a শিক্ষার্থীদের সমর্থন জানিয়ে প্রতীকী অনশনে বসছে শিক্ষক নেটওয়ার্ক
ঢাকা রবিবার, ২৯ আষাঢ় ১৪৩২, ১৩ জুলাই, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

শিক্ষার্থীদের সমর্থন জানিয়ে প্রতীকী অনশনে বসছে শিক্ষক নেটওয়ার্ক


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক
সোমবার, ২৪ জানুয়ারী, ২০২২, ১১:৫৭
শিক্ষার্থীদের সমর্থন জানিয়ে প্রতীকী অনশনে বসছে শিক্ষক নেটওয়ার্ক

ফাইল ছবি

সিলেটের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) উপাচার্য ফরিদ উদ্দিন আহমেদের পদত্যাগের দাবিতে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে সংহতি জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক। সোমবার (২৪ জানুয়ারি) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাজেয় বাংলার পাদদেশে প্রতীকী অনশন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তারা।

শিক্ষক নেটওয়ার্কের পক্ষ থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানিয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক সামিনা লুৎফা।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত কয়েক দিন ধরে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে সংঘটিত হামলার প্রতিবাদ, শিক্ষার্থীদের প্রাণরক্ষার দাবি ও তাদের ন্যায্য দাবিগুলোর সমর্থনে আজ দুপুর ১২টা থেকে বেলা ৩টা পর্যন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাজেয় বাংলার পাদদেশে একটি প্রতীকী অনশন করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে শিক্ষক নেটওয়ার্ক।

উল্লেখ্য, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদের পদত্যাগের দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা গণ-অনশন কর্মসূচি শুরু করেছেন। আমরণ অনশনকারী শিক্ষার্থীদের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন আরও ৫ শিক্ষার্থী। এ নিয়ে মোট অনশনকারী শিক্ষার্থীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২৮ জনে। অনশনকারীদের মধ্যে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ১৫ জন। বাকি ১৩ জন অনশনরত অবস্থায় উপাচার্য বাস ভবনের সামনে অবস্থান করে আসছেন। সূত্র: বিডি প্রতিদিন

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আজ ঢাবি'র ঘ ইউনিটের পরীক্ষা


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক
শনিবার, ১১ জুন, ২০২২, ১২:১৭
আজ ঢাবি'র ঘ ইউনিটের পরীক্ষা

ফাইল ছবি

আজ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদভুক্ত ‘ঘ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা। এই ইউনিটে ১ হাজার ৩৩৬ আসনের বিপরীতে আবেদন করেছেন ৭৮ হাজার ৩১ জন। সেই হিসাবে আসনপ্রতি প্রার্থী ৫৮ জন। বেলা ১১টা থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত (দেড় ঘণ্টা) এই পরীক্ষা চলবে।

২০ এপ্রিল থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে প্রার্থীদের ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ও ফি জমা নেওয়া শুরু হয়। পাঁচটি ইউনিটেই এবার আবেদনের যোগ্যতার শর্ত কিছুটা শিথিল ছিল।

শুক্রবার বিজ্ঞান অনুষদভুক্ত ক ইউনিটের, ৩ জুন ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদভুক্ত গ ইউনিটের ও ৪ জুন কলা অনুষদভুক্ত ‘খ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নিতে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করেছেন প্রায় ২ লাখ ৯০ হাজার ৩৪৮ শিক্ষার্থী। আবেদন ফি ছিল এক হাজার টাকা। এবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিতে আসনসংখ্যা ৬ হাজার ৩৫। অর্থাৎ প্রতি আসনের জন্য এবার প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ৪৮ জন।

এবারও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা পাঁচটি ইউনিটে (ক, খ, গ, ঘ ও চ) দেশের বিভাগীয় শহরগুলোর কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হচ্ছে। আজ ‘ঘ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এরপর ১৭ জুন চারুকলা অনুষদভুক্ত ‘চ’ ইউনিটের সাধারণ জ্ঞান পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। সব ইউনিটের পরীক্ষা হবে বেলা ১১টা থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত (দেড় ঘণ্টা)।

