a ‘শত্রুরা স্বপ্নেও এখন ইরানের সঙ্গে যুদ্ধের কথা ভাবে না’
ঢাকা রবিবার, ১৩ বৈশাখ ১৪৩২, ২৭ এপ্রিল, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

‘শত্রুরা স্বপ্নেও এখন ইরানের সঙ্গে যুদ্ধের কথা ভাবে না’


আন্তর্জাতিক ডেস্ক:
মঙ্গলবার, ৩০ মার্চ, ২০২১, ০৮:১৯
‘শত্রুরা স্বপ্নেও এখন ইরানের সঙ্গে যুদ্ধের কথা ভাবে না’

ফাইল ছবি: ইরানের আইআরজিসি’র প্রধান মেজর জেনারেল হোসেইন সালামি

শত্রুরা স্বপ্নেও এখন ইরানের সঙ্গে যুদ্ধের কথা ভাবে না বলে মন্তব্য করেছেন ইরানের ইসলামী বিপ্লবী গার্ড বাহিনী বা আইআরজিসি’র প্রধান মেজর জেনারেল হোসেইন সালামি। 

তিনি বলেছেন, ইরানিরা যে শত্রুকে পরাজিত করতে সব দিক থেকে প্রস্তুত তারা তা ভালো করেই জানে। কারণ তারা ইরানি জাতির দৃঢ়তা প্রত্যক্ষ করেছে। মঙ্গলবার ইয়াজদ প্রদেশের শহীদদের স্মরণে আয়োজিত দ্বিতীয় জাতীয় কংগ্রেসে আইআরজিসি প্রধান এসব একথা বলেন। 

সালামি বলেন, শত্রুরা ইরানি জাতি ও ইসলামী বিপ্লব ধ্বংস করতে সর্বশক্তি নিয়োগ করেছে। তারা বিভিন্নভাবে আমাদের সামরিক সংঘাতেও জড়িয়েছে কিন্তু তারা সফল হয়নি, ব্যর্থ হয়েছে। এখন তাদের কল্পনাতেও আর ইরানে হামলার বিষয়টি স্থান পায়না।

আইআরজিসি’র এই কমান্ডার আরও বলেন, সর্বোচ্চ নেতার নেতৃত্বে ইরানে উন্নয়ন-অগ্রগতি অব্যাহত রয়েছে এবং স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব নিশ্চিত হয়েছে। অপরদিকে শত্রুদের জন্য ইরান কঠিন পরিস্থিতি তৈরি করতে সক্ষম হয়েছে বলে তিনি জানান।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

গাজার হাসপাতালে ইসরায়েলের বোমা হামলায় নিন্দা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার


আন্তর্জাতিক ডেস্ক: মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
বুধবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২৩, ০৮:৩৯
গাজার হাসপাতালে ইসরায়েলের বোমা হামলায় নিন্দা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার

ফাইল ছবি: জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস

ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় আল-আহলি হাসপাতালে দখলদার ইসরায়েলের বোমা হামলায় অন্তত ৫০০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। ইসরায়েলের চলমান বিমান হামলায় আহত মানুষদের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছিল হাসপাতালটিতে। এ হামলার কঠোর নিন্দা জানিয়ে হতাহত ব্যক্তিদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা প্রকাশ করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।

হাসপাতালটি আশ্রয় নিয়েছিল ঘরবাড়ি হারানো হাজারো মানুষ। এমন পরিস্থিতিতে ইসরায়েলের এই বর্বরোচিত হামলায় প্রাণ হারিয়েছেন নিরিহ এই ফিলিস্তিনিরা।

জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস বলেছেন, গাজায় হাসপাতালে হামলা চালিয়ে শত শত বেসামরিক নাগরিককে হত্যার ঘটনায় তিনি ‘হতভম্ব’।

(সাবেক টুইটার) এক্সে দেওয়া এক পোস্টে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) প্রধান তেদরোস আধানম গেব্রেয়াসুস লিখেছেন, ‘ডব্লিউএইচও এ হামলার কঠোর নিন্দা জানাচ্ছে।

অবিলম্বে বেসামরিক নাগরিক ও স্বাস্থ্যকর্মীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করার আহ্বান জানাচ্ছি। স্থানীয়দের এলাকা ছেড়ে চলে যাওয়ার যে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, তা–ও প্রত্যাহারের আহ্বান জানাচ্ছি।’

