ঢাকা বৃহস্পতিবার, ১৪ চৈত্র ১৪৩০, ২৮ মার্চ, ২০২৪
https://www.msprotidin.com website logo

আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর থেকে বিজ্ঞাপনমুক্ত চলবে বিদেশী চ্যানেল


এম.এস প্রতিদিন ডেস্ক:
বৃহস্পতিবার, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০২১, ০৯:১২
আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর থেকে বিজ্ঞাপনমুক্ত চলবে বিদেশী চ্যানেল

ফাইল ছবি

চলতি মাসের ৩০ তারিখ থেকে বিদেশি টিভি চ্যানেলগুলোর বিজ্ঞাপনমুক্ত (ক্লিন ফিড) সম্প্রচার বাস্তবায়নের কথা জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। পাশাপাশি ৩০ নভেম্বরের মধ্যে ঢাকা এবং চট্টগ্রাম শহর এবং ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে সকল বিভাগীয় ও মেট্রোপলিটন শহর এবং দিনাজপুর, বগুড়া,কুষ্টিয়া, কুমিল্লা, রাঙ্গামাটি ও কক্সবাজারে টেলিভিশন ক্যাবল নেটওয়ার্ককে ডিজিটাল পদ্ধতির আওতায় আনার সিদ্ধান্তও জানান তিনি।

আজ বৃহস্পতিবার (০২ সেপ্টেম্বর) দুপুরে সচিবালয়ে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে অ্যাসোসিয়েশন অব টেলিভিশন চ্যানেল ওনার্স-এটকো, ক্যাবল অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ-কোয়াব, স্যাটেলাইট টিভি চ্যানেল ডিস্ট্রিবিউটর এবং ডাইরেক্ট টু হোম-ডিটিএইচ সেবা প্রদানকারী সংস্থাগুলোর প্রতিনিধিদের সাথে বৈঠক শেষে মন্ত্রী সাংবাদিকদের একথা জানান। প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসান এবং সচিব মো. মকবুল হোসেন এসময় উপস্থিত ছিলেন।

এ সময় তথ্যমন্ত্রী বলেন, আইন অনুযায়ী আমাদের দেশে সকল বিদেশি টিভি চ্যানেলগুলোর বিজ্ঞাপনমুক্ত (ক্লিন ফিড) সম্প্রচারের নিয়ম পালন, টিভি ক্যাবল নেটওয়ার্ককে ডিজিটাল পদ্ধতির আওতায় আনা এবং সংশ্লিষ্ট অসংগতি দূর করার উদ্দেশ্যে আমরা করোনা মহামারি শুরুর আগেই সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম। যেহেতু দেশে স্রষ্টার কৃপায় এবং প্রধানমন্ত্রীর ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় গণটিকার কার্যক্রমে ধীরে ধীরে করোনার প্রকোপ কমছে, সেই প্রেক্ষাপটে আজকে আমরা আগের সিদ্ধান্তগুলো বাস্তবায়ন এবং বর্তমান প্রেক্ষিত নিয়ে পুরো বিষয়টা আলোচনার জন্য বসেছি।

ড. হাছান জানান, ক্লিন ফিড বাস্তবায়নে আইন প্রয়োগের পাশাপাশি ক্যাবল নেটওয়ার্ককে ডিজিটাল পদ্ধতির আওতায় আনার জন্য গ্রাহকদের অবহিত করার ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কারণ দেশ ডিজিটাল হয়েছে কিন্তু এই ক্ষেত্রে যে অগ্রগতি হওয়ার প্রয়োজন ছিল সেটি হয়নি, সেটি হতে হবে।

এছাড়া, ইন্টারনেটে ভিডিও স্ট্রিমের মাধ্যমে অনুমোদনহীন টিভি দেখানো, অবৈধ ডিটিএইচ সংযোগ, ক্যাবল নেটওয়ার্কে অবৈধ সিনেমা বা বিজ্ঞাপন প্রচার, একজনের এলাকার মধ্যে আরেকজনের অনুপ্রবেশ, লাইসেন্স ছাড়া ক্যাবল নেটওয়ার্ক পরিচালনা এ ধরনের অপরাধের বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানান তিনি।

