a সার্ক কালচারাল সোসাইটি(ভারত) এর সেক্রেটারি অনিন্দ চক্রবর্তী অনারারী ডক্টরেট ডিগ্রি লাভ
ঢাকা মঙ্গলবার, ১০ আষাঢ় ১৪৩২, ২৪ জুন, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

সার্ক কালচারাল সোসাইটি(ভারত) এর সেক্রেটারি অনিন্দ চক্রবর্তী অনারারী ডক্টরেট ডিগ্রি লাভ


স্টাফ রিপোর্টার, কলকাতা প্রতিনিধি
শনিবার, ০৫ এপ্রিল, ২০২৫, ১০:০৮
সার্ক কালচারাল সোসাইটি(ভারত) এর সেক্রেটারি অনিন্দ চক্রবর্তী অনারারী ডক্টরেট ডিগ্রি লাভ

ছবি: অনিন্দ চক্রবর্তী

 

স্টাফ রিপোর্টার, কলকাতা: বিশিষ্ট সমাজকর্মী, কলকাতা হাইকোর্টের আইনজীবী ও সার্ক কালচারাল সোসাইটি(ভারত)-এর কার্যকরী কমিটির সাধারন সম্পাদক এ্যাড. অনিন্দ কুমার চক্রবর্তী সম্প্রতি দিল্লীতে ওয়ার্ল্ড পিস অব ইউনাইটেড নেশনস ইউনিভার্সিটি থেকে অনারারী ডক্টরেট ডিগ্রি লাভ করেছেন। সামাজিক ও মানবাধিকার বিষয়ক কর্মকান্ডে বিশেষ অবদানের জন্য তাকে এ সম্মাননা দেওয়াহয়।

উল্লেখ্য যে, এ্যাড.অনিন্দ কুমারচক্রবর্তী ১৯৬৯ সালের ৬ অক্টোবর দক্ষিন ২৪ পরগনার সুন্দর বন অঞ্চলের এক নিভৃত পল্লীতে জন্মগ্রহন করেন। তার পিতার নাম স্বর্গীয় ননী গোপাল চক্রবর্তী। তিনি স্থানীয় স্কুল- কলেজ থেকে উত্তীর্ণ হওয়ার পর উড়িষ্যার উৎকল ইউনিভার্সিটি থেকে বিএসসি ও পরে একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এলএলবি ডিগ্রী লাভ করেন।

এরপরে তিনি ইন্ডিয়া বার কাউন্সিল থেকে সনদ লাভ করে আইন পেশায় মনোনিবেশ করেন। এর মাঝেই তিনি স্থানীয় কিছু সামাজিক সংস্থার সাথে জড়িত হয়ে নানা সামাজিক কর্মকান্ডে যুক্ত হন। এরই অংশ হিসাবে পশ্চিম বঙ্গের সুন্দরবন এলাকায় অসহায় দরিদ্রদের মাঝে ত্রান কার্যক্রম, চক্ষুশিবির ও ফ্রি বস্ত্র দান ক্যাম্প পরিচালনা করেন। তিনি ২০০৯ সালে ও ২০২০ সালে ঘূর্ণিঝড় কবলিত সুন্দরবন এলাকায় ত্রান কার্যক্রম পরিচালনা করেন। তিনি ২০২১৪-১৫ সালে রোটারী ক্লাব অব পুরবøক, কলকাতা- এর সভাপতি নির্বাচিত হন। ২০১৫ সালেসার্ক কালচারাল সোসাইটি (ভারত)’র কার্যকরী কমিটির সাধারন সম্পাদক, ২০১৭ থেকে ২০২৩ পর্যন্ত কলকাতার নতুন পল্লী উন্নয়ন সমিতির সাধারন সম্পাদক, ২০২২-২৪ সালে অল ইন্ডিয়া আইনজীবী ঐক্য পরিষদের আলীপূর ইউনিটের সেক্রেটারী নির্বাচিত হন।

এছাড়াও তিনি ভারতের মাতৃসেবা মিশন ও শেফালী পেস্ট কন্ট্রোল’র আইন উপদেষ্টা। সামাজিক কর্মকান্ডের স্বীকৃতি স্বরুপ বাংলাদেশ ও ভারতের নানা জায়গা থেকে অনেক পদক ও সম্মাননা লাভ করেছেন।

 

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

পাকিস্তানের সেনাবাহিনী দেশের রাজনীতিতে হস্তক্ষেপ করবে না


আন্তর্জাতিক ডেস্ক:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
সোমবার, ২৪ অক্টোবর, ২০২২, ১২:০৬
পাকিস্তানের সেনাবাহিনী দেশের রাজনীতিতে হস্তক্ষেপ করবে না