ফিলিস্তিনের পশ্চিম তীর ও গাজায় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিনিধি রিচার্ড পিপারকর্ন বলেছেন, “মাত্রার দিক থেকে এই হামলা নজিরবিহীন। আমরা অধিকৃত ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডের স্বাস্থ্যসেবার ওপর ধারাবাহিক হামলা দেখছি।”

স্থানীয় সময় গতকাল মঙ্গলবার রাত সাড়ে আটটার দিকে গাজা সিটির আল-আহলি আল-আরবি হাসপাতালে বিমান হামলা হয়। সূত্র: ইত্তফাক

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

স্থানীয় সরকারের সকল স্তরে কাঠামো একই কিন্তু জেলা প্রশাসকের পৃথক কার্যালয় প্রয়োজন কেন?


সাইফুল আলম, বিশেষ প্রতিনিধি, মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
বুধবার, ১৯ মার্চ, ২০২৫, ১১:১১
স্থানীয় সরকারের সকল স্তরে কাঠামো একই কিন্তু জেলা প্রশাসকের পৃথক কার্যালয় প্রয়োজন কেন?

ছবি: মুক্তসংবাদ প্রতিদিন

 

সাইফুল আলম, ঢাকা: অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত স্থানীয় সরকার সংস্কার কমিশনের অনেকগুলো সুপারিশেই গভার্নেন্স এডভোকেসি ফোরামসহ স্থানীয় সরকার শক্তিশালীকরণের আন্দোলনে জড়িত অংশীজনদের দীর্ঘদিনের দাবিগুলোর প্রতিফলন ঘটেছে। তবে কমিশন স্থানীয় সরকার ব্যবস্থা সংসদীয় ব্যবস্থার অনুরূপ করতে গিয়ে ‘নির্বাহী কাউন্সিল’, ‘সভাধ্যক্ষ’, ‘ছায়া পরিষদ/কাউন্সিল নেতা’ নির্বাচনের যে প্রস্তাব করেছে, বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে এর বাস্তবতা এবং বাস্তবায়নযোগ্যতা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে। এখানেও কয়েকটি পক্ষ তৈরি হয়ে একটি দ্বান্দিক পরিস্থিতির উদ্ভব হতে পারে এবং ভোট কেনা-বেচার নতুন ক্ষেত্র তৈরি হবে। বাংলাদেশের বাস্তবতায় পরিষদের ‘অবৈতনিক’ সদস্য হওয়ার জন্য কেউ কি আগ্রহী হবেন? যদি আমরা সকল স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানকে একই কাঠামোর আওতায় আনতে চাই তাহলে জেলা পরিষদ গঠিত হলে আলাদা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের আর প্রয়োজনীয়তা রয়েছে কি-না তাও প্রশ্নসাপেক্ষ।

আজ ১৮ মার্চ২০২৫, মঙ্গলবার, ঢাকার জাতীয় প্রেসক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হল-এ বাংলাদেশস্থ সুইজারল্যান্ড দূতাবাসের সহায়তায় গভার্নেন্স এডভোকেসি ফোরাম ও ইউএনডিপির যৌথ আয়োজনে ‘গণতান্ত্রিক বিকেন্দ্রীকরণ ও জন-আকাক্সক্ষার আলোকে স্থানীয় সরকার সংস্কার’ শীর্ষক সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা এসব বলেন। সংবাদ সম্মেলনে গভার্নেন্স এডভোকেসি ফোরামের
সমন্বয়কারী ও ওয়েভ ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক মহসিন আলী মূল বক্তব্য উপস্থাপন করেন। ওয়েভ ফাউন্ডেশনের উপ-নির্বাহী পরিচালক কানিজ ফাতেমার সঞ্চালনায় এতে আরো বক্তব্য রাখেন এনআরডিএসের নির্বাহী পরিচালক আবদুল আউয়াল। গভার্নেন্স এডভোকেসি ফোরামের পক্ষে আরো উপস্থিত ছিলেন মিডিয়া প্রফেশনাল গ্রুপের নির্বাহী পরিচালক সমর রায়, শিল্ডের নির্বাহী পরিচালক মো. মাহবুব আলম ফিরোজ, মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনের প্রোগ্রাম ম্যানেজার মোহাম্মদ মহসিন কবীর, ডেমক্রেসিওয়াচের কর্মসূচি পরিচালক ফিরোজ নুরুন নবী যুগল, নারীপক্ষের সদস্য রওশন আরা প্রমুখ। এছাড়া স্থানীয় সরকার সংশ্লিষ্ট প্রিন্ট এবং ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিক, নাগরিক সমাজ, যুব প্রতিনিধি, পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠী ও সংশ্লিষ্ট অংশীজন এতে অংশগ্রহণ করেন।

