a সমাজে শালিস ও বিচারের মাধ্যমে মামলা কমানো সম্ভব: প্রধান বিচারপতি
ঢাকা বৃহস্পতিবার, ১৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩২, ২৭ নভেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

সমাজে শালিস ও বিচারের মাধ্যমে মামলা কমানো সম্ভব: প্রধান বিচারপতি


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক
মঙ্গলবার, ২৫ জুন, ২০২৪, ০৪:০৭
সমাজে শালিস ও বিচারের মাধ্যমে মামলা কমানো সম্ভব: প্রধান বিচারপতি

ফাইল ছবি: প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান


প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান বলেছেন, সমাজে শালিস ও বিচারের মাধ্যমে মামলা কমানো সম্ভব। এজন্য সবাইকে নিজ নিজ জায়গা থেকে উদ্যোগ নিতে হবে।

মঙ্গলবার সকালে নাটোর জজ আদালত চত্বরে বিচারপ্রার্থীদের জন্য বিশ্রামাগার ‘ন্যায়কুঞ্জ’ উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

প্রধান বিচারপতি আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চিন্তা করেছেন যে, দেশের সকল মানুষের আইনের আশ্রয়ের অধিকার এবং সাংবিধানিক অধিকার রয়েছে। সেই অধিকার প্রয়োগ করতে মানুষ আসেন। সেই কষ্ট দূর করতে এ বিশ্রামাগার নির্মাণ করা হয়েছে। সারা বাংলাদেশে ৬৪ জেলায় এই বিশ্রামাগার নির্মাণের প্রজেক্ট হাতে নেওয়া হয়েছে। এক-দুইটি ছাড়া প্রায় সবগুলো সম্পন্ন হয়েছে।

এসব বিশ্রামাগারে বিচারপ্রার্থীরা এসে সময় কাটাতে পারবেন। আগে প্রাতিষ্ঠানিকভাবে বিশ্রামাগার ছিল না। বিচারপ্রার্থীরা এসে বাড়ি চলে যেত। কোথাও বসার জায়গা ছিল না। এখন তারা ইচ্ছা করলেই বসে বিশ্রাম নিতে পারবেন। অনেক সময় বিচার কাজ হতে দেরি হয়, সেক্ষেত্রে বিচারপ্রার্থীরা বিশ্রামাগারে বসে সময় কাটাতে পারবেন।

সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল হাসান বলেন, আমরা খুব চেষ্টা করছি মামলা শেষ করতে। সমাজে কিছু হলেই আমরা দৌড়ে মামলা করতে চলে যাই। যদি এটা কমে যায়, তাহলে অনেক অংশে মামলা কমে যাবে। এত মামলা শেষ করতে পারেন না বিচারকরা। প্রতি বছর ১০০ বিচারক নিয়োগ করা হয়। একজন বিচারক নিয়োগের পর মামলা বিষয়ে জানতে হয়, দক্ষ হিসেবে গড়ে তুলতে সময় লাগে। একটি পরিসংখ্যানে দেখেছি, তারা প্রতি বছর নতুন দায়েরকৃত মামলা ৮০% শেষ করতে পারেন। বাকি ২০% থেকে যায়। যদি মামলা দায়ের প্রবণতা না কমে, তাহলে মামলা কোনো দিনই শেষ হবে না। সমাজে কোনো ঘটনা দ্রুত মামলা দায়ের না করে সামাজিক শালিস ও বিচারের মধ্য দিয়ে মীমাংসা করলে কমে যাবে।

তিনি বলেন, আগের দিনে মানুষ সমাজে বিচার-শালিসের মাধ্যমে ঘটনা নিষ্পত্তি করতো। তুচ্ছ ও সাধারণ ঘটনা নিয়ে আমরা মামলা দায়ের করব না। তাহলে মামলার সংখ্যা কমে আসবে। এজন্য সবাইকে উদ্যোগ নিতে হবে।

