a
ফাইল ছবি
কুষ্টিয়ায় বৃষ্টির জন্য দোয়া চেয়ে নামাজ পড়েছেন কুষ্টিয়া ও পাবনা জেলার দুটি ইউনিয়নের কয়েকশ মানুষ। করোনাভাইরাসের সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে দেশে চলমান ‘কঠোর লকডাউনের’ মধ্যেই সোমবার শত শত মানুষ চর মহেন্দ্রপুর স্কুলের পাশে মাঠে জড়ো হয়ে এ নামাজ আদায় করেন।
কুমারখালীর জগন্নাথপুর এবং পার্শ্ববর্তী পাবনা জেলার চর ভবানীপুর গ্রামের মানুষ এ নামাজে অংশ নেন। নামাজ শেষে অনাবৃষ্টি থেকে মুক্তির জন্য বিশেষ মোনাজাত করা হয়।
মোনাজাত পরিচালনা করেন চর জগন্নাথপুর গ্রামের স্থানীয় জামে মসজিদের ইমাম ইদ্রিস আলী।
বৃষ্টি না হওয়ায় দাবদাহে দেশের মানুষের কষ্ট হচ্ছে। এ রকম পরিস্থিতে প্রয়োজন পূরণের জন্য আল্লাহ পাকের দরবারে পানি প্রার্থনা করে দোয়া করা সুন্নত। তাই এই নামাজের আয়োজন করা। কুষ্টিয়া জেলায় গত বেশ কয়েক মাস ধরে বৃষ্টি হয় না। তাই এই বিশেষ দোয়ার আয়োজন করা হয় ।
ফাইল ছবি
কুয়েতে ১১তম আন্তর্জাতিক কুরআন প্রতিযোগিতায় ১১৭ দেশের সঙ্গে লড়বেন দুই বাংলাদেশি হাফেজ। তারা হলেন, হাফেজ তাওহিদুল ইসলাম ও হাফেজ আবু রাহাত।
গত বুধবার (১২ অক্টোবর) কুয়েতের ধর্মমন্ত্রী আনুষ্ঠানিকভাবে প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন। দেশটিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত আশিকুজ্জামানসহ ১১৭ দেশের রাষ্ট্রদূতগণ উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশের ধর্ম মন্ত্রণালয়ের অধীনে ইসলামিক ফাউন্ডেশন বায়তুল মোকাররম আয়োজিত প্রতিযোগিতার মাধ্যমে মারকাজুত তাহফিজ ইন্টারন্যাশনাল মাদ্রাসার দু'জন শিক্ষার্থী দুটি গ্রুপে প্রতিনিধি নির্বাচিত হন। ১১ অক্টোবর সকালে কুয়েতের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়েন হাফেজ তাওহিদুল ইসলাম ও হাফেজ আবু রাহাত। তাদের সঙ্গে আছেন মাদ্রাসার পরিচালক শায়েখ নেছার আহমাদ আন নাছিরী।
কুমিল্লার দেলোয়ার হোসেনের ছেলে হাফেজ তাওহিদুল ইসলাম এরই মধ্যে দুবাইয়ে অনুষ্ঠিত বিশ্ব হিফজুল কুরআন প্রতিযোগিতায় ৭০টি দেশের মধ্যে ১০ম স্থান অধিকার করেন। এছাড়া সিরাজগঞ্জের রমজান আলীর ছেলে হাফেজ আবু রাহাত জাতীয় হিফজুল কুরআন প্রতিযোগিতা-২০২০ পিএইচপি কুরআনের আলোয় প্রথম স্থান অধিকার করেন।
হাফেজ আবু রাহাত বলেন, আমি দেশের হয়ে কুয়েতে আন্তর্জাতিক কুরআন প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছি। সবাই দোয়া করবেন, আমি যেন বাংলাদেশের লাল সবুজের সম্মান বয়ে আনতে পারি। সূত্র: ইত্তেফাক
ফাইল ছবি: ইমরান খান
১৪ আগস্ট পাকিস্তানের স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে দেশটির ক্রিকেটের বড় সব অর্জন নিয়ে ভিডিও বানিয়েছিল পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি)। তবে সেই ভিডিওতে ছিলেন না দেশটির ১৯৯২ সালের বিশ্বকাপ জয়ী অধিনায়ক ইমরান খান। মূলত রাজনৈতিক কারণেই ভিডিওটি থেকে বাদ দেওয়া হয় দেশটির সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে।
এরপর ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়ে পিসিবি। ভিডিও সরিয়ে ফেলে পিসিবিকে ক্ষমা চাইতে বলেন দেশটির সাবেক তারকা ক্রিকেটার ওয়াসিম আকরাম। সেই সমালোচনায় অবশেষে ভিডিওটি সরে ফেলে নতুন ভিডিও প্রকাশ করেছে দেশটির ক্রিকেট বোর্ড। টুইটারে আপলোড করা নতুন ভিডিওতে আছেন ইমরান খান।
আগের ভিডিওতে কেন ইমরান খান ছিলেন না, সেই ব্যাখ্যাও দিয়ে টুইটারে পিসিবি লিখেছে, ‘২০২৩ বিশ্বকাপ সামনে রেখে পিসিবি প্রচারণামূলক কার্যক্রম শুরু করেছে। তারই অংশ হিসেবে ২০২৩ সালের ১৪ আগস্ট একটি ভিডিও আপলোড করা হয়। সেই ভিডিওটি ছিল সংক্ষিপ্ত, অনেক গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত বাদ পড়ে গিয়েছিল। পূর্ণাঙ্গ ভিডিওতে সেই ভুলগুলো সংশোধন করা হয়েছে।’