ঢাবির ক, খ, গ ও ঘ ইউনিটে এবার মোট ১০০ নম্বরের ভর্তি পরীক্ষা হবে। এর মধ্যে ৬০ নম্বরের বহুনির্বাচনী ও ৪০ নম্বরের লিখিত অংশ থাকবে। দুই অংশের উত্তর দেওয়ার জন্য ৪৫ মিনিট করে মোট ৯০ মিনিট সময় থাকবে। চ ইউনিটে সাধারণ জ্ঞান অংশে ৪০ নম্বরের বহুনির্বাচনী পরীক্ষা হবে। এর উত্তর দেওয়ার জন্য সময় থাকবে ৩০ মিনিট। সূত্র: সমকাল

 

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

এক যুগ ধরে ৩৭টি ট্রেনের মধ্যে ৩২টি ট্রেন রিপন-লুনা দম্পতির দখলে


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক
শনিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ১০:৫৬
এক যুগ ধরে ৩৭টি ট্রেনের মধ্যে ৩২টি ট্রেন রিপন-লুনা দম্পতির দখলে

ফাইল ছবি

 

বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে পরিচালিত ৩২টি ট্রেন নিয়ন্ত্রণ করছেন এক যুগের বেশি সময় ধরে সাবেক ছাত্রলীগ নেতা সালাউদ্দিন রিপন ও তার স্ত্রী মিফতাহুল জান্নাত লুনা। বাংলাদেশ রেলওয়ের পূর্বাঞ্চল ও পশ্চিমাঞ্চলে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে পরিচালিত ৩৭টি ট্রেনের মধ্যে ৩২টিই নিয়ন্ত্রণ করছেন এই দম্পতি। চার বছরের জন্য ট্রেন পরিচালনার ইজারা নিয়ে আওয়ামী লীগ সরকারের মন্ত্রীদের আশীর্বাদে বারবার নবায়ন করা হয়েছে চুক্তি। নতুন ইজারা না করে অনিয়মের মাধ্যমে এই নবায়নের ফলে রাজস্ব বঞ্চিত হয়েছে রাষ্ট্রীয় গণপরিবহন সংস্থাটি। সালাউদ্দিন রিপন বরিশাল ৫ সংসদীয় আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে  অংশ নিয়েছিলেন। নামে-বেনামে প্রতিষ্ঠান খুলে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের নামে বাংলাদেশ রেলওয়ে কর্মকর্তাদের ম্যানেজ করে দরপত্রে অংশ নিয়ে ট্রেন পরিচালনার কাজ বাগিয়ে নিয়েছেন তিনি। দেশের বাণিজ্যিক রেলের প্রায় ৯০ শতাংশ কব্জায় নিয়েছেন এই দম্পতি। অনেক ক্ষেত্রে দেখা গেছে, ট্রেন পরিচালনার জন্য দরপত্রে অংশ নেওয়া সব প্রতিষ্ঠানই ছিল রিপনের। ফলে প্রতিযোগিতামূলক পদ্ধতিতে খুব নিম্ন দরে টেন্ডারে অংশ নিয়েও কাজ পেয়েছেন তিনি। এ ক্ষেত্রে কারচুপি বা অনিয়মের বিষয়টি দেখেও না দেখার ভান করেছে রেলপথ মন্ত্রণালয় আর বাংলাদেশ রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ।

