a বাংলাদেশি নূসরাত যুক্তরাষ্ট্রে ফেডারেল জজ হলেন
ঢাকা মঙ্গলবার, ২৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩২, ০৯ ডিসেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

বাংলাদেশি নূসরাত যুক্তরাষ্ট্রে ফেডারেল জজ হলেন


এমএস.প্রতিদিন ডেস্ক:
শুক্রবার, ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২১, ০৭:০৮
বাংলাদেশি নূসরাত যুক্তরাষ্ট্রে ফেডারেল জজ হলেন

ফাইল ছবি

যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল কোর্টে জজ হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন একজন বাংলাদেশি-আমেরিকান। তার নাম নূসরাত জাহান চৌধুরী (৪৪)। তিনি আমেরিকান সিভিল লিবার্টিজ ইউনিয়নের আইনগত পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

বুধবার সিনেটর অফিস থেকে এ তথ্য জানানো হয়। নিউ ইয়র্ক থেকে নির্বাচিত সিনেটর চাক শ্যুমারের সুপারিশে নূসরাত চৌধুরী ছাড়া আরও দুই নারী জেসিকা ক্লার্ক (৩৮) এবং নীনা মরিসনকে (৫১) ইস্টার্ন ডিস্ট্রিক্ট এবং সাউদার্ন ডিস্ট্রিক্ট কোর্টের জজ হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।

এক বিবৃতিতে চাক শ্যুমার বলেন, “মানবাধিকার এবং নাগরিক অধিকার সম্পর্কিত আইনে সম্যক ধারণা রাখা নূসরাত ইতোমধ্যে নিজের বিচক্ষণতা প্রদর্শনে সক্ষম হয়েছেন। একেবারে শেকড় থেকে অপরাধের ধরণ নির্ণয় এবং অপরাধীকে যথাযথ শাস্তি প্রদানে তার এ অভিজ্ঞতা বিচার ব্যবস্থাকে স্বচ্ছ রাখতে অপরিসীম ভূমিকা রাখবে বলে মনে করছি।”

ফেডারেল কোর্টের ভাবমূর্তি সমুন্নত রাখতে এ তিন নারীর নিয়োগ বিভিন্ন মহল থেকে অভিনন্দিত হচ্ছে। তিনজনেরই নাম প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের দপ্তর থেকে প্রেরণ করা হয়েছে বলে জানা গেছে।

নূসরাত চৌধুরী ইলিনয় স্টেটে আমেরিকান সিভিল লিবার্টিজ ইউনিয়নের অ্যাটর্নি হিসেবে কর্মরত রয়েছেন গত বছর থেকে। মানবাধিকার এবং নাগরিক স্বাধীনতার প্রশ্নে ন্যায়-বিচার নিয়ে কর্মরত ২০ জন অ্যাটর্নির একটি টিমের নেতৃত্ব দিচ্ছিলেন নূসরাত। এর আগে আমেরিকান সিভিল লিবার্টিজ ইউনিয়নের ন্যাশনাল অফিসে বর্ণ-বিচার বিষয়ক প্রোগ্রামের ডাইরেক্টর ছিলেন ২০০৮ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আরও পড়ুন

বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত তিউনিসিয়া প্রবাসীদের কল্যাণে গৃহীত পদক্ষেপ জানালেন


আন্তর্জাতিক ডেস্ক:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
শনিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২১, ০৯:১৬
বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত তিউনিসিয়া প্রবাসীদের কল্যাণে গৃহীত পদক্ষেপ জানালেন

ফাইল ছবি

লিবিয়ায় নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মেজর জেনারেল এস এম শামিম উজ জামান তিউনিসিয়ার জারজিস এবং তাতাউইন শহরে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। এসময় প্রবাসীদের খোঁজ-খবর নিয়ে তাদের কল্যাণে দূতাবাসের গৃহীত পদক্ষেপ সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরেন তিনি। 

অনেকদিন ধরে লিবিয়া এবং তিউনিসিয়ার স্থল সীমান্ত এবং বিমান যোগাযোগ সম্পূর্ণভাবে বন্ধ রয়েছে। দূতাবাসের দীর্ঘ প্রচেষ্টার পর লিবিয়া এবং তিউনিসিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়সহ উভয় দেশের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিয়ে রাষ্ট্রদূত মেজর জেনারেল এস এম শামিম উজ জামানের নেতৃত্বে দূতাবাসের একটি প্রতিনিধি দল স্থলপথে তিউনিসিয়া সফর করেছেন। 

