a পরীক্ষার ন্যায় ছাপানো প্রশ্নেই অ্যাসাইনমেন্ট: আজ এসএসসি'র শুরু
ঢাকা মঙ্গলবার, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩২, ২৫ নভেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

পরীক্ষার ন্যায় ছাপানো প্রশ্নেই অ্যাসাইনমেন্ট: আজ এসএসসি'র শুরু


এমএস.প্রতিদিন ডেস্ক:
রবিবার, ১৮ জুলাই, ২০২১, ১০:৩৫
পরীক্ষার ন্যায় ছাপানো প্রশ্নেই অ্যাসাইনমেন্ট: আজ এসএসসি'র শুরু

ফাইল ছবি

এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার মূল প্রস্তুতি হয়ে যাবে অ্যাসাইনমেন্টে। এই দুই পরীক্ষার মধ্যে এসএসসির প্রশ্নপত্র ইতোমধ্যে ছাপানো হয়ে গেছে। সেখান থেকেই শিক্ষার্থীদের দেওয়া হবে অ্যাসাইনমেন্ট। অন্যদিকে এইচএসসির প্রশ্নপত্র প্রণয়ন ও পরিশোধন কাজ শেষ হয়েছে। শুধু মুদ্রণ বাকি আছে। এই স্তরেও অ্যাসাইনমেন্ট দেওয়ার ক্ষেত্রে সংক্ষিপ্ত সিলেবাস এবং প্রণীত প্রশ্নপত্র অগ্রাধিকার পাবে। মূলত কাঙ্খিত ‘শিখনফল’ অর্জনের লক্ষ্যে সরকার এই প্রথা চালু করেছে। সংশ্লিষ্ট সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

সরকারি ঘোষণা অনুযায়ী, আজ রোববার সারা দেশে প্রায় ২২ লাখ এসএসসি পরীক্ষার্থীকে অ্যাসাইনমেন্ট দেওয়া শুরু হবে। মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) ওয়েবসাইটে অ্যাসাইনমেন্ট আপলোড করা হবে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সেখান থেকে ডাউনলোড করে তা শিক্ষার্থীদের দেবে।

বাংলা, ইংরেজি, গণিত, সামাজিক বিজ্ঞান, কৃষি শিক্ষা, সাধারণ বিজ্ঞান, ধর্ম ও নৈতিক শিক্ষার মতো আবশ্যিক এবং চতুর্থ বিষয়ে কোনো অ্যাসাইনমেন্ট দেওয়া হবে না। এসব বিষয়ে পরীক্ষাও দিতে হবে না। বিভাগভিত্তিক তিনটি নৈর্বাচনিক করে মোট ৯ বিষয়ে অ্যাসাইনমেন্ট দেওয়া হবে। ১২ সপ্তাহ চলবে এই কার্যক্রম। 

প্রতিটি বিষয়ে আটটি করে ২৪টি অ্যাসাইনমেন্ট দেওয়া হবে। মধ্য অক্টোবরে এই কার্যক্রম শেষ হওয়ার পর এক মাস থাকবে পরীক্ষার প্রস্তুতির সময়। এর মধ্যে পরিস্থিতির উন্নতি হলে মধ্য নভেম্বরে নেওয়া হবে এসএসসি পরীক্ষা। এসএসসি পরীক্ষার্থীদের ৬০ এবং এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের ৮৪ কর্মদিবস ক্লাস করিয়ে এই দুই পরীক্ষা নেওয়ার সিদ্ধান্ত ছিল।

বৃহস্পতিবার সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি এমপি বলেছেন, অ্যাসাইনমেন্ট ঠিকঠাকভাবে করলে শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা ভালো হবে। অ্যাসাইনমেন্ট কার্যক্রম শেষে নভেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহে এসএসসি আর ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে এইচএসসি পরীক্ষা নেওয়া হবে। পরীক্ষা নেওয়া সম্ভব না হলে সব বিষয়ের ফল দেওয়া হবে ‘সাবজেক্ট ম্যাপিং’-এর মাধ্যমে। আর পরীক্ষা নেওয়া গেলে নৈর্বাচনিক বাদে বাকি সব বিষয়ে গ্রেড দেওয়া হবে সাবজেক্ট ম্যাপিংয়ে।

