a
ফাইল ছবি : সাকিব আল হাসান
আসন্ন এশিয়া কাপ, নিউজিল্যান্ড সিরিজ ও টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ পর্যন্ত বাংলাদেশ দলের নতুন টি-টোয়েন্টি অধিনায়ক সাকিব আল হাসান।
শনিবার বিকালে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) অপারেশন্স কমিটির নতুন চেয়ারম্যান জালাল ইউনুস এ তথ্য জানিয়েছেন।
এ নিয়ে তৃতীয় মেয়াদে টি-টোয়েন্টি অধিনায়ক হলেন সাকিব। এর আগে ২০০৯ ও ২০১৭ সালে দুই দফায় এই ফরম্যাটে অধিনায়ক হয়েছিলেন সাকিব।
উল্লেখ্য, সাকিবের অধীনে ২১ ম্যাচে ৭টিতে জয় পেয়েছে বাংলাদেশ। সূত্র: বিডি প্রতিদিন
ফাইল ছবি
গত প্রায় আট বছরে ক্রিকেট বিশ্বে দক্ষিণ আফ্রিকা অস্ট্রেলিয়ার জন্য ভয়ংকর এক দল হয়ে উঠেছে। ১৭ ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকাই জয় পেয়েছে ১৪ বার। মাত্র তিনবার জয় পেয়েছে অস্ট্রেলিয়া। এই পরিসংখ্যানের কথা মাথায় রেখেই আজ বৃহস্পতিবার বিশ্বকাপে দক্ষিণ আফ্রিকার মুখোমুখি হচ্ছেন প্যাট কামিন্সরা। লক্ষ্ণৌর ইকানা স্পোর্টস সিটিতে অনুষ্ঠিত হবে ম্যাচটি।
অস্ট্রেলিয়া-দক্ষিণ আফ্রিকা ম্যাচ মানেই বাড়তি উত্তেজনা থাকে। এই দুটো দলই ওয়ানডে ক্রিকেটে প্রথম ৪০০ রানের মাইলফলক অতিক্রম করে। ২০০৬ সালের মার্চে অস্ট্রেলিয়ার করা ৪৩৪ রান দক্ষিণ আফ্রিকা টপকে যায় এক উইকেট ও এক বল হাতে রেখে। ক্রিকেট ইতিহাসের অন্যতম সেরা সেই ম্যাচটার কথা এখনো নিশ্চয়ই মনে আছে ক্রিকেটপ্রেমীদের।
বিশ্বকাপে নিজেদের প্রথম ম্যাচে বাজেভাবেই হেরেছে অস্ট্রেলিয়া। ভারতের বিপক্ষে মাত্র ১৯৯ রান করেছিল তারা। ভারত সেই রান করে ৫২ বল হাতে রেখে। অন্যদিকে দক্ষিণ আফ্রিকা শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিজেদের প্রথম ম্যাচেই সামর্থ্যরে প্রমাণ দিয়েছে।
বিশ্বকাপের ইতিহাসে দলীয় সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড গড়েছে তারা (৪২৮ রান)। সেই রান তাড়া করতে গিয়ে শ্রীলঙ্কা ৩২৬ রানে নিজেদের ইনিংস শেষ করে। ১০২ রানের বড় জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে দক্ষিণ আফ্রিকা।
দুটো দলকে নিয়ে আগে থেকে কিছু অনুমান করা বেশ কঠিন। একদিকে কুইন্টন ডি কক, ডুসেন, মারক্রাম, রাবাদা, এনগিডি লুঙ্গিরা গড়ে তুলেছেন এক দুর্দান্ত দল।
অন্যদিকে স্টিভ স্মিথ, ওয়ার্নার, মিচেল স্টার্ক, জাম্পাদের নিয়ে গড়া অস্ট্রেলিয়া। এমন দুই দল, যাদের যে কোনো ক্রিকেটার হয়ে উঠতে পারেন ম্যাচের নায়ক। সেমিফাইনাল খেলতে হলে এই ম্যাচে দুটি দলেরই জয় প্রয়োজন। যে ম্যাচটিতে জিতবে, তাদের সামনের পথ অনেকটাই সহজ হয়ে যাবে। সূত্র: যুগান্তর
ফাইল ছবি
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে প্রতিনিয়ত ভুয়া অ্যাকাউন্ট গ্রাহকের সংখ্যা বাড়ছে, অনেকেই নিজের পরিচয় গোপন করে অন্য নামে অন্য কারো ছবি ব্যবহার করে অ্যাকাউন্ট খুলে অসাধু কাজকর্ম চালায়। তেমনি অনেকেই এই প্ল্যাটফর্মকে বেছে নিয়েছেন ভুয়া খবর ছড়ানোর মাধ্যম হিসেবে।
ইতোমধ্যে ফেসবুকের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, গত বছরের অক্টোবর থেকে ডিসেম্বরের মধ্যে ১৩০ কোটি ভুয়া অ্যাকাউন্ট বন্ধ করা হয়েছে।
এই প্লাটফর্মে ভুল তথ্য ও খবর যাতে ছড়াতে না পারে কিংবা এসেও কোনোভাবে যাতে ভাইরাল না হয় তা আটকাতে ৩৫ হাজারের বেশি মানুষ একযোগে কাজ করে যাচ্ছে।
বর্তমানে সবচেয়ে বেশি বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়াচ্ছে করোনাভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়া সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে। বিশ্ব স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, এমন করোনা ও টিকাকরনের ১ কোটি ২০ লাখের বেশি অ্যাকাউন্ট তারা ইতোমধ্যেই সরিয়ে ফেলেছেন।
এই ধরনের অ্যাকাউন্টগুলি ভবিষ্যতে ভুল খবর না ছড়াতে পারে সেদিকেও কড়া দৃষ্টি রাখছে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ।