a করোনায় (৪ মে) মৃত্যু ৬১, শনাক্ত ১৯১৪, সুস্থ ৩৮৭০
ঢাকা সোমবার, ১ পৌষ ১৪৩২, ১৫ ডিসেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

করোনায় (৪ মে) মৃত্যু ৬১, শনাক্ত ১৯১৪, সুস্থ ৩৮৭০


স্বাস্থ্য ডেস্ক:
মঙ্গলবার, ০৪ মে, ২০২১, ০৫:০৬
করোনাভাইরাসের সর্বশেষ তথ্য

করোনাভাইরাস


 
গত ২৪ ঘন্টায় করোনাভাইরাসে মৃত্যু হয়েছে ৬১ জন। এ নিয়ে করোনাভাইরাসে দেশে মোট মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়াল ১১ হাজার ৭০৫ জন।
 
এদিকে, গত ২৪ ঘন্টায় করোনাভাইরাসে শনাক্ত হয়েছে ১৯১৪ জন। এ নিয়ে দেশে মোট করোনাভাইরাসে শনাক্তের সংখ্যা ৭ লাখ ৬৫ হাজার ৫৯৬ জন।
 
আজ মঙ্গলবার বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদফতরের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।

স্বাস্থ্য অধিদফতর থেকে আরও জানানো হয়, গত ১ দিনে বাসা ও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আরও ৩৮৭০ জন করোনারোগী সুস্থ হয়ে উঠেছেন। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত মোট ৬ লাখ ৯৫ হাজার ৩২ জন করোনারোগী সুস্থ হয়ে উঠেছেন।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আরও পড়ুন

আজ ঢাকার বাতাস খুবই অস্বাস্থ্যকর


স্বাস্থ্য ডেস্ক: মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
মঙ্গলবার, ০২ জানুয়ারী, ২০২৪, ১২:৩৫
আজ ঢাকার বাতাস খুবই অস্বাস্থ্যকর

দূষিত শহরের তালিকায় আজ মঙ্গলবার ঢাকার অবস্থান ৩ নম্বরে রয়েছে। এদিন সকাল ১০টা ১০ মিনিটে ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোর ছিল ২১৫, যা বাতাসের মানকে ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’ বলে নির্দেশ করে।

একই সময় বায়ুদূষণের তালিকায় ২৭২ ও ২৫৫ স্কোর নিয়ে ভারতের কলকাতা ও দিল্লি যথাক্রমে ১ ও ২ নম্বরে অবস্থানে রয়েছে।

৪, ৫ ও ৬ নম্বরে আছে যথাক্রমে পাকিস্তানের করাচি ও লাহোর এবং চীনের হ্যাংজৌ। ৭ নম্বরে আছে চীনের আরেকটি শহর উহান। এসব শহরের স্কোর যথাক্রমে ১৯১, ১৮৭, ১৮৫ ও ১৮২। ১৭৮ স্কোর নিয়ে ৮ নম্বরে আছে আফগানিস্তানের কাবুল। ৯ নম্বরে আছে ঘানার আক্রা শহর, স্কোর: ১৭৪। ১০ নম্বরে আছে ভারতের মুম্বাই, স্কোর: ১৭১। সূত্র: ইত্তেফাক

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

সিএন্ডএফ সিন্ডিকেটের মাধ্যমে প্রতারণা ও রাজস্ব ফাঁকির অভিযোগ


সাইফুল আলম, মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
বৃহস্পতিবার, ২৭ ফেব্রয়ারি, ২০২৫, ০৯:০২
সিএন্ডএফ সিন্ডিকেটের মাধ্যমে প্রতারণা ও রাজস্ব ফাঁকির অভিযোগ

ছবি: মুক্তসংবাদ প্রতিদিন

 

সাইফুল আলম, ঢাকা:  রাজস্ব আদায়ের মাধ্যমে একটি দেশের অর্থনীতির চাকা আরো বেশি সচল হয়। তাই কেউ যেন রাজস্ব ফাঁকি দিতে না পারে এজন্য সরকার সব সময় সচেষ্ট থাকে। এত সচেতনতা থাকার পরেও কিছু ব্যক্তি এবং প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে বার বার রাজস্ব ফাঁটির অভিযোগ উঠছে।

রাজস্ব ফকির এই বিষয়টি নিয়ে আজ বেনাপোল স্থল বন্দরের ৩১ নং ইয়ার্ড কাঁচামালের তিনজন সিএনএফ সিন্ডিকেটের মাছ ও ফলের রাজস্ব ফাঁকির বিরুদ্ধে এক সংবাদ সম্মেলন করেন ক্ষতিগ্রস্ত সিএন্ডএফ ব্যবসায়ীরা। আজ ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, বিকাল তিনটায় জাতীয় প্রেস ক্লাবের (২য় তলায়) তোফাজ্জল হক মানিক মিয়া হলে সিএন্ডএফ সিন্ডিকেটের মাধ্যমে প্রতারণা ও রাজস্ব ফাঁকির অভিযোগ করেন "মেসার্স মা ট্রেডার্স, মের্সাস সাঈদ এক্সিম, এইচ এম কর্পোরেশন, নাজ এন্টারপ্রাইজ"।