উল্লেখ্য, ফল তৈরিতে এইচএসসির ক্ষেত্রে জেএসসি ২৫ ও এসএসসির ৭৫ শতাংশ এবং এসএসসির জন্য জেএসসির ওপর শতভাগ গুরুত্ব।

ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান ও আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক নেহাল আহমেদ শনিবার গণমাধ্যমকে বলেন, ‘কাস্টমাইজড’ (সংক্ষিপ্ত) সিলেবাসের আলোকে পরীক্ষার প্রশ্নপত্র হয়ে গেছে। সেখান থেকেই শিক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট দেওয়া হবে। প্রশ্নপত্র ছাপানো হওয়ায় বিকল্প সংখ্যা আগের মতোই থাকছে। এর ফলে আগের চেয়ে এখন ৫০ শতাংশ প্রশ্নের কম উত্তর লিখতে হবে। সব মিলে শিক্ষার্থীদের জন্য যতটা সহজ করা যায়, সেই দিকটি চিন্তায় রাখা হয়েছে। কিন্তু তাদের লেখাপড়া করতে হবে। সূত্র: যুগান্তর

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

বয়সের ফাঁদে চূড়ান্তভাবে উত্তীর্ণ ১৭তম শিক্ষক নিবন্ধনধারীরা


সাইফুল আলম, বিশেষ প্রতিনিধি, মু্ক্তসংবাদ প্রতিদিন
সোমবার, ১২ ফেরুয়ারী, ২০২৪, ০৭:৪৭
বয়সের ফাঁদে চূড়ান্তভাবে উত্তীর্ণ ১৭তম শিক্ষক নিবন্ধনধারীরা

২০২০ সালের জানুয়ারী মাসে ১৭তম শিক্ষক নিবন্ধনের আবেদনের বিজ্ঞাপন বেসরকারী শিক্ষক নিবন্ধন কর্তৃপক্ষ(এন টি আর সি এ) প্রকাশ করে। এই পরীক্ষাটি ২০২০ সালের ১৫ই এপ্রিল ও ১৬ই এপ্রিল নেয়ার কথা ছিল। করোনা মহামারীর কারণে পরীক্ষার সময় ১ বছর পেছানোর পরেও তারা ২০২১ সালেও পরীক্ষা নিতে গড়িমসি করে। এরপর দফায় দফায় মানববন্ধন ও স্মারকলিপি দেয়ার পরেও তাদের টনক নড়েনি।

পরবর্তীতে পরীক্ষা সম্পন্নের জন্য বিভিন্ন অনলাইন পত্রিকা ও বিভিন্ন টিভি চ্যানেলসহ বিশেষ করে সময় টিভিতে সাক্ষাতকার দিয়েছিলেন তৎকালিন এন টি আর সি এ চেয়ারম্যান ও পরিচালক ও ১৭তম শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার্থীদের পক্ষে জসীমউদ্দিন, অভি খানসহ আরো অনেকে লাইভ ভিডিওতে বক্তব্য দেন এবং সেটা অনেক ব্যাপকভাবে সাড়া ফেলে। পরবর্তীতে আরো প্রায় ২ বছর বিলম্ব হওয়ার পর সর্বশেষ ২০২২ সালের ৩০ ও ৩১ ডিসেম্বর স্কুল ও কলেজ শাখার প্রিলি পরীক্ষা একযোগে অনুষ্ঠিত হয়। এরপর পর্যায়ক্রমে লিখিত ও ভাইভা হতে হতে আরো এক বছর বিলম্বিত হয়।

