a আজ পৌঁছবে ফাইজারের টিকা
ঢাকা শুক্রবার, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩২, ২১ নভেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

আজ পৌঁছবে ফাইজারের টিকা


স্বাস্থ্য ডেস্ক:
সোমবার, ৩১ মে, ২০২১, ১১:১৯
আজ পৌঁছবে ফাইজারের টিকা

ফাইল ছবি

 

আজ সোমবার কোভ্যাক্সের মাধ্যমে ফাইজারের এক লাখ ৬২০ ডোজ টিকা বাংলাদেশে আসবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। 

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মাইদুল ইসলাম প্রধান এ বিষয়ে জানান, আজ রাত ১১টা ২০ মিনিটে রাজধানীর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে টিকা এসে পৌঁছবে। এসব টিকা পৌঁছার কথা ছিল রবিবার রাত ১১টা ২০ মিনিটে। 

প্রসঙ্গত, গতকাল টিকা আসা নিয়ে কয়েক দফা বিভ্রান্তি চলে। গতকাল দুপুরে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়মিত বুলেটিনে ডা. রোবেদ আমিন হঠাৎই বলেন, ‘টিকা আসছে না, এ জন্য ১০-১২ দিন সময় লাগতে পারে।’ এরপর তথ্যটি বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রচারও হয়। কিছুক্ষণ পরই ওই কর্মকর্তা গতকালই টিকা আসার কথা জানান। এরপর সর্বশেষ রবিবার সন্ধ্যায় মাইদুল ইসলাম প্রধান জানান, টিকা আসবে আজ সোমবার রাতে।

এদিকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (টিকা) ডা. শামসুল হক এ বিষয়ে জানান, বেলজিয়ামের ব্রাসেলস থেকে বাংলাদেশের উদ্দেশে ফাইজারের টিকা নিয়ে একটি ফ্লাইট রওনা দিয়েছে। ফ্লাইটটি দুবাই হয়ে ঢাকা আসবে।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

দশ গুণ রোগী সামাল দিয়েছি তারপরও বাড়লে আর সম্ভব হবে না: স্বাস্থ্যমন্ত্রী


স্বাস্থ্য ডেস্ক:
বৃহস্পতিবার, ২২ এপ্রিল, ২০২১, ০৩:২৮
দশ গুণ রোগী সামাল দিয়েছি তারপরও বাড়লে আর সম্ভব হবে না: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

জাহিদ মালেক

দেশে করোনারোগী আরও বাড়লে সামাল দেওয়া সম্ভব নয় বলে মন্তব্য করেছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক। তিনি বলেন, “হাসপাতালতো আর রাতারাতি বৃদ্ধি করা যায় না। হাসপাতালের বেডওতো রাতারাতি বাড়ানো যায় না। তারপরও আমরা এই অল্প সময়ের মধ্যে আড়াই হাজার বেড থেকে ৭/৮ হাজার বেড বৃদ্ধি করেছি। দশ গুণ রোগীও আমরা সামাল দিতে সক্ষম হয়েছি। কিন্তু তারপরও বাড়লে আর সম্ভব হবে না।”

তিনি বলেছেন, আমরা আর কত চিকিৎসা দেব, হাসপাতলে আর কত শয্যা বাড়াব। কত হাই ফ্লো নেজাল ক্যানোলা দেব, আমরা কত অক্সিজেনের ব্যবস্থা করব। বৃহস্পতিবার ‘খাদ্যের কথা ভাবলে, পুষ্টির কথাও ভাবুন’ শীর্ষক আলোচনা অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, আমাদের সবাইকে সচেতন হতে হবে। আমরা চাই করোনা থেকে যেন আমরা রক্ষা পাই। আশা করি, আমরা যেন স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে পারি, আমাদের জীবনযাত্রা যেন আবারও সুন্দর হয়। আমাদের যেন পুষ্টিকর খাওয়া দাওয়ার ব্যবস্থা হয়।

আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমএ) সভাপতি ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের (স্বাচিপ) মহাসচিব অধ্যাপক ডা. এম এ আজিজ, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আবুল বাসার খুরশিদ আলম, পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের পরিচালক শাহানারা বেগম।