সফরকালে দূতাবাসের প্রতিনিধি দলের পক্ষ থেকে তিউনিসিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, অভিবাসন অধিদপ্তর, রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি এবং আইওএমসহ স্থানীয় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সাথে বৈঠক করে দেশটির বিভিন্ন শহরে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের দেশে প্রত্যাবাসনসহ তাদের সার্বিক কল্যাণ নিশ্চিত করতে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা করছেন বলে জানা যায়। সূত্র: বিডি প্রতিদিন

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

রাখাইনের উত্তরাঞ্চলের এক শহর থেকে মিয়ানমার বাহিনীকে উৎখাত


আন্তর্জাতিক ডেস্ক: মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
বুধবার, ০৭ ফেরুয়ারী, ২০২৪, ০৭:২৬
রাখাইনের উত্তরাঞ্চলের এক শহর থেকে মিয়ানমার বাহিনীকে উৎখাত

ফাইল ছবি

মিয়ানমারের বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠীর সশস্ত্র যোদ্ধারা এখন দেশটির অনেক এলাকা নিয়ন্ত্রণ  গ্রহণ করছে। মিয়ানমারের রাখাইন প্রদেশের উত্তরাঞ্চলের এক শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে জান্তা সরকারের বিরুদ্ধে লড়াইরত আরাকান আর্মি। রাখাইনের সংবাদমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, রাজ্যের উত্তরাঞ্চলীয় শহর মিনবিয়ায় মিয়ানমারের সামরিক বাহিনীর শেষ দুটি ব্যাটালিয়নের ঘাঁটি মঙ্গলবার দখলে নিয়েছে আরাকান আর্মি।

আরাকান আর্মি জানিয়েছে, প্রায় এক মাস অবিরাম আক্রমণ চালানোর পর তারা মঙ্গলবার মিনবিয়া শহরের বাইরে জান্তা সরকারের পদাতিক বাহিনীর দুই ব্যাটালিয়নের (লাইট ইনফ্যানট্রি ব্যাটালিয়ন ৩৭৯ ও লাইট ইনফ্যানট্রি ব্যাটালিয়ন ৫৪১) সদর দপ্তরের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে।

এ সময় মিয়ানমার বাহিনীর কয়েক ডজন সদস্য ও তাঁদের পরিবারের সদস্যরা আরাকান আর্মির যোদ্ধাদের কাছে আত্মসমর্পণ করেছেন বলে প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাত দিয়ে স্থানীয় সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে।

এর আগে গত ২৮ জানুয়ারি মিনবিয়া শহরের একই এলাকায় পদাতিক বাহিনীর আরেকটি ব্যাটালিয়নের (লাইট ইনফ্যানট্রি ব্যাটালিয়ন ৩৮০) সদর দপ্তরের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছিল আরাকান আর্মি। জান্তা সরকার ওই এলাকায় বিমান ও গানবোট মোতায়েন করলেও বিদ্রোহীদের রুখতে পারেনি।

মিয়ানমার সরকার জানুয়ারিতে মিনবিয়ায় বড় আকারে সেনাবাহিনীর শক্তি বাড়ায়। বার্জে করে সেনা সদস্যদের সেখানে পাঠানো হয়। কিন্তু আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় তারা পরাস্ত হয়েছে। জানুয়ারির শেষ দিকে জান্তা ওই এলাকায় উড়োজাহাজ থেকে প্যারাস্যুটের মাধ্যমে গোলাবারুদ ও খাবার পাঠায়। সেগুলোও দখলে নিয়েছিলেন আরাকান আর্মির যোদ্ধারা।

মিনবিয়ায় ঘাঁটিগুলো রক্ষায় ব্যর্থ হয়ে জান্তা বাহিনী স্থল, সমুদ্র ও আকাশপথ থেকে মিনবিয়া শহর ও আশপাশের গ্রামগুলোয় ব্যাপকভাবে বোমাবর্ষণ করে। গতকাল রাখাইনের স্থানীয় সংবাদমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে যে মিনবিয়া শহর এখন সরকারি বাহিনীর নিয়ন্ত্রণ থেকে বেরিয়ে মুক্তাঞ্চল হয়েছে। সূত্র: প্রথম আলো

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

সর্বশেষ - প্রবাস-জীবন