a
করোনাভাইরাস
গত ২৪ ঘন্টায় করোনাভাইরাসে মৃত্যু হয়েছে ২৬ জন। এ নিয়ে করোনাভাইরাসে দেশে মোট মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়াল ১২ হাজার ৩১০ জন।
এদিকে, গত ২৪ ঘন্টায় করোনাভাইরাসে শনাক্ত হয়েছে ১৫০৪ জন। এ নিয়ে দেশে মোট করোনাভাইরাসে শনাক্তের সংখ্যা ৭ লাখ ৮৬ হাজার ৬৯৮ জন।
আজ শুক্রবার বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদফতরের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
স্বাস্থ্য অধিদফতর থেকে আরও জানানো হয়, গত ১ দিনে বাসা ও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আরও ১৫২৯ জন করোনারোগী সুস্থ হয়ে উঠেছেন। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত মোট ৭ লাখ ২৯ হাজার ৩৯ জন।
ফাইল ছবি: স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক
স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, ‘করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে যেসব জায়গায় সংক্রমণ বেশি সেসব জায়গায় আংশিক লকডাউনের জন্য সরকারকে পরামর্শ দিয়েছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।’
আজ সোমবার রাজধানীতে হৃদরোগ ইনস্টিটিউটের এক অনুষ্ঠানে জুমে কানেক্ট হয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী এ কথা বলেন। মন্ত্রী বলেন, ‘সংক্রমণ রোধে সরকারকে আমরা পরামর্শের একটি বড় লিস্ট দিয়েছি। আমরা আশা করছি, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সাথে আলোচনা করে দুই একদিনের মধ্যে এসব বিষয়ে সিদ্ধান্ত আসবে।’
জাহিদ মালেক বলেন, ‘সংক্রমণ আরও বাড়লে মৃত্যু বাড়বে, অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। হাসপাতালের যত বেড আছে, দেওয়া হয়েছে। আমরা চাইলেই রাতারাতি আইসিইউয়ের ম্যানপাওয়ার বাড়াতে পারব না।’
তিনি বলেন, ‘আমরা সরকারকে পরামর্শ দিয়েছি কক্সবাজার, বান্দরবানের মতো বিনোদনমূলক জায়গাগুলো বন্ধ করা বা লোক সমাগম সীমিত করার। পিকনিক, বিয়ে, ওয়াজ বন্ধ বা সীমিত করা, রেস্টুরেন্টে খাওয়া-দাওয়া সীমিত করা ও যানবাহনে যাত্রী অর্ধেক নামিয়ে আনা বা সীমিত করা, অফিসে জনবল সীমিত করার পরামর্শ দেয়া হয়েছে।
মন্ত্রী বলেন, ‘এ মাসের টিকা আমরা পাইনি। প্রধানমন্ত্রী ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে কেনা টিকার বিষয়ে বলেছেন। কোভ্যাক্সের টিকা পেতে মে, জুন মাস সময় লাগবে। টিকা পেতে দেরি হলে, আমাদের অন্য প্ল্যান করতে হবে।’
সংগৃহীত ছবি
সিরিয়ার উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় প্রদেশ আফ্রিনে শুক্রবার পর্যন্ত ৬৮টি গণকবরের সন্ধান পাওয়া গেছে।
সিরিয়ার ওই এলাকাটি ওয়াইপিজি নামে কুুর্দি যুদ্ধাদের নিয়ন্ত্রণে ছিল। তবে, এখানে গণহত্যার কথা অস্বীকার করেছে কুর্দিরা। খবর আরব নিউজের।
এদিকে, ২০১৮ সাল থেকে আফ্রিনে সিরীয় সরকারের পাশাপাশি 'অপারেশন অলিভ ব্রাঞ্চ' নামে কুর্দিদের বিরুদ্ধে সামরিক অভিযান পরিচালনা করে আসছে তুরস্ক।
তুরস্ক বৃহস্পতিবার জানায়, আফ্রিনে যেসব গণকবর পাওয়া যাচ্ছে এ জন্য ওয়াইপিজির (কুর্দি) সন্ত্রাসীরাই দায়ী।
আফ্রিনের পাশে অবস্থিত তুরস্কের হাতায় প্রদেশের গভর্নর রাহমি দোগান বলেছেন, সেখানে তুর্কি ও সিরীয় সেনারা অভিযান চালানোর আগে কুর্দি সন্ত্রাসীরা ওই গণহত্যা চালিয়েছে।
তুরস্কের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমগুলোতে আফ্রিনের গণকবরের ভিডিও ফুটেজ দেখানো হয়।