a
ফাইল ছবি
বাংলাদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ১ হাজার ১৪০ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। এ নিয়ে দেশে করোনা শনাক্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ১৫ লাখ ৮৯ হাজার ৯৪৭ জন। গত ২৪ ঘন্টায় করোনাভাইরাসে মারা গেছেন ৭ জন। এ নিয়ে দেশে করোনায় ২৮ হাজার ৯৭ জনের মৃত্যু হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার স্বাস্থ্য অধিদফতরের করোনা বিষয়ক এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়। এতে আরও বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনার নমুনা পরীক্ষা হয় ২৩ হাজার ৪৩৫ জনের। পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার ৪ দশমিক ৮৬ শতাংশ।
গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন ১৯৬ জন। এ নিয়ে দেশে এ পর্যন্ত মোট সুস্থ হয়েছেন ১৫ লাখ ৫০ হাজার ৩৬৪ জন।
গতকাল বুধবার দেশে করোনায় ৩ জনের মৃত্যু হয় এবং শনাক্ত হন ৮৯২ জন।
সংগৃহীত ছবি
মহামারি করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধ করতে আগামীকালে সোমবার (২০ জুন) থেকে দেশে প্রথমবারের মতো শুরু হচ্ছে ফাইজার-বায়োএনটেকের টিকা কার্যক্রম।
এ বিষয়ে স্বাস্থ্য অধিদফতর জানায়, রাজধানীর ৩টি কেন্দ্রে দেওয়া হবে ফাইজারের টিকা। কেন্দ্রগুলো হলো- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ), শেখ রাসেল গ্যাস্ট্রোলিভার হাসপাতাল ও কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতাল।
করোনা বিষয়ক নিয়মিত স্বাস্থ্য বুলেটিনে রোববার (২০ জুন) এসব তথ্য জানান অধিদফতরের লাইন ডিরেক্টর ও টিকা বিতরণ কমিটির সদস্য অধ্যাপক শামসুল হক।
অধ্যাপক শামসুল হক বলেন, ইতোমধ্যে কোভ্যাক্স থেকে এক লাখ ৬২০ ডোজ টিকা আমাদের হাতে এসেছে। আমরা এটিকে সংরক্ষণ করেছি। টিকা দেওয়ার জন্য গাইড লাইন এবং প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শেষ হয়েছে। আমরা আশা করছি আগামীকাল (২১ জুন) থেকে ফাইজার টিকা কার্যক্রম শুরু করা হবে।
ফাইল ছবি
মিয়ানমারের সামরিক সরকারের বিরুদ্ধে আগেই কঠিন পদক্ষেপ নিয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। মিয়ানমারের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন করেছে বাইডেন প্রশাসন। এবার মিয়ানমার থেকে কূটনীতিকদের দেশে ফিরে যাওয়ার নির্দেশ দিলো দেশটি। খবর রয়টার্স ও আনাদেলু এজেন্সির।
এর আগে, গত ১৪ ফেব্রুয়ারি অপ্রয়োজনীয় সরকারি কর্মকর্তাদের দেশে ফিরে যাওয়ার অনুমোদন দিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র। তখন গণতান্ত্রিক সরকারের দাবিতে বিক্ষোভে সামরিক সহিংসতার প্রাথমিক পর্যায় ছিল। কিন্তু গতকাল মঙ্গলবার নতুন করে আরো বড় পদক্ষেপ নিয়েছে।
উল্লেখ্য, গত সোমবার এক বিবৃতিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য সংক্রান্ত প্রতিনিধি কেথরিন টাই জানান, যতদিন না মিয়ানমারের রাজনৈতিক পরিস্থিতি স্থিতিশীল হচ্ছে, ততদিন বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন থাকবে। এর মধ্য দিয়ে ১৯৯৩ সাল থেকে চলা যে দ্বিপাক্ষিক চুক্তি ছিলো, তা স্থগিত হয়েছে।