a ২০ লাখ ডোজ সিনোফার্মের টিকা ঢাকায় পৌঁছেছে
ঢাকা রবিবার, ৭ পৌষ ১৪৩২, ২১ ডিসেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

২০ লাখ ডোজ সিনোফার্মের টিকা ঢাকায় পৌঁছেছে


এমএস.প্রতিদিন ডেস্ক:
মঙ্গলবার, ৩১ আগষ্ট, ২০২১, ১২:০১
২০ লাখ ডোজ সিনোফার্মের টিকা ঢাকায় পৌঁছেছে

ফাইল ছবি

চীনের সিনোফার্মের ২০ লাখ ডোজ টিকার চালান ঢাকায় পৌঁছেছে। বাংলাদেশ এ নিয়ে সিনোফার্মের মোট এক কোটি ৪৫ লাখ ডোজ টিকা পেল। বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে গতকাল সোমবার দিবাগত রাত আড়াইটায় ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে টিকা গ্রহণ করেন স্বাস্থ্য অধিদফতরের কর্মকর্তারা।

স্বাস্থ্য অধিদফতরের সম্প্রসারিত টিকাদান কর্মসূচির প্রোগ্রাম ম্যানেজার ডা. মাওলা বখশ আজ মঙ্গলবার সকালে বলেন, ‘রাতে এসব টিকা পৌঁছেছে। টিকাগুলো বেক্সিমকোর ওয়্যারহাউজে সংরক্ষণ করা হয়েছে।’

সিনোফার্মের তিন কোটি ডোজ টিকা কিনতে চুক্তি করেছে সরকার। এছাড়াও কোভ্যাক্স কর্মসূচির আওতায়ও সিনোফার্মের টিকা পাচ্ছে বাংলাদেশ।

উল্লেখ্য, চীন সরকারের উপহার হিসেবে ১২ মে পাঁচ লাখ ডোজ টিকা আসে বাংলাদেশে। সিনোফার্মের টিকার ওটাই ছিল প্রথম চালান। পরে ১৩ জুন উপহার হিসেবে আরও ছয় লাখ ডোজ টিকা আসে। এরপর ৩ জুলাই রাতে সিনোফার্মের ১০ লাখ এবং ৪ জুলাই সকালে ১০ লাখ ডোজ টিকা আসে।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আরও পড়ুন

‘হারাম খেলে নামাজ হবে না’- মন্ত্রিপরিষদ সচিব


এমএস.প্রতিদিন ডেস্ক:
শনিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২১, ০৭:২২
‘হারাম খেলে নামাজ হবে না’- মন্ত্রিপরিষদ সচিব

ফাইল ছবি

সম্পদের সঠিক ব্যবহারের জন্য প্রকল্প পরিচালকদের নির্দেশ দিয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম বলেছেন, ‌‌‘আমাদের ধর্মে স্পষ্ট উল্লেখ আছে, হারাম খেলে নামাজ হবে না। শুধু তাই নয়, হারাম টাকায় কেনা কোনো পোশাক যদি অন্য পোশাক স্পর্শ করে তবে নাপাক হয়ে যাবে। 

প্রতিদিন আয়নার সামনে দাঁড়ান। সারা দিন কী কাজ করলেন, নিজেকে প্রশ্ন করুন। আমি যতদূর জানি, এলজিইডি প্রকল্পে আইন-কানুন মেনে প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হয়। তারপরও আইনের মধ্যে থেকে অনেক কিছু করা হয়, আমি খবর রাখি। এখন আরও সঠিকভাবে খোঁজ-খবর রাখব, কোনো ত্রুটি ধরা পড়লে রেহায় নেই। আপনারা প্রকৌশলী, আমি বিজ্ঞানের ছাত্র ছিলাম, আমিও হাফ প্রকৌশলী। সরকার আমাদের বেতন অনেক বাড়িয়েছে। তারপরও যদি কেউ চুরি করে, ধরা পড়লে সরাসরি অ্যাকশন নেওয়া হবে।’ 

