় হবেন।

আর উপ-ধারা (২) এ বলা হয়েছে, (২) উপ-ধারা (১) এ উল্লিখিত কোনো কর্মের জন্য কোনো সরকারি কর্মচারীকে নিম্নবর্ণিত যেকোনো দণ্ড প্রদান করা যাবে, যথা:- (ক) নিম্নপদ বা নিম্নবেতন গ্রেডে অবনমিতকরণ; (খ) বাধ্যতামূলক অবসর প্রদান; এবং (গ) চাকরি হতে বরখাস্ত।

অধ্যাদেশে বলা হয়, যেহেতু নিম্নবর্ণিত উদ্দেশ্যসমূহ পূরণকল্পে, সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৭ নং আইন) এর অধিকতর সংশোধন সমীচীন ও প্রয়োজনীয় এবং যেহেতু সংসদ ভেঙে যাওয়া অবস্থায় আছে এবং রাষ্ট্রপতির নিকট তা সন্তোষজনক ভাবে প্রতীয়মান হয়েছে যে, আশু ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য প্রয়োজনীয় পরিস্থিতি বিদ্যমান আছে; সেহেতু গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের ৯৩ (১) অনুচ্ছেদে প্রদত্ত ক্ষমতাবলে রাষ্ট্রপতি নিম্নরূপ অধ্যাদেশ প্রণয়ন ও জারি করলেন। এটা অবিলম্বে কার্যকর হবে।

সংশোধিত অধ্যাদেশে বলা হয়েছে, ২০১৮ সনের ৫৭ নং আইনের ধারা ৩৭ক এর সংশোধন। সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮ সনের ৫৭ নং আইনের এর ধারা ৩৭ক এর পরিবর্তে নিম্নরূপ ধারা ৩৭ক প্রতিস্থাপিত হবে।

৩৭(ক) তে বলা হয়েছে, সরকারি কর্মচারীদের আচরণ ও দণ্ড সংক্রান্ত বিশেষ বিধান। (১) এই আইন বা এই আইনের অধীন প্রণীত বিধিমালায় যা কিছুই থাকুক না কেন, যদি কোনো সরকারি কর্মচারী (ক) ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের বৈধ আদেশ অমান্য করেন, আইনসংগত কারণ ছাড়া সরকারের কোনো আদেশ, পরিপত্র এবং নির্দেশ অমান্য করেন বা তা বাস্তবায়ন বাধাগ্রস্ত করেন বা এই সকল কার্যে অন্য কোনো সরকারি কর্মচারীকে প্ররোচিত করেন, অথবা (খ) ছুটি বা যুক্তিসংগত কোনো কারণ ব্যতীত অন্যান্য কর্মচারীদের সহিত সমবেতভাবে নিজ কর্ম হইতে অনুপস্থিত থাকেন বা বিরত থাকেন, অথবা (গ) যেকোনো সরকারি কর্মচারীকে তাহার কর্মে উপস্থিত হইতে বা কর্তব্য সম্পাদনে বাধাগ্রস্ত করেন, তাহলে তা হবে সরকারি কাজে বিঘ্ন সৃষ্টিকারী অসদাচরণ এবং তজ্জন্য তিনি উপ-ধারা (২) এ বর্ণিত যেকোনো দণ্ডে দণ্ডনীয় হবেন।

অধ্যাদেশের ৩ এ বলা হয়েছে, (৩) যেক্ষেত্রে কোনো সরকারি কর্মচারীর বিরুদ্ধে উপ-ধারা (১) এ বর্ণিত কোনো অসদাচরণের জন্য কার্যধারা গ্রহণ করা হয়, সেক্ষেত্রে নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ অথবা এতদুদ্দেশ্যে তৎকর্তৃক, সাধারণ বা বিশেষ আদেশ দ্বারা ক্ষমতাপ্রাপ্ত ব্যক্তি, অভিযোগ গঠন করবেন এবং সংশ্লিষ্ট সরকারি কর্মচারীকে, অতঃপর অভিযুক্ত ব্যক্তি বলে অভিহিত, কেন এই ধারার অধীন দোষী সাব্যস্তপূর্বক দণ্ড আরোপ করা হবে না এই মর্মে ৭ (সাত) কার্যদিবসের মধ্যে যথাযথভাবে কারণ দর্শাইবার নোটিশ প্রদান করবেন এবং অভিযুক্ত ব্যক্তিগতভাবে উপস্থিত হয়ে শুনানি করতে ইচ্ছুক কি-না ক্ষমতাপ্রাপ্ত ব্যক্তি তাও উক্ত নোটিশে উল্লেখ করবেন।

অধ্যাদেশে বলা হয়েছে, রাষ্ট্রপতি কর্তৃক প্রদত্ত আদেশের বিরুদ্ধে আপিল করা যাবে না। তবে এইরূপ ক্ষেত্রে দণ্ডপ্রাপ্ত কর্মচারী দণ্ড আরোপের আদেশ প্রাপ্তির ৩০ (ত্রিশ) কার্যদিবসের মধ্যে ধারা ৩৬ অনুযায়ী উক্ত আদেশ পুনর্বিবেচনার (রিভিউ) জন্য রাষ্ট্রপতির নিকট আবেদন করতে পারবেন এবং রাষ্ট্রপতি যেরূপ উপযুক্ত মনে করবেন, সেইরূপ আদেশ প্রদান করবেন।

অধ্যাদেশে উল্লেখ করা হয়েছে, অধ্যাদেশের (১২) উপ-ধারা (১০) ও (১১) এর অধীন, যথাক্রমে, আপিল ও রিভিউ এ প্রদত্ত আদেশ চূড়ান্ত বলে গণ্য হবে।

সূত্র : বাসস

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

সর্বোচ্চ পঠিত - ক্রিকেট

ক্রিকেট এর সব খবর