a প্রথম আলোর অনুসন্ধানী সাংবাদিক রোজিনা ইসলামকে আটকে রাখার পর পুলিশে হস্তান্তর
ঢাকা বুধবার, ১০ আষাঢ় ১৪৩২, ২৫ জুন, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

প্রথম আলোর অনুসন্ধানী সাংবাদিক রোজিনা ইসলামকে আটকে রাখার পর পুলিশে হস্তান্তর


এম.এস প্রতিদিন ডেস্ক:
সোমবার, ১৭ মে, ২০২১, ১১:২৮
প্রথম আলোর অনুসন্ধানী সাংবাদিক রোজিনা ইসলামকে আটকে রাখার পর পুলিশে হস্তান্তর

ফাইল ছবি । সাংবাদিক রোজিনা ইসলাম

বাংলাদেশের জনপ্রিয় দৈনিক পত্রিকা প্রথম আলোর জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক রোজিনা ইসলামকে আজ সোমবার ১৭ মে স্বাস্থ্য সচিবের পিএস-এর কক্ষে পাঁচ ঘন্টারও বেশি সময় আটকে রাখার অভিযোগ উঠেছে।মিস ইসলামকে আটকে রাখার পর রাতে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে এবং তাকে শাহবাগ থানায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে।

শাহবাগ থানার পুলিশের কর্মকর্তা আরিফুর রহমান জানিয়েছেন, অভিযুক্ত সাংবাদিকের বিরুদ্ধে বিনা অনুমতিতে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র সরানো এবং  মোবাইল দিয়ে ছবি তোলার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এসব কিছু অসৎ উদ্দেশ্যে নেয়া হয়েছে বলে অভিযোগ পত্রে উল্লেখ করা হয়েছে।

এদিকে প্রথম আলো পত্রিকার ব্যবস্থানা সম্পাদক সাজ্জাদ শরীফ বলেছেন, "আক্রোশ থেকে" রোজিনা ইসলামকে আটক করা হয়েছে। 

"সম্প্রতি রোজিনা ইসলাম স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন নিয়োগ, টিকা নিয়ে অব্যবস্থাপনা এবং নিয়োগের ক্ষেত্রে দুর্নীতি নিয়ে প্রতিবেদন তৈরি করেন, যে প্রতিবেদনগুলো নিয়ে বিভিন্ন জায়গায় আলোচনা হচ্ছিল। সেই আক্রোশ থেকে তাকে সচিবালয়ে ৫ ঘন্টার বেশি আটকে রেখে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে," মন্তব্য করেন সাজ্জাদ শরীফ।

বাংলাদেশে স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিবের পিএস সাইফুল ইসলাম জানিয়েছেন সচিবালয়ে বেলা সাড়ে তিনটার দিকে তার কক্ষে ঢুকে রাষ্ট্রীয় কিছু গুরুত্বপূর্ণ কাগজ রোজিনা ইসলাম বিনা অনুমতিতে তার ব্যাগে ঢুকানোর চেষ্টা করেন এবং মোবাইল দিয়ে ছবি তোলার সময় তাকে আটক করা হয়েছে।

এদিকে পুলিশ জানিয়েছে রোজিনা ইসলামের বিরুদ্ধে পাওয়া অভিযোগের ভিত্তিতে তার বিরুদ্ধে মামলা করার প্রক্রিয়া চলছে।

রোজিনা ইসলামকে আটকে রাখার খবর পেয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যম কর্মীরা সেখানে উপস্থিতি হন। ্এরপর, রোজিনা ইসলাম কিছুটা অসুস্থ হয়ে পড়লে হাসপাতালে নেওয়ার কথা বলে তাকে শাহবাগ থানায় হস্তান্তর করা হয়।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / khurshedalm@msprotidin.com

ইইউ প্রতিনিধিদল কয়েকটি দেশের কূটনীতিকের সঙ্গে বৈঠক


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক
সোমবার, ১০ জুলাই, ২০২৩, ০১:০৩
ইইউ প্রতিনিধিদল কয়েকটি দেশের কূটনীতিকের সঙ্গে বৈঠক

ফাইল ছবি

ঢাকায় ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রাক নির্বাচনী পর্যবেক্ষক দলের সদস্যরা ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) থেকে নির্বাচনি পরিবেশ অনুসন্ধান মিশনের (ইইএম) সদস্যরা সফরের প্রথম দিন দেশের আসন্ন জাতীয় নির্বাচনের আগে বিদ্যমান পরিস্থিতি মূল্যায়ন করতে বাংলাদেশে তাদের কার্যক্রম শুরু করার মাধ্যমে একটি ব্যস্ত দিন কাটাচ্ছেন।

প্রতিনিধিদলের নেতা চেলেরি রিকার্ডো এবং তার দলের সদস্যরা রোববার ঢাকায় অবস্থানরত কূটনীতিকদের সঙ্গে বেশ কয়েকটি বৈঠক করেছেন। আলোচনায় অংশ নেন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া ও ইউরোপীয় দেশগুলোর কূটনীতিকরা।

কূটনৈতিক সূত্র জানা গেছে, সফরকারী প্রতিনিধিদল জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কারী গুয়েন লুইসের সঙ্গেও বৈঠক করেছেন। বাংলাদেশে নিযুক্ত ইইউ রাষ্ট্রদূত চার্লস হোয়াইটলির বাসভবনসহ বেশ কয়েকটি স্থানে বৈঠকগুলো অনুষ্ঠিত হয়। তবে বৈঠকের বিষয়ে কূটনীতিকগণ কোন মন্তব্য করেননি।