জাতীয় পুষ্টিসপ্তাহের আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব লোকমান হোসেন মিয়া।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

যুদ্ধ থেমে গেলেও আতঙ্কে আছে ইসরায়েল


এমএস.প্রতিদিন ডেস্ক:
সোমবার, ২৪ মে, ২০২১, ১১:০২
যুদ্ধ থেমে গেলেও আতঙ্কে আছে ইসরায়েল

ফাইল ছবি

 

গোলাগুলি নেই, বোমবর্ষণও নেই। তারপরও আতঙ্ক কাটছে না। ইসরায়েলের বিভিন্ন শহরে এখনো আতঙ্কে দিন কাটছে সাধারণ মানুষের। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বিশেষত মিশ্র অঞ্চলগুলিতে ব্যাপক ভয় কাজ করছে ইসরায়েলের মধ্যে। বর্তমানে ফিলিস্তিনিদের দোকান থেকে রুটি পর্যন্ত কিনছেন না ইসরায়েলি নাগরিক। ইসরায়েলির দোকানে যাচ্ছেন না ফিলিস্তিনিরা। একের অপরের প্রতি নতুন করে বিশ্বাস গড়তে অনেক সময় লাগবে।

ইসরায়েলের মিশ্র অঞ্চলের বহু মানুষ বলেছেন, যুদ্ধবিরতি স্থায়ী সমাধান নয়। মূল সমস্যার সমাধান না হলে ফের লড়াইয়ের সম্ভাবনা আছে। সহিংসতার সম্ভাবনা এখনো উড়িয়ে দেয়া যায়না।

রাজধানী তেল আবিবের প্রান্তে বহু ফিলিস্তিনি থাকেন। সাংবাদিকদের তারা জানিয়েছেন, রাস্তায় নামলে পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদ করছে। স্বাধীনভাবে চলাফেরা পর্যন্ত করা যাচ্ছে না। জেরুজালেমের পূর্ব অংশের ছবিও একই রকম। সেখানেও বহু ফিলিস্তিনি বাস করেন। কিছুদিন আগে সেখান থেকে হাইফা শহরে গেছেন সামাহ।
 
সাংবাদিকদের তারা জানিয়েছেন, জেরুজালেমে নিজের কৌমের মধ্যে থাকার সুযোগ থাকলেও, হাইফাতে সেই সুযোগ নেই। হাইফার জনগণকে জাতিবিদ্বেষের শিকার হতে হয়।

অভিযোগ, পুলিশও বিদ্বেষপূর্ণ মনোবভাব দেখায়। রাস্তায় বের হলেই নানা প্রশ্নের উত্তর দিতে হয়। বস্তুত, লড়াইয়ের সময় এই অঞ্চলগুলিতে ব্যাপক সংঘর্ষ হয়েছিল। দুই গোষ্ঠীই একে অপরের উপর আক্রমণ করেছিল।

এদিকে, দুই দিন যুদ্ধবিরতির পর খুলে দেওয়া হয়েছে মন্দির মাউন্ট। ওই মন্দিরের পাশেই আল আকসা মসজিদ। পুলিশ দর্শনার্থীদের এসকর্ট করে নিয়ে যাচ্ছে মন্দিরে। এই অঞ্চলটিতে গত সপ্তাহে ব্যাপক গন্ডগোল হয়েছিল এবং মসজিদ ঘিরে রেখেছিল পুলিশ।

মুসলমানদের কাছে এই অঞ্চলটি অনেক পবিত্র। তাই নতুন করে মসজিদ খুলে দেওয়ার ফলে সেখানে সামান্য উত্তেজনা হয়েছিল। তবে ইসরায়েল এবং ফিলিস্তিনি দুই অঞ্চলের প্রশাসনিক কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, যুদ্ধবিরতি ঘোষণার পর এখন পর্যন্ত বড় ধরণের কোনো সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেনি। সূত্র: ডয়েচে ভেলে

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

সর্বশেষ - স্বাস্থ্য