a ১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় বাবরসহ ৬ জন খালাস পেলেন
ঢাকা সোমবার, ৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩২, ১৭ নভেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় বাবরসহ ৬ জন খালাস পেলেন


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক
বুধবার, ১৮ ডিসেম্বর, ২০২৪, ০৫:০০
১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় বাবরসহ ৬ জন খালাস পেলেন

ফাইল ছবি: সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর

 

বহুল আলোচিত ১০ ট্রাক অস্ত্র চোরাচালানের মামলায় সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরসহ অপর ৬ জন আসামিকে খালাস দিয়েছেন হাইকোর্ট। এছাড়াও ইউনাইটেড লিবারেশন ফ্রন্ট অব আসামের (উলফা) সামরিক কমান্ডার পরেশ বড়ুয়াকে মৃত্যুদণ্ড থেকে তাকে যাবজ্জীবন কারাদন্ড দেওয়া হয়েছে।

বুধবার বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি নাসরিন আক্তারের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করেন।

এর আগে ৬ নভেম্বর ১০ ট্রাক অস্ত্র চোরাচালানের মামলায় আসামিদের ডেথ রেফারেন্স (মৃত্যুদণ্ড অনুমোদন) ও আপিলের ওপর শুনানি শুরু হয়। সেই দিন সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরসহ কয়েকজন আসামির পক্ষে শুনানিতে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এস এম শাহজাহান। সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বাবরের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী শিশির মনির।

২০০৪ সালের ১ এপ্রিল সিইউএফএল ঘাট থেকে ১০ ট্রাকভর্তি অস্ত্রের চালান জব্দ করা হয়। এ নিয়ে কর্ণফুলী থানায় অস্ত্র আইন ও বিশেষ ক্ষমতা আইনে চোরাচালানের অভিযোগ এনে দু’টি মামলা দায়ের করা হয়। মামলায় ২০১৪ সালের ৩০ জানুয়ারি চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ আদালত এবং বিশেষ ট্রাইব্যুনাল-১ রায় দেন।

এর মধ্যে অস্ত্র চোরাচালান মামলায় বিচারিক আদালতের রায়ে সাবেক শিল্পমন্ত্রী ও জামায়াতে ইসলামীর আমির মতিউর রহমান নিজামী (অন্য মামলায় ফাঁসি কার্যকর), সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর, ভারতের বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন উলফার সামরিক কমান্ডার পরেশ বড়ুয়া এবং দু’টি গোয়েন্দা সংস্থার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ ১৪ জনকে ফাঁসির আদেশ দেওয়া হয়। অস্ত্র আইনে করা অন্য মামলায় একই আসামিদের যাবজ্জীবন কারাদণ্ডাদেশ হয়।

বিচারিক আদালতের রায়ের পর ২০১৪ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি রায়সহ মামলার নথিপত্র হাইকোর্টের ডেথ রেফারেন্স শাখায় পৌঁছে, যা ডেথ রেফারেন্স মামলা হিসেবে নথিভুক্ত হয়। অন্যদিকে, ২০১৪ সালে সাজার রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে পৃথক আপিল করেন কারাগারে থাকা এসব দণ্ডিত আসামিরা।  সূত্র: বিডি প্রতিদিন

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

জামিনযোগ্য করে মন্ত্রিসভায় সাইবার নিরাপত্তা আইন চূড়ান্ত অনুমোদন


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক
সোমবার, ২৮ আগষ্ট, ২০২৩, ০৬:৪৭
জামিনযোগ্য করে মন্ত্রিসভায় সাইবার নিরাপত্তা আইন চূড়ান্ত অনুমোদন

ফাইল ছবি

আলোচিত-সমালোচিত ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের বেশ কয়েকটি ধারা সংশোধন করে ‘সাইবার নিরাপত্তা আইন-২০২৩’-এর চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা।

সোমবার (২৮ আগস্ট) রাজধানীর তেজগাঁওয়ে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে মন্ত্রিসভার বৈঠকে এই অনুমোদন দেওয়া হয়। এর আগে ৭ আগস্ট মন্ত্রিসভার বৈঠকে  ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বদলে সাইবার নিরাপত্তা আইন-২০২৩ করার  নীতিগত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।

আইনমন্ত্রী আনিসুল হক গণমাধ্যমকে বলেন, কারিগরি ধারা ছাড়া সাইবার নিরাপত্তা আইনের কোনো ধারা অজামিনযোগ্য নেই।

তখন আইনমন্ত্রী বলেছিলেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিল নয়, সংশোধন হবে। গণমাধ্যমকে নিয়ন্ত্রণ করা কিংবা মত প্রকাশের স্বাধীনতাকে খর্ব করার জন্য ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন প্রণয়ন করা হয়নি। এ আইনের অপব্যবহার রোধে সমাধানের অংশ হিসেবে এর কিছু সংশোধনী আনা হবে।

উল্লেখ্য, ২০১৮ সালে প্রণীত বিতর্কিত ‘ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন’ বাতিলে বিভিন্ন সময় দাবি ওঠে। বিশেষ করে এর ৫৭ ধারা দেশে-বিদেশে সমালোচিত হয়। গণমাধ্যমের স্বাধীনতা, মুক্তচিন্তা ও মতপ্রকাশের অধিকার সমুন্নত রাখা, সর্বোপরি মানুষের মৌলিক অধিকারের সুরক্ষা নিশ্চিতে আইনটি বাতিলের দাবি জানিয়ে আসছে বিভিন্ন মানবাধিকার সংস্থা। সূত্র:ইত্তেফাক

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

জিয়ার খেতাব বাতিল করলে বঙ্গবন্ধুকে অপমান করা হবে: জয়নাল হাজারী



শনিবার, ০৩ এপ্রিল, ২০২১, ১১:০৩
জিয়ার খেতাব বাতিল করলে বঙ্গবন্ধুকে অপমান করা হবে: জয়নাল হাজারী

ফেনী সদর আসনের সাবেক এমপি ও কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা জয়নাল আবেদীন হাজারী মন্তব্য করেছেন বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের বীর উত্তম খেতাব বাতিল করা হলে বঙ্গবন্ধুকে অপমান করা হবে।

গত বৃহস্পতিবার রাতে নিজের ফেসবুক আইডি থেকে লাইভে এই মন্তব্য করেন তিনি।

জয়নাল হাজারী ফেসবুক লাইভে বলেন, জিয়াউর রহমান মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন। যুদ্ধকালীন সময় তাকে পার্বত্য চট্টগ্রাম জেলার রামগড় এলাকায় দেখেছি অন্য মুক্তিযোদ্ধাদের যুদ্ধের নির্দেশ দিচ্ছেন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বীর উত্তম খেতাব দিয়েছিলেন জিয়াকে ।

জয়নাল হাজারী বলেন, বঙ্গবন্ধু হত্যার সঙ্গে জিয়া জড়িত নয়। ষড়যন্ত্রে জড়িত থাকতে পারে। খোন্দকার মোস্তাক মুক্তিযোদ্ধা ছিল না বরং জিয়াউর রহমান মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন।

এ সময় তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, যে তালিকায় মোস্তাকের নাম থাকবে, সে তালিকায় আমার নাম থাকতে পারবে না।

জয়নাল হাজারী নিজেকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করারও দরকার নেই জানিয়ে বলেন, ২০ হাজার টাকার ভাতারও প্রয়োজন নেই।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর জনপ্রিয়

সর্বশেষ - আইন