a উপমহাদেশের কিংবদন্তি অভিনেতা দিলীপ কুমার আর নেই
ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩২, ১১ ডিসেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

উপমহাদেশের কিংবদন্তি অভিনেতা দিলীপ কুমার আর নেই


বিনোদন ডেস্ক:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
বুধবার, ০৭ জুলাই, ২০২১, ১১:১৮
উপমহাদেশের কিংবদন্তি অভিনেতা দিলীপ কুমার আর নেই

ফাইল ছবি । অভিনেতা দিলীপ কুমার

উপমহাদেশের কিংবদন্তি অভিনেতা দিলীপ কুমার মারা গেছেন। আজ বুধবার (৭ জুলাই) সকাল সাড়ে সাতটার দিকে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। খবর এনডিটিভির।

মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৯৮ বছর। শ্বাসকষ্ট নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন তিনি। শেষ সময়ে স্ত্রী সায়রা বানু পাশে ছিলেন তার। এদিকে বর্ষীয়ান এই অভিনেতার মৃত্যুতে ভারতের চলচ্চিত্র জগতে শোকের ছায়া নেমেছে। 

দীর্ঘ দিন ধরেই বয়সজনিত অসুস্থতায় ভুগছিলেন দিলীপ। মুম্বাইয়ের হিন্দুজা হাসপাতালের আইসিইউ-তে ভর্তি ছিলেন। গত ৩০ জুন তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। কয়েক দিন আগেই তার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল বলে টুইটারে জানিয়েছিলেন স্ত্রী সায়রা।

এর আগেও গত ৬ জুন হাসপাতালে ভর্তি করতে হয়েছিল দিলীপকে। ফুসফুসে অতিরিক্ত ফ্লুইড জমার সমস্যায় ভুগছিলেন তিনি। তবে সফল প্লিউরাল অ্যাসপিরেশন প্রক্রিয়ায় তার সেই সমস্যার সমাধান হয়েছিল। ৫ দিন পরে হাসপাতাল থেকে ছুটি পেয়ে যান দিলীপ।

দিলীপ কুমারের জন্ম ১৯২২ সালের ১১ ডিসেম্বর। তার প্রকৃত নাম মোহাম্মদ ইউসুফ খান। রূপালি পর্দায় ক্যারিয়ার শুরুর সময় নাম পাল্টান তিনি। ছয় দশকের অভিনয় জীবনে ‘মধুমতি’, ‘দেবদাস’, ‘মুঘল-এ-আজম’, ‘গঙ্গা যমুনা’, ‘রাম অউর শ্যাম’, ‘কর্ম’র মতো অসংখ্য ধ্রুপদী সিনেমায় দেখা গেছে তাকে। 

সর্বশেষ ১৯৯৮ সালে ‘কিলা’ সিনেমাতে অভিনয় করেন তিনি। ছয় দশকের অভিনয় জীবন তার। বলিউডে তিনি পরিচিত ছিলেন ‘ট্র্যাজেডি কিং’ নামে। ৬৫টিরও বেশি ফিল্মে অভিনয় করেছেন তিনি। 

ভারত সরকারের কাছ থেকে ‘পদ্মবিভূষণ’ খেতাব পেয়েছেন দিলীপ কুমার। ১৯৯১ সালে তাকে খেতাব দেওয়া হয় ‘পদ্মভূষণ’। 

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আরও পড়ুন

বিনোদন কেন্দ্র ও বইমেলা বন্ধের সুপারিশ


এমএস.প্রতিদিন ডেস্ক:
বৃহস্পতিবার, ০১ এপ্রিল, ২০২১, ১১:৫০
বিনোদন কেন্দ্র ও বইমেলা বন্ধের সুপারিশ

সংগৃহীত ছবি

করোনা পরিস্থিতি মোকেবেলায় বইমেলা ও বিনোদন কেন্দ্র বন্ধের সুপারিশ করেছে জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটি। বৃহস্পতিবার (১ এপ্রিল) জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটির সভাপতি অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ সহিদুল্লা স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিবৃতিতে এ সুপারিশ করা হয়।

বিবৃতিতে বলা হয়, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় সম্প্রতি করোনা সংক্রমণ কমানোর লক্ষ্যে ১৮ দফা নির্দেশনা জারি করেছে। পরামর্শক কমিটি এই নির্দেশনা জারিকে স্বাগত এবং ধন্যবাদ জানায়। তবে এগুলো কার্যকর করার জন্য বাস্তবায়ন কর্মসূচি বা প্রস্তুতি বিষয়ে সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা প্রয়োজন।

রোগ প্রতিরোধের জন্য অবিলম্বে সামাজিক অনুষ্ঠান, বিনোদন কেন্দ্র, বইমেলা ও অন্যান্য মেলা বন্ধ করা দরকার। পরিবহনে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা, মাস্ক পরা এ সম্পর্কে ইতোমধ্যে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। 

