a
ছবি: মুক্তা দাশ
মরণঘাতী সময়
মু্ক্তা দাশ
একটা সময় ছিল
কোনটা সুখ আর কোনটা অসুখ ঠিকঠাক মতই হয়তো বুঝতাম ।
দিনে দিনে বয়স বেড়েছে , অনেকগুলো বছরের সীমানা পেরিয়ে এসেছি
এখন বেলা প্রায় শেষ !
সূর্য অস্ত যাবার প্রস্তুতি চলছে দেহের প্রতিটি কোষে কোষে ।
নীড়ের পাখি নীড়হারা হওয়ার ভয়ে মুখ থুবড়ে জবুথবু ,
তবুও কি আকাশে ডানা মেলে না !? মেলে তো ।
উড়ে যায়, উড়ে উড়ে যায় নীলিমায়!
দিনশেষে ঘরে ফিরতেই হয়,, ফিরে আসে ইচ্ছায় কিংবা অনিচ্ছায় ! ফিরতে তাকে হয় ই ।
পরিনত সময়ের নিয়মে এখন বুঝে উঠতে খুব কষ্ট হয়
কোনটা সুখ আর কোনটা অসুখ !?
ঝাপসা চোখে সুখে অসুখ খুঁজে পাই , আর
অসুখে কেবলি সুখ হাতড়ে বেড়াই ।
যোগ বিয়োগের নিয়মগুলো বেমালুম পাল্টে গেছে !
শরৎবাবু বেঁচে থাকলে , দেবদাস আর পার্বতীকে
সময়ের ছাঁচে নতুন ভার্চুয়াল রূপে সাজাতো।
নতুন আয়নায় আমি কেবলি সেকেলে আমাকে দেখি ,
লালন করি সময় অনুপযোগী অনুভব!
অনুভূতিগুলো কেমন ভোঁতা হয়ে গেছে ,
পোড় খেতে খেতে পুড়তেই ভালোবাসে, স্বেচ্ছায় ।
পোড়া মনে পুড়তেও যে সুখ আছে ..!
মরণঘাতী অসুখে ই চরম সুখ ।
ক'জন ই বা পায় এমন সুখ ।।
ছবি সংগৃহীত
বিশিষ্টজনের উপস্থিতিতে জরুরি সংস্কার প্রস্তাব, জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও সুশাসন নিয়ে দিকনির্দেশনা মূলক মতবিনিময় অনুষ্ঠিত হয়। জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি প্রফেসর ড. কামরুল হাসান, বিএনপির রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের রূপরেখা: ৩১ দফা সংস্কার বাস্তবায়নের প্রধান সমন্বয়ক সাবেক সচিব ইসমাইল জবিউল্লাহ, সাবেক আইজিপি আশরাফুল হুদা, মেজর জেনারেল অব. আকবর প্রমুখ।
সঞ্চালক ছিলেন কবি সাংবাদিক ড. মাহবুব হাসান। আয়োজকদের পক্ষে সাংবাদিক নেতা এরফানুল হক নাহিদ ও ইয়াং স্কলার ড. আশফাক জামান।
অনুষ্ঠানে ফ্যাসিবাদ বিরোধী রাজনৈতিক দল সমূহের একসাথে কাজ করার ও মতৈক্যের বিষয়টি গুরুত্ব পায়।
ছবি সংগৃহীত
রাজধানীর বেইলি রোডে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪৫ জন এবং সমসংখ্যক মানুষ আহত হয়েছেন। যার অর্ধেক মুমূর্ষু অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে।
তিনি জানেন, বেইলি রোডের অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় রাতে আহত অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল হাসপাতালে নিয়ে এলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ সকালে মারা যান তিনি। এই নিয়ে মৃত্যুর সংখ্যা ৪৫ জনে। এছাড়া শনাক্তের পরিপ্রেক্ষিতে স্বজনদের কাছে মরদেহ হস্তান্তর চলমান রয়েছে।
এর আগে বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) রাত সাড়ে ৯টার পর লাগা এ আগুন ১১টা ৫০ মিনিটের দিকে নিয়ন্ত্রণে আসে। রাতে বেইলি রোডের একটি ভবনের কাচ্চি ভাই রেস্টুরেন্টে আগুন লাগার পর আতঙ্কিত হয়ে নামার সময় অনেকে আহত হন এবং অনেকের খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না স্বজনরা আহাজারি করছেন। সূত্র: বিডি প্রতিদিন