এসময় নাটোর জেলা ও দায়রা জজ অম্লান কুসুম জিষ্ণু, নাটোরের জেলা প্রশাসক আবু নাছের ভূঁঞা, পুলিশ সুপার মো. তারিকুল ইসলাম, নাটোর জজ কোর্টের পিপি মো. সিরাজুল ইসলাম, নাটোর জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি রুহুল আমিন টগর, জেলা সিভিল সার্জন ডা. মো. মশিউর রহমানসহ জেলার সকল কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।  সূত্র: বিডি প্রতিদিন

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আরও পড়ুন

জুলাই গণহত্যার বিচার শেখ হাসিনাকে দিয়েই শুরু


আরাফাত, বিশেষ প্রতিনিধি, মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
রবিবার, ০১ জুন, ২০২৫, ১২:৫৩
জুলাই গণহত্যার বিচার শেখ হাসিনাকে দিয়েই শুরু

ছবি সংগৃহীত


নিউজ ডেস্ক: ‘জুলাই গণহত্যা’ মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে প্রধান অভিযুক্ত করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করেছে প্রসিকিউশন টিম। এর মধ্যে দিয়ে জুলাই গণহত্যার বিচার শুরু করা হলো।

চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম রোববার দুপুর ১২টার পর ট্রাইবুনালে অভিযোগ দাখিল করেন। মামলার শুনানি সরাসরি সম্প্রচার করা হয় বাংলাদেশ টেলিভিশনে।

শেখ হাসিনা ছাড়াও এ মামলার অপর দুই আসামি হলেন- তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল এবং সাবেক পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন।

জুলাই-আগস্ট জুড়ে সারা দেশে যে গণহত্যা হয় তাতে শেখ হাসিনাকে প্রধান নির্দেশদাতার দায়ে গত ১২ মে ট্রাইব্যুনালে অভিযোগ দাখিল করে তদন্ত সংস্থা।

আসাদুজ্জামান খান কামাল ও চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনের বিরুদ্ধেও আনা হয় ৫টি অভিযোগ।

এর আগে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মো. তাজুল ইসলাম বলেছেন, আমরা বিচার প্রক্রিয়া এগিয়ে নেওয়ার বিষয়ে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। ডিসেম্বরের মধ্যে জুলাই আগস্টের হত্যাযজ্ঞের বিচার দৃশ্যমান হবে। এ সময়ে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি দেখা যাবে। বিচার এমনভাবে করা হবে কেউ যেন মান নিয়ে প্রশ্ন তুলতে না পারে।

শেখ হাসিনাকে ‘গুম ও আয়নাঘরের নিউক্লিয়াস’ বলে উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, বিচারের কাজ পুরোদমে এগোচ্ছে। তবে তদন্ত শেষ করতে যুক্তিসংগত সময় লাগবে।

সপ্তাহ দেড়েক আগে এক সংবাদ সম্মেলনে তাজুল ইসলাম জানান, জুলাইয়ে সংগঠিত মানবতাবিরোধী অপরাধের ‘উসকানিদাতা’ হিসেবে শেখ হাসিনাকে এক নম্বর আসামী হিসেবে অভিযুক্ত করা হয়েছে। সূত্র: যুগান্তর

 

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

ঢাকা উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি গঠন


এমএস.প্রতিদিন ডেস্ক:
সোমবার, ০২ আগষ্ট, ২০২১, ০৬:২৪
ঢাকা উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি গঠন

সংগৃহীত ছবি

বিএনপির মেয়াদোত্তীর্ণ ঢাকা মহানগর উত্তর শাখার নির্বাহী কমিটি বিলুপ্ত করে নতুন আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটিতে আমানউল্লাহ আমানকে আহ্বায়ক এবং আমিনুল হককে সদস্য সচিব করে দল ঘোষণা করা হয়েছে।

সোমবার দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বিএনপির ঢাকা মহানগর উত্তর শাখার ৪৭ সদস্য বিশিষ্ট আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন করেন।

