a রেইনট্রি হোটেলে ধর্ষণ মামলার রায় সংক্রান্ত বিষয়ে বিচারককে এজলাসে না বসার নির্দেশ
ঢাকা সোমবার, ১১ কার্তিক ১৪৩২, ২৭ অক্টোবর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

রেইনট্রি হোটেলে ধর্ষণ মামলার রায় সংক্রান্ত বিষয়ে বিচারককে এজলাসে না বসার নির্দেশ


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক
রবিবার, ১৪ নভেম্বর, ২০২১, ১০:৩৩
রেইনট্রি হোটেলে ধর্ষণ মামলার রায় সংক্রান্ত বিষয়ে বিচারককে এজলাসে না বসার নির্দেশ

ফাইল ছবি

রেইনট্রি হোটেলে ধর্ষণ মামলার রায় দেওয়া ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৭ এর বিচারক বেগম মোছা: কামরুন্নাহারকে আজ রবিবার সাড়ে ৯টা থেকে এজলাসে না বসার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান বিচারপতি। বিচারক কামরুন্নাহারের ফৌজদারি বিচারিক ক্ষমতা সাময়িকভাবে স্থগিতও করা হয়েছে। 

বিচারক কামরুন্নাহারকে আদালত থেকে প্রত্যাহার করে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আইন ও বিচার বিভাগে সংযুক্ত করতে চিঠি দেওয়া হয়েছে। সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ বিচারকদের সঙ্গে আলোচনা করে প্রধান বিচারপতি এ নির্দেশ দিয়েছেন। সুপ্রিম কোর্টের মুখপাত্র ও স্পেশাল অফিসার মোহাম্মদ সাইফুর রহমান গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।  

গত ১১ নভেম্বর দুই শিক্ষার্থী ধর্ষণের মামলার রায় ঘোষণা করেন বিচারক বেগম মোছা: কামরুন্নাহার। রায়ে সব আসামিকে খালাস দেওয়া হয়েছে। খালাস পাওয়া পাঁচ আসামি হলেন আপন জুয়েলার্সের মালিক দিলদার হোসেনের ছেলে শাফাত আহমেদ, শাফাত আহমেদের বন্ধু সাদমান সাকিফ, নাঈম আশরাফ, শাফাতের দেহরক্ষী রহমত আলী ও গাড়িচালক বিল্লাল হোসেন।

রায়ের পর্যবেক্ষণে বিচারক বলেন, মামলার দুই ভিকটিম আগে থেকেই সেক্সুয়াল কাজে অভ্যস্ত। তারা স্বেচ্ছায় হোটেলে গিয়েছেন। সেখানে গিয়ে সুইমিং করেছেন। ঘটনার ৩৮ দিন পর তারা বললেন, ‘আমরা ধর্ষণের শিকার হয়েছি’। অহেতুক তদন্তকারী কর্মকর্তা প্রভাবিত হয়ে আসামিদের বিরুদ্ধে চার্জশিট দিয়েছেন। এতে আদালতের ৯৪ কার্যদিবস নষ্ট হয়েছে। এরপর থেকে পুলিশকে এ বিষয়ে সতর্ক থাকার পরামর্শ দিচ্ছি। এ ছাড়া এরপর থেকে ধর্ষণের ৭২ ঘণ্টা পর যদি কেউ মামলা করতে যায়- তা না নেওয়ার পরামর্শ দিচ্ছি।

বিচারকের পর্যবেক্ষণের প্রতিক্রিয়ায় আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, ‘আমি রায়ের বিষয়বস্তু নিয়ে মন্তব্য করতে চাই না। অবজারভেশনে (৭২ ঘণ্টা পরে পুলিশ যেন কোনো ধর্ষণ মামলার এজাহার না নেয়) বিচারক যে বক্তব্য দিয়েছেন এ সম্পর্কে আমি বলতে পারি, এটা সম্পূর্ণ বেআইনি এবং অসাংবিধানিক।’ সূত্র: বিডি প্রতিদিন

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

জামিনযোগ্য করে মন্ত্রিসভায় সাইবার নিরাপত্তা আইন চূড়ান্ত অনুমোদন


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক
সোমবার, ২৮ আগষ্ট, ২০২৩, ০৬:৪৭
জামিনযোগ্য করে মন্ত্রিসভায় সাইবার নিরাপত্তা আইন চূড়ান্ত অনুমোদন

ফাইল ছবি

আলোচিত-সমালোচিত ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের বেশ কয়েকটি ধারা সংশোধন করে ‘সাইবার নিরাপত্তা আইন-২০২৩’-এর চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা।

সোমবার (২৮ আগস্ট) রাজধানীর তেজগাঁওয়ে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে মন্ত্রিসভার বৈঠকে এই অনুমোদন দেওয়া হয়। এর আগে ৭ আগস্ট মন্ত্রিসভার বৈঠকে  ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বদলে সাইবার নিরাপত্তা আইন-২০২৩ করার  নীতিগত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।