ফাইল ছবি

পাকিস্তানের সেনাপ্রধান কামার জাবেদ বাজওয়া শুক্রবার বলেছেন, সেনবাহিনী সিদ্ধান্ত নিয়েছে তারা রাজনৈতিক কোনো ব্যাপারে হস্তক্ষেপ করবে না। তাছাড়া নিজের মেয়াদও আর বাড়াবেন না বলে জানিয়েছেন।

ইসলামাবাদে ২৪তম জাতীয় নিরাপত্তা ওয়ার্কশপে এমন মন্তব্য করেন কামার জাবেদ বাজওয়া। সেখানে উপস্থিত গণমাধ্যমকর্মীরা জানিয়েছেন সেনাপ্রধান বলেছেন সেনাবাহিনী ‘অরাজনৈতিক’ থাকবে।

আগামী ২৯ নভেম্বর বাজওয়ার মেয়াদ শেষ হয়ে যাবে। ২০১৯ সালে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান ‘আঞ্চলিক নিরাপত্তা পরিস্থিতি এবং চ্যালেঞ্জের’ কথা উল্লেখ করে সেনাপ্রধান বাজওয়ার মেয়াদ আরও তিন বছর বৃদ্ধি করেছিলেন।

এদিকে পাকিস্তান সেনাপ্রধান এমন সময় ‘অরাজনৈতিক’ থাকার কথা জানালেন যখন সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানকে পাঁচ বছরের জন্য নির্বাচন থেকে অযোগ্য ঘোষণা করেছে দেশটির নির্বাচন কমিশন।

ইমরান খানকে অযোগ্য ঘোষণা করার পর পরই পাকিস্তানের গোটা দেশে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে। সূত্র: যুগান্তর

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আজারবাইজানের বিজয়ের পর নাগরনো-কারাবাখ প্রজাতন্ত্র বিলুপ্তি ঘোষণা


আন্তর্জাতিক ডেস্ক: মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
শুক্রবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৩, ০৬:৫৯
আজারবাইজানের বিজয়ের পর নাগরনো-কারাবাখ প্রজাতন্ত্র বিলুপ্তি ঘোষণা

ফাইল ছবি

পার্বত্য নাগরনো-কারাবাখ প্রজাতন্ত্র বিলুপ্তির ঘোষণা দিয়েছেন স্বঘোষিত নাগরনো-কারাবাখ প্রজাতন্ত্রের  প্রেসিডেন্ট (অস্বীকৃত) সামভেল শাহরামনিয়ান। এ ঘোষণা আগামী জানুয়ারি থেকে কার্যকর হবে।

১৯১৭ সালে রুশ সাম্রাজ্যের পতনের পর থেকে নাগরনো-কারাবাখ অঞ্চলকে নিজেদের বলে দাবি করে আসছে আজারবাইজান ও আর্মেনিয়া। ১৯৯০ এর দশকে এক যুদ্ধের মাধ্যমে নাগরনো-কারাবাখ অঞ্চলটি আজারবাইজান থেকে আলাদা হয়ে যায়। এরপর ২০২০ সালে আর্মেনিয়ার সঙ্গে দ্বিতীয় যুদ্ধের মাধ্যমে নাগরনো-কারাবাখের একটা অংশ উদ্ধার করতে সক্ষম হয় আজারবাইজান।

সম্প্রতি সামরিক অভিযান চালিয়ে কারাবাখের বাকি অংশের উপরও নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হয় আজারবাইজান। এরপর সেখানকার আর্মেনীয় বাসিন্দারা নিরস্ত্র হওয়ার শর্ত মেনে নিয়ে চুক্তি করেছে। এরই ভিত্তিতে স্বঘোষিত প্রজাতন্ত্র বিলুপ্তির ঘোষণা দেওয়া হলো।

প্রজাতন্ত্র বিলুপ্তির ঘোষণা দেওয়ায় নাগরনো-কারাবাখের মানুষেরা নির্বিঘ্নে চলাচল করতে পারবে, সব ধরনের নাগরিক সুবিধা পাবে এবং অস্ত্র সমর্পণকারী সেনারাও বিনা বাধায় জীবনযাপন করতে পারবে।

স্যামুয়েল শাহরামানিয়ান জানিয়েছেন, আগামী জানুয়ারি থেকে নাগরনো-কারাবাখ প্রজাতন্ত্রের কোনো অস্তিত্ব থাকবে না এবং এই প্রজাতন্ত্রের সকল দপ্তর ও প্রতিষ্ঠানও বিলুপ্ত হয়ে যাবে। সূত্র : সিএনএন/বিডি প্রতিদিন।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর জনপ্রিয়

সর্বশেষ - আন্তর্জাতিক