আয়কর সনদে দেওয়া তথ্যমতে, মেসার্স এসআর ট্রেডিং, এলআর ট্রেডিং ও এনএল ট্রেডিংয়ের স্বত্বাধিকারী সালাউদ্দিন রিপন। টিএম ট্রেডিংয়ের স্বত্বাধিকারী হিসেবে রয়েছেন মিফতাহুল জান্নাত লুনা। এই চার কোম্পানির ঠিকানাই রাজধানীর ৭৮ মতিঝিলে। বাংলাদেশ রেলওয়ের তথ্যমতে, ট্রেন ইজারার জন্য খোলা দরপত্রে অংশ নেওয়া মেসার্স শান্তা ট্রেডার্স, এমকে ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কস ও রুবায়েত ট্রেড ইন্টারন্যাশনালও রিপনের অফিসের ঠিকানা ৭৮ মতিঝিলে পরিচালিত হচ্ছে। রেলওয়ে কর্মকর্তারা নাম প্রকাশ না করে জানান, নামে-বেনামে তিনি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে দরপত্রে অংশ নিয়ে থাকেন।

তথ্যমতে, বাংলাদেশ রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলে ৮ জোড়া ট্রেন বাণিজ্যিকভাবে পরিচালনা করছে। এগুলো হচ্ছে বলাকা কমিউটার, মহুয়া কমিউটার, জামালপুর কমিউটার, দেওয়ানগঞ্জ কমিউটার, কর্ণফুলী কমিউটার, তিতাস কমিউটার ও সাগরিকা কমিউটার। এগুলো সবকটিরই ইজারা পেয়েছেন রিপন-লুনা দম্পতি।

রেলওয়ের তথ্যমতে, ৯৯ নম্বর ঢাকা কমিউটার, ৫ নম্বর আপ ও ডাউন কমিউটার এবং ৫৫৪ নম্বর লোকাল ট্রেন ইজারা নিতে দরপত্রে অংশ নেয় ৫টি প্রতিষ্ঠান। এদের মধ্যে চারটি প্রতিষ্ঠানই আওয়ামী লীগ সমর্থিত এই দম্পতির। এসব কোম্পানির ঠিকানা একই। ২৩-২৪ রকেট মেইল ও ২৭-২৮ চিলাহাটি এক্সপ্রেস ট্রেনের দরপত্রে অংশ নিয়েছিল তিনটি প্রতিষ্ঠান। যার সবই রিপন-লুনা দম্পতির মালিকানাধীন। ১৫ নম্বর মহানন্দা, ৫৮৫ লোকাল ও ১৬ নম্বর মহানন্দা এবং ২৫/২৬ নম্বর নকশিকাথা এক্সপ্রেসের দরপত্রে অংশ নিয়েছিল তিনটি প্রতিষ্ঠান। এই প্রতিষ্ঠানগুলোও রিপন-লুনার। এ ছাড়া বিভিন্ন বাণিজ্যিক ট্রেনের দরপত্রে অংশ নিয়ে কাজ বাগিয়ে নিয়েছেন এই দম্পতি। অভিযোগ রয়েছে, এই দম্পতির অধীনে কর্মরত বিভিন্ন কর্মচারীরাও খোলা দরপত্রে অংশ নিয়ে বাণিজ্যিক ট্রেন পরিচালনার কাজ নিয়েছেন। এ ছাড়া অভিযোগ রয়েছে পশ্চিমাঞ্চলের ২১টি ট্রেনের মধ্যে ১৬টি ট্রেনের পরিচালনার কাজও পেয়েছেন রিপন ও তার স্ত্রী লুনা।

রেলওয়ে সূত্র জানায়, মহানন্দা এক্সপ্রেস ট্রেনটি প্রতিদিন চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও খুলনার মধ্যে যাতায়াত করে। ২০০৯ সালে এই ট্রেনটি ইজারা দেওয়া হয়েছিল রিপনের এলআর ট্রেডিংকে। তখন প্রতি ট্রিপে একটি কোচের ইজারা মূল্য ধরা হয়েছিল ৪০ হাজার ৭৬০ টাকা। সে সময় চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে খুলনা পর্যন্ত একজন যাত্রীর ভাড়া ছিল ৬০ টাকা। ২০১৩ সালের অক্টোবর মাস থেকে এই ভাড়া ৯৫ টাকা নির্ধারণ করা। অথচ তখন ইজারা মূল্য কমিয়ে ধরা হয়েছে ৩৫ হাজার ২৯ টাকা। অথচ একটি কোচও বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল। ২০১৩ সালে ট্রেন পরিচালনার কাজ আবার বাগিয়ে নেয় রিপনের আরেক প্রতিষ্ঠান এনএল ট্রেডিং।

