a গ্রাহকের ব্যবহৃত কোন মোবাইল সেট বন্ধ করা হবে না
ঢাকা শুক্রবার, ১৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩২, ২৮ নভেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

গ্রাহকের ব্যবহৃত কোন মোবাইল সেট বন্ধ করা হবে না


এমএস.প্রতিদিন ডেস্ক:
বৃহস্পতিবার, ১৭ জুন, ২০২১, ০২:২৭
গ্রাহকের ব্যবহৃত কোন মোবাইল সেট বন্ধ করা হবে না

ফাইল ছবি

আগামী ১ জুলাই দেশে অবৈধ মোবাইল ফোন বন্ধের কার্যক্রম শুরু হলেও বর্তমানে গ্রাহকের ব্যবহৃত কোন মোবাইল ফোন সেট বন্ধ হবেনা বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)। তবে ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেনটিটি রেজিস্ট্রার (এনইআইআর) তালিকায় যেসব ফোন থাকবে না সেগুলো অবৈধ হিসেবে গণ্য হবে এবং সেগুলো আর চালু করা যাবে না। 

এ বিষয়ে এক বিজ্ঞপ্তিতে বিটিআরসি জানায়, বর্তমানে মোবাইল নেটওয়ার্কে ব্যবহৃত গ্রাহকের হ্যান্ডসেটগুলো ৩০ জুনের মধ্যে বিটিআরসির সিস্টেমে স্বয়ংক্রিয়ভাবে নিবন্ধিত হবে। ফলে ১ জুলাই থেকে এ সেটগুলো বন্ধ হবে না। তাই সবাইকে এ বিষয়ে বিভ্রান্ত না হওয়ার অনুরোধ করা হলো।
 
বিটিআরসি কর্মকর্তারা এ বিষয়ে বলছেন, এ প্রক্রিয়ায় অবৈধ ও নকল মোবাইল হ্যান্ডসেটগুলো বন্ধ করা হবে। তবে বিদেশ থেকে কেনা বা উপহার হিসেবে পাওয়া মোবাইল সেটগুলোকে নিবন্ধনের সুযোগ দেওয়া হবে। জাতীয় নিরাপত্তা নিশ্চিত এবং অবৈধ ও নকল মোবাইল হ্যান্ডসেটের বিক্রয়, আমদানি ও বাজারজাতকরণে নিরুৎসাহিত করতে এটি বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।

তারা আরও বলেন, একই আইএমইআই নম্বরের সেটগুলোর তালিকা করে একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত চালু থাকবে। তারপর সরকারের নির্দেশনায় সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। আর পুরনো সেটের বিষয়ে বিটিআরসির সিস্টেমে ভেরিফাই করে চালু করা হবে। বিদেশ থেকে পাওয়া উপহারের সেটগুলোকে নিবন্ধনের সুযোগ দেওয়া হবে। তারা কাগজপত্র দেখিয়ে নিজেই ওয়েবসাইট, মোবাইল ফোন অপারেটরের কাস্টমার কেয়ার থেকে নিবন্ধন করে নিতে পারবেন।

জানা গেছে, গত বছরের ২৫ নভেম্বর দেশীয় আইটি সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান সিনেসিস আইটির সঙ্গে একটি চুক্তি সই করে বিটিআরসি। অবৈধ হ্যান্ডসেটের ব্যবহার ঠেকাতেই এ চুক্তি করা হয়। 
 
এদিকে এনইআইআর সিস্টেম সম্পন্ন হলে সরকার প্রতি বছর চার হাজার কোটি টাকার মত বাড়তি রাজস্ব পাবে বলে জানায় বিটিআরসি।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

দেশে পৃথক ফ্লাইটে সিনোফার্মের আরো ৩০ লাখ টিকা পৌঁছেছে


স্বাস্থ্য ডেস্ক:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
শুক্রবার, ৩০ জুলাই, ২০২১, ০৪:০০
দেশে পৃথক ফ্লাইটে সিনোফার্মের আরো ৩০ লাখ টিকা পৌঁছেছে

সংগৃহীত ছবি

চীনের সিনোফার্মের কাছ থেকে কেনা ৩০ লাখ করোনাভাইরাসের টিকা ঢাকায় এসেছে। বাংলাদেশ বিমানের তিনটি পৃথক ফ্লাইটে এই টিকা গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ও আজ শুক্রবার ভোরে ঢাকায় আসে। বাংলাদেশ বিমানের উপমহাব্যবস্থাপক (জনসংযোগ) তাহেরা খন্দকার শুক্রবার সকালে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের তিনটি পৃথক ফ্লাইটে মোট ৩০ লাখ সিনোফার্মের টিকা ঢাকায় এসেছে। টিকা নিয়ে প্রথম ফ্লাইটটি ঢাকায় আসে গতকাল রাত সোয়া ১০টার দিকে। দ্বিতীয় ফ্লাইটটি আসে গতকাল দিবাগত রাত সোয়া একটার দিকে। আর তৃতীয় ফ্লাইটটি আসে আজ ভোররাতে।

তাহেরা খন্দকার জানান, বিমানের ফ্লাইটগুলো ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণের পর বিমানের পক্ষ থেকে সব ধরনের গ্রাউন্ড হ্যান্ডেলিং সুবিধা প্রদান করা হয়।

