a
ছবি সংগৃহীত
জামালপুর প্রতিনিধি: ইসলামপুরের সাপধরী ইউনিয়নে কাল বৈশাখী ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত দুইশ পরিবারের মাঝে শনিবার দুপুরে বাংলাদেশ হাউস বিল্ডিং এন্ড ফাইন্যান্স কর্পোরেশনের সহায়তায় ঈদ সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে।
সাপধরী ইউনিয়নের কাশারী ডোবা নৌ- ঘাটে সাপধরী ইউনিয়ন বিএনপি আয়োজিত ওই ঈদ সামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিএনপি চেয়ারপার্সনের অন্যতম উপদেষ্টা সাবেক মন্ত্রী পরিষদ সচিব ও বাংলাদেশ হাউস বিল্ডিং এন্ড ফাইন্যান্স কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান এএসএম আব্দুল হালিম।
সাপধরী ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সভাপতি সাংবাদিক আজিজুর রহমান চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ওই সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন ইসলামপুর উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক নবী নেওয়াজ খান লোহানী বিপুল, ইসলামপুর উপজেলা বিএনপির সহ সভাপতি হেলাল উদ্দীন সাদ্দাম, সাপধরী ইউনিয়ন মহিলা দলের সাবেক সভাপতি মিনু বেগম ও স্থানীয় বিএনপি নেতা শাহজান মন্ডল।
ইসলামপুর উপজেলা বিএনপির সাবেক ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক মিজানুর রহমান খান লোহানী সোহাগ এর পরিচালনায় ওই অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসাবে আরো উপস্থিত ছিলেন হাউস বিল্ডিং ফাইন্যান্স করপোরেশনের এজিএম সাখাওয়াত হোসেন, প্রিন্সিপাল অফিসার ওসমান গনি, উপজেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শেখ খোরশেদ আলম, মোর্শেদ সিদ্দিকী দিপু, আকরাম হোসেন, মামুনুর রশিদ, পৌর যুবদলের সাবেক সভাপতি রফিকুল ইসলাম তারা, পৌর যুবদলের আহ্বায়ক এনামুল করিম ডেভিড, উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক খোকন, উপজেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক কায়েস, যুগ্ম আহ্বায়ক সয়ন ও পৌর ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক মহাদেব সহ উপজেলা বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন। এ অনুষ্ঠানের আলোচনা পর্ব শেষে কাল বৈশাখী ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত সাপধরী ইউনিয়নের দুইশ পরিবারের মাঝে ঈদ সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে।।
ফাইল ছবি
অজ্ঞাত বন্দুকধারীরা গুলি করে হত্যা করেছে রোহিঙ্গা নেতা মাস্টার মুহিবুল্লাহকে (৫০)। বুধবার (২৯ সেপ্টেম্বর) রাত পৌনে নয়টার দিকে কক্সবাজারের কুতুপালং ক্যাম্প-১-এর উয়েস্ট’ ডি-৮ ব্লকে তাকে গুলি করে হত্যা করা হয়। কুতুপালং ক্যাম্পে কর্মরত-৮ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (এপিবিএন) কমান্ডার (পুলিশ সুপার ) শিহাব কায়সার খান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
পুলিশ জানায়, মুহিবুল্লাহ মিয়ানমারের আরকান মংডু এলাকার মৌলভী ফজল আহম্মদের ছেলে। তিনি ‘আরকান রোহিঙ্গা সোসাইটি ফর পিস অ্যান্ড হিউম্যান রাইট’(এআরএসপিএইচ) -এর চেয়ারম্যান ছিলেন।
রোহিঙ্গাদের বরাত দিয়ে এপিবিএন-এর এসপি শিহাব কায়সার খান বলেন, ‘এশার নামাজের পরে রোহিঙ্গা নেতা মুহিবুল্লাহ নিজ অফিসে অবস্থান করছিলেন। রাত পৌনে নয়টার দিকে একদল অস্ত্রধারী অকস্মাৎ এসে মুহিবুল্লাহকে লক্ষ করে পরপর ৫ রাউন্ড গুলি করে পালিয়ে যায়। খবর পেয়ে সাধারণ রোহিঙ্গাদের সহযোগিতায় এপিবিএনের সদস্যরা আহত অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে দ্রুত কুতুপালং এমএসএফের হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক মুহিবুল্লাহকে মৃত ঘোষণা করেন। ৫ রাউন্ড গুলিতে তিনটি তার বুকে বিঁধেছে বলে চিকিৎসকরা জানিয়েছেন। পরে নিহতের লাশ উখিয়া থানায় হস্তান্তর করা হয়।’
ছবি: মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
মো: সাইফুল আলম সরকার, ঢাকা: প্রযুক্তিগত স্বাস্থ্যসুরক্ষা বিষয়ক শীর্ষস্থানীয় আমেরিকান প্রতিষ্ঠান কমিউর একই ধারার আরেকটি কোম্পানি অগমেডিক্সকে অধিগ্রহণ করেছে। এই দুই কোম্পানি একীভূত হয়ে রোগীদের তথ্যসংরক্ষণকে এখন এআই সমৃদ্ধ করে আরো সুচারু ও অধিক সেবামূলক করার ক্ষেত্রে আরো একধাপ এগিয়ে যাবে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সমৃদ্ধ অগমেডিক্সের প্রযুক্তি এবং কমিউরের বিস্তৃত সেবা এখন এক হয়ে আরো দ্রুত সমাধান এবং উন্নত রোগীসেবা দুনিয়ার শ্রেষ্ঠতম স্তরে উন্নীত হবে। কমিউরের চিফ বিজনেস অফিসার হার্শ সোলাণকি এবং অগমেডিক্সের ফাউন্ডার এবং কমিউরের সিএসও ইয়ান শাকিল সম্প্রতি বাংলাদেশ সফর করেন। তারা কর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন এবং কিভাবে আরো উন্নত সেবা প্রদান করা যায় সে বিষয়ে কর্মীদের মতামত শোনেন।
ইয়ান শাকিল বলেন, 'অগমেডিক্সে আমাদের প্রতিশ্রুতি ছিল নতুন প্রযুক্তি আবিষ্কারের মাধ্যমে রোগীদের সেবাপ্রদান আরো সহজ করা। কমিউরের সাথে একীভূত হয়ে এখন সেই সমাধানগুলো আরো বেগবান, ইতিবাচক এবং সেবার মান সর্ব্বোচ্চ করা হচ্ছে।' উল্লেখ্য অগমেডিক্স গত দশ বছর ধরে বাংলাদেশে তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করছে এবং মাত্র ষাটজন দিয়ে শুরু করে এখন প্রায় তেরোশো তরুণের এক বিশাল প্রাণোচ্ছল কর্মীবাহিনী তাদের রয়েছে।
কমিউরের চিফ বিজনেস অফিসার হার্শ সোলাণকি বলেন, ' অগমেডিক্স রোগীসেবা তথ্য সংরক্ষণ এবং চিকিৎসার ক্ষেত্রে এক যুগান্তকারী দৃষ্টান্ত স্থাপণ করেছে এবং এখন কমিউরের সঙ্গে একীভূত হবার পর তা আরো দ্রুততার সাথে এগিয়ে যাবে এবং বাণিজ্যে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে।'
দুই কোম্পানির একীভূত হওয়ার প্রাক্কালে কমিউরের বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর রাশেদ মুজিব তাদের কার্যক্রমকে আরো বিস্তৃত এবং আকর্ষক করার কথা বলেন যা বাংলাদেশের আইসিটি ক্ষেত্রে সাফল্যের নতুন মাত্রা যোগ করবে।