a বগুড়ায় মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৬ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, জনজীবন বিপর্যস্ত
ঢাকা বুধবার, ৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩২, ১৯ নভেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

বগুড়ায় মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৬ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, জনজীবন বিপর্যস্ত


আবহাওয়া ডেস্ক: মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
বুধবার, ১৩ জুলাই, ২০২২, ০৮:২৮
বগুড়ায় মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৬ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, জনজীবন বিপর্যস্ত

ফাইল ছবি

আজ বগুড়ায় (বুধবার) মৌসুমের সর্বোচ্চ ৩৬ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। অসহনীয় ভ্যাপসা গরমে জনজীবন বিপর্যস্থ হয়ে পড়েছে। স্থানীয় আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, আগামী ১৫ জুলাইয়ের আগে ভালো খবর পাওয়ার সম্ভবনা কম।

বগুড়া আবহাওয়া অফিসের ইনচার্জ আশিকুর রহমান জানান, গত কয়েকদিন ধরে এ জেলায় তাপপ্রবাহ অব্যাহত রয়েছে। বুধবার জেলার সর্বোচ্চ ৩৬ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে।

গত ১ জুলাই থেকে ১৩ জুলাইয়ের মধ্যে চলতি মৌসুমে এটি সর্বোচ্চ তাপমাত্রা। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৫৪ শতাংশ। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ২৮ দশমিক ৮ ডিগ্রি।

তিনি আরও জানান, ১৫ জুলাইয়ের আগে বৃষ্টির সম্ভাবনা কম। তাই তাপমাত্রা আরও বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আর বৃষ্টি হলে তাপ কমবে।

এদিকে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা বিরাজ করায় প্রচণ্ড গরমে জনগণ বিশেষ করে শিশু ও বয়স্করা বেশি কষ্ট পাচ্ছেন। পাশাপাশি বিদ্যুতের লোডশেডিং জনদুর্ভোগ আরো বেড়ে গেছে। এসব গরম আবহাওয়ার কারণে বাড়িতে বাড়িতে সর্দি-জ্বরে ভুগছেন অনেকে। সূত্র: যুগান্তর

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আরও পড়ুন

টানা বৃষ্টিতে রাজধানীর রাস্তাগুলো পানিতে নিমজ্জিত


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক
রবিবার, ০২ জুলাই, ২০২৩, ১১:৫৮
টানা বৃষ্টিতে রাজধানীর রাস্তাগুলো পানিতে নিমজ্জিত

ফাইল ছবি

কয়েক দিন ধরে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে চলছে টানা বৃষ্টি। আবহাওয়া অধিদফতর বলছে, সোমবার থেকে বৃষ্টিপাত কমতে পারে। সেই সঙ্গে বাড়তে পারে গরম। গতকাল রাজধানীতে মুষলধারে বৃষ্টি হয়েছে। সকালে বৃষ্টির মাত্রা কম থাকলেও আকাশে ছিল মেঘ। দুপুরের পর আকাশ অন্ধকার করে নামে মুষলধারে বৃষ্টি; যা প্রায় দুই থেকে আড়াই ঘণ্টা স্থায়ী ছিল। টানা বৃষ্টির কারণে তলিয়ে গেছে রাজধানীর অলিগলি থেকে শুরু করে প্রধান সড়কও। 

বিভিন্ন অঞ্চলের অলিগলিতে জমে যায় হাঁটুপানি। অনেক বাসার সামনে পানি জমে থাকায় ঘর থেকে বের হওয়া কষ্টকর হয়ে পড়ে। ফলে ঈদের ছুটিতে যারা পরিবার নিয়ে ঘুরতে বের হওয়ার পরিকল্পনা করেছিলেন, তাদের অনেককেই সেই পরিকল্পনা ভেস্তে যায়।

এদিকে টানা ছুটি শেষে রাজধানীতে ফিরতে শুরু করেছেন চাকরিজীবীরা। পরিবার নিয়ে ঢাকায় ফেরা কর্মব্যস্ত মানুষের অনেকেই বৃষ্টিতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন। মুষলধারে বৃষ্টি হওয়ায় ঢাকামুখী যাত্রীর অনেককে ভিজেই বিভিন্ন পরিবহনে ওঠানামা করতে দেখা যায়।

