a
ছবি সংগৃহীত
সদ্য সমাপ্ত মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় অবিচল ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন (ডিইউজে)’র ঘোষিত ফলাফল ও পুনরায় ভোট গণনার অভিযোগ নিষ্পত্তি না হওয়ায় তিন দফা দাবী আদায়ের লক্ষে ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন পরিচালনার জন্য ২১ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ ছায়া কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে।
আজ রবিবার বেলা ৩টায় জাতীয় প্রেসক্লাবে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতির সামনে বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএফইউজে) সাবেক ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব আব্দুল মজিদ এই কমিটি ঘোষণা করেছেন। এই সময় ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের একদল সদস্য উপস্থিত থেকে জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু স্লোগান দিয়ে ঘোষিত কমিটিকে সমর্থন জানান।
কমিটির সভাপতি আব্দুল মজিদ (ঢাকা ডিপ্লোমা), সিনিয়র সহ সভাপতি আশরাফুল ইসলাম (দৈনিক ইত্তেফাক), সহ সভাপতি এস এম মোশাররফ হোসেন (সাম্প্রতিক দেশকাল), সাধারণ সম্পাদক উম্মুল ওয়ারা সুইটি (দৈনিক দেশ রুপান্তর), যুগ্ম সম্পাদক আছাদুজ্জামান (দৈনিক বাংলাবাজার), কোষাধ্যক্ষ জাকির হোসেন ইমন (দৈনিক সমকাল (সাবেক), সাংগঠনিক সম্পাদক রাজু হামিদ (নাগরিক টিভি), আইন বিষয়ক সম্পাদক মাসুম আহমেদ (দৈনিক ইনকিলাব), প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক শাজাহান সাজু (দৈনিক সকালের সময়), দপ্তর সম্পাদক এম জহিরুল ইসলাম (দৈনিক বাংলাদেশের খবর), কল্যাণ সম্পাদক জুবায়ের চৌধুরী (সরাসরি), ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক আনোয়ার হোসেন (আজকালের খবর), নারী বিষয়ক সম্পাদক রেহেনা পারভিন (বিটিভি)। এছাড়া নির্বাহী পরিষদের সদস্য ঘোষণা করা হয়েছে খায়রুল আলম, রেজাউল করিম রেজা, রফিকুল ইসলাম সুজন, সাইফ আলী, জাহাঙ্গীর খান বাবু, শাহেদুর রহমান শাহেদ ও রাগেবুল রেজা।
এদিকে ডিইউজের নির্বাচিত ঘোষিত ফলাফল চ্যালেঞ্জ করে ভোট পুনরায় গণনার আবেদন করেছেন সিনিয়র সহ সভাপতি প্রার্থী আশরাফুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক প্রার্থী জুবায়েদ চৌধুরী, যুগ্ম সম্পাদক প্রার্থী আছাদুজ্জামান। আবেদন করলেও এ বিষয়ে নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত কোন সিদ্ধান্ত দেওয়া হয়নি। এ অবস্থায় অদ্য রবিবার বেলা ১১ টায় জাতীয় প্রেসক্লাবের আব্দুস সালাম হলে বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন বিএফইউজে’র সভাপতি ওমর ফারুক ও সাবেক সভাপতি মঞ্জুরুল আহসান বুলবুলের নেতৃত্বে ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের নির্বাচনে ঘোষিত বিজয়ী প্রার্থীদের দায়িত্ব হস্তান্তর অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
এ সময় ফলাফলে সংক্ষুব্ধ সভাপতি প্রার্থী আব্দুল মজিদের নেতৃত্বে ডিইউজে’র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও বর্তমানে সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী খায়রুল আলম, কোষাধ্যক্ষ আশরাফুল ইসলাম ও জাস্টিস ফর জার্নালিষ্টের সভাপতি কামরুল ইসলামসহ একদল ডিইউজে সদস্য দায়িত্ব হস্তান্তর অনুষ্ঠান অভিযোগ নিষ্পত্তি করার পর ক্ষমতা হস্তান্তর অনুষ্ঠান আয়োজন করার অনুরোধ জানান।