ঢাকা মহানগর উত্তর আহ্বায়ক কমিটি:
১. আহ্বায়ক আমানউল্লাহ আমান
২. যুগ্ম আহ্বায়ক আব্দুল আলী নকি, গুলশান
৩. যুগ্ম আহ্বায়ক আনোয়ারুজ্জামান আনোয়ার, তেজগাঁও
৪. যুগ্ম আহ্বায়ক আতিকুল ইসলাম মতিন, মোহাম্মদপুর
৫. যুগ্ম আহ্বায়ক মোস্তাফিজুর রহমান সেগুন, বিমানবন্দর
৬. যুগ্ম আহ্বায়ক ফেরদৌসি আহমেদ মিষ্টি, সাবেক কাউন্সিলর
৭. যুগ্ম আহ্বায়ক এ জি এম শামসুল হক, বাড্ডা
৮. যুগ্ম আহ্বায়ক মোয়াজ্জেম হোসেন মতি, কাফরুল
৯. যুগ্ম আহ্বায়ক আতাউর রহমান চেয়ারম্যান, ভাটারা
১০. যুগ্ম আহ্বায়ক আক্তার হোসেন, খিলক্ষেত
১১. যুগ্ম আহ্বায়ক গোলাম মোস্তফা, তুরাগ
১২. সদস্য সচিব আমিনুল হক রুপনগর
১৩. সদস্য তাবিথ আউয়াল, গুলশান
১৪. সদস্য ফয়েজ আহমেদ ফরু, রামপুরা
১৫. সদস্য শাহিনুর আলম মারফত, খিলক্ষেত
১৬. সদস্য আলহাজ্ব আবুল হাসেম, আদাবর
১৭. সদস্য মাহফুজুর রহমান, বাড্ডা
১৮. সদস্য আলাউদ্দিন সরকার টিপু, বিমানবন্দর
১৯. সদস্য তুহিনুল ইসলাম তুহিন, বাড্ডা
২০. সদস্য হাফিজুর রহমান ছাগির, উত্তরা পশ্চিম
২১. সদস্য সোহেল রহমান, মোহাম্মদপুর
২২. সদস্য এ্যাড: মো. আক্তারুজ্জামান, আদাবর
২৩. সদস্য আবুল হোসেন আব্দুল, মিরপুর
২৪. সদস্য মো. শাহ্ আলম, শেরে-বাংলানগর
২৫. সদস্য এল রহমান, তেজগাঁও
২৬. সদস্য আফাজ উদ্দিন, উত্তরা পশ্চিম
২৭. সদস্য আহসান হাবিব মোল্লা, উত্তর খান
২৮. সদস্য সালাম সরকার, উত্তরা পূর্ব
২৯. সদস্য গোলাম কিবরিয়া মাখন, ভাষাণটেক
৩০. সদস্য এ বি এম রাজ্জাক, মিরপুর
৩১. সদস্য তারিকুল ইসলাম তালুকদার, ক্যান্টনমেন্ট
৩২. সদস্য হাজী মো. ইউসুফ, মোহাম্মদপুর
৩৩. সদস্য আলী আকবর আলী, দক্ষিণ খান
৩৪. সদস্য আহসান উল্লা চৌধুরী হাসান, কাফরুল
৩৫. সদস্য মিজানুর রহমান বাচ্চু, বনানী
৩৬. সদস্য হুমায়ন কবির রওশন, শাহ আলী
৩৭. সদস্য আমজাদ হোসেন মোল্লা, রূপনগর
৩৮. সদস্য রেজাউর রহমান ফাহিম, বনানী
৩৯. সদস্য মাহবুব আলম মন্টু, পল্লবী
৪০. সদস্য হাফিজুর হাসান শুভ্র, দারুস-সালাম
৪১. সদস্য জাহাঙ্গীর মোল্লা, বাড্ডা
৪২. সদস্য আজহারুল ইসলাম সেলিম, ভাটারা
৪৩. সদস্য শফিকুল ইসলাম শাহিন, গুলশান
৪৪. সদস্য আফতাব উদ্দিন জসিম, শেরে-বাংলানগর
৪৫. সদস্য মো. হানিফ মিয়া শাহ্ আলী
৪৬. সদস্য মো. মোজাম্মেল হোসেন সেলিম, তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল
৪৭. সদস্য মো. জিয়াউর রহমান জিয়া, মিরপুর

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর জনপ্রিয়

সর্বশেষ - আইন