গত ২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৯১ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদফতর। এ বৃষ্টির ফলে রামপুরা অঞ্চলের অধিকাংশ গলিতেই প্রায় হাঁটুসমান পানি জমে রয়েছে। এমনকি বেশ কিছু বাসাবাড়িতেও বৃষ্টির পানি ঢুকে যেতে দেখা গেছে। মিরপুর অঞ্চলের বিভিন্ন গলিতেও পানি জমে থাকতে দেখা গেছে। গলিতে পানি জমে থাকতে দেখা গেছে বাড্ডা, মালিবাগ, খিলগাঁও, রাজারবাগ অঞ্চলেও।

জানা গেছে, টানা বৃষ্টির কারণে পুরান ঢাকার বংশাল, নাজিমুদ্দিন রোড পানির নিচে তলিয়ে গেছে। জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে ধানমন্ডি, মিরপুর ১৩, হাতিরঝিলের কিছু অংশে। আগারগাঁও থেকে জাহাঙ্গীর গেট যেতে নতুন রাস্তায়, খামারবাড়ি থেকে ফার্মগেট, ফার্মগেট-তেজগাঁও ট্রাকস্ট্যান্ডসংলগ্ন এলাকা, মোহাম্মদপুরের কিছু অংশ, মেরুল বাড্ডা, ডিআইটি প্রজেক্ট এলাকা, গুলশান লেকপাড় এলাকার সংযোগ সড়কের কয়েকটি স্থানে বৃষ্টির পানি জমে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে।

পুরান ঢাকার বংশাল, নাজিমুদ্দিন রোডের জলাবদ্ধতা ছিল বলে জানান গাড়িচালক জাকির হোসেন। তিনি বলেন, গাড়ি নিয়ে পুরান ঢাকায় গিয়েছিলাম। ফেরার পথে পুরো সড়ক-অলিগলিতে জলাবদ্ধতা দেখেছি। কোথাও কোথাও আবার হাঁটুপানিও জমে ছিল। গতকাল আবহাওয়াবিদ শাহীনুর রহমান জানিয়েছেন, সোমবার থেকে বৃষ্টিপাত কমতে পারে। সেই সঙ্গে বাড়তে পারে তুলনামূলক গরম। সূত্র: বিডি প্রতিদিন

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকের আজ মৃত্যুবার্ষিকী


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক
বৃহস্পতিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২৩, ১১:০৫
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকের আজ মৃত্যুবার্ষিকী

ফাইল ছবি: শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক

অবিভক্ত বাংলার মুখ্যমন্ত্রী শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকের মৃত্যুবার্ষিকী আজ বৃহস্পতিবার (২৭ এপ্রিল)। ১৯৬২ সালের এইদিনে ঢাকায় মৃত্যুবরণ করেন তিনি। শিক্ষানুরাগী এবং সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির জীবন্ত প্রতীক হিসেবেও ইতিহাসের পাতায় তার রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ স্থান।

শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক ১৮৭৩ সালের ২৬ অক্টোবর ঝালকাঠি জেলার রাজাপুরের সাতুরিয়া গ্রামের মামা বাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন। বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক জীবনে তিনি অবিভক্ত বাংলার মুখ্যমন্ত্রী, পাকিস্তান কেন্দ্রীয় সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, পূর্ব পাকিস্তানের গভর্নর, যুক্তফ্রন্ট সরকারের মুখ্যমন্ত্রী, কলকাতা সিটি করপোরেশনের প্রথম মুসলিম মেয়র এবং আইনসভার সদস্যসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেন।

ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলনেও এ কে ফজলুল হকের অবদান ছিলো। ১৯৪০ সালে তিনি ঐতিহাসিক লাহোর প্রস্তাব উত্থাপন করেন। তিনি ২১ দফা দাবিরও প্রণেতা ছিলেন।

শেরে বাংলার মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে বিভিন্ন সামাজিক, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন বিস্তারিত কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে—মরহুমের কবরে পুষ্পস্তবক অর্পণ ও ফাতেহা পাঠ এবং আলোচনা সভা। সূত্র: ইত্তেফাক

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

সর্বশেষ - কৃষি ও আবহাওয়া