সব নির্দেশনা যাতে পালন করা হয় তার ব্যবস্থা নিতে সুপারিশ করা হয়েছে। ধর্মীয় আচার অনুষ্ঠানগুলোতে স্বাস্থ্যবিধি মানার ব্যাপারে ইসলামিক ফাউন্ডেশন থেকে দিক নির্দেশনা নেওয়ার ব্যাপারে পরামর্শ প্রদান করা হয়েছে।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

মিরপুর স্টেডিয়ামে ভারতের অধিনায়ক হারমানপ্রীত কী আচরণ করেছিল?


ক্রীড়া ডেস্ক:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
রবিবার, ২৩ জুলাই, ২০২৩, ১২:৪৯
মিরপুর স্টেডিয়ামে ভারতের অধিনায়ক হারমানপ্রীত কী আচরণ করেছিল?

ফাইল ছবি

মিরপুর শের-ই-বাংলা স্টেডিয়ামে গতকাল আউট হওয়ার পর প্রথমে ব্যাট দিয়ে স্ট্যাম্প ভাঙেন ভারতীয় নারী দলের অধিনায়ক হারমানপ্রীত কৌর, তারপর পুরস্কার বিতরণী মঞ্চে আম্পায়ারিং নিয়ে অশালীন মন্তব্য করেন। 

এমনকি ম্যাচ শেষে দুই দলের একসঙ্গে ছবি তোলার সময়ও তিনি বাংলাদেশের ক্রিকেটার উদ্দেশ্যে আপত্তিকর মন্তব্য করেন।

গতকাল বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ভারতের শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচটি নাটকীয়ভাবে টাই হয়। ৩ ম্যাচের সিরিজটিও সমতায় শেষ হয়। কিন্তু কাল প্রকাশ্যে অসংযত আচরণ করেন ভারতের অধিনায়ক হারমানপ্রীত কৌর।

ভারতের ব্যাটিংয়ের ৩৪তম ওভারের ঘটনা। নাহিদা আক্তারের একটি বল সুইপ করার চেষ্টা করেছিলেন, কিন্তু ব্যর্থ হন। বল হারমানপ্রীতের প্যাডে লাগে। সেখান থেকে বল স্লিপের ফিল্ডার ফাহিমা খাতুনের হাতে চলে যায়। বাংলাদেশের ফিল্ডারদের জোড়াল আবেদনে সাড়া দিয়ে আউটের সিদ্ধান্ত দেন আম্পায়ার তানভীর আহমেদ। 

এ সিরিজে আল্ট্রা এজ নেই, নেই ডিআরএস-ও। তবে দেখে মনে হয়েছে ভারতের অধিনায়ক আউটই ছিলেন। কারণ, যদি ব্যাটে লাগে তাহলে ক্যাচ, আর ব্যাটে না লেগে প্যাডে লাগলেও তো লেগ-বিফোর।

কিন্তু হারমানপ্রীত কোনো ক্রমেই মানতে রাজি নন। শুধু তাই নয়, পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে এসে আম্পায়ার নিয়ে যাচ্ছেতাই বললেন। 

হারমানপ্রীতের ভাষ্য, ‘এ ম্যাচ থেকে আমরা অনেক কিছু শিখতে পারলাম। ক্রিকেট ছাড়াও যেরকম আম্পায়ারিং হলো, তাতে আমরা বিস্মিত। পরেরবার যখন আমরা বাংলাদেশে আসব, তখন নিশ্চিত করব যে আমাদের এরকম জঘন্য আম্পায়ারিংয়ের মধ্যে খেলতে হবে। সেভাবে প্রস্তুতিও নেব আমরা।’

এরপর আরেকটি ঘটনা ঘটান ভারতীয় অধিনায়ক। ট্রফি নিয়ে দুই দলের ছবি তোলার সময় হারমানপ্রীত বলে ওঠেন, ‘আম্পায়াররা কোথায়? আম্পায়ারদেরও ডাকুন।’

পরে বাংলাদেশের অধিনায়ক নিগার সুলতানা সব ক্রিকেটার মিলে একসঙ্গে ছবি না তুলে ড্রেসিংরুমে চলে যান। ওই মুহূর্ত সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘কিছু কথা হয়েছে যা এখানে বলা সম্ভব না। যা হয়েছে তাতে আমার কাছে মনে হয় না, দল নিয়ে আমি ওখানে থাকি। ক্রিকেট একটা সম্মানের জায়গায়। একটা শৃঙ্খলার জায়গায়, এটা ভদ্রলোকের খেলা।’ সূত্র: বিডি প্রতিদিন

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

সর্বশেষ - বিনোদন