রিকার্ডোর নির্বাচনি ক্ষেত্রে ব্যাপক পেশাদার অভিজ্ঞতা রয়েছে। নির্বাচনি প্রক্রিয়াগুলোতে পর্যবেক্ষণ, তত্ত্বাবধান এবং প্রযুক্তিগত সহায়তা কভার করে থাকে।

দেশের আসন্ন জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে পরিস্থিতি পর্যালোচনা করতে প্রতিনিধি দলটি ২৩ জুলাই পর্যন্ত বাংলাদেশ সফর করবে।

এর আগে বৃহস্পতিবার (৬ জুলাই) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জনকূটনীতি বিভাগের মহাপরিচালক (অতিরিক্ত দায়িত্ব) মোহাম্মদ রফিকুল আলম সাপ্তাহিক ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের বলেন, এই মিশনের কাজ হবে মূল নির্বাচন পর্যবেক্ষণ মিশনের পরিধি, পরিকল্পনা, বাজেট, সরবরাহ ও নিরাপত্তা মূল্যায়ন করা।

ঢাকায় ইইউ প্রতিনিধিদল জানিয়েছে, তদন্ত মিশনের বাংলাদেশে অবস্থানকালে তারা সরকারি প্রতিনিধি, নির্বাচনসংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতিনিধি, বিভিন্ন আইন প্রয়োগকারী সংস্থার কর্মকর্তা, রাজনৈতিক নেতা, সুশীল সমাজ এবং গণমাধ্যমের প্রতিনিধিদের সঙ্গে দেখা করার আগ্রহ প্রকাশ করেছে।

এদিকে পরিস্থিতি মূল্যায়ন কার্যক্রম থেকে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে ইউরোপীয় ইউনিয়ন আগামী জাতীয় নির্বাচনের আগে একটি পূর্ণাঙ্গ নির্বাচন পর্যবেক্ষণ দল (ইওএম) পাঠানোর বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে। 

ঢাকায় ইইউ মিশনের তথ্যানুসারে, আসন্ন সংসদ নির্বাচনের জন্য সম্ভাব্য ইইউ নির্বাচন পর্যবেক্ষণ মিশনের (ইওএম) ‘পরামর্শ যোগ্যতা, উপযোগিতা এবং সম্ভাব্যতা’ মূল্যায়ন করাই (ইইএম)-এর মূল উদ্দেশ্য। সূত্র: যুগান্তর

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষায় প্রতি আসনে লড়বেন ৩১ শিক্ষার্থী



শুক্রবার, ০২ এপ্রিল, ২০২১, ০৭:৩০
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) ভর্তি পরীক্ষা

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষার চূড়ান্ত আবেদন প্রক্রিয়া শেষ হয়েছে। চূড়ান্ত আবেদন প্রক্রিয়ায় জমা পড়েছে ১ লাখ ২৭ হাজার ৬৪৬টি আবেদনপত্র। এবারের ভর্তি পরীক্ষায় ৪ হাজার ১৭৩ সিটের বিপরীতে প্রতি আসনে লড়বেন প্রায় ৩১ জন ভর্তিচ্ছু।

আজ বৃহস্পতিবার এ তথ্য জানান রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্য ও প্রযুক্তি সেন্টারের পরিচালক ড. বাবুল ইসলাম। তিনি জানান, গত ৩১ মার্চ রাত ১২টা পর্যন্ত মোট তিনটি ইউনিটে চূড়ান্ত আবেদন পড়েছে ১ লাখ ২৭ হাজার ৬৪৬টি। এর মধ্যে এ-ইউনিটে ৪৩ হাজার ৫৫৮, বি-ইউনিটে ৩৯ হাজার ৮৯৫ এবং সি-ইউনিটে ৪৪ হাজার ১৯৪টি আবেদন পড়েছে। যা নির্ধারিত মোট আবেদন সংখ্যা থেকে ৭ হাজার ৩৫৪টি কম। কেননা এবার রাবিতে তিন ইউনিটে ৪৫ হাজার করে মোট ১ লাখ ৩৫ হাজার ভর্তিচ্ছুর আবেদনের সুযোগ ছিল।

তথ্য ও প্রযুক্তি সেন্টারের পরিচালক আরও জানান, চূড়ান্ত আবেদন করা ভর্তিচ্ছুদের নতুন করে আর কোনো আবেদনের সুযোগ থাকছে না। সকল ভর্তিচ্ছুকে অবশ্যই ২ এপ্রিলের মধ্যে প্রবেশপত্র ডাউনলোড করতে হবে। 

এই ভর্তি পরীক্ষা শুরু হবে আগামী ১৪ জুন। তিন শিফটে চলা এই পরীক্ষা শেষ হবে ১৬ জুন। বহুনির্বাচনি পদ্ধতিতে হওয়া এবারের ভর্তি পরীক্ষায় প্রশ্ন থাকবে মোট ৮০টি। প্রতিটি প্রশ্নের মান ১.২৫ করে মোট ১০০ নম্বর নির্ধারিত হবে।  প্রতি পাঁচটি ভুল উত্তরের জন্য কাটা যাবে ১ নম্বর। তাছাড়া ভর্তি পরীক্ষায় থাকছে না কোনো জিপিএ নম্বর।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর জনপ্রিয়

সর্বশেষ - জাতীয়