a
সংগৃহীত ছবি
দুবার দুরকমের টিকা ভয়ঙ্কর বিপদ ডেকে আনতে পারে বলে সতর্ক করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।
সংস্থাটির প্রধান বিজ্ঞানী সৌম্যা স্বামীনাথন বলেছেন, মিশ্র টিকার কার্যকারিতা সম্পর্কে নিশ্চিতভাবে কিছু জানা না থাকলেও এই সংক্রান্ত কোনো তথ্যপ্রমাণ মেলেনি এখনও পর্যন্ত। তাই দুরকমের টিকা নেওয়ার এই প্রবণতা ভয়ঙ্কার বিপদ ডেকে আনতে পারে। খবর রয়টার্স।
সোমবার করোনা টিকা নিয়ে ভার্চুয়াল মাধ্যমে নিজের মতামত জানান স্বামীনাথন। সেখানে মিশ্র টিকার কার্যকারিতা নিয়ে প্রশ্নও তোলেন।
স্বামীনাথন বলেন, বহু মানুষ মিশ্র টিকা নেওয়ার কথা ভাবছেন। এ নিয়ে অনেকেই প্রশ্ন করছেন আমাদের। জানতে চাইছেন, প্রথম টিকা এক সংস্থার নিয়েছেন, দ্বিতীয় টিকাটি অন্য সংস্থার নিতে পারেন কিনা? মিশ্র টিকা নিয়ে কোনো তথ্যপ্রমাণ হাতে নেই আমাদের, তবে এই প্রবণতা বিপদ ডেকে আনতে পারে।
মিশ্র টিকা করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে কতটা কার্যকরী, তা নিয়ে গোটা বিশ্বেই গবেষণা চলছে। বিশেষজ্ঞদের একাশের মতে, দুবার দুরকমের টিকা নিলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে।
জার্মানি এবং ইউরোপের একাধিক দেশে ইতিমধ্যেই দুবার দুরকমের টিকা নেওয়ার নিয়ম চালু হয়েছে।
ভারতেও বর্তমানে কোভিশিল্ড, কোভ্যাক্সিন এবং স্পুটনিক-ভি টিকাকরণে ব্যবহৃত হচ্ছে। এর মধ্যেই বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কাছ থেকে এধরণের সতর্কবার্তা এলো।
করোনাভাইরাস
গত ২৪ ঘন্টায় করোনাভাইরাসে মৃত্যু হয়েছে ২২ জন। এ নিয়ে করোনাভাইরাসে দেশে মোট মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়াল ১২ হাজার ৪৮০ জন।
এদিকে, গত ২৪ ঘন্টায় করোনাভাইরাসে শনাক্ত হয়েছে ১২৯২ জন। এ নিয়ে দেশে মোট করোনাভাইরাসে শনাক্তের সংখ্যা ৭ লাখ ৯৪ হাজার ৯৮৫ জন।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদফতরের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
স্বাস্থ্য অধিদফতর থেকে আরও জানানো হয়, গত ১ দিনে বাসা ও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আরও ১২৯১ জন করোনারোগী সুস্থ হয়ে উঠেছেন। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত মোট সুস্থ হয়েছেন ৭ লাখ ৩৫ হাজার ১৫৭ জন।
ফাইল ছবি
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের ১৫তম ব্যাচের এক শিক্ষার্থীর বাবা বেশ কয়েকদিন যাবত COVID-19 এ আক্রান্ত হয়ে নারায়ণগঞ্জ খানপুর হসপিটালে ভর্তি আছেন। তিনি দীর্ঘ ৮/৯ বছর ধরে হার্টের সমস্যা ভুগছেন।
বর্তমানে উনার ফুসফুস ৫০% নষ্ট হয়ে গেছে, সে জন্য ডাক্তার ২৪ ঘন্টা অক্সিজেন দিয়ে রেখেছেন। ডাক্তার ২০ এপ্রিল (মঙ্গল বার ) বলেছেন তাকে দ্রুত ICU তে নিতে হবে, তা না হলে অবস্থা খারাপের দিকে চলে যাবে।
এমতাবস্থায়, উন্নত চিকিৎসা জন্য জবি শিক্ষার্থী বলেন, আমাদের পরিবারে বাবা ব্যতীত আয় রোজগারের আর কেউ নেই। যা টাকা ছিল সব কিছুই বাবার চিকিৎসার পেছনে এতদিন খরচ হয়ে গেছে।
এছাড়া কিছুদিন আগে আমার আম্মাও করোনায় আক্রান্ত হয়েছিলেন এবং তার পেছনেও টাকা খরচ হয়েছে। বর্তমানে আমার বাবার উন্নত চিকিৎসার জন্য সবার নিকট সহযোগিতা চাই। জবিয়ান সাবেক ও বর্তমান সকলের কাছে আমার আবেদন রইলো।
সহযোগীতা পাঠানোর মাধ্যমঃ
মোবাইলঃ 01852059425; বিকাশঃ 01852059425; নগদঃ 01852059425
রকেটঃ 017375969091
আমরা এই মহামারীতে যার যেমন সামর্থ্য অসহায় জবিয়ানের এই পরিবারের পাশে দাঁড়াই।