a
ফাইল ছবি । অভিনেতা দিলীপ কুমার
উপমহাদেশের কিংবদন্তি অভিনেতা দিলীপ কুমার মারা গেছেন। আজ বুধবার (৭ জুলাই) সকাল সাড়ে সাতটার দিকে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। খবর এনডিটিভির।
মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৯৮ বছর। শ্বাসকষ্ট নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন তিনি। শেষ সময়ে স্ত্রী সায়রা বানু পাশে ছিলেন তার। এদিকে বর্ষীয়ান এই অভিনেতার মৃত্যুতে ভারতের চলচ্চিত্র জগতে শোকের ছায়া নেমেছে।
দীর্ঘ দিন ধরেই বয়সজনিত অসুস্থতায় ভুগছিলেন দিলীপ। মুম্বাইয়ের হিন্দুজা হাসপাতালের আইসিইউ-তে ভর্তি ছিলেন। গত ৩০ জুন তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। কয়েক দিন আগেই তার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল বলে টুইটারে জানিয়েছিলেন স্ত্রী সায়রা।
এর আগেও গত ৬ জুন হাসপাতালে ভর্তি করতে হয়েছিল দিলীপকে। ফুসফুসে অতিরিক্ত ফ্লুইড জমার সমস্যায় ভুগছিলেন তিনি। তবে সফল প্লিউরাল অ্যাসপিরেশন প্রক্রিয়ায় তার সেই সমস্যার সমাধান হয়েছিল। ৫ দিন পরে হাসপাতাল থেকে ছুটি পেয়ে যান দিলীপ।
দিলীপ কুমারের জন্ম ১৯২২ সালের ১১ ডিসেম্বর। তার প্রকৃত নাম মোহাম্মদ ইউসুফ খান। রূপালি পর্দায় ক্যারিয়ার শুরুর সময় নাম পাল্টান তিনি। ছয় দশকের অভিনয় জীবনে ‘মধুমতি’, ‘দেবদাস’, ‘মুঘল-এ-আজম’, ‘গঙ্গা যমুনা’, ‘রাম অউর শ্যাম’, ‘কর্ম’র মতো অসংখ্য ধ্রুপদী সিনেমায় দেখা গেছে তাকে।
সর্বশেষ ১৯৯৮ সালে ‘কিলা’ সিনেমাতে অভিনয় করেন তিনি। ছয় দশকের অভিনয় জীবন তার। বলিউডে তিনি পরিচিত ছিলেন ‘ট্র্যাজেডি কিং’ নামে। ৬৫টিরও বেশি ফিল্মে অভিনয় করেছেন তিনি।
ভারত সরকারের কাছ থেকে ‘পদ্মবিভূষণ’ খেতাব পেয়েছেন দিলীপ কুমার। ১৯৯১ সালে তাকে খেতাব দেওয়া হয় ‘পদ্মভূষণ’।
ফাইল ছবি
বর্তমান ভাইরালের যুগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, টিকটকসহ নানা মাধ্যমে চোখ রাখলেই ভেসে আসে তার ছবি ও ভিডিও। দুর্বোধ্য ভাষার গান গাইছেন তিনি। যার একটি অর্থও জানা নেই। তবুও তার গানের ভিডিওতে মজেছে বাংলাদেশ সহ পুরো বিশ্ব।
ভারত, পাকিস্তানসহ আরও অনেক দেশেই পৌঁছে গেছে তার গানের এই ভিডিও। যেটি মুগ্ধতা ছড়িয়েছে। ওই গায়িকার গায়কীই মূলত তাকে আলোচনায় নিয়ে এসেছে। রাতারাতি সোশ্যাল মিডিয়ায় স্টার বানিয়ে দিয়েছে। ‘মানিকে মাগে হিতে’ শিরোনামের গানটির এ গায়িকার নাম ইয়োহানি ডি সিলভা। তার বেড়ে উঠা শ্রীলঙ্কায়। তার বাবা একজন সেনাবাহিনীর কর্মকর্তা,তার মা একজন বিমান সেবিকা, ইয়োহানি বিজ্ঞান নিয়ে পড়াশোনা করলেও তার আগ্রহ ছিল লজিস্টিক ম্যানেজমেন্টে।
তার গাওয়া সিংহালী ভাষার গানটি নিয়ে স্বয়ং প্রশংসা করেছেন বলিউড গ্রেট অমিতাভ বচ্চন এরইমধ্যে এই গানের তামিল, মালয় ও বাংলা সংস্করণও বের হয়েছে। সেগুলোও বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছে সোশ্যাল মিডিয়াতে। ইয়োহানি ডি সিলভার বয়স মাত্র ১৮। জন্মসূত্রে তিনি শ্রীলংকান। নিজেই গান লেখেন, সুর করেন ও কণ্ঠ দেন। নিজের দেশে বেশ জনপ্রিয় ইয়োহানি। সেখানে নিয়মিত স্টেজ শো করেন। এর আগে তার গাওয়া আরেকটি গান সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছিল।
