a
ছবি: সংগৃহীত
কাতারে মিশন হেক্সা মিশনে আজ রাত ১টায় লুসাইল স্টেডিয়ামে মাঠে নামবে ব্রাজিল। আসরের প্রথম প্রতিপক্ষ হিসেবে নেইমাররা পাচ্ছে ইউরোপের দেশ সার্বিয়াকে। এছাড়া ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর পর্তুগাল, সুয়ারেজের উরুগুয়ের ম্যাচও রয়েছে আজ।
কাতার বিশ্বকাপে আজ চারটি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে এবং যা দেখা যাবে টিভির পর্দায়-
২০২২ বিশ্বকাপ ফুটবল
সুইজারল্যান্ড–ক্যামেরুন
বিকেল ৪টা, বিটিভি, টি স্পোর্টস, গাজী টিভি
উরুগুয়ে–দক্ষিণ কোরিয়া
সন্ধ্যা ৭টা, বিটিভি, টি স্পোর্টস, গাজী টিভি
পর্তুগাল–ঘানা
রাত ১০টা, বিটিভি, টি স্পোর্টস, গাজী টিভি
ব্রাজিল–সার্বিয়া
রাত ১টা, বিটিভি, টি স্পোর্টস, গাজী টিভি
সূত্র: ইত্তেফাক
ফাইল ছবি
ইতালিয়ান জায়ান্ট য়্যুভেন্তাস থেকে বার্সোলোনায় এসে বড়ই পাপ করেছিলেন মিডফিল্ডার মিরোলাম পিয়ানিচ। নিজেকে অসম্মানিত করেছে বার্সা কোচ কোম্যান বলে মন্তব্য করেছে সদ্য বার্সা ছেড়ে যাওয়া বসনিয়া ও হার্জেগোবিনার মিডফিল্ডার মিরালেম পিয়ানিচ।
স্প্যানিশ সংবাদ মাধ্যম মার্কার সঙ্গে সাক্ষাৎকারে শনিবার (০৪ সেপ্টেম্বর) এ কথা বলেন সাবেক য়্যুভেন্তাস তারকা। অসম্মানিত হলেও বার্সায় এসে একটুও আফসোস করেন না পিয়ানিচ। মার্কার প্রশ্নের উত্তরে পিয়ানিচ বলেন, 'হ্যাঁ, এখানে আমি কোচের দ্বারা অসম্মানিত হয়েছি। তবে এখানে এসে আমি আফসোস করি না। এগুলো জীবনের অংশ। আমি সব সময় আশাবাদী, একই সঙ্গে প্রতিযোগিতা করতে পছন্দ করি।
আমি শুধু সুযোগের অপেক্ষা করছিলাম।' বার্সার আসার পর আফসোস না হলেও তিনি বলেন, 'য়্যুভেন্তাসে আমি সুখে ছিলাম। বার্সেলোনা দুই বছর ধরে আমাকে দলে টানার চেষ্টা করেও সফল হয়নি। এরপর আরেকটি সুযোগ পেয়ে তারা সেটি লুফে নেয়।
আমি খুব খুশি হয়েছিলাম আর সেটা স্বাভাবিকই ছিল, কারণ আমি সেই দলের হয়ে খেলার অপেক্ষায় ছিলাম যেখানে খেলার স্বপ্ন ছোটবেলায় দেখতাম।' ২০২০ সালে আর্থুর মেলোর সঙ্গে সোয়াপ ডিলে বার্সেলোনায় আসেন পিয়ানিচ। তখন থেকে বার্সার জার্সিতে পিয়ানিচ খেলেছেন ৩০ ম্যাচ। যদিও তুরিনের ক্লাবটির প্রায় প্রতি ম্যাচে শুরুর একাদশে জায়গা পেতেন তিনি। য়্যুভেন্তাসে ফ্রি কিক শটও তিনিই নিতেন।
অথচ বার্সেলোনায় আসার পর অবহেলার পাত্রে পরিণত হন এই মিডফিল্ডার। পিয়ানিচের এখন নতুম ঠিকানা তুর্কি ক্লাব বেসিকতাসে। ধারে বার্সেলোনা থেকে তুরস্কে গিয়েছেন তিনি। বার্সা য়্যুভেন্তাস ছাড়া পিয়ানিচ খেলেছেন রোমা, ম্যাটজ ও অলিম্পিক লিঁওর হয়ে। ক্লাব ক্যারিয়ারে ৫৫২ ম্যাচে করেছেন ৭৩ গোল। জাতীয় দলের জার্সিতে ১০১ ম্যাচে তার গোলসংখ্যা ১৬।
ফাইল ছবি
ভারতে বিভিন্ন হাসপাতালে করোনা সংক্রমণ নিয়ে ভর্তি থাকা প্রায় ৩ হাজার রোগী পালিয়ে গিয়েছে। এখনও তাদের খোঁজ মেলেনি। পুলিশ ও স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় তাদের খুঁজতে অভিযানে নেমেছে । এমন কাণ্ড ঘটেছে দেশটির কর্ণাটক রাজ্যে। বৃহস্পতিবার এই চাঞ্চল্যকর খবরটি জানিয়েছেন রাজ্যের মন্ত্রী আর অশোকা।
খবরে বলা হয়, করোনার এই ভয়াবহ পরিস্থিতির মধ্যেই কর্ণাটকের রাজধানী বেঙ্গালুরু থেকে নিখোঁজ হয়েছে ৩০০০ করোনা রোগী। তাদের মোবাইলও বন্ধ। কোন ভাবেই তাদের খোঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। এই তিন হাজার করোনা রোগী যেখানেই যাবে সেখানে ব্যাপক হারে সংক্রমণ ছড়াবে। এই সকল রোগীদের অবিলম্বে ধরতে না পারলে এই রাজ্যও মহারাষ্ট্র হয়ে উঠবে বলে আশঙ্কা স্বাস্থ্য–কর্তাদের। তাই জরুরীভাবে তাদের খুঁজছে পুলিশ।
বুধবার কর্ণাটকে একদিনে করোনা আক্রান্ত হন ৩৯,০৪৭ জন। মৃত্যু হয়েছে ২২৯ জনের। শুধুমাত্র বেঙ্গালুরু শহর এলাকাতেই আক্রান্ত হন ২২,৫৯৬ জন। এই পরিস্থিতিতে তিন হাজার করোনা রোগীর নিখোঁজ হয়ে যাওয়াতে ঘুম নাই পুলিশের। কপালে ভাঁজ পড়েছে স্বাস্থ্য কর্মকর্তাদের। এমনকী হাসপাতালের বিরুদ্ধে উঠেছে গাফিলতির অভিযোগ।
এই বিষয়ে রাজ্যের স্বাস্থ্যমন্ত্রীকে সুধাকর জানান, করোনা রোগীর নিখোঁজ হয়ে যাওয়ার বিষয়টি নতুন কিছু নয়। আগের বছরও ঘটেছিল এমন ঘটনা। ওইসব রোগী তাদের মোবাইল বন্ধ করে রাখায় সমস্যা হচ্ছে। কর্ণাটকে করোনা সংক্রমণ রুখতে গত সপ্তাহেই ১৪ দিনের লকডাউন ঘোষণা করেছে রাজ্য সরকার। খবর হিন্দুস্তান টাইমস