গতকাল বাংলাদেশ বিমানের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ৩০ লাখ ডোজ টিকা দেশে আনতে ২৯ জুলাই বিমানের অত্যাধুনিক তিনটি ড্রিমলাইনার ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে চীনের উদ্দেশে ছেড়ে যায়। এগুলোর মধ্যে ছিল একটি বোয়িং ৭৮৭-৯ ও দুটি বোয়িং ৭৮৭-৮।

বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে প্রয়োজনীয় তাপমাত্রায় বিশেষ ব্যবস্থার মাধ্যমে এসব টিকা দেশে আনার ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে বলে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়। এতে বলা হয়, আন্তর্জাতিক এভিয়েশন নীতিমালা ও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সুরক্ষানীতি যথাযথভাবে অনুসরণ করে করোনা মহামারীকালে সাশ্রয়ী খরচে টিকা, ভেন্টিলেটর ও অন্যান্য সুরক্ষাসামগ্রী পরিবহন করছে বিমান।

এ নিয়ে তিনটি চালানে বাংলাদেশকে মোট ৭০ লাখ টিকা পাঠাল চীনের সিনোফার্ম। প্রথম দুই চালানের প্রতিটিতে ২০ লাখ করে মোট ৪০ লাখ ডোজ সিনোফার্মের টিকা বেইজিং থেকে ঢাকায় আসে। চলতি জুলাইয়ের প্রথম ও তৃতীয় সপ্তাহে চারটি ফ্লাইটের মাধ্যমে দেশে এসব টিকা নিয়ে আসে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, বাংলাদেশকে নিরবচ্ছিন্নভাবে টিকা সরবরাহের বিষয়টি নিশ্চিত করেছে চীন। কেনার বাইরে বাংলাদেশকে দুই দফায় উপহার হিসেবে চীন সিনোফার্মের ১১ লাখ টিকা দিয়েছে। 

চীন গত মে মাসে সিনোফার্মের তৈরি ৫ লাখ উপহারের টিকা প্রথম বাংলাদেশে পাঠায়। চীনের দ্বিতীয় দফা উপহারের ছয় লাখ সিনোফার্মের টিকা দেশে আসে জুনে।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

ব্ল্যাক ফাঙ্গাসে ঢাকায় একজনের মৃত্যু


স্বাস্থ্য ডেস্ক:
মঙ্গলবার, ২৫ মে, ২০২১, ০২:১৩
ব্ল্যাক ফাঙ্গাসে ঢাকায় একজনের মৃত্যু

ফাইল ছবি

 

ভারতের পর এবার ব্ল্যাক ফাঙ্গাসে ঢাকায় একজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেল। রাজধানীর বারডেম হাসপাতালে ওই ব্যক্তির মৃত্যু হয়।

জানা গেছে, তিন দিন আগে বারডেম হাসপাতালে একজন রোগীর মৃত্যু হয়। মঙ্গলবার হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, পরীক্ষা নিরীক্ষায় দেখা গেছে, ওই রোগী অন্যান্য রোগের পাশাপাশি মিউকরমাইকোসিস বা ব্ল্যাক ফাঙ্গাসে আক্রান্ত ছিলেন। 

মাইক্রোবায়য়োলজির প্রাথমিক রিপোর্টে ব্ল্যাক ফাঙ্গাসের উপস্থিতি পাওয়া গেছে। বিষয়টি নিশ্চিত হতে আরও পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালানো হচ্ছে

মঙ্গলবার সকালে বারডেম হাসপাতালের রেসপিরেটরি মেডিসিন বিভাগের প্রধান অধ্যাপক এম দেলোয়ার হোসেন গণমাধ্যমকে বলেন, তিন দিন আগে ৬৫ বছর বয়সী একজন রোগীর মৃত্যু হয়েছে। এই রোগীর অনিয়ন্ত্রিত ডায়বেটিস ছিল। তার কিডনির সমস্যা ছিল। তিনি কোভিডে আক্রান্ত হওয়ার পর সুস্থ হয়েছিলেন। চিকিৎসার সময় বোঝা যায়নি যে, তিনি মিউকোরমাইকোসিসে আক্রান্ত ছিলেন। মৃত্যুর পর এটা জানা গেছে।

এদিকে, বারডেমের যুগ্ম পরিচালক নাজিমুল ইসলাম বলছেন, সন্দেহজনক ব্ল্যাক ফাঙ্গাস। নিশ্চিত নন যে ব্ল্যাক ফাঙ্গাস।  মারা গেছেন করোনায়, কনফার্ম ডায়োগনসিস না যে ব্ল্যাক ফাঙ্গাস।  নিশ্চিত করতে আরও ৩ থেকে ৫ দিন সময় লাগবে। মারা যাওয়া রোগীর কালচার না পাঠালে নিশ্চিত ব্ল্যাক ফাঙ্গাস কি না তা বলা মুশকিল।

জানা যায়, ব্ল্যাক ফাঙ্গাসে সংক্রমিত একজন রোগী এখনও বারডেম হাসপাতালে ভর্তি আছেন। শনাক্ত হওয়া আরেকজন রোগী অন্য হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর জনপ্রিয়

সর্বশেষ - জাতীয়