a রেইনট্রি হোটেলে ধর্ষণ মামলার রায় সংক্রান্ত বিষয়ে বিচারককে এজলাসে না বসার নির্দেশ
ঢাকা রবিবার, ১৩ বৈশাখ ১৪৩২, ২৭ এপ্রিল, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

রেইনট্রি হোটেলে ধর্ষণ মামলার রায় সংক্রান্ত বিষয়ে বিচারককে এজলাসে না বসার নির্দেশ


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক
রবিবার, ১৪ নভেম্বর, ২০২১, ১০:৩৩
রেইনট্রি হোটেলে ধর্ষণ মামলার রায় সংক্রান্ত বিষয়ে বিচারককে এজলাসে না বসার নির্দেশ

ফাইল ছবি

রেইনট্রি হোটেলে ধর্ষণ মামলার রায় দেওয়া ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৭ এর বিচারক বেগম মোছা: কামরুন্নাহারকে আজ রবিবার সাড়ে ৯টা থেকে এজলাসে না বসার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান বিচারপতি। বিচারক কামরুন্নাহারের ফৌজদারি বিচারিক ক্ষমতা সাময়িকভাবে স্থগিতও করা হয়েছে। 

বিচারক কামরুন্নাহারকে আদালত থেকে প্রত্যাহার করে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আইন ও বিচার বিভাগে সংযুক্ত করতে চিঠি দেওয়া হয়েছে। সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ বিচারকদের সঙ্গে আলোচনা করে প্রধান বিচারপতি এ নির্দেশ দিয়েছেন। সুপ্রিম কোর্টের মুখপাত্র ও স্পেশাল অফিসার মোহাম্মদ সাইফুর রহমান গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।  

গত ১১ নভেম্বর দুই শিক্ষার্থী ধর্ষণের মামলার রায় ঘোষণা করেন বিচারক বেগম মোছা: কামরুন্নাহার। রায়ে সব আসামিকে খালাস দেওয়া হয়েছে। খালাস পাওয়া পাঁচ আসামি হলেন আপন জুয়েলার্সের মালিক দিলদার হোসেনের ছেলে শাফাত আহমেদ, শাফাত আহমেদের বন্ধু সাদমান সাকিফ, নাঈম আশরাফ, শাফাতের দেহরক্ষী রহমত আলী ও গাড়িচালক বিল্লাল হোসেন।

রায়ের পর্যবেক্ষণে বিচারক বলেন, মামলার দুই ভিকটিম আগে থেকেই সেক্সুয়াল কাজে অভ্যস্ত। তারা স্বেচ্ছায় হোটেলে গিয়েছেন। সেখানে গিয়ে সুইমিং করেছেন। ঘটনার ৩৮ দিন পর তারা বললেন, ‘আমরা ধর্ষণের শিকার হয়েছি’। অহেতুক তদন্তকারী কর্মকর্তা প্রভাবিত হয়ে আসামিদের বিরুদ্ধে চার্জশিট দিয়েছেন। এতে আদালতের ৯৪ কার্যদিবস নষ্ট হয়েছে। এরপর থেকে পুলিশকে এ বিষয়ে সতর্ক থাকার পরামর্শ দিচ্ছি। এ ছাড়া এরপর থেকে ধর্ষণের ৭২ ঘণ্টা পর যদি কেউ মামলা করতে যায়- তা না নেওয়ার পরামর্শ দিচ্ছি।

বিচারকের পর্যবেক্ষণের প্রতিক্রিয়ায় আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, ‘আমি রায়ের বিষয়বস্তু নিয়ে মন্তব্য করতে চাই না। অবজারভেশনে (৭২ ঘণ্টা পরে পুলিশ যেন কোনো ধর্ষণ মামলার এজাহার না নেয়) বিচারক যে বক্তব্য দিয়েছেন এ সম্পর্কে আমি বলতে পারি, এটা সম্পূর্ণ বেআইনি এবং অসাংবিধানিক।’ সূত্র: বিডি প্রতিদিন

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আরও পড়ুন

হাইকোর্ট বিভাগে নতুন ১১ অতিরিক্ত বিচারপতি শপথ নিলেন


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক
রবিবার, ৩১ জুলাই, ২০২২, ০৬:৫০
হাইকোর্ট বিভাগে নতুন ১১ অতিরিক্ত বিচারপতি শপথ নিলেন

ফাইল ছবি

বাংলাদেশ সুপ্রিমকোর্টের হাইকোর্ট বিভাগে নতুন নিয়োগপ্রাপ্ত ১১ জন অতিরিক্ত বিচারপতি শপথ গ্রহণ করেছেন। রোববার বিকালে সুপ্রিমকোর্টের জাজেস লাউঞ্জে তাদের শপথ বাক্য পাঠ করান প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী।

