a
করোনাভাইরাস
গত ২৪ ঘন্টায় করোনাভাইরাসে মৃত্যু হয়েছে ৩৮ জন। এ নিয়ে করোনাভাইরাসে দেশে মোট মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়াল ১২ হাজার ৩৪৮ জন।
এদিকে, গত ২৪ ঘন্টায় করোনাভাইরাসে শনাক্ত হয়েছে ১০২৮ জন। এ নিয়ে দেশে মোট করোনাভাইরাসে শনাক্তের সংখ্যা ৭ লাখ ৮৭ হাজার ৭২৬ জন।
আজ শনিবার বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদফতরের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
স্বাস্থ্য অধিদফতর থেকে আরও জানানো হয়, গত ১ দিনে বাসা ও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আরও ৭৫৯ জন করোনারোগী সুস্থ হয়ে উঠেছেন। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত মোট ৭ লাখ ২৯ হাজার ৭৯৮ জন।
উল্লেখ্য, গত ২৪ ঘণ্টায় ১২ হাজার ২৩০টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। শনাক্তের হার ৮.৪১ শতাংশ।
ফাইল ছবি: বিজ্ঞানী সৌম্য স্বামীনাথন
করোনাভাইরাসের টিকা যাতে নাকে স্প্রে করার মাধ্যমে ও মুখে খাওয়ার বড়ি হিসেবে ব্যবহার করা যায়, সে দিকেই এখন নজর দিচ্ছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)।
এমনটিই গত মঙ্গলবার জানিয়েছেন সংস্থাটির প্রধান বিজ্ঞানী সৌম্য স্বামীনাথন। তাঁর মতে, তাঁর নজর এখন করোনা টিকার ‘দ্বিতীয় প্রজন্ম’-এর দিকে, যা নাকে স্প্রে আকারে এবং মুখে বড়ি হিসেবে ব্যবহার করা যাবে।
তিনি বলেন, করোনার এই জাতীয় টিকাগুলো সহজে সরবরাহ ও সংরক্ষণ করা যাবে। তিনি আরও বলেন, ইতিমধ্যে ১২৯টি প্রতিষ্ঠানের দ্বিতীয় প্রজন্মের এ টিকা ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল (মানবদেহে পরীক্ষা) রয়েছে। আরও ১৯৪ প্রতিষ্ঠান এ ধরনের টিকার উন্নয়ন ঘটাচ্ছে ও পরীক্ষাগারে ট্রায়াল দিচ্ছে।
সৌম্য স্বামীনাথন আশা প্রকাশ করে বলেন, ‘আমি নিশ্চিত যে এসবের মধ্যে কিছু প্রতিষ্ঠানের টিকা বেশ নিরাপদ ও কার্যকর হিসেবে প্রমাণিত হবে। ফলে আমরা শেষ পর্যন্ত সবচেয়ে কার্যকর টিকাটি বেছে নিতে পারব।’
তিনি বলেন, যদি দ্বিতীয় প্রজন্মের টিকা তৈরির প্রচেষ্টায় প্রতিষ্ঠিত প্ল্যাটফর্মগুলো করোনার টিকা তৈরিতে ব্যর্থও হয়, তাতে কোনো সমস্যা নেই। কারণ, এসব প্ল্যাটফর্ম ভবিষ্যতে অন্যান্য সংক্রমণ প্রতিরোধে ব্যবহার করা যেতে পারে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এ পর্যন্ত ৭টি প্রতিষ্ঠানকে জরুরি ভিত্তিতে করোনার টিকা (ইনজেকশন) ব্যবহারের অনুমতি দিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলো হলো ফাইজার-বায়োএনটেক, মডার্না, অ্যাস্ট্রাজেনেকা, জনসন অ্যান্ড জনসন, সিনোফার্ম, সিনোভ্যাক এবং ভারত বায়োটেক।
ফাইল ছবি
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৯ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘের অধিবেশনে যোগ দিতে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক জন এফ কেনেডি বিমানবন্দরে এসে পৌঁছালে জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্টদূত রাবাব ফাতিমা ও যুক্তরাষ্ট্রে নিযুক্ত রাষ্ট্রদূত মহ. শহীদুল ইসলাম ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান।
জাতিসংঘের ৭৬তম সাধারণ অধিবেশনে যোগ দিতে নিউইয়র্কে পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। জাতিসংঘের অধিবেশনের সাইডলাইনে বেশ কয়েক বিশ্বনেতার সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করবেন প্রধানমন্ত্রী।
এর আগে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি ভিভিআইপি চাটার্ড ফ্লাইট প্রধানমন্ত্রী এবং তার সফরসঙ্গীদের নিয়ে হেলসিঙ্কি-ভ্যানটা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে নিউইয়র্কের উদ্দেশে ছেড়ে যায়।
জাতিসংঘ অধিবেশন এবং নিউইয়র্কে অন্যান্য অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণের পর প্রধানমন্ত্রীর ২৫-৩০ সেপ্টেম্বর ওয়াশিংটন ডিসি সফরের কথা রয়েছে। সফর শেষে শেখ হাসিনা ৩০ সেপ্টেম্বর ওয়াশিংটন থেকে ঢাকার উদ্দেশে রওয়ানা হবেন এবং হেলসিঙ্কিতে যাত্রাবিরতির পর ১ অক্টোবর দেশে ফিরবেন।