অবশেষে আমাদের চূড়ান্ত ফলাফল ২০২৩ এর ২৮ এ ডিসেম্বর প্রকাশিত হয়। এই ফলাফলে চূড়ান্তভাবে উত্তীর্ণ ১৭তম শিক্ষক নিবন্ধনধারীদের মধ্যে অনেকেরই বয়স ৩৫ পেরিয়ে গেছে। অথচ গণবিজ্ঞপ্তিতে আবেদনের বয়স ৩৫ বছর। ফলাফল প্রদানে বিলম্বিত হওয়ায় ও ইচ্ছাকৃতভাবে এন টি আর সি এ এর দায়িত্বে অবহেলার কারণে আজ ৩৫+ ১৭তম শিক্ষক নিবন্ধনধারীদের ভবিষ্যৎ জীবন হুমকীর মুখে।

অথচ করোনাকালীন সময়ে সরকারী চাকরির বয়স ২ বছর বাড়িয়ে ৩২ করা হয়েছে। করোনার পরবর্তী ৪র্থ গণবিজ্ঞপ্তিতে আবেদনকারীদের ৩৯ মাসের ব্যাকডেট দেয়া হয়েছিল। কিন্তু ১৭তম নিবন্ধনধারীরাও ব্যাকডেট পাওয়ার প্রকৃত দাবিদার এবং কমপক্ষে ৪ বছরের ব্যাকডেট দিতে হবে। কারণ ১৭তম নিবন্ধনধারীরাই করোনার প্রকৃত ভূক্তভোগী। তাহলে এই ব্যাচ কেন সমান অধিকার পাবে না।

এই বিষয়ে ৩৫+ ১৭তম নিবন্ধনধারীদের পক্ষে বক্তব্য রাখেন মোঃ ইয়াসিন আরাফাত খান খাদেম, উত্তম কুমার দে, হায়েদুজ্জামান খান, ডি,এম, হারিসসহ অনেকে।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আমেরিকাকে মোকাবেলা করতে হাইপারসোনিক ক্ষেপণাস্ত্র নির্মাণ করছে রাশিয়া


আন্তর্জাতিক ডেস্ক:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
বৃহস্পতিবার, ২২ জুলাই, ২০২১, ১১:২৬
আমেরিকাকে মোকাবেলা করতে হাইপারসোনিক ক্ষেপণাস্ত্র নির্মাণ করছে রাশিয়া

সংগৃহীত ছবি

আমেরিকাকে মোকাবেলা করতে এবার শব্দের চেয়ে পাঁচগুণ বেশি গতিসম্পন্ন ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা দিয়েছে রাশিয়া। দেশটির বক্তব্য আমেরিকা ও ন্যাটো জোট তাদের সঙ্গে সামরিক ভারসাম্য নষ্ট করছে। ফলে তাদের প্রতিহত করতেই নতুন এই পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।

রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ মঙ্গলবার (২০ জুলাই) ক্রেমলিনে এক সংবাদ সম্মেলনে এই তথ্য জানান। তিনি বলেন, সমরাস্ত্র নিয়ন্ত্রণ বিষয়ক চুক্তিগুলো গত কয়েক দশকে ক্রমান্বয়ে অকার্যকর হয়ে পড়েছে।

তিনি এক্ষেত্রে উদাহরণ হিসেবে অ্যান্টি-ব্যালিস্টিক মিসাইল ট্রিটি বা এবিএম চুক্তি থেকে আমেরিকার বেরিয়ে যাওয়ার কথা উল্লেখ করেন। ১৯৭২ সালে তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়নের সঙ্গে ওই চুক্তি সই করেছিল ওয়াশিংটন।

পেসকভ বলেন, আমেরিকা ও ন্যাটো জোট সুনির্দিষ্টভাবে এমন কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে যার ফলে রাশিয়ার সঙ্গে তাদের সামরিক ভারসাম্য নষ্ট হয়েছে। তারা রাশিয়ার সীমান্তের কাছে শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা মোতায়েন করছে। এসব ব্যবস্থা দিয়ে প্রয়োজনে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালানো সম্ভব।

ক্রেমলিনের মুখপাত্র বলেন, পাশ্চাত্যের এসব পদক্ষেপের জবাব দিয়ে রাশিয়ার নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং সামরিক ভারসাম্য রক্ষা করার জন্য যা কিছু করার প্রয়োজন ছিল মস্কো তা করেছে। সূত্র: পার্সটুডে/আল-জাজিরা

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

সর্বশেষ - শিক্ষা