তথ্যমতে, চারটি প্রতিষ্ঠান এই দরপত্রে অংশ নিয়েছিল। অংশগ্রহণকারী প্রতিষ্ঠানগুলো হলো এনএল ট্রেডিং, টিএম ট্রেডিং, মেসার্স শান্তা ট্রেডার্স ও এলআর ট্রেডিং। যার সবই রিপন ও তার স্ত্রী  লুনার মালিকানাধীন। ফলে কারসাজি করে একাধিক প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে দরপত্রে অংশ নিয়ে খুব নিম্নদরে কাজ পেয়েছেন তিনি।

জানা গেছে, রিপনের চাচা ছিলেন ঢাকা রেলওয়ের ঠিকাদার। ২০০৪ সালে চাচার মৃত্যুর পর চাচাতো বোনকে বিয়ে করেন রেলের জগতে প্রবেশ করেন রিপন। এর পর রেলপথ মন্ত্রণালয় আর বাংলাদেশ রেলওয়ের প্রভাবশালী ব্যক্তিদের সঙ্গে সখ্যতা গড়ে তুলে রেলের জগতে অপ্রতিরোধ্য হয়ে ওঠেন রিপন। কারসাজির মাধ্যমে ভিন্ন প্রতিষ্ঠানের নামে দরপত্রে অংশ নিলেও তা মূল্যায়নের সময় বাংলাদেশ রেলওয়ে কর্মকর্তারা আমলে নেননি। ফলে একই ব্যক্তিকে বিভিন্ন ট্রেনের পরিচালনার কাজ দিয়ে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষকে অধিক রাজস্বপ্রাপ্তি থেকে বঞ্চিত করা হয়েছে।

অনিয়ম আর কারসাজি করে বিভিন্ন ট্রেন পরিচালনার কাজ বাগিয়ে নেওয়ার অভিযোগ প্রসঙ্গে বক্তব্য জানতে সাবেক ছাত্রলীগ নেতা রিপনের মোবাইলে একাধিকবার কল দেওয়া হলেও তিনি রিসিভ করেননি।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক রেলওয়ে কর্মকর্তারা বলছেন, নামে-বেনামে এসব কোম্পানিকে টেন্ডার দিতে সরকারের সাবেক দুই মন্ত্রীর পক্ষ থেকে চাপ ছিল। যার কারণে বাধ্য হয়েই কাজ দিতে হয়েছে প্রভাবশালী এ দম্পতিকে।

বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক সরদার সাহাদাত আলী গণমাধ্যমকে বলেন, অনেক আগে থেকে এই দম্পতি বাণিজ্যিক ট্রেনগুলোর পরিচালনার কাজ পেয়েছেন। খোলা দরপত্রের মধ্যেই তারা এই কাজ পেয়েছেন। কিন্তু তাদের কাজ দিতে কোনো চাপ বা সরকারের প্রভাবশালী মহলের নির্দেশ ছিল কিনা তা এখন বলতে পারছি না। এসব খোলা দরপত্র মূল্যায়ন কমিটির সদস্যদের ভূমিকা কী ছিল তা নিয়ে কোনো জবাব দেননি তিনি। অভিযোগ রয়েছে, রেলওয়ের এই মহাপরিচালক পূর্বাঞ্চলের প্রধান বাণিজ্যিক কর্মকর্তা থাকাকালে ২০১৭ ও ২০১৮ সালে একাধিক ট্রেনের চুক্তি অবৈধভাবে নবায়ন করে এই দম্পতিকে বিশেষ সুবিধা দিয়েছেন। সূত্র: বিডি প্রতিদিন

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

সর্বশেষ - আমার ক্যাম্পাস