উক্ত সংবাদ সম্মেলনে তারা বলেন, আমরা গভীর উদ্বেগের সাথে জানাচ্ছি যে, বাংলাদেশের আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যে নির্দিষ্ট কিছু সিএন্ডএফ (ক্লিয়ারিং অ্যান্ড ফরওয়ার্ডিং) প্রতিষ্ঠান অবৈধ সিন্ডিকেট গড়ে তুলে ব্যবসায়ীদের প্রতারণার শিকার করছে এবং সরকারের রাজস্ব ফাঁকি দিচ্ছে।

আমাদের প্রতিষ্ঠান দীর্ঘদিন ধরে আসাদ ও খোকন সিএন্ডএফ-এর মাধ্যমে ভারত থেকে মাছ আমদানি করে আসছে। তবে, তারা প্রতি কেজিতে ২৮ থেকে ৩২ টাকা পর্যন্ত ডিউটি আদায় করলেও কাস্টমস ওজন স্লিপের মাধ্যমে প্রতিটি গাড়িতে ৬-৮ টন পর্যন্ত ডিউটি ফাঁকি দিয়ে সরকারের বিপুল রাজস্ব ক্ষতি করছে।

২০২৩ সালে এই প্রতারণার প্রবণতা চরমে পৌঁছায়, যা এখনো অব্যাহত রয়েছে। আমরা ইন্ডিয়া থেকে ১৮টি গাড়ি ছাড় করানোর পর প্রতারণার শিকার হই। আমাদের কোনো গাড়ির চালান যথাযথভাবে পাস করা হয়নি, বরং গাড়ি বন্দরে আটকে রেখে পাস করানোর জন্য ১৫,০০০-২০,০০০ টাকা করে ঘুষ দাবি করা হয়। পাশাপাশি, অতিরিক্ত ৭০,০০০-৮০,০০০ টাকা বিল চাপিয়ে দেওয়া হয়।

সম্প্রতি আমরা রয়েল সিএন্ডএফ-এর মাধ্যমে একটি মাছের চালান আমদানি করি, যেখানে ব্যাংকের ডকুমেন্টের ভিত্তিতে ডিউটি বাবদ ৭,৬০,০০০ টাকা জমা দিই। কিন্তু টাকা জমা দেওয়ার পরও নানান অজুহাতে কাগজপত্র সম্পন্ন করতে বিলম্ব করা হয় এবং গাড়িগুলো ৭-৮ দিন বন্দরে আটকে রাখা হয়, যার ফলে আমাদের বড় ধরনের আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হতে হয়।

এছাড়া, রয়েল সিএন্ডএফ আমাদের ব্যবসায়িক পার্টনারদের সরাসরি যোগাযোগ করে আমাদের ব্যবসা ক্ষতিগ্রস্ত করার চেষ্টা চালাচ্ছে, যা সম্পূর্ণ অনৈতিক ও প্রতারণামূলক।

আমরা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে অনুরোধ করছি, অবিলম্বে এই সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হোক, যাতে ব্যবসায়ীরা তাদের পরিশ্রমের ন্যায্য মূল্য পায় এবং সরকারের রাজস্ব ফাঁকি রোধ করা যায়।

আমরা সকল ব্যবসায়ী, সাংবাদিক ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি, যাতে এই প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়া হয় এবং একটি স্বচ্ছ ও সুষ্ঠু বাণিজ্যিক পরিবেশ নিশ্চিত করা যায়।

সংবাদ সম্মেলনে মেসার্স মা ট্রেডার্স, মের্সাস সাঈদ এক্সিম, এইচ এম কর্পোরেশন, নাজ এন্টারপ্রাইজ" এর স্বত্বাধিকারী সাইদ খান এবং মোহাম্মদ হারুন বলেন, আমাদের ফ্রোজেন ফিস আমদানী/রপ্তানীতে “সিএন্ডএফ” সিন্ডিকেটের কারণে বিশেষ সমস্যা হওয়ায় আমাদের মাছ আমদানী ও রপ্তানী করতে কিছু সিন্ডিকেট আমাদের জন্য বড় সমস্যা হয়ে দাড়িয়েছে, তার জন্য আমাদের ব্যবসা করতে অনেক লোকসান গুনতে হচ্ছে। এমতাবস্থায় আমরা অনেক বিপদের সম্মুখীন হয়ে আপনাদের সহযোগীতা একান্তভাবে কামনা করছি।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

সর্বশেষ - স্বাস্থ্য