স্থানীয় সরকার বিভাগের উদ্যোগে বাস্তবায়নাধীন প্রকল্পগুলোর প্রকল্প ব্যবস্থাপনা ও জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল বাস্তবায়নবিষয়ক মতবিনিময় সভায় শনিবার বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। 

আজ শনিবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ের স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) ভবনে এই সভা হয়। সভায় এলজিইডি’র ৭৬ জন প্রকল্প পরিচালক উপস্থিত ছিলেন।  

প্রকল্প পরিচালকদের উদ্দেশ্যে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ‘আপনাদের কারণে স্যারকে (স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম) প্রধানমন্ত্রীর কাছে অপদস্ত হচ্ছেন। স্যারতো প্রকল্প বাস্তবায়ন করে না। প্রকল্প বাস্তবায়ন করেন আপনারা। এখন পর্যন্ত এলজিইডি একটা মাস্টারপ্ল্যান করতে পারল না। এলজিইডিকে অবশ্যই একটা মাস্টারপ্ল্যান করতে হবে। এলজিইডি’র কাজ নিয়ে অনেক আপত্তি আছে। কাজের মধ্যে অবশ্যই স্বচ্ছতা আনতে হবে।’ 

স্থানীয় সরকার বিভাগের সিনিয়র সচিব হেলালুদ্দীন আহমদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় (এলজিইডি) মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম। 

সূত্র: বিডি প্রতিদিন

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আরও পড়ুন

বাংলাদেশের স্বাধীনতার সমর্থনে আন্দোলন করেছিলেন মোদি



শুক্রবার, ২৬ মার্চ, ২০২১, ০৭:২৮
বাংলাদেশের স্বাধীনতার সমর্থনে আন্দোলন করেছিলেন মোদি

বাংলাদেশের স্বাধীনতার সমর্থনে আন্দোলন করেছিলেন মোদি

মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে বাংলাদেশের জনগণের মতো ভারতের জনগণের মধ্যেও স্বাধীনতার আকুলতা ছিল মন্তব্য করে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছেন, আমাদের যারা শত্রু তারাও বাংলাদেশের শত্রু। বাংলাদেশের স্বাধীনতার সমর্থনে আমি ও আমার বন্ধুরা সত্যাগ্রহ (আন্দোলন) করেছিলাম। মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণকারী অনেকেই আমার সঙ্গে এখানে আছেন। আমার জীবনের প্রথম আন্দোলন মুক্তিযুদ্ধ। তখন আমার বয়স ছিল ২০-২২ বছর।

আজ শুক্রবার বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। 

এ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রধান অতিথি ছিলেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ।

অনুষ্ঠানে নরেন্দ্র মোদি বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে গান্ধী শান্তি পুরস্কার দিতে পারা ভারতের জন্য গর্বের ব্যাপার। ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের ৫০ বছর পূর্তিতে উপস্থিত থাকা এবং এমন একটি পুরস্কার তুলে দিতে পারা আমার জীবনের সেরা মুহূর্তগুলোর একটি।

অনুষ্ঠানে বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ভাষণ, 'এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম’ জোরালো কণ্ঠস্বরে উচ্চারণ করেন তিনি।

অনুষ্ঠানে নরেন্দ্র মোদি ছাড়াও বক্তব্য রাখেন স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির প্রধান সমন্বয়ক কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী। এর পর শুভেচ্ছা বার্তা দেন জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস, ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন, পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন, তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তায়িপ এরদোয়ান ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। 

অনুষ্ঠানে শেখ হাসিনাকে সঙ্গে নিয়ে নরেন্দ্র মোদির হাত থেকে গান্ধী শান্তি পুরস্কার গ্রহণ করেন শেখ রেহানা।

প্রসঙ্গত, নরেন্দ্র মোদি পৌঁছার পর বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশনের মাধ্যমে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকীর অনুষ্ঠান শুরু হয়।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

সর্বশেষ - জাতীয়