এ সময় কামরুল ইসলাম বিএফইউজের সভাপতি ওমর ফারুক বরাবর আবেদন জানিয়ে বলেন ডিইউজের গঠনতন্ত্রে উল্লেখ্য আছে ভোট সমান সমান হলে পুনরায় নির্বাচন দিতে হবে। তাই এই দায়িত্ব হস্তান্তর অনুষ্ঠান অবৈধ। অর্থাৎ অবৈধ অনুষ্ঠান করে ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নকে বিভক্ত করবেন না। এ সময় উপস্থিত সংক্ষুব্ধ সাংবাদিক নেতারা তাকে সমর্থন জানান। এই আবেদন বিএফইউজের সভাপতি ওমর ফারুক আমলে না নিয়ে দায়িত্ব হস্তান্তর অনুষ্ঠান পরিচালনা করতে থাকলে সংক্ষুব্ধ প্রার্থীরা একযোগে দায়িত্ব হস্তান্তর অনুষ্ঠান বর্জন করে ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন কার্যালয়ে এসে অবস্থান করেন।
এ সময় ডিইউজে কার্যালয়ে জাস্টিস ফল জার্নালিষ্টের সভাপতি কামরুল ইসলামের সভাপতিত্বে এক জরুরী সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় উপস্থিত সদস্যরা ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন ডিইউজের ছায়াকমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন। এই কমিটি ডিইউজের সৃষ্ট জটিলতা নিরসন না হওয়া পর্যন্ত তাদের সাংগঠনিক কর্মকান্ড পরিচালনা করবেন।
জরুরী সভার পর ছায়া কমিটি ঘোষণা শেষে সংক্ষুব্ধ প্রার্থীরা বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতির সামনে শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য জড়ো হলে বিএফইউজের সভাপতি ওমর ফারুক ঘোষিত কমিটির বিরোধিতা করে সদস্যদের সাথে বাক-বিতন্ডায় জড়িয়ে ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণ করে ক্লাবের ভেতরে চলে যান।
বার্তা প্রেরক,
(শাহিন বাবু)
মহাসচিব, জাস্টিস ফর জার্নালিস্ট
ফাইল ছবি
ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জুকারবার্গের জন্মদিন উপক্ষে “মানবতার রক্ষাকবচ ফেসবুক” এই ব্যানারে জন্মদিন পালন করা হয়। ২০০৪ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক। যার প্রতিষ্ঠা করেছিলেন মার্ক জুকারবার্গ। তার জন্ম ১৪ মে ১৯৮৪। দিবসটি উপলক্ষে বাংলাদেশ জাতীয় গণতান্ত্রিক লীগ এর উদ্যোগে আজ ২৩ মে, ২০২১ বিকেল ৪: ০০ ঘটিকায় বাংলাদেশ শিশু কল্যাণ পরিষদ ৫ম তলায়, ঢাকায় এক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।
বাংলাদেশ জাতীয় গণতান্ত্রিক লীগের সভাপতি এম এ জলিলের সভাপতিত্বে সেখানে বক্তব্য রাখেন, কাজী আরেফ ফাউন্ডেশনের সভাপতি কাজী মাসুদ আহমেদ, বাংলাদেশ ইনসাফ পার্টির সভাপতি শহীদ চৌধুরী, জাতীয় স্বাধীনতা পার্টির চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান মিজু, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ধর্ম বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য মোহাম্মদ আলী, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির সভাপতি দেওয়ান মোহাম্মদ খায়রুল ইসলাম চৌধুরী, জাতীয় গণতান্ত্রিক লীগের সহ সভাপতি মোহাম্মদ আলী সরদার ও দপ্তর সম্পাদক কামাল হোসেন প্রমুখ।
