a
করোনাভাইরাস
গত ২৪ ঘন্টায় করোনাভাইরাসে মৃত্যু হয়েছে ২৬১ জন। এ নিয়ে করোনাভাইরাসে দেশে মোট মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়াল ২২ হাজার ৪৪১ জন।
এদিকে, গত ২৪ ঘন্টায় করোনাভাইরাসে শনাক্ত হয়েছে ৮,১৩৬ জন। এ নিয়ে দেশে মোট করোনাভাইরাসে শনাক্তের সংখ্যা ১৩ লাখ ৪৩ হাজার ৩৯৬ জন।
আজ শনিবার বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদফতরের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
স্বাস্থ্য অধিদফতর থেকে আরও জানানো হয়, গত ১ দিনে বাসা ও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আরও ১৬৩৮৩ জন করোনারোগী সুস্থ হয়ে উঠেছেন। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত মোট সুস্থ হয়েছেন ১১ লাখ ৮৮ হাজার ৮২০ জন।
উল্লেখ্য, বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ৩১ হাজার ৭১৪ জনের নমুনা পরীক্ষায় শনাক্তের হার ২৫ দশমিক ৬৫ শতাংশ।
করোনাভাইরাস
গত ২৪ ঘন্টায় করোনাভাইরাসে মৃত্যু হয়েছে ২৪৮ জন। এ নিয়ে করোনাভাইরাসে দেশে মোট মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়াল ২২ হাজার ১৫০ জন।
এদিকে, গত ২৪ ঘন্টায় করোনাভাইরাসে শনাক্ত হয়েছে ১২,৬০৬ জন। এ নিয়ে দেশে মোট করোনাভাইরাসে শনাক্তের সংখ্যা ১৩ লাখ ৩৫ হাজার ২০৭ জন।
আজ শুক্রবার বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদফতরের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
স্বাস্থ্য অধিদফতর থেকে আরও জানানো হয়, গত ১ দিনে বাসা ও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আরও ১৫৪৯৪ জন করোনারোগী সুস্থ হয়ে উঠেছেন। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত মোট সুস্থ হয়েছেন ১১ লাখ ৭২ হাজার ৪৩৭ জন।
উল্লেখ্য, বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ৪৮ হাজার ১৫ জনের নমুনা পরীক্ষায় শনাক্তের হার ২৬ দশমিক ২৫ শতাংশ।
সংগৃহীত ছবি
শিশুদের সবচেয়ে বড় শিক্ষক হচ্ছে মা বাবা। সবচেয়ে বড় শেখার জায়গাই হচ্ছে তার পরিবার। পরিবারে মা-বাবা যা করেন, সন্তানরাও তাই শেখে। বড়দের আচরণের ছাপ ছোটদের মধ্যে পড়ে। তবে এমন কিছু কাজ কিংবা আচরণ আছে, যা শিশুদের সামনে মোটেও করা যাবে না। আসুন জেনে নিই সে সম্পর্কে—
ফোন ও টিভির ব্যবহার কম করা:
শিশুরা যদি সবসময় মা-বাবাকে টিভি বা ফোনে ব্যস্ত থাকতে দেখে, তা হলে সেও তাদের মতোই একইভাবে সময় কাটানো শিখবে। তাই শিশুদের সময় দিতে হবে বেশি এবং তাদের সামনে টিভি ও ফোনের পেছনে সময় যতটা সম্ভব কম ব্যয় করতে হবে।
কারও সঙ্গে খারাপ ব্যবহার নয়:
মা-বাবা তাদের পরিবারের অন্য কোনো সদস্য, প্রতিবেশী বা বন্ধুর সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করে থাকলে, শিশুদের ওপর সেটির বাজে প্রভাব পড়বে। কারও সঙ্গে মতের অমিল হলে বা কাউকে অপছন্দ করলেও শিশুদের সামনে তাদের প্রতি ক্ষোভ প্রকাশ করা যাবে না। সেটি করলে শিশুরাও সেই ব্যক্তিকে কোনো সময় অপমান করতে পারে বা খারাপ ব্যবহার করতে পারে।
খাবার নষ্ট নয়:
জীবনে খাবারের গুরুত্ব কতটা তা শিশুদের বোঝাতে হবে, তাদের কাছে খাওয়ার গুরুত্ব ব্যাখ্যা করতে হবে। তাই তাদের সামনে কখনও খাবার অপচয় করা যাবে না। তাদের এটা বোঝাতে হবে যে খাবার নষ্ট করা খুব খারাপ অভ্যাস।
ভদ্রতা বজায় রাখা:
শিশুরা আশপাশে থাকলে স্বামী-স্ত্রীর ভদ্রতা বজায় রাখতে হবে। তাদের সামনে এমন কোনো কাজ করা যাবে না, যা তাদের ওপর খারাপ প্রভাব ফেলতে পারে। সবসময় শৃঙ্খলা বজায় রাখতে এবং ভালো আচরণ করতে হবে।
চিৎকার না করা:
রেগে গেলে বা খুব বিরক্তের সময় আমরা চিৎকার চেচামেচি করি। যেটির প্রভাব শিশুদের ওপর পড়ে। এমন পরিস্থিতি আসলে মেজাজ নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। আর যদি শিশুদের সামনে এমনটি করা হয়, তা হলে তাদের মনে হবে যে এমনটি করা ঠিক কাজ।
বাজে মন্তব্য না করা:
কোনো ব্যক্তি সম্পর্কে শিশুদের সামনে বাজে মন্তব্য করা যাবে না। কারও গায়ের রঙ, রূপ, শরীর বা খারাপ গুণাবলি নিয়ে মন্তব্য করা যাবে না। এটি করলে তারাও এই অভ্যাস পেয়ে বসবে।