অনেক আগে থেকেই তিনি ইউটিউবে জনপ্রিয়। এছাড়া তার বাদ্যযন্ত্রের ব্যবসাও রয়েছে। বিদেশি বাদ্যযন্ত্র আমদানি করে শ্রীলংকায় বিক্রি করেন, আবার সেখানকার স্থানীয় বাদ্যযন্ত্র রফতানি করেন অন্য দেশে। ‘মানিকে মাগে হিতে’ গানটি তাকে নিজের দেশের বাইরেও তারকাখ্যাতি এনে দিলো। শ্রীলংকায় এখন তাকে ‘র্যাপ প্রিন্সেস’ বলা হচ্ছে। হু হু করে বাড়ছে তার সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্টের ফলোয়ার সংখ্যা। ইউটিউবের সাবস্ক্রিবশন সংখ্যাও রাতারাতি বেড়ে এখন আকাশচুম্বী। ‘মানিকে মাগে হিতে’ লাইনটির বাংলা অর্থ হলো ‘তুমি আমার চোখের মণি’।
এই গান প্রথমে গেয়েছিলেন শ্রীলংকার আরেক র্যাপার সথীশন রাথনায়কা। এরপর গত মে মাসে ইয়োহানির কণ্ঠে পুনরায় রেকর্ড করা হয়। এদিকে গানটি ভাইরাল হওয়ার পর বলিউড থেকেও নাকি ইয়োহানিকে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। তবে তিনি এখনই শ্রীলংকা ছেড়ে মুম্বাইতে আসছেন না। তিনি আপাতত র্যাপ গানেই মনোনিবেশ করতে চান।
বকুল চন্দ্র মহন্ত, সুইড বাংলাদেশ: সোসাইটি ফর দা ওয়েলফেয়ার অফ দা ইন্টালেকচুয়ালী ডিসএবল্ড বাংলাদেশ ( সুইড বাংলাদেশ) যে প্রতিষ্ঠানটি বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশুদের সেবা দানের লক্ষ্যে ১৯৭৭ সালে সমাজসেবা অধিদপ্তর কর্তৃক রেজিস্ট্রেশন প্রাপ্ত হয়ে নিয়মিতভাবে ৪৬ বছর যাবত কাজ করে আসছে.সুইড বাংলাদেশ সেবাব্রতি পূর্ণতীর্থ নামের এই প্রতিষ্ঠানটি। বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন ব্যক্তিদের আতুর ঘর নামে পরিচিত এই প্রতিষ্ঠানটির ৪৬ তম বার্ষিক সাধারণ সভায় ২৭ সদস্য বিশিষ্ট ২০২৫ -২০২৮ জাতীয় কাউন্সিলের কার্যনির্বাহী কমিটি নির্বাচন সুইড এম আলমগীর কবির মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়।
উক্ত নির্বাচনে সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত হন ডাঃ মোঃ শাহনেওয়াজ চৌধুরী সহ-সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত হন যোবায়েদুর রহমান মিলন সহ-সভাপতি সালেহ্ উদ্দিন সহ-সভাপতি মাহাবুবার রহমান তালুকদার সহ-সভাপতি ড.সেলিনা আখতার সহ-সভাপতি জোবেরা রহমান নীলু মহাসচিব হিসেবে নির্বাচিত হন মোঃ মাহবুবুল মুনির যুগ্ম মহাসচিব ইমেল দা হোসেন দীপা যুগ্ম মহাসচিব আবুল কাশেম সানি অর্থ সচিব ফকির আবু মোহাম্মদ ইউসুফ সোহেল। সাংগঠনিক সচিব মোঃ মাকসুদ আহমেদ সিকদার। প্রচার প্রকাশনা সচিব বকুল চন্দ্র মহন্ত ক্রীড়া সচিব আজহারুল আজাদ জুয়েল সাংস্কৃতিক সচিব রাশিদা জেসমিন রোজি কল্যান পুনর্বাসন সচিব আবুল কালাম আজাদ সেলিম শিক্ষা ও গবেষণা সম্পাদক মোঃ আখতার হোসেন কার্যনির্বাহী সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা ফরিদ আহমেদ ভূঁইয়া কার্যনির্বাহী সদস্য হাজী মাহমুদুল হক তাহের কাযনির্বাহী সদস্য আব্দুল কাদির কাযনির্বাহী সদস্য পূনর্জয় ব্যানার্জি টিংক মির্জা মোঃ মনছুরুল হক কার্যনির্বাহী সদস্য দীপঙ্কর অধিকারী কার্য নির্বাহী সদস্য শাহ পরী বেগম বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ মজিবুর রহমান কার্যনির্বাহী সদস্য মোঃ হান্নান হোসাইন মোঃ আব্দুল মান্নান মানু কার্যনির্বাহী সদস্য মোঃ শাহ আলম সরকার মিন্টু প্রমুখ।