আইনমন্ত্রী আনিসুল হক গণমাধ্যমকে বলেন, কারিগরি ধারা ছাড়া সাইবার নিরাপত্তা আইনের কোনো ধারা অজামিনযোগ্য নেই।

তখন আইনমন্ত্রী বলেছিলেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিল নয়, সংশোধন হবে। গণমাধ্যমকে নিয়ন্ত্রণ করা কিংবা মত প্রকাশের স্বাধীনতাকে খর্ব করার জন্য ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন প্রণয়ন করা হয়নি। এ আইনের অপব্যবহার রোধে সমাধানের অংশ হিসেবে এর কিছু সংশোধনী আনা হবে।

উল্লেখ্য, ২০১৮ সালে প্রণীত বিতর্কিত ‘ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন’ বাতিলে বিভিন্ন সময় দাবি ওঠে। বিশেষ করে এর ৫৭ ধারা দেশে-বিদেশে সমালোচিত হয়। গণমাধ্যমের স্বাধীনতা, মুক্তচিন্তা ও মতপ্রকাশের অধিকার সমুন্নত রাখা, সর্বোপরি মানুষের মৌলিক অধিকারের সুরক্ষা নিশ্চিতে আইনটি বাতিলের দাবি জানিয়ে আসছে বিভিন্ন মানবাধিকার সংস্থা। সূত্র:ইত্তেফাক

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আরও পড়ুন

কোভিড জীবাণু বায়ুবাহিত, গবেষকরা এর পক্ষে ১০ বৈজ্ঞানিক কারণ জানালেন


স্বাস্থ্য ডেস্ক:
শনিবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২১, ১২:০৯
কোভিড জীবাণু বায়ুবাহিত, গবেষকরা এর পক্ষে ১০ বৈজ্ঞানিক কারণ জানালেন

প্রতিকী ছবি

কোভিড জীবাণু বায়ুবাহিত বিজ্ঞানীরা এই দাবির পেছনে কমপক্ষে ১০টি কারণ ব্যাখ্যা করেছেন।

কোভিড-১৯-এর জন্য দায়ী সার্স-কোভ-২ ভাইরাস বায়ুবাহিত নয় বলে এত দিন দাবি করে আসা হয়েছে। কিন্তু সেই দাবি নস্যাৎ করে দিয়ে একটি রিপোর্ট প্রকাশিত হলো আন্তর্জাতিক জার্নাল ‘ল্যানসেট’-এ।

যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটেন ও কানাডার ছয় গবেষক যুক্ত আছেন এই গবেষণায়। নিজেদের দাবির পেছনে অন্তত ১০টি কারণ ব্যাখ্যা করেছেন বিজ্ঞানীরা। তাদের বক্তব্য, জীবাণুটি বায়ুবাহিত হওয়ার পক্ষেই প্রমাণ বেশি।  

এই ছয় বিজ্ঞানীর দেখানো দশটি বৈজ্ঞানিক কারণ হলো:
১) সুপার-স্প্রেডার ঘটনাগুলোর ক্ষেত্রে মানুষের আচরণ, কোন পরিসরে ঘটেছে, ঘরের ভেন্টিলেশন ব্যবস্থা, এসব খতিয়ে দেখা হয়েছে। তাতে স্পষ্ট শ্বাসপ্রশ্বাসে নির্গত জলকণা বা ড্রপলেটসের মাধ্যমে ভাইরাস ছড়ানো অসম্ভব।
২) পাশের ঘরে ছিলেন, সংক্রমিতের মুখোমুখি হননি, তাও করোনা আক্রান্ত হন।
৩) আক্রান্তদের ৩৩ থেকে ৫৯% উপসর্গহীন। সে ক্ষেত্রে কীভাবে ছড়াচ্ছে?
৪) বাইরের তুলনায় ঘরের ভেতরে বেশি সংক্রমণ ঘটছে।
৫) হাসপাতালের কর্মীরা পিপিই পরেও আক্রান্ত হচ্ছেন।
৬) কোভিড আক্রান্তের ঘরের বাতাসে ভাইরাস মিলেছে।
৭) কোভিড হাসপাতালের এয়ার ফিল্টারে ভাইরাস পাওয়া গেছে।
৮) খাঁচা-বন্দি প্রাণীরা সংক্রমিত হয়েছে এয়ার ডাক্ট থেকে।
৯) কোনো গবেষণায় এ পর্যন্ত ভাইরাসটি বায়ুবাহিত না হওয়ার পক্ষে প্রমাণ নেই।
১০) ড্রপলেটসে ভাইরাস ছড়ানোর প্রমাণ বিশেষ নেই।

সূত্র:বিডিপ্রতিদিন

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

সর্বশেষ - আইন