সংবাদ সম্মেলনে মূল বক্তব্য উপস্থাপনকালে মহসিন আলী জানান, বাংলাদেশের স্থানীয় সরকারব্যবস্থায় মোটা দাগে যে ছয় ধরনের সীমাবদ্ধতা বা চ্যালেঞ্জ রয়েছে সেগুলো হলো: প্রাতিষ্ঠানিক দুর্বলতা, ক্ষমতার অতিকেন্দ্রীকরণ, আর্থিক সীমাবদ্ধতা, স্বচ্ছতা- জবাবদিহিতার অভাব ও দুর্নীতি, রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ এবং জেন্ডার ও সামাজিক অন্তর্ভুক্তির সীমিত সুযোগ। এ প্রেক্ষিতে স্থানীয় পর্যায়ে ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ ও দায়িত্ব বিভাজন, স্থানীয় সরকার পর্যায়ে নির্বাচন পদ্ধতির পরিবর্তন, কর-রাজস্ব ব্যবস্থার স্থানীয়করণ, স্থানীয় সরকার ব্যবস্থায় স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিতকরণ, স্থানীয় উন্নয়নের সকল স্তরে জনঅংশগ্রহণ ও তৃণমূল মানুষের অন্তর্ভুক্তি ও প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা বৃদ্ধি শিরোনামে প্রস্তাবের অধীনে জনসংখ্যা অনুপাতে ওয়ার্ড সংখ্যা বৃদ্ধি; উপজেলা পরিষদে সংসদ সদস্যদের উপদেষ্টার ভূমিকা বাতিল করা; জেলা প্রশাসকের কার্যালয়কে জেলা পরিষদ কার্যালয়ে রূপান্তর করা; স্থানীয় সরকার ক্যাডার সার্ভিস চালু করা; নির্দলীয় ভিত্তিতে নির্বাচন আয়োজন করা এবং পার্বত্য আঞ্চলিক পরিষদ ও জেলা পরিষদে সরাসরি নির্বাচনের ব্যবস্থা করা; এক- তৃতীয়াংশ আসনে ঘূর্ণায়মান পদ্ধতিতে নারী প্রতিনিধিদের সরাসরি নির্বাচন করা; জাতীয় বাজেটে স্থানীয় সরকারের জন্য সুনির্দিষ্ট ’বাজেট বন্টন কাঠামো’ তৈরি করা; ই-গভার্নেন্স ব্যবস্থা ও ওয়েবভিত্তিক মনিটরিং ব্যবস্থার প্রচলন করা; কমিটিগুলোতে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশা-লিঙ্গ-বয়স-প্রতিবন্ধিতা-জাতি-সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিত্ব ও অধিকসংখ্যক নাগরিক ও যুব প্রতিনিধির অন্তর্ভুক্তি নিশ্চিত করা; এনআইএলজির কাজের পরিধি বৃদ্ধি ও বিকেন্দ্রীকরণ করা; আর্থিক মঞ্জুরি, অডিট, তদারকি ও মনিটরিংসহ স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানগুলোর কার্য-পরিধি নির্ধারণ ও প্রয়োজনীয় নীতি প্রণয়নের জন্য অবিলম্বে একটি স্থায়ী স্থানীয় সরকার কমিশন গঠন ও কার্যকর করা ইত্যাদি সুপারিশ তুলে ধরেন।

