a
ফাইল ছবি
আজ ১১ জুলাই বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস। ১৯৯০ সালের ১১ জুলাই প্রথম বারের মতো ৯০টি দেশে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস উদযাপিত হয়। তারই ধারাবাহিকতায় নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে এ বছর বাংলাদেশও বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস পালন করছে।
এবারের প্রতিপাদ্য বিষয় হচ্ছে ‘৮০০ কোটির পৃথিবী: সকলের সুযোগ, পছন্দ ও অধিকার নিশ্চিত করে প্রাণবন্ত ভবিষ্যৎ গড়ি।’
বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক পৃথক বাণী দিয়েছেন। দিবসটি উপলক্ষে বাংলাদেশ টেলিভিশন, বাংলাদেশ বেতার ও প্রাইভেট চ্যানেলগুলো বিশেষ কর্মসূচি সম্প্রচার করছে।
১৯৮৯ সালে জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচির গভর্নিং কাউন্সিল জনসংখ্যা ইস্যুতে গুরুত্ব প্রদান ও জরুরী মনোযোগ আকর্ষণের লক্ষ্যে বিশ্বব্যাপী ১১ জুলাই বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস পালনের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। সূত্র: ইত্তেফাক
ফাইল ছবি
নারায়ণগঞ্জ জেলার রূপগঞ্জে সজীব গ্রুপের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান হাসেম ফুড অ্যান্ড বেভারেজের (সেজান জুস) কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। 'হতাহতের ঘটনায় আমরা গভীরভাবে শোকাহত। এটি সত্যিই মর্মান্তিক। আমরা এ ঘটনা পর্যবেক্ষণ করছি' বলেছেন হাইকোর্ট।
বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিমের হাইকোর্ট বেঞ্চ রবিবার (১১ জুলাই) এ মন্তব্য করেন।
আদালত আহতদের তালিকা প্রকাশ করে তাদের চিকিৎসার সুব্যবস্থার করতে বলেছেন। এ সময় নিহতদের লাশ শনাক্তের পর ক্ষতিপূরণের বিষয়ে আবেদন করতে বলেন হাইকোর্ট।
নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে সজীব গ্রুপের সেজান জুস কারখানায় ছয়তলা ভবনের লাগা আগুনে বৃহস্পতিবার (৮ জুলাই) বিকেলে হেকে এ পর্যন্ত ৫২ জন শ্রমিকের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। আহত হয়েছেন আরও ২৫ জন শ্রমিক।
শনিবার (১০ জুলাই) রূপগঞ্জ থানায় একটি হত্যা মামলা করে পুলিশ মর্মান্তিক এই ঘটনায়। সে মামলায় আসামি করা হয় সজীব গ্রুপের চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবুল হাসেম, তার ছেলে হাসীব বিন হাসেম, তারেক ইব্রাহীম, তাওসীব ইব্রাহীম, তানজীম ইব্রাহীম, প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) শাহান শাহ আজাদ, উপ-মহাব্যবস্থাপক মামুনুর রশিদ ও প্রকৌশলী মো. আলাউদ্দিনকে। এ ঘটনায় সজীব গ্রুপের চেয়ারম্যান হাসেমসহ আট আসামিকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
সংগৃহীত ছবি
বাংলাদেশ ব্যাংকের একটি প্রতিবেদনের সূত্র ধরে ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নিতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।
৪ জুলাই পাঠানো ওই চিঠিতে বলা হয়েছে, গ্রাহক ও মার্চেন্টের কাছ থেকে নেওয়া ৩৩৮ কোটি ৬২ লাখ টাকার কোনো হদিস পাওয়া যাচ্ছে না। এক্ষেত্রে টাকা আত্মসাৎ কিংবা অন্যত্র সরিয়ে ফেলার আশঙ্কা রয়েছে।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ও ডাব্লিউটিও সেলের মহাপরিচালক মো. হাফিজুর রহমান গণমাধ্যমকে জানান, ইভ্যালি নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদনে যেসব বিষয় ওঠে এসেছে আমরা সেগুলোই তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বলেছি। ইভ্যালির বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগগুলো খতিয়ে দেখতে দুর্নীতি দমন কমিশন, প্রতিযোগিতা কমিশন ও ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরেও চিঠি পাঠানো হয়েছে বলে জানান বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের এই কর্মকর্তা।
ইভ্যালির কার্যক্রম নিয়ে সম্প্রতি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে পাঠানো বাংলাদেশ ব্যাংকের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইভ্যালির মোট দায় ৪০৭ কোটি টাকা। প্রতিষ্ঠানটি গ্রাহকের কাছ থেকে অগ্রিম নিয়েছে ২১৪ কোটি টাকা, আর মার্চেন্টদের কাছ থেকে বাকিতে পণ্য নিয়েছে ১৯০ কোটি টাকার। স্বাভাবিক নিয়মে প্রতিষ্ঠানটির কাছে কমপক্ষে ৪০৪ কোটি টাকার চলতি সম্পদ থাকার কথা। কিন্তু সম্পদ আছে মাত্র ৬৫ কোটি টাকা।