শপথ বাক্য পাঠের আগে পবিত্র কুরআন তিলাওয়াত করেন সুপ্রিমকোর্ট জামে মসজিদের ইমাম মাসুম বিল্লাহ। নবনিযুক্ত ১১ জন বিচারপতিকে শপথ বাক্য পাঠ করান প্রধান বিচারপতি।

শপথ গ্রহণ করা ১১ অতিরিক্ত বিচারপতিরা হলেন- জেলা ও দায়রা জজ (পিআরএল ভোগরত) মো. শওকত আলী চৌধুরী, কুমিল্লার জেলা ও দায়রা জজ মো. আতাবুল্লাহ, ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বিশ্বজিৎ দেবনাথ, ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আমিনুল ইসলাম, সুপ্রিমকোর্টের অ্যাডভোকেট মো. আলী রেজা, সুপ্রিমকোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল মো. বজলুর রহমান, ঢাকার মহানগর দায়রা জজ কেএম ইমরুল কায়েশ, টাঙ্গাইল জেলা ও দায়রা জজ ফাহমিদা কাদের, ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মো. বশির উল্লাহ, সুপ্রিমকোর্টের অ্যাডভোকেট এসএম মাসুদ হোসেন দোলন এবং অ্যাডভোকেট একেএম রবিউল হাসান।

সুপ্রিমকোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের রেজিস্ট্রার মো. গোলাম রাব্বানীর সঞ্চালনায় শপথ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন- সুপ্রিমকোর্টের উভয় বিভাগের বিচারপতি, কর্মকর্তা, অ্যাটর্নি জেনারেল এএম আমিন উদ্দিন, সুপ্রিমকোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি মো. মোমতাজ উদ্দিন ফকির ও সম্পাদক আব্দুন নুর দুলাল প্রমুখ।

এর আগে আজই রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ সংবিধানের ৯৮ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী এ বিচারপতিদের নিয়োগ দেন। এরপর আইন মন্ত্রণালয় গেজেটের মাধ্যমে তা প্রকাশ করে। সূত্র: যুগান্তর

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আফগানিস্তানের পরিস্থিতি নিয়ে ক্রিকেটার রশিদ খানের টুইট


ক্রীড়া ডেস্ক:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
রবিবার, ১৫ আগষ্ট, ২০২১, ০৮:৩২
আফগানিস্তানের পরিস্থিতি নিয়ে ক্রিকেটার রশিদ খানের টুইট

ফাইল ছবি

নিজের দেশে তালেবান সৈন্যদের হাতে ইতোমধ্যে চলে গেছে। আফগানিস্তানের তারকা ক্রিকেটার নিজের দেশের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে বেশ উদ্বিগ্ন। এই কঠিন সময়ে দফায় দফায় রশিদের টুইটে স্পষ্ট তার দুর্ভাবনার কথা। আজ রবিবার (১৫ আগস্ট) এক টুইট বার্তায় রশিদ লিখেছেন, ‘শান্তি।’ সেই টুইটে তিনি যে ইমুজি ব্যবহার করেছেন, তা বোঝাচ্ছে আফগানিস্তানের শান্তির জন্য প্রার্থনার আহ্বান।

এর পূর্বে  গত ১০ আগস্ট জোড়া টুইট করে বিশ্ব নেতাদেত দৃষ্টি আকর্ষণ করার চেষ্টা করেন ক্রিকেটার  রশিদ খান। আফগানিস্তানে চলমান পরিস্থিতিকে ‘যুদ্ধ’ হিসেবে আখ্যায়িত করে আর্তমানবতার সেবায় এগিয়ে এসে নিজের নামে গড়া রশিদ খান ফাউন্ডেশনে অনুদানের আহ্বান জানিয়েছেন।

এদিনই আরেক টুইটে তিনি বিশ্বনেতাদের আফগানিস্তানে শান্তি ফেরানোর আহ্বান জানান। রশিদ লিখেন, ‘প্রিয় বিশ্ব নেতারা, আমার দেশে যুদ্ধ চলছে। নারী ও শিশুসহ হাজার হাজার নিরীহ মানুষ প্রতিদিন শহীদ হচ্ছেন। বাড়িঘর সব ধ্বংস করে দেওয়া হচ্ছে। হাজারো পরিবার হয়ে পড়েছে গৃহহীন। আমাদের মারবেন না, ধ্বংস করবেন না। আমরা শান্তি চাই।’ 

রশিদ খানের এ টুইট বার্তায় অনেকেই দ্বিমত পোষণ করে বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করতেছেন যখন আফগানিস্তান আমেরিকা সেনাদের দ্বারা বিপর্যস্ত হচ্ছিলো তখন তার ভিতর এই প্রেম কই ছিলো? এখন দেশে শতভাগ ইসলামি আইন প্রতিষ্ঠার জন্য লড়াই করে যাচ্ছে তালেবানরা যা তার কাছে যুদ্ধ মনে হয়েছে!

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / khurshedalm@msprotidin.com
Share on Facebook

সর্বশেষ - আইন