সভাপতির বক্তব্যে এম এ জলিল বলেছেন, ৫ ফেব্রুয়ারি ২০০৪ মার্ক জাকারবার্গ ফেইসুবক প্রতিষ্ঠা করে মহৎ ক্জ করেছেন। মানবতার রক্ষা কবচ এই ফেইসবুক প্রতিষ্ঠা হয়ে সমাজে, রাষ্ট্রে ও বিশ্বের কাছে গরীব মানুষের যে উপকার হয়েছে বলে শেষ করা যাবে না। এই ফেইসবুকের আবিষ্কারক মার্ক জুকারবার্গ ১৪ মে, ১৯৮৪ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে জন্মগ্রহণ করেছে। তার ৩৭তম জন্মদিন উপলক্ষে আজ আমরা এ আলোচনা সভার আয়োজন করেছি। মার্ক জুকারবার্গের জন্মদিন পালনের মাধ্যমে তার সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করছি এবং সকলের পক্ষ থেকে তাকে ধন্যবাদ এবং অভিনন্দন জানাচ্ছি ।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য ও বিনিয়োগের জন্য বাংলাদেশকে একটি প্রতিশ্রুতিশীল গন্তব্য অভিহিত করে সে দেশের কোম্পানিগুলোকে একটি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল ও একটি হাইটেক পার্কে বড় ধরনের বিনিয়োগের প্রস্তাব দিয়েছেন।
মঙ্গলবার ইউএস-বাংলাদেশ বিজনেস কাউন্সিল ভার্চুয়ালি উদ্বোধনকালে পাঠানো এক বার্তায় তিনি বলেন, আমরা আমেরিকান উৎপাদনকারী কোম্পানিগুলোর জন্য শিল্প-কারখানা স্থাপনের সুবিধা প্রদানের লক্ষ্যে একটি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগের প্রস্তাব দিচ্ছি। খবর বাসস
বাংলাদেশ এখন দেশি-বিদেশি বিনিয়োগে আইসিটি শিল্পের জন্য ২৮টি হাইটেক পার্ক স্থাপন করছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমরা মার্কিন কোম্পানিগুলোকে একটি হাইটেক পার্ক নির্মাণের মাধ্যমে আইসিটি খাতে বিনিয়োগের প্রস্তাব দিচ্ছি।
তিনি বলেন, এটি গুরুত্বপূর্ণ যে, দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য আরো সম্প্রসারণের লক্ষ্যে উভয় দেশেরই পর্যাপ্ত নীতিগত সমর্থন রয়েছে।
শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশের টেকসই অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, দ্রুত বর্ধনশীল অভ্যন্তরীণ বাজার এবং ৪ বিলিয়ন ভোক্তার বিরাট আঞ্চলিক বাজারের সাথে বর্ধনশীল যোগাযোগ ব্যবস্থা-এ দেশকে যুক্তরাষ্ট্রের ব্যবসা ও বিনিয়োগের জন্য একটি প্রতিশ্রুতিশীল গন্তব্যে পরিণত করেছে।
তিনি বলেন, আমরা বিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য টেকসই ভৌত-অবকাঠামো, আইনি ও আর্থিক সুবিধা দিচ্ছি। আমার সরকার বাংলাদেশে দ্রুত শিল্পায়ান ঘটাতে ১০০টি ‘বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল’ স্থাপন করছে। আর আমাদের দেশের গণতন্ত্র ও উন্নয়নের পথ যাত্রায় যুক্তরাষ্ট্র সব সময়ই একটি শক্তিশালী অংশীদার হিসেবে আমাদের পাশে থেকেছে। এটা আমাদের রপ্তানির সর্ববৃহৎ গন্তব্য, সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগের বৃহত্তম উৎস, আমাদের দীর্ঘ-দিনের উন্নয়ন অংশীদার এবং প্রযুক্তি ও প্রশিক্ষণের একটি গুরুত্বপূর্ণ উৎস।
বাংলাদেশ প্রায় ৮ বিলিয়ন ডলার মূল্যের পণ্য যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি করে, যার ৮০ শতাংশই তৈরি পোশাক উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের রপ্তানিকারকরা গড়ে ১৬ শতাংশ শুল্ক দেয়। আমরা যুক্তরাষ্ট্র থেকে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ সুতা, সয়াবিন ও গমের মতো শিল্প-কাঁচামাল ও ভোগ্য-পণ্য ক্রয় করি। বাংলাদেশে এই সব পণ্য বিনা-শুল্কে আমদানি হয়। বিদেশি সাহায্যের উপর বাংলাদেশের নির্ভরশীলতা উল্লেখযোগ্য হারে হ্রাস পাওয়ার সাথে সাথে আমাদের দেশের লাখো তরুণ-তরুণীর কর্মসংস্থান সৃষ্টির জন্য সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগের প্রয়োজন দেখা দিয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী আরো বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশে আমাদের রূপকল্প ২০২১ এর একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ। আর এক্ষেত্রে সরকারি কাজে জবাবদিহিতা ও স্বচ্ছতা নিশ্চিত ও অর্থনৈতিক উন্নয়ন ত্বরান্বিত করতে প্রযুক্তির ব্যবহার সক্ষম একটি আধুনিক বাংলাদেশের রূপকল্প পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে সহায়তার জন্য আমি আমার আইসিটি উপদেষ্টা সজিব ওয়াজেদকে ধন্যবাদ দিতে চাই।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ আজ বিশ্বের ৬০টি দেশে ১ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেশি আইসিটি পণ্য রপ্তানি করে। এই দেশগুলোর মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রে সবচেয়ে বেশি আইসিটি পণ্য রপ্তানি হয়। ইউএসএইড’এস প্রাইভেট সেক্টর এসেসমেন্ট ২০১৯ ফর বাংলাদেশ-এর মতে-আইসিটি শিল্প ২০২৫ সাল নাগাদ প্রায় ৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে পৌঁছবে।
ইউএস-বাংলাদেশ বিজনেস কাউন্সিলের উদ্বোধনী আয়োজনে যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশে ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দ অংশ নেয়ায় সন্তোষ প্রকাশ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, মার্কিন ব্যবসায়ী সম্প্রদায়ের এই অংশ গ্রহণ বাংলাদেশে ব্যবসা ও বিনিয়োগের ব্যাপারে তাদের ক্রমবর্ধমান ইচ্ছার বহিঃপ্রকাশ। আমি আশা করছি, এটা আমাদের দু’দেশের মধ্যকার অর্থনৈতিক অংশীদারিত্বকে আরো সম্প্রসারিত করতে সহায়ক হবে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমার সরকার আগামী দিনগুলোতে ইউএস-বাংলাদেশে বিজনেস কাউন্সিলের কর্মকাণ্ডে অব্যাহতভাবে সমর্থন দিয়ে যাবে।
শেখ হাসিনা বলেন, কাউন্সিলের যাত্রা এমন এক সময়ে অনুষ্ঠিত হচ্ছে যখন আমরা বাংলাদেশের গৌরবময় স্বাধীনতার পঞ্চাশতম বার্ষিকী এবং জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন করছি।
তিনি আরও বলেন, ১৯৭১ সালে ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে ৩০ লাখ শহীদদের জীবন এবং ২ লাখ নারীর সম্ভ্রমের বিনিময়ে বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জন করেছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশের ধ্বংসস্তুপের উপরে সমৃদ্ধ বাংলাদেশের ভিত্তি রচনা করেছিলেন।
এই প্রসঙ্গে তিনি বলেন, দারিদ্র্য, শোষণ ও অর্থনৈতিক বৈষম্যমুক্ত তার স্বপ্নের সোনার বাংলা বাস্তবায়নের অসমাপ্ত কাজ হাতে নিয়েছি।
তিনি আরও বলেন, গত এক দশকে আমরা আর্থ-সামাজিক ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি করেছি। বাংলাদেশের অর্থনীতির শক্তি এখন বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত। কোভিড-১৯ মহামারী চলাকালীনও আমাদের অর্থনীতি দুর্দান্ত স্থিতিস্থাপকতা দেখিয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তোরণে গত ফেব্রুয়ারিতে জাতিসংঘের চূড়ান্ত সুপারিশ লাভ করে। এখন ২০৪১ সালের মধ্যে উচ্চ-আয়ের উন্নত ও সমৃদ্ধ দেশ হওয়ার লক্ষ্য অর্জনের দিকে অগ্রসর হচ্ছে বাংলাদেশ। সূত্র:সমকাল