মূল বক্তব্যে গভার্নেন্স এডভোকেসি ফোরামের উল্লিখিত সুপারিশের অধিকাংশ বিষয়ে স্থানীয় সরকার কমিশনের সুপারিশমালার সাযুজ্য রয়েছে উল্লেখ করে এগুলোকে স্বাগত জানানো হয়। আরো বলা হয়, ক্রমবর্ধমান নগরায়নের ফলে আগামী কয়েক বছর পরে নগর ও গ্রামীণ ব্যবস্থার বিলোপ করে সমজাতীয় স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠার কথাও আমাদের ভাবতে হবে। অন্যদিকে, সামগ্রিক পরিস্থিতি, দীর্ঘদিনের কাজের অভিজ্ঞতা এখবমরংষধঃরাববং কার্যকর ব্যবস্থা হিসাবে স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানগুলোকে গড়ে তোলার আলোকে স্থানীয় সরকার সংস্কার কমিশনের সুপারিশমালার কিছু বিষয় নিয়ে যে পর্যালোচনা তুলে ধরা হয় তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো:  সংসদীয় ব্যবস্থার অনুরূপ করতে গিয়ে যেভাবে ‘বিধানিক’ ও ‘নির্বাহী’ দু’টি ভাগ করা হয়েছে এবং মন্ত্রিপরিষদের আদলে ‘নির্বাহী কাউন্সিল’, স্পিকারের আদলে ‘সভাধ্যক্ষ’, বিরোধী দলীয় নেতার আদলে ‘ছায়া পরিষদ/কাউন্সিল নেতা’ নির্বাচনের যে প্রস্তাব করা হয়েছে, বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে এর বাস্তবতা এবং বাস্তবায়নযোগ্যতা কতটুকু? * ওয়ার্ডভিত্তিক সদস্য/কাউন্সিলর নির্বাচনের পরে তাদের ভোটে চেয়ারম্যান/মেয়র নির্বাচন করতে গেলে দলীয় রাজনীতির মতো এখানেও কয়েকটি পক্ষ বা উপদল তৈরি হতে পারে। ফলে একটি দোদুল্যমান বা ভঙ্গুর পরিষদ তৈরি হবে এবং ভোট কেনা-বেচার নতুন ক্ষেত্র তৈরি হবে। ▪ নির্দলীয় নির্বাচন হলে ছায়া পরিষদ/কাউন্সিল নেতা নির্বাচন কি শুধু বিরোধিতা করার জন্য নাকি একটি আলঙ্কারিক পদ তৈরির জন্য? ▪ বাংলাদেশের বাস্তবতায় প্রায় সকল স্তরের স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা যেখানে তাদের ভাতার পরিমাণ বৃদ্ধি বা সম্মানজনক করার দাবি তুলে আসছেন, সেখানে ‘অবৈতনিক’ সদস্য হওয়ার জন্য তারা কি নির্বাচনে প্রতিদ্ব›িদ্বতা করার ব্যাপারে আগ্রহী হবেন?

▪ সকল স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানকে একই কাঠামোর আওতায় আনতে চাইলে আলাদা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের কি আর প্রয়োজনীয়তা থাকে? বরং জেলা পরিষদের অবকাঠামোকে জেলা ভিত্তিক অর্থনৈতিক কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলার সুযোগ রয়েছে।

▪ যে কোনো পদাধিকারীদেরই তার কাজের সাথে সাযুজ্যপূর্ণ ন্যূনতম শিক্ষাগত যোগ্যতা ও যোগাযোগ দক্ষতা থাকার প্রয়োজন হলেও এক্ষেত্রে কেউ যেন বৈষম্যের শিকার না হয় সেটা বিবেচনা করতে হবে। সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে ফোরামের পক্ষ থেকে বলা হয়, সংস্কারের একটি বড় অংশীজন হলো রাজনৈতিক দলগুলো। তাই রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে আলোচনা-সমঝোতার প্রেক্ষিতে জাতীয় নাকি স্থানীয় সরকার নির্বাচন আগে হওয়া প্রয়োজন সে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে সরকারের দূরত্ব হ্রাস করে সংস্কারের বিষয়গুলো নিয়ে দ্রত সিদ্ধান্তের জায়গায় আসতে হবে। আমলাতন্ত্রের উপর নির্ভরশীলতা হ্রাস করে সিদ্ধান্ত গ্রহণ ও কার্যক্রম বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে জনপ্রতিনিধিদের দায়িত্ব দিয়ে কাজ করতে দিতে হলে ফলাফল পাওয়া যাবে।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

সর্বশেষ - আন্তর্জাতিক