মন্ত্রী বলেন, ইতোমধ্যেই পরপর দু’বছর নবায়ন না করায় ১২০০ কেবল অপারেটিং এবং ফিড লাইসেন্স বাতিল করা হয়েছে। বাংলাদেশ টেলিভিশনের মহাপরিচালক সোহরাব হোসেন, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (সম্প্রচার) মো. মিজান-উল-আলম, এটকোর সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট মোজাম্মেল হক বাবু, জাদু ভিশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নাভিদুল হক, ন্যাশনওয়াইড মিডিয়া লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. ফখরুদ্দিন মিয়া, কোয়াব প্রশাসক মোহাম্মদ মোস্তফা জামাল হায়দার, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপসচিব রুজিনা সুলতানা, আইন কর্মকর্তা মো. সাইদুর রহমান গাজী, ক্যাবল অপারেটরদের প্রতিনিধি এস এম আনোয়ার পারভেজ, এ বি এম সাইফুল হোসেন, এম ওমর ফারুক, মোহাম্মদ নাজমুদ্দোহা, বেক্সিমকো কমিউনিকেশনের প্রতিনিধি মো. মুসা আমিন, মো. মোস্তাফিজুর রহমান প্রমুখ বৈঠকে অংশ নেন।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / khurshedalm@msprotidin.com

ভাড়াটিয়ারা ছাড়ছেন শহর, বাড়িওয়ালারা উভয় সংকটে


আরাফাত, মুক্তসংবাদ প্রতিদিন:
শনিবার, ১৪ আগষ্ট, ২০২১, ১০:০৩
ভাড়াটিয়ারা ছাড়ছেন শহর, বাড়িওয়ালারা উভয় সংকটে

সংগৃহীত ছবি

ভালো নেই রাজধানীর বাড়ি-ফ্ল্যাট মালিক ও ভাড়াটিয়ারা। করোনা মহামারিতে গ্রামে চলে গেছেন শতকরা ৪০ ভাগ ভাড়াটিয়া। ফাঁকা পড়ে আছে অনেক ফ্ল্যাট, বাড়ি। রাজধানীর অনেক বাসার গেটে বা দেওয়ালে সাঁটানো হয়েছে ‘টু-লেট’ বা ‘বাড়ি ভাড়া’ বিজ্ঞাপন। 

আবার বড় বাসা ছেড়ে দিয়ে কম ভাড়ার বাড়িতে উঠতে বাধ্য হচ্ছে অনেক পরিবার। করোনার কারণে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে যে ধাক্কা লেগেছে, তাতে কর্মহীন হয়ে পড়েছে লাখ লাখ মানুষ। আয় কমে গেছে অগণিত মানুষের।

রাজধানীতে আগে কাজের সুবাদে যারা বাসা ভাড়া নিয়ে থাকতেন, তারা এ পরিস্থিতিতে চলে গেছেন গ্রামের বাড়িতে। অনেকে বাসা ছাড়ার সিদ্ধান্ত জানিয়ে রেখেছেন বাড়ির মালিককে। এ কারণে মূলত ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় ভাড়াটিয়া সংকট দেখা দিয়েছে। এদিকে করোনা মহামারিতে শুধু যে ভাড়াটিয়ারাই অর্থসংকটে বিপদে পড়েছেন, তা নয়; একই সংকটে পড়েছেন বাড়ির মালিকরাও। বাড়িভাড়ার টাকায় সংসার চালানো বাড়িওয়ালারা ভাড়াটিয়া না পেয়ে মাসের পর মাস অর্থকষ্টে ভুগছেন বলে জানা গেছে ।

কনজ্যুমার অ্যাসোসিয়েশনের এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, ঢাকার ৮০ শতাংশ বাড়িওয়ালা বাড়িভাড়া দিয়ে জীবিকা নির্বাহ করেন। বাড়িই যেহেতু তাদের ব্যবসা, তাই বিভিন্ন বিল ও করের ঊর্ধ্বগতি সাপেক্ষে তারা বছরে গড়ে ৯ শতাংশ ভাড়া বাড়ান। ৭৫ শতাংশ বাড়িওয়ালা ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে কিংবা সারা জীবনের সঞ্চয় দিয়ে বাড়ি বানিয়ে থাকেন। বাড়িভাড়া ছাড়া সাধারণত তাদের অন্য কোনো আয়ের উত্স থাকে না। তাই ঋণের কিস্তি পরিশোধ কিংবা সংসার চালানোর তাগিদে ভাড়া পাওয়া তাদের জন্য জরুরি।

