a
ফাইল ছবি
বিশ্ব বসতি দিবস আজ। ‘নগরীয় কর্মপন্থা প্রয়োগ করি কার্বন মুক্ত বিশ্ব গড়ি’ এ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে আজ সোমবার পালিত হচ্ছে ‘বিশ্ব বসতি দিবস-২০২১’।
বাসযোগ্য ও নিরাপদ আবাসস্থলের বিষয়ে জনসচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে ১৯৮৫ সালে জাতিসংঘ বিশ্ব বসতি দিবস পালনের সিদ্ধান্ত নেয়। পরে ১৯৮৬ সাল থেকে সারা বিশ্বে অক্টোবর মাসের প্রথম সোমবার বিশ্ব বসতি দিবস পালিত হয়ে আসছে।
বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও দিবসটি উপলক্ষ্যে নানা কর্মসূচি হাতে নিয়েছে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়।
গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, বেলা ১১টায় রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে বিশ্ব বসতি দিবসের অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। গৃহায়ন ও গণপূর্ত সচিব মো. শহীদ উল্লা খন্দকারের সভাপতিত্বে এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী মো. শরীফ আহমেদ। স্বাগত বক্তব্য রাখবেন গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব কাজী ওয়াছি উদ্দিন।
ফাইল ছবি
মহামারি করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে চলমান লকডাউন আরও এক সপ্তাহ বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী লকডাউন চলমান থাকবে আগামী ৬ জুন পর্যন্ত।
আজ রবিবার (৩০ মে) আবারও নতুন করে এই প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
এর আগে জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা আরও অন্তত দুই সপ্তাহ চলমান বিধি-নিষেধ বহাল রাখার পক্ষে মত দিয়েছেন। তবে সরকার প্রাথমিকভাবে ১ সপ্তাহ লকডাউন বৃদ্ধি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
ফাইল ফটো: চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং
বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী এবং স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদ্বোধন অনুষ্ঠান ১৭ মার্চ শুভেচ্ছা বক্তব্য দেবেন চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং।
বৃহস্পতিবার বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির প্রধান সমন্বয়ক ড. কামাল আবদুল নাসের চৌধুরীর সহিত সৌজন্য সাক্ষাতকারের পর চীনের রাষ্ট্রদূত লি জিমিং এসব কথা বলেন।
কমিটির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয় যে, সাক্ষাৎকালে তারা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকীর অনুষ্ঠান এবং স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর উদ্বোধন অনুষ্ঠান উপলক্ষ্য ১৭-২৬ মার্চ ১০দিনব্যাপী অনুষ্ঠান সংক্রান্ত প্রস্তুতির নানান দিক নিয়ে আলোচনা করেন।
চীনের রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশ চীনের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক বিষয়ে উল্লেখ করেন।তিনি বাংলাদেশে সরাসরি সম্প্রচারিত এসব অনুষ্ঠান চীনের টেলিভিশন চ্যানেলেও সম্প্রচারে আগ্রহ ব্যক্ত করেন। ড. কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর অনুষ্ঠানমালায় চীনের অংশগ্রহণের আগ্রহকে স্বাগত জানান।