a
ফাইল ছবি
বিশ্বকাপে নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচে ইংল্যান্ডের দেওয়া ৩৬৫ রানের বিশাল টার্গেটে ব্যাট করছে বাংলাদেশ। বড় লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরুতেই ৪ উইকেট হারিয়ে ধুঁকতে থাকে বাংলাদেশ। এরপর লিটন দাস ও মুশফিকুর রহিম ইনিংস মেরামতের চেষ্টা করে। তবে লিটন আউট হলে ফের চাপে পড়ে যায় বাংলাদেশ।
৩৬৫ রানের টার্গেটে ব্যাট করতে নেমে দলীয় ১৪ রানে জোড়া উইকেট হারায় বাংলাদেশ। ২ বলে ১ রান করে তানজিদ হাসান তামিম ও রানের খাতা খোলার আগেই সাজঘরে ফিরে যান নাজমুল হাসান শান্ত।
এরপর ক্রিজে আসা সাকিব আল হাসানকে সঙ্গে নিয়ে শুরুর ধাক্কা সামাল দেওয়ার চেষ্টা করেন লিটন দাস। তবে দলীয় ২৬ রানে ফের উইকেট হারায় বাংলাদেশ। ৯ বলে ১ রান করে ফিরে যান সাকিব।
এই তিন ব্যাটারকেই সাজঘরে ফেরান রেস টপলি। এরপর ক্রিজেই সাজঘরে ফিরে যান মেহেদি হাসান মিরাজ। দলীয় ৪৯ রানে ৭ বলে ৮ রান করেন তিনি।
মিরাজের বিদায়ের পর ক্রিজে আসেন মুশফিক। একপ্রান্তে উইকেট হারালেও অন্যপ্রান্তে সাবলীল ব্যাটিংয়ে ৩৮ বলে অর্ধশতক পূর্ণ করেন লিটন।
মুশফিককে সঙ্গে নিয়ে ইনিংস মেরামতের চেষ্টা করেন লিটন। তবে ১২১ রানে ৬৬ বলে ৭৬ রান করে আউট হন লিটন। ২২ ওভার শেষে ৫ উইকেট হারিয়ে ১২৬ রান সংগ্রহ করেছে বাংলাদেশ। সূত্র: ইত্তেফাক
ফাইল ছবি
গত প্রায় আট বছরে ক্রিকেট বিশ্বে দক্ষিণ আফ্রিকা অস্ট্রেলিয়ার জন্য ভয়ংকর এক দল হয়ে উঠেছে। ১৭ ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকাই জয় পেয়েছে ১৪ বার। মাত্র তিনবার জয় পেয়েছে অস্ট্রেলিয়া। এই পরিসংখ্যানের কথা মাথায় রেখেই আজ বৃহস্পতিবার বিশ্বকাপে দক্ষিণ আফ্রিকার মুখোমুখি হচ্ছেন প্যাট কামিন্সরা। লক্ষ্ণৌর ইকানা স্পোর্টস সিটিতে অনুষ্ঠিত হবে ম্যাচটি।
অস্ট্রেলিয়া-দক্ষিণ আফ্রিকা ম্যাচ মানেই বাড়তি উত্তেজনা থাকে। এই দুটো দলই ওয়ানডে ক্রিকেটে প্রথম ৪০০ রানের মাইলফলক অতিক্রম করে। ২০০৬ সালের মার্চে অস্ট্রেলিয়ার করা ৪৩৪ রান দক্ষিণ আফ্রিকা টপকে যায় এক উইকেট ও এক বল হাতে রেখে। ক্রিকেট ইতিহাসের অন্যতম সেরা সেই ম্যাচটার কথা এখনো নিশ্চয়ই মনে আছে ক্রিকেটপ্রেমীদের।
বিশ্বকাপে নিজেদের প্রথম ম্যাচে বাজেভাবেই হেরেছে অস্ট্রেলিয়া। ভারতের বিপক্ষে মাত্র ১৯৯ রান করেছিল তারা। ভারত সেই রান করে ৫২ বল হাতে রেখে। অন্যদিকে দক্ষিণ আফ্রিকা শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিজেদের প্রথম ম্যাচেই সামর্থ্যরে প্রমাণ দিয়েছে।
বিশ্বকাপের ইতিহাসে দলীয় সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড গড়েছে তারা (৪২৮ রান)। সেই রান তাড়া করতে গিয়ে শ্রীলঙ্কা ৩২৬ রানে নিজেদের ইনিংস শেষ করে। ১০২ রানের বড় জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে দক্ষিণ আফ্রিকা।
দুটো দলকে নিয়ে আগে থেকে কিছু অনুমান করা বেশ কঠিন। একদিকে কুইন্টন ডি কক, ডুসেন, মারক্রাম, রাবাদা, এনগিডি লুঙ্গিরা গড়ে তুলেছেন এক দুর্দান্ত দল।
অন্যদিকে স্টিভ স্মিথ, ওয়ার্নার, মিচেল স্টার্ক, জাম্পাদের নিয়ে গড়া অস্ট্রেলিয়া। এমন দুই দল, যাদের যে কোনো ক্রিকেটার হয়ে উঠতে পারেন ম্যাচের নায়ক। সেমিফাইনাল খেলতে হলে এই ম্যাচে দুটি দলেরই জয় প্রয়োজন। যে ম্যাচটিতে জিতবে, তাদের সামনের পথ অনেকটাই সহজ হয়ে যাবে। সূত্র: যুগান্তর
প্রতিকী ছবি
তোমাকে ভালোবাসার জন্য,
আমি রঞ্জিত কোন দিবস খুঁজি না,
কারনে-অকারনেই তোমাকে ভালোবাসি,
লাগে না কোন কারণ তোমাকে ভালোবাসতে
ভালোবাসাকে আমি নিলামে তুলি না,
দিবসের দোহাই দিয়ে।
আমার প্রতিটা স্পন্দনেই যেনো তুমি, তুমিই।
কারন আমি ৯০ এর দশকের প্রেমিকা
আধুনিকার নামে কোন নোংরামি ছিলো না...
মাসে দুটো চিঠি,
তোমার নিজের হাতে তৈরি সবুজ খামে
আমার বাবার ঠিকানায়, খামের কোনে বিশেষ চিহ্নে,
ডাকপিয়নকে ঘুষ দিয়ে নিজের চিঠি চেয়ে নেয়া
খামটা হাতে নিয়ে বুকের মাঝে চেপে ধরা, নাকে নিয়ে গন্ধ নেয়া,
এর পর উওর দেয়ার পালা, কি লিখবো ভাবনায় কাটে বেলা
লেখায় বানান ভুল হলে সাজা অবধারিত
মাসে দুটো চিঠি, ছয় মাস অপেক্ষার পর তোমার দেখা
বছরে একবার, সবার চোঁখ ফাঁকি দিয়ে হলে গিয়ে ছবি দেখা, নায়িকার বিরহে চোঁখের জলে ভাসা।
এর পর লজ্জায় তোমার চোঁখে চোঁখ মেলাতে না পারা
কারন আমি ৯০ এর দশকের প্রেমিকা
চায়ের কাপের উষ্ণতায় প্রতিটি চুমুকে তোমাকে অনুভব করি
তোমাকে ভালোবাসার জন্য রঞ্জিত আয়োজনের
অপেক্ষা কখনও করিনি,
আমার বিশ্বাসটা ছিলো ইন্দ্রিয় আখিঁতে
তোমাতে নয়!
ছিলো না কোন অঢেল চাওয়া পাওয়া
এক মুঠো রেশমি চুড়িঁতেই ছিলাম খুশি,
তাতেই খুঁজে পেতাম বিশুদ্ধ ভালোবাসা
চুড়ির রিনিঝিনি শব্দে খুঁজে পেতাম তোমাকে
কারন আমি ৯০ এর দশকের প্রেমিকা
আধুনিকতার নামে নোংরামি থেকে দূরে থেকে-ই
ভালোবেসেছি তোমায়।
৯০ এর দশকের প্রেমিকা,
গুল বাহার