বাংলাদেশ ভাড়াটিয়া পরিষদের তথ্যমতে, ঢাকার মোট ভাড়াটিয়ার ৪০ শতাংশ রাজধানী ছেড়ে গ্রামে চলে গেছেন। করোনা মহামারিতে চাকরি চলে যাওয়া, বেতন কমিয়ে দেওয়া এবং ব্যবসা-বাণিজ্য বন্ধ থাকার প্রভাব পড়েছে রাজধানীর ভাড়াটিয়া ও বাড়িওয়ালাদের ওপর। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, এ ধরনের সমস্যা যে কেবল নিম্নবিত্তের তা নয়, ঢাকায় বাড়িভাড়ার টাকা জোগাড় করতে হিমশিম খাচ্ছে মধ্যবিত্ত অনেক পরিবারও।

ইতালি প্রবাসী সোয়েব হোসেন (ছদ্মনাম) বলেন, ‘করোনায় আমার চাকরি নেই, স্ত্রী-তিন সন্তান, বৃদ্ধ মা ও ভাই রয়েছে ঢাকায়। আমাদের আয়ের উত্স রাজধানীর ফ্ল্যাট ভাড়ার টাকা। অথচ আমার চাকরিও নেই, ঢাকায় বাড়িভাড়ার টাকাও নেই, এখন জমানো টাকা ভেঙে সংসার চালাতে হচ্ছে। সঙ্গে তিন সন্তানের স্কুলের বেতন দিতে হচ্ছে।’

অনেক বাড়িওয়ালা তার বাড়ি ভাড়া বাড়াতে একই ফ্লাটে একাধিক পরিবারকে ঢুকিয়ে তারা বিকল্প পথ খুঁজছে। এসবের ফলে পুরাতন ভাড়াটিয়াদের সাথে নতুন ভাড়াটিয়াদের নানা রকম সমস্যাও সৃষ্টি হচ্ছে। এসব ব্যাপারে কিছু কিছু বাড়িওয়ালা নিজে সেসব বাড়িতে না থাকলে ভাড়াটিয়াদের কোন সুযোগ-সুবিধা না দেখে নানান কৌশলে বাসা ভাড়া বাড়ানোর চেষ্টা করে, যা দেখার কেউ নেই।

এদিকে করোনা ভাইরাসের কারণে মানুষের আয়ে যে প্রভাব পড়েছে তা বিবেচনা করে বাড়িভাড়া কমানোর দাবি জানিয়েছে বেশ কয়েকটি সংগঠন। এরই মধ্যে এক থেকে তিন মাসের বাড়িভাড়া মওকুফের জন্য বাড়ির মালিকদের কাছে আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ ভাড়াটিয়া কল্যাণ সমিতি এবং ভাড়াটিয়া পরিষদ।

ভাড়াটিয়া পরিষদের সভাপতি বাহারানে সুলতান বাহার বলেন, আমরা প্রথম থেকেই দাবি জানিয়ে আসছি, নিম্ন-মধ্যম আয়ের মানুষের জন্য কিছুটা হলেও বাড়িভাড়া মওকুফ করার জন্য। কিন্তু আমাদের কথা কেউ শুনছেন না। অনেক মানুষ বেকার এবং আয় কমার কারণে তাদের পরিবারকে গ্রামের বাড়ি পাঠিয়ে দিয়েছেন। আর আয়ের আশায় পরিবারের কর্তা ব্যক্তিটি কোনো মেসে বা কম টাকা ভাড়ার বাসায় উঠেছেন। মানুষকে খুব খারাপ অবস্থার মধ্যে দিন কাটাতে হচ্ছে।

তিনি আরো বলেন, করোনা পরিস্থিতিতেও অনেক বাড়ির মালিক ভাড়াটিয়াদের প্রতি সহানুভূতি না দেখিয়ে ভাড়ার জন্য চাপ সৃষ্টি করছেন। যে কারণে অনেকেই বাসা ছেড়ে দিতে বাধ্য হচ্ছেন। ভাড়াটিয়াদের অসহায়ত্বের কথা বিবেচনা করে বাড়ির মালিকদের উচিত কিছুটা ছাড় দেওয়া, কিছুটা ভাড়া মওকুফ করা। অনেক বাড়িওয়ালা উভয় সংকটে পড়েছেন, কি করবেন বুঝে উঠতে পারছেন না।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

একজন প্রেস কর্মচারী ওসি সেজে ৭৭১ নারীর সঙ্গে প্রেম, অতঃপর...


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক
রবিবার, ২৮ জানুয়ারী, ২০২৪, ০৮:২৩
একজন প্রেস কর্মচারী ওসি সেজে ৭৭১ নারীর সঙ্গে প্রেম, অতঃপর

ছবি সংগৃহীত

পেশায় প্রিন্টিং প্রেস কর্মচারী মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন (৩০)। তার শিক্ষাগত যোগ্যতা মাত্র পঞ্চম শ্রেণি। স্থানীয়দের কাছে পরিচিত ফেসবুক মাস্টার হিসেবে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ অনলাইনের বিভিন্ন আইডির সমস্যা সমাধানও করে দেন। প্রযুক্তিগত দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে নেমে পড়েন প্রতারণায়। ফেসবুক ও হোয়াটসঅ্যাপে পুলিশ কর্মকর্তা, রাজনৈতিক নেতা, মন্ত্রীসহ বিভিন্ন জনপ্রিয় ব্যক্তিদের নামে আইডি খুলে চলছিল তার প্রতারণা।

অবশেষে রাজধানীর তেজগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মহসীনের সঙ্গে প্রতারণা করতে গিয়ে ধরা খেয়েছেন তিনি। ওসি মহসীনের নামে ফেসবুক আইডি ও হোয়াটসঅ্যাপ খুলে ৭৭১ নারীর সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তুলেন আনোয়ার। সবশেষ আপত্তিকর ছবি আদান-প্রদানের ঘটনায় বেশ কয়েকজন ভুক্তভোগী নারী থানায় এসে হাজির হন।

পরে ওসি মহসীন নিজে বাদী হয়ে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে একটি মামলা করেন। ওই মামলায় শুক্রবার গাইবান্ধার স্টেশন রোডের দাশ বেকারি মোড়ের ইসলাম প্রিন্টিং প্রেস নামের একটি প্রতিষ্ঠান থেকে গ্রেফতার করা হয় তাকে।

শনিবার দুপুরে রাজধানীর মিন্টো রোডে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান ডিএমপির যুগ্ম কমিশনার (ক্রাইম) লিটন কুমার সাহা। তিনি বলেন, ইন্টারনেট ঘেঁটে ফেসবুকসহ প্রযুক্তির বিভিন্ন বিষয়ে অভিজ্ঞ হয়ে ওঠেন। এই অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন ব্যক্তি, মন্ত্রী, পুলিশ কর্মকর্তা, জনপ্রিয় ব্যক্তিদের ছবি ব্যবহার করে তাদের নামে ফেসবুক আইডি খুলতেন। এরপর বিভিন্ন নারীদের টার্গেট করে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করতেন। তাদের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তুলে আপত্তিকর ছবিসহ টাকা-পয়সা হাতিয়ে নিতেন।

ডিএমপির যুগ্ম কমিশনার আরও বলেন, আনোয়ারকে গ্রেফতারের পর তার কম্পিউটার ও মোবাইলে রাষ্ট্রপতি, বিদ্যুৎ-জ্বালানি ও খনিজ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ, তেজগাঁও থানার ওসি মোহাম্মদ মহসীন, চিত্রনায়ক শান্ত খান, অভিনেতা ও মডেল আব্দুন নুর সজল, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নামে ফেসবুক আইডি পাওয়া যায়। এরমধ্যে কয়েকটি আইডি ডিজেবল পেলেও বাকিগুলো সচল অবস্থায় ছিল।

পুলিশ কর্মকর্তা লিটন কুমার সাহা বলেন, আনোয়ার কখনো ওসি, কখনো নায়ক, কখনো জনপ্রতিনিধি সেজে প্রতারণা করতেন। যেসব নারীর সঙ্গে প্রতারণা করা হয়েছে তাদের মধ্যে রয়েছেন শিক্ষার্থী, গৃহিণী, প্রবাসী ও মডেল। ম্যাসেঞ্জারে কথা বলার পর হোয়াটসঅ্যাপেও তাদের সঙ্গে কথা বলতেন। কথা বললেও কারো সঙ্গে ভিডিও কলে আসতেন না তিনি। কেউ তাকে দেখতে চাইলে কিংবা সন্দেহ করলে সঙ্গে সঙ্গে ব্লক করে দিতেন।

সংবাদ সম্মেলনে মামলার বাদী তেজগাঁও থানার ওসি মোহাম্মদ মহসীন বলেন, আনোয়ারের ডিভাইস বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, ৭৭১ নারীর সঙ্গে ‘ওসি মহসীন’ সেজে তিনি চ্যাটিং করেছেন। এটি পুলিশের জন্য মানহানিকর, ব্যক্তি মহসীনের জন্যও মানহানিকর। তিনি বলেন, চ্যাটিংয়ে বিভিন্ন নারী ওসি মহসীন ভেবে সহযোগিতার জন্য নক করেছিলেন। সূত্র: যুগান্তর

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook